• স্ত্রীর সঙ্গে স্বামীর উচ্চতার তফাৎ কতটা হলে স”হ”বাসে তৃপ্তি হয়

    স্ত্রীর সঙ্গে স্বামীর উচ্চতার তফাৎ কতটা হলে স”হ”বাসে তৃপ্তি হয়

    স্ত্রীর সঙ্গে স্বামীর উচ্চতার তফাৎ কতটা হলে স”হ”বাসে তৃপ্তি হয়
    যৌ*তা ছন্দের খেলা। এ কথা সবাই জানেন যে, ভালোবাসার উদযাপনে ঠিকভাবে আদর করতে পারাও একটা কলা। সে কলায় সবাই পারদর্শী হন না। কিন্তু তার সঙ্গে উচ্চতার কোনো সম্পর্ক আছে কি? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, থাকতেও পারে আবার না-ও থাকতে পারে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা নরম ভাবে আদর করতে পছন্দ করেন, তাদের ক্ষেত্রে উচ্চতার পার্থক্য একটু অসুবিধাজনক। কারণ এই ধরণের মিলনের ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠতার সঙ্গে সঙ্গে তাৎক্ষণিক মানসিক যোগাযোগও খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। তাই মিলনের সময় ইন্দ্রিয়ের যোগাযোগ জরুরি। উচ্চতার তারতম্য বেশি হলে সেটা অসুবিধাজনক হয়।

    অন্যদিকে যারা রোমাঞ্চকর মিলন বেশি পছন্দ করেন, তাদের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক হতে পারে উচ্চতার পার্থক্য। এক্ষেত্রে যারা মিলনের সময় নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করতে চান, সঙ্গীর উচ্চতা কম হলে তাদের সুবিধা হতে পারে। এই ক্ষেত্রে কিছু বিশেষ বিশেষ ভঙ্গিমায় আদর করার জন্যেও উচ্চতার তারতম্য বেশ উপযোগী বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

    সব মিলিয়ে উচ্চতার তারতম্য মিলনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু তা মানুষ ভেদে ভিন্ন। তাই সবার ক্ষেত্রেই যে বিষয়টি একই রকম হবে, এমন নয়।

  • ঘন্টা চুক্তিতে ভাঙা টয়লেটে গিয়ে করেন কলেজের ছাত্রীরা, রইল লিংকসহ

    ঘন্টা চুক্তিতে ভাঙা টয়লেটে গিয়ে করেন কলেজের ছাত্রীরা, রইল লিংকসহ

    ডিজিটাল বাংলাদেশে স’বকিছুই যেন ডি’জিটালের হাওয়া। ডিজিটাল হওয়ায় ভা’লোর পাশাপাশি আ’ছে খা’রাপ। এরই অংশ হিসাবে বর্তমা’নে রা’জধানীতে অবাধে চলছে ফোনে অশ্লি’লতা। আর ঢাকার তরুণীরা এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টার চুক্তিতে এই ফোন ক’রতে বি’জ্ঞাপনের জ’ন্য ব্যবহার করছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, পাশাপাশি আ’ছে ফেস’বুকেরও ব্যবহার।ফলশ্রুতিতে এ বাণিজ্য মহা’নগরীতে এখন জমজমাট ব্য’বসা। তবে ফোনে গো’পন কাজ করার জ’ন্য আ’পনাকে ঘন্টা প্র’তি গু’নতে হবে টাকা।

    আর এই জ’ন্য আ’পনাকে অগ্রিম বিকাশ বা ফেলিক্সিলোড ক’রতে হবে নির্ধা’রিতফোন নম্বরে। নচেৎ সাড়া দেয়া হয় না। এ সং’ক্রা’’ন্ত অনেক ওয়েব সাইটে বি’জ্ঞাপনও প্র’চার করা হচ্ছে।ওই স’ব বি’জ্ঞাপনে ব’লে দেয়া হচ্ছে, বিকাশ বা ফেক্সিলোড মাধ্যম ছাড়া টাকা না পাঠিয়ে দয়া করে কেউ বি’র’ক্ত করবেন না। মিস ক’ল দেবেন না।

    আরও পড়ুন : হাতের নখের মধ্যে- হস্ত্ররেখা বিজ্ঞান আর জ্যোতিষ শাস্ত্রে এমন কিছু কথা বলা হয়েছে, যেগুলি সব কিছু জানার পর আপনি আপনার ভবিষ্যৎ খুব সহজেই জানতে পারবেন । আর এর সাহায্যে আপনি ভবিষ্যেতের ঘটনাগুলি আন্দাজ করতে পারবেন ।

    আর আমাদের হাতে আর পায়ে একম কিছু জিনিস থাকে যা আমাদের ভবিষ্যতের কথা বলে থাকে । আর আমাদের হাতের মধ্যে যে রেখা গুলি আছে তাদের অর্থ কিছু না কিছু হয়ে থাকে । আর মানুষের হাতের নখ তাদের নিয়ে অনেক কিছু বলে ।

    আর আপনারা নিজেদের নখ দেখেছেন আর আপনি লক্ষ করেছেন এই হাতের নখের মধ্যে একটি নখ থাকে। কিন্তু এই চিহ্নটি সকলেই নখে থাকে না । আর নখের উপর এই চিহ্ন আপনার নিয়ে অনেক রহস্য খুলে দিতে পারে । আর আজ আমরা এই নখের নিয়ে কিছু অজানা কথা আপনাদের জানাব ।

    আসলে এই অর্ধ চন্দ্রের মানে কি হয়ে থাকে ? আসলে যে মানুষের নখে এই ধরনের চিহ্ন থাকে তাদের জীবন খুব ভালো ভাবে কেটে থাকে । কিন্তু এই সব লোকেদের প্রথমে কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে দিন কাটাতে হয়ে থাকে । কিন্তু পরিশ্রমের ফল সব সময় মিষ্টি হয়ে থাকে । আর যারা পরিশ্রম করে তারা ভালো জীবন কাটিয়ে থাকে ।

    আর যাদের নখের মধ্যে এই রকম চিহ্ন থাকে তাদের জীবন সঙ্গির জন্যে খুব ভাগ্যশালী হয়ে থাকে । আর এদের যারা জীবন সঙ্গী হবে তারা খুব পরিষ্কার মনের হবে । আর সে আপনাকে খুব ভালো বাসবে । কিন্তু তাঁর সব সময় খেয়াল রাখতে হবে নাহলে সে আপনার প্রতি অভিমান করতে পারে ।

    আর যাদের নখের মধ্যে এই চিহ্ন থাকে তারা খুব পরিশ্রমি হয়ে থাকে । আর তারা কঠিন থেকে কঠিন কাজ পরিশ্রম করতে কোন দিন পিছুপা হয় না । আর তারা নিজেদের কাজের জন্যে খুব সিরিয়াস হয়ে থাকে । তারা যে কাজটি একবার করব ভাবে তারা তা করেই ছাড়ে । আর তাঁর জন্যে কঠিন পরিশ্রম করে থাকে । আর যাদের নখে এই রকমের চিহ্ন থাকে তাদের নিজের দেশের জন্যে কিছু করে দেখানোর সৌভাগ্য পেয়ে থাকে । আর তাদের সব সময় সততার সাথে এগিয়ে যেতে

  • ডান হাতে ‘M’ চিহ্ন থাকলে যা হয়

    ডান হাতে ‘M’ চিহ্ন থাকলে যা হয়

    জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, ডান হাতে ‘M’ চিহ্ন থাকলে ব্যক্তি ভাগ্যবান হন, যা হৃদয়রেখা, মস্তিষ্করেখা ও জীবনরেখার সমন্বয়ে তৈরি হয় এবং নেতৃত্ব, সম্পদ ও বুদ্ধিমত্তার সাথে সাফল্য নির্দেশ করে; এই চিহ্ন থাকলে মানুষ সাধারণত আবেগগত ও বৌদ্ধিক স্তরে ভারসাম্যপূর্ণ, ক্যারিশমাটিক এবং জীবনে অনেক উচ্চতা লাভ করে। 
    ‘M’ চিহ্নের বৈশিষ্ট্য ও ফলাফল:
    • ভাগ্যবান: এই চিহ্ন থাকা ব্যক্তিরা সাধারণত অত্যন্ত ভাগ্যবান হন, এবং খুব কম মানুষের হাতে এটি দেখা যায়।
    • নেতৃত্ব ও সম্পদ: এটি নেতৃত্ব, সম্পদ এবং সাফল্য লাভের ইঙ্গিত দেয়, যা ব্যক্তির স্থিতিস্থাপকতা ও প্রজ্ঞার ফল।
    • ব্যালান্সড ব্যক্তিত্ব: ব্যক্তি আবেগ, বুদ্ধি এবং গুরুত্বপূর্ণ স্তরে ভারসাম্যপূর্ণ হন এবং ক্যারিশমার কারণে সম্মানিত হন।
    • উচ্চাকাঙ্ক্ষী: এই চিহ্ন থাকলে ব্যক্তি জীবনে অনেক বড় কিছু অর্জন করতে পারে এবং তাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা থাকে।
    • সমন্বয়: ‘M’ চিহ্নটি মূলত হৃদয়রেখা, মস্তিষ্ক রেখা এবং জীবনরেখার মিলনস্থল থেকে তৈরি হয়, যা এই তিনটি রেখার সম্মিলিত প্রভাবকে নির্দেশ করে। 
    গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
    • হাতের রেখা নিয়ে জ্যোতিষশাস্ত্রের ব্যাখ্যা সবার কাছে সমানভাবে গ্রহণযোগ্য নয়; এটি বিশ্বাস-অবিশ্বাসের বিষয়।
    • নিজের ভাগ্য নিজে গড়ার ওপর জোর দেওয়া উচিত, শুধুমাত্র হাতের রেখার ওপর নির্ভর করা উচিত নয়, এমন মতও প্রচলিত আছে
  • শসা দিয়ে মাত্র ৫ মিনিটে তাড়ান ঘরের সব ছারপোকা ও তেলাপোকা

    শসা দিয়ে মাত্র ৫ মিনিটে তাড়ান ঘরের সব ছারপোকা ও তেলাপোকা

    ছারপোকা মানেই বাড়ির আতঙ্ক। কেননা একবার যদি এই পোকা কারও ঘরে প্রবেশ করে তবে তা বের করা দুঃসহ হয়ে পড়ে। মূলত ছারপোকাকে রক্তচোষাও বলা হয় কারণ এই পোকা মানুষের অগোচরে রক্ত চুষে নেয়।

    বিছানা, বালিশ, মশারি, সোফা এদের পছন্দের আবাসস্থল। পুরোপুরি নিশাচর না হলেও ছারপোকা সাধারণত রাতেই অধিক সক্রিয় থাকে। জেনে নিন মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে বাড়ি থেকে ছারপোকা ও তেলাপোকা দূর করার কয়েকটি উপায়-

    ২৫০ গ্রাম পানিতে ৪ চা-চামচ স্যাভলন বা ডেটল মিশিয়ে নিন। পানি কম নিলে স্যাভলনও কম নেবেন। এবার ডেটল বা স্যাভলন মেশানো পানি একটি স্প্রে বোতলে ভরে যেখানে যেখানে ছারপোকা-তেলাপোকার উপদ্রব যেমন খাট-সোফা-বালিশ-তোষক, রান্নাঘরের তাক সেখানে স্প্রে করে দিন। ৫ মিনিটের মধ্যে তেলাপোকা বা ছারপোকা মরে যাবে বা চলে যাবে, আর কখনও আসবে না। টানা এক সপ্তাহ প্রতিদিন স্প্রে করুন। দেখবেন বাড়ি ছারপোকা, তেলাপোকা মুক্ত হয়ে গিয়েছে।

    খোসাসহ একটি শসা কেটে নিন। এবার শসাগুলো ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ড করা শসার মধ্যে ৩ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে নিন। এবার একটি ব্রাশে শসার মিশ্রণ লাগিয়ে যেখানে যেখানে ছারপোকা, তেলাপোকার উপদ্রব বেশি সেখানে লাগিয়ে দিন। ৫ মিনিটের মধ্যে ছারপোকা, তেলাপোকা দূর হবে।

    ছারপোকা তাড়াতে ন্যাপথলিন খুবই কার্যকারী। মাসে দু’বার ন্যাপথলিন গুঁড়ো করে সেই সমস্ত জায়গায় ছিটিয়ে দিন যেখানে ছারপোকার উপদ্রব বেশি।

    ছারপোকা মারা যায় ১১৩ ডিগ্রি তাপমাত্রাতে। বেডরুমে ছারপোকা বেশি থাকলে বিছানার চাদর, বালিশের কভার, কাঁথা বেশি তাপে সেদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন।

    ছারপোকা তাড়াতে অ্যালকোহল ব্যবহার করতে পারেন। ছারপোকা প্রবণ জায়গায় সামান্য অ্যালকোহল স্প্রে করলে ছারপোকা মরে যাবে।

    ঘরের যে স্থানে ছারপোকার বাস সেখানে ল্যাভেন্ডার অয়েল স্প্রে করুন। দুই থেকে তিন দিন ল্যাভেন্ডার অয়েল স্প্রে করলে ছারপোকা আপনার ঘর ছেড়ে পালাবে।

     

    ছারপোকা তাড়াতে মাঝে মধ্যে আসবাবপত্রে কেরোসিনের প্রলেপ দিন। এতে ছারপোকা সহজেই পালাবে। আসবাবপত্র ও লেপ-তোশক পরিষ্কার রাখার সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত রোদে দিন। এতে করে ছারপোকার আক্রমণ কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ছারপোকা থাকলে সেগুলো মারা যাবে।