Author: News Live

  • রেকর্ডের  পর দিনই ধস, বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে বড় পতন!  কি ঘটছে সোনার বাজারে?

    রেকর্ডের পর দিনই ধস, বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে বড় পতন! কি ঘটছে সোনার বাজারে?

    বাংলাদেশে কোনো ব্যক্তির নামে ১০টির বেশি মোবাইল সিম থাকলে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে অতিরিক্ত সিমগুলো ডি-রেজিস্টার বা মালিকানা পরিবর্তন করতে হবে। এ বিষয়টি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

    বিটিআরসি জানিয়েছে, নিজের এনআইডিতে পছন্দমতো ১০টি সিম রাখার সুযোগ আছে। বাকি সব সিম বাতিল করতে হলে সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

    কীভাবে জানবেন নিজের নামে কয়টি সিম আছে?
    ১. মোবাইল থেকে *16001# ডায়াল করুন।
    ২. জাতীয় পরিচয়পত্রের শেষ ৪ ডিজিট লিখে সেন্ড করুন।
    ৩. ফিরতি এসএমএসে জানানো হবে আপনার এনআইডিতে মোট কতটি সিম নিবন্ধিত আছে।

    কীভাবে ডি-রেজিস্টার করবেন?
    ১. আপনার যে অতিরিক্ত সিমগুলো বাতিল করতে চান, সেগুলো নিয়ে সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে যান।
    ২. অপারেটরের নিয়ম অনুযায়ী আবেদনপত্র পূরণ করে জমা দিন।
    ৩. প্রক্রিয়া শেষে অতিরিক্ত সিমগুলো ডি-রেজিস্টার হয়ে যাবে।

    বিটিআরসি সতর্ক করেছে, যদি কেউ এই প্রক্রিয়া অনুসরণে ব্যর্থ হন, তাহলে অতিরিক্ত সিমগুলো দৈবচয়নের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল করা হবে।

    ২০১৭ সালে কমিশন সর্বোচ্চ ১৫টি সিমের অনুমতি দিয়েছিল। তবে চলতি বছরের ১৯ মে থেকে এটি ১০টিতে নামিয়ে আনা হয়েছে।

    ট্যাগ
  • চুক্তিতে টয়লেটে গিয়ে ১ ঘন্টাতে ৫ বার দেবার পর আবারও চাইলো

    চুক্তিতে টয়লেটে গিয়ে ১ ঘন্টাতে ৫ বার দেবার পর আবারও চাইলো

    ডিজিটাল বাংলাদেশে স’বকিছুই যেন ডি’জিটালের হাওয়া। ডিজিটাল হওয়ায় ভা’লোর পাশাপাশি আ’ছে খা’রাপ। এরই অংশ হিসাবে বর্তমা’নে রা’জধানীতে অবাধে চলছে ফোনে অশ্লি’লতা। আর ঢাকার তরুণীরা এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টার চুক্তিতে এই ফোন ক’রতে বি’জ্ঞাপনের জ’ন্য ব্যবহার করছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, পাশাপাশি আ’ছে ফেস’বুকেরও ব্যবহার।ফলশ্রুতিতে এ বাণিজ্য মহা’নগরীতে এখন জমজমাট ব্য’বসা। তবে ফোনে গো’পন কাজ করার জ’ন্য আ’পনাকে ঘন্টা প্র’তি গু’নতে হবে টাকা।

    আর এই জ’ন্য আ’পনাকে অগ্রিম বিকাশ বা ফেলিক্সিলোড ক’রতে হবে নির্ধা’রিতফোন নম্বরে। নচেৎ সাড়া দেয়া হয় না। এ সং’ক্রা’’ন্ত অনেক ওয়েব সাইটে বি’জ্ঞাপনও প্র’চার করা হচ্ছে।ওই স’ব বি’জ্ঞাপনে ব’লে দেয়া হচ্ছে, বিকাশ বা ফেক্সিলোড মাধ্যম ছাড়া টাকা না পাঠিয়ে দয়া করে কেউ বি’র’ক্ত করবেন না। মিস ক’ল দেবেন না।

    আরও পড়ুন : হাতের নখের মধ্যে- হস্ত্ররেখা বিজ্ঞান আর জ্যোতিষ শাস্ত্রে এমন কিছু কথা বলা হয়েছে, যেগুলি সব কিছু জানার পর আপনি আপনার ভবিষ্যৎ খুব সহজেই জানতে পারবেন । আর এর সাহায্যে আপনি ভবিষ্যেতের ঘটনাগুলি আন্দাজ করতে পারবেন ।

    আর আমাদের হাতে আর পায়ে একম কিছু জিনিস থাকে যা আমাদের ভবিষ্যতের কথা বলে থাকে । আর আমাদের হাতের মধ্যে যে রেখা গুলি আছে তাদের অর্থ কিছু না কিছু হয়ে থাকে । আর মানুষের হাতের নখ তাদের নিয়ে অনেক কিছু বলে ।

    আর আপনারা নিজেদের নখ দেখেছেন আর আপনি লক্ষ করেছেন এই হাতের নখের মধ্যে একটি নখ থাকে। কিন্তু এই চিহ্নটি সকলেই নখে থাকে না । আর নখের উপর এই চিহ্ন আপনার নিয়ে অনেক রহস্য খুলে দিতে পারে । আর আজ আমরা এই নখের নিয়ে কিছু অজানা কথা আপনাদের জানাব ।

    আসলে এই অর্ধ চন্দ্রের মানে কি হয়ে থাকে ? আসলে যে মানুষের নখে এই ধরনের চিহ্ন থাকে তাদের জীবন খুব ভালো ভাবে কেটে থাকে । কিন্তু এই সব লোকেদের প্রথমে কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে দিন কাটাতে হয়ে থাকে । কিন্তু পরিশ্রমের ফল সব সময় মিষ্টি হয়ে থাকে । আর যারা পরিশ্রম করে তারা ভালো জীবন কাটিয়ে থাকে ।

    আর যাদের নখের মধ্যে এই রকম চিহ্ন থাকে তাদের জীবন সঙ্গির জন্যে খুব ভাগ্যশালী হয়ে থাকে । আর এদের যারা জীবন সঙ্গী হবে তারা খুব পরিষ্কার মনের হবে । আর সে আপনাকে খুব ভালো বাসবে । কিন্তু তাঁর সব সময় খেয়াল রাখতে হবে নাহলে সে আপনার প্রতি অভিমান করতে পারে ।

    আর যাদের নখের মধ্যে এই চিহ্ন থাকে তারা খুব পরিশ্রমি হয়ে থাকে । আর তারা কঠিন থেকে কঠিন কাজ পরিশ্রম করতে কোন দিন পিছুপা হয় না । আর তারা নিজেদের কাজের জন্যে খুব সিরিয়াস হয়ে থাকে । তারা যে কাজটি একবার করব ভাবে তারা তা করেই ছাড়ে । আর তাঁর জন্যে কঠিন পরিশ্রম করে থাকে । আর যাদের নখে এই রকমের চিহ্ন থাকে তাদের নিজের দেশের জন্যে কিছু করে দেখানোর সৌভাগ্য পেয়ে থাকে । আর তাদের সব সময় সততার সাথে এগিয়ে যেতে হবে , আর কোন আশা সুযোগ কে কোন দিন হাতছাড়া করা উচিত নয়।

  • শুটিংয়ের সময় উত্তেজনায় ৩ জনকে নিতে গিয়ে মলত্যাগ করে ফেলে সে

    শুটিংয়ের সময় উত্তেজনায় ৩ জনকে নিতে গিয়ে মলত্যাগ করে ফেলে সে

    চট্টগ্রামের আজিম ও মানিকগঞ্জের ২৮ বছর বয়সী বৃষ্টি আন্তর্জাতিক পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে সক্রিয়। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবচেয়ে বেশি আলোচিত বৃষ্টি ওরফে তানিয়া আক্তার বৃষ্টি। নিজেকে বাংলাদেশের এক নম্বর মডেল হিসেবে পরিচয় দেন তিনি। ২০২৪ সালের ১৭ মে প্রথম তার ভিডিও প্রকাশ পায়। প্রথমবারেই বাজিমাত করেন তিনি।

    বৃষ্টির সেই ভিডিও ১১২টি ভাগে প্রকাশ পায়। সেগুলো ২৬৭ মিলিয়নেরও বেশি ভিউ হয়। তারা দুজনেই একাধিক আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইটে সেই ভিডিওগুলো প্রচার করেন। এমনকি সামাজিক যোগযোগমাধ্যমর বিভিন্ন একাউন্ট ব্যবহার করে নতুন কনটেন্টের লিংক শেয়ার করতেন। একইসঙ্গে দর্শকদের টেলিগ্রাম গ্রুপে যুক্ত করার প্রচারণাও চালাতেন।

    একটা সময় বিশ্বে পর্নো ক্যাটাগরির ৮ নম্বর জায়গা দখল করে নেন বৃষ্টি। সবশেষ অক্টোবরের প্রথম দুই সপ্তাহে বিভিন্ন ফেসবুক পেজে অন্তত ৫০টি পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য দেখা যায়।

    চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন পর্নো তারকা আজিম অন্যদিকে মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের বাসিন্দা বৃষ্টি। দুজনেই দরিদ্র পরিবারের সন্তান। তবে পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে নাম লেখানোর পর বিলাসবহুল জীবনযাপন পার করতে থাকেন।

    তদন্তে দেখা গেছে, বৃষ্টির নামে টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলা হয়েছে, যা যৌথভাবে তারা পরিচালনা করতেন। চ্যানেল ও সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত ভিডিও লিংক করতেন। বিভিন্ন পোস্টে তারা আয়ের স্ক্রিনশট ও নগদ অর্থ দেখিয়ে নতুনদের উৎসাহিত করেন।

    বৃষ্টির ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট প্রায় ৪৯ হাজার ও ১২ হাজার ফলোয়ার সমৃদ্ধ। উভয় একাউন্টে নিজেকে ‘বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান মডেল’ দাবি করা হয়েছে। পোস্টে তারা স্বাধীন ও বিলাসী জীবনধারার ছবি, নগদ অর্থ, প্রাইভেট গাড়ি ও মোটরবাইকের চিত্র প্রকাশ করেছেন।

    পর্নো ইন্ডাস্ট্রিতে নাম লেখানোর আগে বিয়ে করেছিলেন বৃষ্টি। সেই বিয়ে ভেঙ্গে আজিমের সঙ্গে মিলে ভিডিও বানাতে শুরু করেন তিনি। অন্যদিকে আজিমের দাবি, ‘পর্নো ভিডিও বানানোর বিষয়ে তার স্বজনরা সবকিছুই জানতো।’

    পুলিশের রেকর্ড অনুযায়ী, গত ২৫ আগস্ট আজিমকে মাদক সংক্রান্ত মামলায় গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। তবে কয়েকদিনের মধ্যে মুক্তি পেয়ে যান তিনি। এরপর তারা দুজনেই গা ঢাকা দেন।

    তবে শেষ রক্ষা হয়নি তাদের। ধরা পড়েছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডির হাতে। সোমবার (২০ অক্টোবর) বান্দরবান এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

    জানা যায়, গত ১৩ অক্টোবর ফল ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়ে সেখানকার একটি বাসা ভাড়া নেন তার। ভাড়া দেওয়ার সময় আইডি কার্ডসহ নিজেদের জীবন বৃতান্ত জমা দেন। তবে কোথাও গেলে দুজনেই হেলমেট পড়ে বের হতেন।

    এ বিষয়ে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার জসীম উদ্দিন খান গণমাধ্যমকে বলেন, ওই দম্পতি বিদেশি একটি ওয়েবসাইটে নিয়মিত পর্নো কনটেন্ট আপলোড করতেন। তাদের পরিচালিত চ্যানেলটি বিশ্বের জনপ্রিয় পর্নো সাইটগুলোর মধ্যে অন্যতম।

    পুলিশের একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, দেশে বসেই তারা ভিডিও ধারণ, সম্পাদনা ও আপলোড করতেন। এর মাধ্যমে বিপুল অর্থ উপার্জন করছিলেন।

    বাংলাদেশে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১২ অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফি উৎপাদন ও বিতরণ একটি ফৌজদারি অপরাধ। এই দম্পতি শুধু নিজেরাই অপরাধ করেনি বরং অন্যদেরও এই পথে যুক্ত হতে উৎসাহিত করছেন। তাদের মাধ্যমে দেশে পর্নো ভিডিও বানানো এবং প্রচারের একটি নেটওয়ার্ক গড়ে উঠেছে।

  • জুবায়েদ হত্যা নিয়ে এবার সামনে এলো নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য

    জুবায়েদ হত্যা নিয়ে এবার সামনে এলো নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য

    পুরান ঢাকার আরমানিটোলাতে পানির পাম্প গলিতে রোববার (১৯ অক্টোবর) রাতে ছাত্রীকে পড়াতে গিয়ে তার বাসার নিচেই হত্যার শিকার হন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত জুবায়েদের ছাত্রী বর্ষা ও তার প্রেমিক মাহীর রহমানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ভয়াবহ এই হত্যাকাণ্ডের পর ছাত্রী বর্ষাকে নিরাপরাধ মনে হলেও এবার সামনে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

    বিজ্ঞাপন
    পুলিশ জানায়, জুবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করেন ছাত্রী বর্ষা ও মাহীর রহমান। হত্যার দিনে মাহীরের সঙ্গে তার আরও দুই বন্ধু ছিল। হত্যার জন্য তারা নতুন দুটি সুইচ গিয়ার কেনে। মাহীরকে হত্যার জন্য বলে বর্ষা।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকালে বংশাল থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, এটা বর্ষা ও মাহীরের পরিকল্পিত হত্যা। বর্ষার সঙ্গে মাহীরের ৯ বছরের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু মাঝে আবার বর্ষা জুবায়েদের ওপর দুর্বল হয়ে পড়ে। এ সময় বর্ষা মাহীরকে না করে দেয়। এবং সে জুবায়েদেকে পছন্দ করে বলে জানায়। কিন্তু কিছুদিন পরই বর্ষা তার বয়ফ্রেন্ড মাহীরকে জানায় যে, জুবায়েদকে আর ভালো লাগে না। তখন জুবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহীর।

    বিজ্ঞাপন
    তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে জোবায়েদকে হত্যার এই পরিকল্পনা স্বীকার করেনি বর্ষা। পরে মাহীর ও বর্ষাকে মুখোমুখি করলে সব সত্যতা জানা যায়। জুবায়েদকে কীভাবে সরিয়ে দেওয়া যায় গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকেই পরিকল্পনা করে তারা। এখন পর্যন্ত বর্ষাসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। মামলার শেষ প্রস্তুতি চলছে।

    উল্লেখ্য, এক বছর ধরে বাসায় গিয়ে বর্ষাকে ফিজিক্স, ক্যামিস্ট্রি ও বায়োলজি পড়াতেন জুবায়েদ। বর্ষার বাবার নাম গিয়াসউদ্দিন। অন্যদিকে জুবায়েদ কুমিল্লার হোমনার কৃষ্ণপুর গ্রামের মোবারক হোসেনের ছেলে।

    বিজ্ঞাপন
    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) এই শিক্ষার্থীকে সোমবার রাতে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।