Author: News Live

  • প্রত্যেক দিন সকালে স”হ”বা”স করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    প্রত্যেক দিন সকালে স”হ”বা”স করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    ভোরে সহবাস(Intercourse) করলে যে উপকার পাওয়া যায়। সহ-বাসের সঠিক সময় নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। সময় নিয়ে একেকজনের যুক্তি একেক রকম। কিন্তু ভোরে সহবাসের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা(Immunity) বৃদ্ধি ছাড়াও অনেক উপকার পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।সকালে সহবাস
    প্রত্যেকদিন সকালে সহবাস করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    এক সমীক্ষার পর তারা জানান, রাত বা অন্য সময়ের চেয়ে ভোরে মিলনের ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। এরই সঙ্গে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক বেড়ে যায়।এ সময় নারী এবং পুরুষ উভয়েরই যৌ-ন(S e x*u al) হরমোনগুলির মাত্রা থাকে তুঙ্গে। তবে এ সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হয়। তাই ঘুমাতে যাওয়ার সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হওয়া খুবই জরুরি।

    ভোরবেলা মিলন শরীরে অ্যান্টিবডি গঠন করতে সাহায্য করে, শরীরের রক্ত সঞ্চালন(Blood circulation) সঠিক থাকে। এছাড়া সকালের মিলনের ফলে আর্থ্রাইটিস ও মাইগ্রেনের মত রোগ কম হয়।

    ডা: সাইদুল হাসান: খালি পেটে সকালে শারীরিক মিলনের উপকারিতা। সকালে ঘুম থেকে উঠে, খালি পেটে শারীরিক মিলনের ফলে নানারকম শারীরিক উন্নতি হওয়া সম্ভব। হার্ট অ্যাটাক(Heart attack), রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ আরো বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়।

    খালি পেটে সকালে শারীরিক মিলনের উপকারিতা

    * নিয়মিত ভোরবেলা খালি পেটে যৌ-ন মিলনে লিপ্ত হলে কমে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা।

    * নিয়মিত ভোরবেলা যৌ .ন মিলনে লিপ্ত হলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    * যৌ .ন মিলনের ফলে ক্যালরি বার্ন হয়, কিছুটা এক্সারসাইজেরও কাজ করে এটি৷ ফলে সকাল সকাল যৌ .ন মিলনে হলে মেদ(Fat) ঝরে৷ শরীর ফিট থাকে

  • ৩০ বছর বয়সের মেয়েরা একদিনে কতবার দিতে পারেন

    ৩০ বছর বয়সের মেয়েরা একদিনে কতবার দিতে পারেন

    তিরিশ বছর একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। পেছনে সুখ-দুঃখের স্মৃতি যেমন থাকে আবার সামনেও থাকে স্বপ্নের গল্প। বর্তমান যুগে পুরুষদের থেকে কোনো অংশেই কম নয় নারীরা। পেশা থেকে শুরু করে জীবন চর্চা সব কিছুতেই স্বাধীন চিন্তা ও মননের স্বাক্ষর রাখে একটি মেয়ে। কাজের জগতে যেমন পুরুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ রেখে এগিয়ে চলে সে তেমনই বাড়িতেও যে কোনো কাজেই আজ সে সমান স্বচ্ছন্দ।
    কিন্তু কথায় আছে মেয়েদের মন দায়! কারণ তারা রেগে থাকলেও অনেকসময় ব্যবহারে ও মনের দিক থেকে কোমল হয়ে থাকে। আবার এর অন্যথায় যে হয় না তা নয়। পুরুষের তুলনায় মেয়েরা অনেকক্ষেত্রেই বেশি অনুভূতিপ্রবণ হন।
    তবে বিভিন্ন বয়সে নারী পুরুষ উভয়েরই আচার আচরণে ও জীবন ধারায় যথেষ্ট পরিবর্তন চোখে পরে। যেমন ১৮ থেকে ২০ বছরের মেয়েরা একটি লাজুক হয়ে থাকে। যদিও এর ব্যতিক্রম কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায়।
    সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, ২০ বছর একটি মেয়ের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ বয়স। কিন্তু একটি মেয়ের ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
    ২০ বছরের মেয়েরা মানসিকভাবে অভিজ্ঞ হয় না। সবকিছু ভালোভাবে বুঝতে পারে না কিন্তু ২০ বছরের পর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা অনেক কিছু বুঝতে সক্ষম হয়। ৩০ বছরে যা অনেকটাই পূর্ণ হয়ে আসে। বেশ কয়েকটি কারণে মেয়েদের ৩০ বছর বয়স একটি গুরুত্বপূর্ণ বয়স। এই বয়সে তারা সবার খেয়াল রাখতে পারেন। দায়িত্ব পালন করতে পারেন এবং তিরিশ বছর বয়সের কিছু বিশেষত্ব উঠে এসেছে এই সমীক্ষায়, যে তথ্যগুলো আপনাকে চমকে দিতে পারে। কিন্তু এগুলো সত্যি।
    তিরিশ বছরকে মেয়েদের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রাধান্য দেওয়া হয়। আর এর নেপথ্যে রয়েছে অনেক অবাক করা কারণ। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সেই সব কারণগুলি জানাবো। আসলে ৩০ বছর বয়সে মেয়েদের মধ্যে তাদের ছোটবেলা ফুটে উঠে। এই বয়সে এসেই মেয়েদের বেড়াতে ভালো লাগে, নিজেদের জীবন ও জীবিকা নিয়ে ভাবতেও ভালোবাসেন তারা। তারা এই বয়সে বেড়াতে যেতে ভালোবাসেন। আবার কিছুটা হলেও সঞ্চয়ে মন দেন। খরচের মাত্রা কমিয়ে ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করতে শুরু করেন তারা।
    এই বয়সে মেয়েরা বেশীর ভাগ সিদ্ধান্ত ভেবেচিন্তে ভালোভাবে নিতে পারে। আর এই বয়সে তারা সব কিছু সামলে নিতে পারে। পাশাপাশি সমীক্ষায় দাবি, এই বয়সে মেয়েদের আত্মবিশ্বাস সব থেকে বেশি বেড়ে যায়।
    একইসঙ্গে এই বয়সে নারীরা অনেক ছোটো ছোটো জিনিস নিয়ে ঝগড়া করার অভ্যাস ত্যাগ করেন। শুধু তাই নয়, এই বয়সে তারা তাদের ভুলগুলো বুঝে সেগুলোকে ঠিক করার কথাও ভাবেন।
    বিশেষজ্ঞদের মতে, সাধারণত তিরিশের নিচে মেয়েরা নিজেদের সব ভুল লুকিয়ে রাখেন। তাদের মধ্যে ভুল এড়িয়ে চলার প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়। অথচ ৩০ বছর বয়সের পরে তাদের সব কিছু বদলে যায়। আর এই বয়সে তাদের পোশাক-আশাকেও অনেক পরিবর্তন আসে, তারা সব কিছু একদম সঠিকভাবে বুঝতে থাকে কোনটি তাদের জন্য উপযুক্ত।
    তিরিশ বছরে পৌঁছে মেয়েরা একধাক্কায় অনেকটাই অভিজ্ঞ, সহনশীল ও বুদ্ধিদ্বীপ্ত হয়ে ওঠে যা পূর্বে তাদের মধ্যে দেখা যায় না সেভাবে।

  • যৌবন থাকবে আজীবন যদি সপ্তাহে মাত্র ১ বার ব্যবহার করেন!

    যৌবন থাকবে আজীবন যদি সপ্তাহে মাত্র ১ বার ব্যবহার করেন!

    সৌন্দর্যের দিক থেকে জাপানিজ নারীরা সবসময়েই অনবদ্য। বিশেষ করে তাঁদের ঝলমলে চুল এবং নিখুঁত ত্বকের কারণে। এমন অনেক জাপানিজ চিত্রনায়িকা ও মডেলরা আছেন যাঁদের সত্যিকারের বয়স অনেক বেশি, কিন্তু।

    দেখলে মনে হয় এখনও তরুণী! বিশ্বজুড়েই জাপানিজ নারীদের এই চিরতারুণ্য একটা রহস্যের বিষয় বৈকি।মজার ব্যাপার হচ্ছে, তাঁদের এই তারুণ্যের পেছনে যে উপাদানটি সবচেয়ে বেশি কাজ করে তা হল ‘ভাত’। কি, অবাক হচ্ছেন? হ্যাঁ, জাপানিজদের বয়স ধরে রাখে ভাতের তৈরি একটি ফেস প্যাক।

    আসুন তাহলে জেনে নিই সেই জাদুকরী ফেসপ্যাকটির কথা,যে জিনিসটি সপ্তাহে ১বার ব্যবহার করলে থাকবে আজীবন যৌবনের নিশ্চয়তা।

    উপকরণ:৩ টেবিল চামচ ভাত ১ টেবিল চামচ মধ ১ টেবিল চামচ গরম দুধ চাল সিদ্ধ করুন। অর্থাৎ ভাত রান্না করুন। এবার চাল থেকে পানি আলাদা করে ফেলুন বা মাড় ফেলে দিন। গরম ভাত চটকে নিন, নাহলে পরে শক্ত হয়ে যাবে। এর সাথে হালকা গরম বা উষ্ণ দুধ এবং মধু দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে প্যাক তৈরি করে নিন।যৌবন কি ? অনেকেই ভেবে থাকেন যৌবন হচ্ছে মৌবন, কাঁটাবন, সুন্দরবন ইত্যাদির মত একধরণের বন-জঙ্গল । আসলেই কি তাই ?

    এ বিষয়ে আসলে নানা মুনি – ঋষীর নানা মত –* মহামতি মমতাজের অভিমত , ‘যৌবন একটি গোল্ডিফ সিগারেট’…. * বিশিষ্ট বলিউড স্পেশালিষ্ট জেমসের মতে , যৌবন এমন একটা জিনিস যা নূরজাহানের আঁচলের তলায় থাকে ,যেটাকে আবার উঠানে শুকানো যায় … তাই তিনি উদাত্ত গলায় গেয়েছিলেন – “প্রেমের কাব্য লিখে সূচ সূতায় আচলের যৌবন উঠানে শুকায় …হারাগাছের নুর জাহান ,গাঙের জলে করে স্নান “…. হেলাল হাফিজের মতে ,যৌবন মানবজীবনের একটা সুনির্দিষ্ট সময় ,যে সময়ে যুদ্ধে যাইতে হয় …

    *নচিকেতার মতে , আজ যৌবন যার নাম – কাল সে তো বুড়ো ভাম……

    কড়া দার্শনিকদের মতে ,যৌবন হচ্ছে মানবজীবনের একটা বিশেষ সময়কাল ,যে কালটা স্রেফ সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছুই না ! দীর্ঘদিন যৌবন ধরে রাখা যায় কিভাবে? দীর্ঘদিন চেহারায় তারুন্য থাকবে কি করলে?দীর্ঘ দিন তারন্য দরে রাখা অসম্ভব কিছুই নয়।চেষ্টা করেই দেখুন:
    • খাবারের তালিকায় টমেটো রাখুন। নিয়মিত টমেটো খাওয়ার অভ্যাস বর্তমান বয়স থেকে কম বয়সী দেখায়
    • সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক এবং মানসিক সুসম্পর্ক থাকলে বয়স অনেক কম দেখায়• প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন• চকলেট পছন্দ করেন? প্রতিদিন চকলেট খেলে বয়স কম দেখাবে
    • মন খুলে হাসতে পারলে আয়ু বাড়ে • প্রতিদিন ফল খাওয়ার অভ্যাস করু• প্রচুর পানি পান করতে হবে• সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন
    • ভিটামিন জাতীয় খাবার প্রচুর পরিমাণে খেলে বয়স কম দেথায়• সুন্দর হাসির জন্য প্রয়োজন সুস্থ দাঁত। দাঁতের সঠিক যত্ন নিলে বয়স কম দেখাবে
    • সকালে নিয়মিত সকালের নাস্তা খান • রাতে খুব ভালো ঘুম আয়ু বাড়িয়ে দিতে পারে • নিয়মিত যে কোনো ধরনের বাদাম আমাদের ত্বক সজীব রাখে
    • দুশ্চিন্তা এবং হতাশা আমাদের জীবনী শক্তি কমিয়ে দেয়। আর বয়সের তুলনায় আমাদের বুড়ো দেখায়।

  • স্ত্রী মোটা হলে মিলনে পাবেন ১০ গুণ বেশি সুখ

    স্ত্রী মোটা হলে মিলনে পাবেন ১০ গুণ বেশি সুখ

    সহধর্মিনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষেরই আলাদা পছন্দ থাকে। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ পুরুষ পছন্দ করে মেদহীন শরীরের যুবতী। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে ভিন্ন কথা।

    মোটা-মেয়ে

    গবেষকরা জানিয়েছেন, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েকে বিয়ে করা উচিত। মোটা মেয়েদের তুলনায় স্বভাবের দিক দিয়ে চিকণা শরীরের মেয়েরা অনেকটাই আত্মকেন্দ্রিক হয় এবং তারা স্বামীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়তে অনেক সময় নেয়।

    অন্যদিকে চিকণা স্ত্রীর তুলনায় তাদের স্বামীদের ১০ গুণ বেশি সুখে রাখেন মোটা স্ত্রীরা। মোটা মেয়েরা সঙ্গীর চাহিদাও অনেক ভালো বোঝেন।

    এ ছাড়া মোটা মেয়েরা সব কথাতেই তর্ক করে না। মোটা মেয়েদের সাথে যারা প্রেম করে তারা বেশি খুশি থাকে কারণ মোটা মেয়েরা ঝগড়াটে কম হয়। সন্তানের যত্ন ও পরিবারের প্রতি মোটা মেয়েদের আগ্রহও বেশি থাকে।