Category: বিনোদন

বিনোদন

  • কোন জিনিস যেটা মেয়েরা স্বামীকে না দিয়ে তার বন্ধুকে দেয়

    কোন জিনিস যেটা মেয়েরা স্বামীকে না দিয়ে তার বন্ধুকে দেয়

    ইন্টারভিউয়ের সময় বিভিন্ন প্রশ্ন ও তার উত্তর সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যারা চাকরির সন্ধান করছেন তাদের জন্য এই ধরনের প্রশ্নের উত্তর জেনে রাখা খুবই জরুরী। ইন্টারভিউ বোর্ডে অনেক সময় সহজ প্রশ্ন ঘুরিয়ে ধরা হয়। এর ফলে অধিকাংশ মানুষ তার সঠিক উত্তর দিতে পারেন না।

    বিগত কয়েকদিন ধরে আমরা আমাদের প্রতিবেদনে এমন বেশ কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর নিয়ে আসছি আপনাদের জন্য। এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানা থাকলে আপনি সহজে ইন্টারভিউ রাউন্ডে উত্তীর্ণ হতে পারবেন। আজ আমরা এমনই দশটি প্রশ্ন ও উত্তর এনেছি যা আপনার জেনে রাখা উচিত।

    1. প্রশ্ন: এমন কী জিনিস যা উপর-নীচে হয়, কিন্তু হেলে না!
    উত্তরঃ তাপমাত্রা।

    2. প্রশ্ন: আপনি কি বুধবার, শুক্রবার বা রবিবার ব্যবহার না করে পরপর তিন দিন বলতে পারেন?
    উত্তর: গতকাল, আজ এবং আগামীকাল।

    3. প্রশ্নঃ জেমস বন্ডকে প্যারাস্যুট ছাড়াই বিমান থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। তিনি বেঁচে যান কিভাবে?
    উত্তর: বিমানটি রানওয়েতে ছিল।

    4. প্রশ্নঃ সেই জিনিসটি কী যা একজন মহিলা দেখায় এবং একজন পুরুষ লুকিয়ে রাখে?
    উত্তরঃ পার্স।

    5. প্রশ্ন: একজন মানুষ 10 দিন না ঘুমিয়ে কীভাবে বেঁচে থাকবে?
    উত্তরঃ রাতে ঘুমানোর মাধ্যমে।

    6. প্রশ্ন: ভারতের প্রথম মহিলা IAS অফিসার কে ছিলেন?
    উত্তর:- আন্না রমজান মালহোত্রা।

    7. প্রশ্ন: কী এমন জিনিস আছে যা ঘুমানোর সাথে সাথে পড়ে যায় এবং ঘুম থেকে উঠলে উঠে যায় ?
    উত্তরঃ চোখের পাতা।

    8. প্রশ্নঃ কেন আমরা জল পান করি?
    উত্তর: কারণ আমরা জল খেতে পারি না।

    9. প্রশ্নঃ যে জিনিসটি মাসে একবার আসে এবং 24 ঘন্টা পূর্ণ হলে চলে যায় তাকে কী বলে?
    উত্তরঃ তারিখ।

    10. প্রশ্নঃ মেয়েরা নিজের স্বামীকে দেয় না, কিন্তু স্বামীর বন্ধু গেলে দেয়, সেটা কী?
    উত্তরঃ মাথায় ঘোমটা (বিভ্রান্ত করার জন্যই এমন প্রশ্ন করা হয়)।

  • কি জিনিস যা একজন নারী তার স্বামীকে দিতে পারে না

    কি জিনিস যা একজন নারী তার স্বামীকে দিতে পারে না

    আইএএস পরীক্ষা যা ভারতের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি। এটি প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় যেখানে লক্ষ লক্ষ পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় বসে, তবে কয়েকজনই সফল হয়। জানিয়ে রাখি, এই পরীক্ষার তিনটি পর্ব রয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয়টি লিখিত পরীক্ষা এবং তৃতীয়টি হল ইন্টারভিউ।

    আইএএস পরীক্ষার ইন্টারভিউ সবসময় শিরোনামে থাকে এবং এখানে এমন কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয় যা প্রার্থীদের মনকে বিভ্রান্ত করে। কখনো কখনো তাদের ডাবল মিনিং অর্থেরও প্রশ্ন করা হয়। যদি আপনিও বুঝতে না পারেন, তাহলে রেগে লাল হয়ে যেতে পারেন। এবার দেখে নেওয়া যাক ইন্টারভিউ চলাকালীন কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর।

    ১) প্রশ্ন: এমন কোন দোকানদার আছে যে আমাদের কাছ থেকে জিনিস নেয় এবং তাকেই টাকা দিতে হয়?
    উত্তর: নাপিত হলো একমাত্র দোকানদার যে আমাদের চুল কাটার পর রাখে এবং এর মূল্য দিতে হয়।

    ২) প্রশ্ন: গরুর দুধ দেয় আর মুরগির ডিম দেয়, বলতে পারবেন দুটোই কে দেয়?
    উত্তর: মুদিখানার দোকানদার।

    ৩) প্রশ্ন: সালোয়ারের নিচে কি পরেছেন?
    উত্তর: মেয়েটি উত্তর দিল, ‘স্যার আমি সালোয়ার নিচে স্যান্ডেল পরেছি।’

    ৪) প্রশ্ন: একজন মানুষ ৮ দিন না ঘুমিয়ে কিভাবে বাঁচবে?
    উত্তর: সেই মানুষটি দিনে ঘুমাবে না, রাতে ঘুমাবে।

    ৫) প্রশ্ন: যৌবনে সবুজ আর বার্ধক্যে লাল রঙের জিনিসটি কী?
    উত্তর: লঙ্কা যৌবনে সবুজ আর বার্ধক্যে লাল হয়।

    ৬) প্রশ্ন: লোহা কিভাবে তৈরি হয়?
    উত্তর: লোহা আকরিক থেকে লোহা তৈরি হয় এবং এটি খনিজ আকারে পৃথিবী থেকে আহরণ করা হয়। এটি পৃথিবীর গর্ভে পাওয়া চতুর্থ সর্বাধিক খনিজ।

    ৭) প্রশ্ন: এমন কি কাজ যেটা কুমারী মেয়ে করলে সমাজে তার বদনাম হয়?
    উত্তর: সিঁদুর পরলে।

    ৮) প্রশ্ন: লঙ্কা ঝাল কেন?
    উত্তর: লঙ্কার মধ্যে ক্যাপসিন নামক একটি যৌগ পাওয়া যায়, যা জীব ও ত্বককে প্রবাহিত করে। এই কারণে জিভে জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়।

    ৯) প্রশ্ন: পরশুকে ইংরেজিতে কী বলা হয়?
    উত্তর: Overmorrow

    ১০) প্রশ্ন: কোন গ্রহে সর্বাধিক চাঁদ রয়েছে?
    উত্তর: সৌরজগতে সর্বাধিক সংখ্যক চাঁদ রয়েছে বৃহস্পতিতে। ২০০৯ সালে এই গ্রহের মধ্যে ৬৩টি চাঁদ আবিষ্কৃত হয়েছিল। ভবিষ্যতে আরো চাঁদ আবিষ্কৃত হতে পারে।

    ১১) প্রশ্ন: কোন জিনিসটি মেয়েদের জন্য বড় এবং ছেলেদের জন্য ছোট?
    উত্তর: মাথার চুল।

    ১২) প্রশ্ন: কোন প্রাণী দুধ ও ডিম উভয়ই দেয়?
    উত্তর: প্লাটিপাস এমন এক প্রাণী যে দুধ ও ডিম উভয়ই দেয়।

    ১৩) প্রশ্ন: মেয়েদের পোশাকে পকেট থাকে না কেন?
    উত্তর: মেয়েরা আলাদাভাবে পার্স বহন করে। এছাড়াও মেয়েদের শার্টে ওই পকেটগুলো অকেজো হয়ে থাকবে এবং পোশাকের সৌন্দর্যও নষ্ট হবে।

    ১৪) প্রশ্ন: এমন কোন প্রাণী জল না খেয়ে বেঁচে থাকতে পারে?
    উত্তর: এক প্রজাতির ইঁদুর জল না খেয়েই বেঁচে থাকতে পারে।

    ১৫) প্রশ্ন: কি সেই জিনিস যা একজন নারী তার স্বামীকে দিতে পারে না?
    উত্তর: উপাধি। সাধারণত বিয়ের পর নারী তার স্বামীর উপাধি গ্রহণ করে।

  • ‘১৮ টাকার কাবিনে বিয়ে, জানলাম স্বামী আরেকজনকে বিয়ে করেছে’— মিহি আহসান

    ‘১৮ টাকার কাবিনে বিয়ে, জানলাম স্বামী আরেকজনকে বিয়ে করেছে’— মিহি আহসান

    ২০১৭ সাল থেকে ছোট পর্দায় অভিনয় করছেন মিহি আহসান। মিডিয়ায় আসার আগেই জাহাঙ্গির কামাল চৌধুরী শুভ নামের এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন তিনি। ক্যারিয়ারের খাতিরে সেই খবর গোপন রেখেছিলেন। তাদের একটি পুত্রসন্তানও আছে।

    টেলিভিশরের পর্দায় নানা চরিত্রে অভিনয় করে দর্শক হৃদয় জয় করেছেন এই অভিনেত্রী তবে পর্দার বাইরে তার বাস্তব জীবন বেশ কঠিন ও তিক্ততায় পূর্ণ। সেই গল্পই শেয়ার করলেন এক সাক্ষাৎকারে।

    মিহি বলেন, মানুষ দেখে মনে করে আমি খুব শক্ত, কিন্তু বাস্তবে আমি ভীষণ নরম। নিজেকে শক্তিশালী মনে করলেও ভেতরে আমি খুব দুর্বল। একটু কষ্ট পেলেই কেঁদে ফেলি। আমি চাই না কেউ আমার দুর্বল দিকটা দেখুক, তাই সবসময় হাসি দিয়ে সেটা ঢেকে রাখি। এই হাসিটা অনেক সময় ভেতরের ব্যথা লুকানোর একটি মাধ্যম। হয়তো এ কারণে মানুষ আমাকে ‘সাইলেন্ট স্ট্রং’ বলে—নীরবে শক্তিশালী। তবে সত্যি বলতে, আমি খুব সংবেদনশীল। আমার মনের ভেতরে অনেক ভাঙন, অনেক দুঃখ, কিন্তু আমি তা প্রকাশ করি না। নিজের ভেতরের শান্তি রাখাটাই আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

    বিয়ের প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, আমি বিয়ের পরে জানতে পারি, আমার প্রাক্তন স্বামী এরই মধ্যে আরেকজনকে বিয়ে করেছে। তখন মনে হয়েছিল পৃথিবী থেমে গেছে। আমি কাউকে কিছু না বলে চুপচাপ সরে যাই। কোনো নাটক করি না, কোনো সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট করি না। শুধু চেয়েছি নিজেকে সামলে নিতে। মানুষ বুঝতে পারে না, সে সময় কতটা ভেতরে কষ্টে ভেঙে পড়েছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম, নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণ আমার হাতেই থাকতে হবে।

    মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে করেছেন জানিয়ে মিহি বলেন, হ্যাঁ, সত্যি। আমার বিয়ের কাবিন ছিল ১৮ টাকা। তখন আমি ছোট, বুঝিনি কিছু। এখন মনে হয়—এটাও ছিল এক ধরনের অসম্মান। ভালোবাসা থাকলে কাবিনের মূল্য টাকা দিয়ে মাপা যায় না, তা বিশ্বাস দিয়ে হয়।

  • ভারতের সবচেয়ে ধনী অভিনেত্রী জুহি চাওলা কত টাকার মালিক?

    ভারতের সবচেয়ে ধনী অভিনেত্রী জুহি চাওলা কত টাকার মালিক?

    নব্বই দশকের জনপ্রিয় বলিউড অভিনেত্রী জুহি চাওলা। দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে অসংখ্য দর্শকপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন। দর্শকদের মুঠো মুঠো ভালোবাসা যেমন কুড়িয়েছেন, তেমনি অঢেল সম্পদেরও মালিক হয়েছেন।

    ভারতীয় সিনেমার সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেত্রীদের মধ্যে রয়েছেন—দীপিকা পাড়ুকোন, আলিয়া ভাট, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, ঐশ্বরিয়ার মতো তারকা শিল্পীরা। কিন্তু অর্থ-সম্পদের দিক থেকে সবাইকে টপকে গেছেন জুহি চাওলা।

    লাইভ মিন্ট ডটকমের তথ্য অনুসারে, জুহি চাওলার মোট সম্পদের পরিমাণ ৪ হাজার ৬০০ কোটি রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকার বেশি)। হুরুন ইন্ডিয়া রিচ লিস্ট অনুযায়ী, ভারতীয় অভিনেত্রীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পদের মালিক জুহি চাওলা। ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন, দীপিকা পাড়ুকোন, আলিয়া ভাট, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, কারিনা কাপুর খানকে ছাড়িয়ে গেছেন জুহি।

    ইদানীং সিনেমায় ক্যামিও চরিত্রে দেখা যায় জুহি চাওলাকে। তার আয়ের মূল উৎস শুধু সিনেমা নয়। বরং বুদ্ধিদীপ্ত ব্যবসায়িক উদ্যোগও। আইপিএল ক্রিকেট টিমের অংশীদারিত্ব রয়েছে জুহির। তাছাড়া লাভজনক রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ করে আজকের অবস্থান তৈরি করেছেন এই অভিনেত্রী।

    শাহরুখ খানের সঙ্গে আইপিএল দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) সহ-মালিক জুহি ও তার স্বামী জয় মেহতা। এই দলের পেছনে জুহি বিনিয়োগ করেছেন ৬২৯ কোটি রুপি। বর্তমানে এই দলটির মূল্য আছে ৯ হাজার ১৩৯ কোটি রুপি। শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘রেড চিলিস গ্রুপ’ প্রতিষ্ঠা করেন জুহি। সৌরাষ্ট্র সিমেন্ট লিমিটেডের ০.০৭ শতাংশের শেয়ার হোল্ডার জুহি। যদিও ট্রেন্ডিলেন জানিয়েছে, এটি জুহির স্বামীর মেহতা গ্রুপের একটি অংশ। মুম্বাইতে ইতালিয়ান এবং লেবানিজ খাবারের দুটো রেস্তোরাঁও রয়েছে জুহির।

    ১৯৮৪ সালে ‘মিস ইন্ডিয়া’ খেতাব জিতেন জুহি চাওলা। ১৯৮৬ সালে ‘সুলতানাত’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন। তখন তার বয়স মাত্র ১৯ বছর। ১৯৮৮ সালে ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তক’ সিনেমায় আমির খানের সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করে খ্যাতি লাভ করেন জুহি। এ সিনেমার জন্য শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেত্রী বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন জুহি।

    জুহি চাওলা অভিনীত জনপ্রিয় সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে—‘হাম হ্যায় রাহি পেয়ার কে’ (১৯৯৩), ‘ডর’ (১৯৯৩), ‘ইয়েস বস’ (১৯৯৭), ‘ইশক’ (১৯৯৭), ‘বোল রাধা বোল’ (১৯৯২), ‘রাজু বান গায়া জেন্টলম্যান’ (১৯৯২), ‘লাভ লাভ লাভ’ (১৯৮৯), ‘দিওয়ানা মাস্তানা’ (১৯৯৭) প্রভৃতি।