• রিলিজ হলো রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    রিলিজ হলো রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    বর্তমান সময়ে সিনেমা সিরিয়ালের পাশাপাশি গ্ল্যামার ইন্ডাস্ট্রিতে এক নতুন সংযোজন হয়েছে ওয়েব সিরিজের। আসলে প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে এখন প্রত্যেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েব সিরিজ দেখতে পছন্দ করেন।

     

    বাংলা, হিন্দি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষার বেশ কিছু ওয়েব সিরিজ টেক্কা দেয় বড় বাজেটের সিনেমাকেও। আসলে করোনা পরবর্তী সময় থেকে ডিজিটাল মিডিয়া কদর বুঝে গিয়েছে সাধারণ মানুষ। আর সেই সাথে পাল্লা দিয়ে চলার জন্য জন্ম নিয়েছে একাধিক প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের।

    তবে এই ডিজিটাল মার্কেটে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় বেশ কিছু অ্যাডাল্ট ওয়েব সিরিজ। উল্লু, প্রাইম শট, কোকু ইত্যাদি জায়গায় প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো ওয়েব সিরিজ রিলিজ করে। আবার মাঝে মাঝে ওয়েব সিরিজ রিলিজ করে ইউটিউবেও।

    যৌ*তায় ভরা ওয়েব সিরিজগুলোর জনপ্রিয়তা কিন্তু কম নয়। প্রত্যেকটি ওয়েব সিরিজ প্রায় লাখ লাখ মানুষ দেখে থাকেন। এই সমস্ত ওয়েব সিরিজের হট সিন দেখে এই ঠান্ডায় ঘাম দিতে পারে আপনার।

    সম্প্রতি FWF Bengali নামক একটি ইউটিউব চ্যানেলে রিলিজ করেছে একটি বাংলা ওয়েব সিরিজ। এই ওয়েব সিরিজের নাম ‘অপরাধ‘। আর আজকের এই প্রতিবেদনে যেই পর্ব সম্বন্ধে বলা হচ্ছে তার নাম ‘খেলোয়াড়‘। এতে প্রধান চরিত্রে রয়েছেন সুইটি সিনহা ও রাহুল মেনন।

    ওয়েব সিরিজের গল্প শুরু হয়েছে যে এক মহিলার স্বামী অসুস্থ এবং সে তার সৎ ছেলের সাথে থাকে। স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর অসুস্থতার কারণে ওই মহিলা অনেকদিন চাহিদা মেটাতে পারেননি। এরপর ওই মহিলার দেখা হয় তার সৎ ছেলের এক বন্ধুর সাথে। এরপর তারা একে অপরের খুব কাছে চলে আসে এবং তারপর কি হয়েছে তা জানতে অবশ্যই এই ওয়েব সিরিজটির সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ইউটিউবে দেখে নিন।

     

  • মেয়েদের কোন জিনিস গোসলের সময়ও ভিজে না

    মেয়েদের কোন জিনিস গোসলের সময়ও ভিজে না

    ভারতবর্ষে প্রতি বছর বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হয়। এর জন্য ছাত্রছাত্রীরা সাফল্য পেতে কঠোর পরিশ্রম করে। সাধারণত লিখিত পরীক্ষা হওয়ার পর উত্তীর্ণদের ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হয়। এই সময় বেশিরভাগ মানুষের জীবন সম্পর্কিত এমন অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়, যার ফলে প্রার্থীরাও বিভ্রান্ত হয়ে পরে। এবার দেখে নেওয়া যাক তেমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর।

    ১) প্রশ্ন: সেই জিনিসটি কি, যা আপনার কিন্তু অন্যরা ব্যবহার করে?
    উত্তর: আপনার নাম।

    ২) প্রশ্ন: আপনি যদি কোন প্রার্থীকে ভোট দিতে না চান, তাহলে আপনি ইভিএম-এ কোন বিকল্পটি চাপবেন?
    উত্তর: NOTA

    ৩) প্রশ্ন: কোন দেশের একটি দুটি নয়, সাতটি নাম রয়েছে?
    উত্তর: ভারতকে এক সময় সোনার পাখিও বলা হত। এভাবে ইণ্ডিয়া, ভারত, হিন্দুস্তান, আর্যাবর্ত, জম্বুদ্বীপ, ভারতখন্ড, হিন্দের মতো অনেক নাম রয়েছে। বর্তমানে ভারতের তিনটি সরকারি নাম — ইন্ডিয়া, ভারত এবং হিন্দুস্তান।

    ৪) প্রশ্ন: প্রাচীন মিশরের শাসকদের কোন উপাধি দেওয়া হত?
    উত্তর: ফ্যারাউন।

    ৫) প্রশ্ন: এমন জায়গা কোনটি যেখানে রাস্তা আছে কিন্তু যানবাহন নেই, জঙ্গল আছে কিন্তু গাছ নেই এবং শহর আছে কিন্তু বাড়ি নেই?
    উত্তর: মানচিত্র।

    ৬) প্রশ্ন: কোন গাছে আমরা আহরণ করতে পারি না?
    উত্তর: কলাগাছ।

    ৭) প্রশ্ন: এমন একটি ঘর যার কোন দরজা-জানলা নেই, বলুন কি?
    উত্তর: মাশ‘রুম’।

    ৮) প্রশ্ন: মোবাইলের কিপ্যাড এর সমস্ত সংখ্যাকে গুণ করলে কি হবে?
    উত্তর: ০ হবে। মোবাইলের কিপ্যাডে ০ রয়েছে। যে কোন সংখ্যাকে ০ দিয়ে গুণ করলে উত্তর হবে o।

    ৯) প্রশ্ন: এমন কি জিনিস যা একবার ফেটে গেলে আর কেউ সেলাই করতে পারবে না?
    উত্তর: বেলুন।

    ১০) প্রশ্ন: কী এমন জিনিস যা আমরা দেখার সাথে সাথে ভুলে যায়?
    উত্তর: স্বপ্ন।

    ১১) প্রশ্ন: মাম্বা কোন প্রজাতির জীব?
    উত্তর: সাপ (ব্ল্যাক মাম্বা আফ্রিকার সবচেয়ে বিষধর সাপগুলির মধ্যে একটি)।

    ১২) প্রশ্ন: নারীর এমন রূপ কী যা তার স্বামী ছাড়া সবাই দেখে?
    উত্তর: বিধবার রূপ।

    ১৩) প্রশ্ন: হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হলে হাতি কি করে?
    উত্তর: ভিজে যায় আর কি করে!

    ১৪) প্রশ্ন: কেন শ্রীলঙ্কার চেয়ে ভারতে চাল বেশি খাওয়া হয়?
    উত্তর: কারণ ভারতের জনসংখ্যা বেশি।

    ১৫) প্রশ্ন: কী এমন জিনিস যা মেয়েদের স্নানের সময়ও ভিজে যায় না?
    উত্তর: মেয়েটির ছায়া। (প্রার্থীকে বিভ্রান্ত করার জন্যই প্রশ্নের মধ্যে মেয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে)।

  • ছেলেদের দিকে তাকিয়ে যে জিনিসটি সবার আগে দেখে মেয়েরা

    ছেলেদের দিকে তাকিয়ে যে জিনিসটি সবার আগে দেখে মেয়েরা

    ভিটামিনের অভাবে ত্বক জেল্লা হারায়। এমনকি চামড়ায় টান অনুভূত হয়। সময়মতো যত্ন না নিলে ত্বকে বলিরেখা দেখা দেয় এবং অল্প বয়সেই শরীরে বয়সের ছাপ পড়ে। শুধু ক্রিম বা রূপচর্চা নয়, শরীরকে সতেজ রাখতে প্রতিদিন সঠিক পরিমাণে ভিটামিন খাওয়াও জরুরি। বিশেষ করে ভিটামিন সি ত্বকের জন্য সবচেয়ে উপকারী।

    ভিটামিন সি-তে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় ও শুষ্কতা কমায়। এটি শরীরে কোলাজেন তৈরিতে সহায়তা করে, যার ফলে ত্বক হয় নমনীয় ও প্রাণবন্ত।

    এছাড়া, ভিটামিন সি রোদের পোড়া ত্বকেও আরাম দেয়। নিয়মিত সানস্ক্রিন ব্যবহার এবং ভিটামিন সি গ্রহণের ফলে গ্রীষ্মেও ত্বক থাকে সতেজ ও পরিষ্কার।

    ত্বকের আরও যত্ন নিতে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন ভিটামিন সি সিরাম। বাইরে থেকে ফিরে মুখ পরিষ্কার করে সিরাম লাগিয়ে হালকা ম্যাসাজ করুন। এরপর ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করে ঘুমিয়ে পড়ুন। নিয়মিত এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ত্বক হয়ে উঠবে ঝকঝকে ও তারুণ্যময়।

  • ছেলেদের দিকে তাকিয়ে যে জিনিসটি সবার আগে দেখে মেয়েরা

    ছেলেদের দিকে তাকিয়ে যে জিনিসটি সবার আগে দেখে মেয়েরা

    যখন মেয়েরা তাকায় কোনও ছেলের দিকে, তখন কোন দিকে সবার আগে যায় তাদের চোখ? সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্ট সংস্থা ওয়ার্ল্ড অফ আমোর।

    রাস্তাঘাটে চলতে-ফিরতে কত অজস্র অচেনা পুরুষের সঙ্গে ই তো দেখা হয় মেয়েদের। তাদের মধ্যেই কেউ কেউ বিশেষ কারণে আকর্ষণ করে নেয় তাদের দৃষ্টি। আড়চোখে হোক, কিংবা সোজাসুজি— তখন সেই পুরুষের দিকে না তাকিয়ে যেন আর থাকা যায় না।

    কিন্তু যখন মেয়েরা তাকায় কোনও ছেলের দিকে, তখন কোন দিকে সবার আগে যায় তাদের চোখ? সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্ট সংস্থা ওয়ার্ল্ড অফ আমোর। তাদের সমীক্ষার ফলে উঠে এসেছে এমন ১০টি বিষয়, ছেলেদের দিকে তাকানোর সময়ে যেগুলির দিকে সবার আগে চোখ যায় মেয়েদের। আসুন, জেনে নেওয়া যাক—

    ১. ছেলেটি কোন দিকে তাকিয়ে রয়েছে: সাধারণ ভাবে যে কোনও অপরিচিত মানুষের দিকে তাকানোর সময়ে মেয়েরা তাদের চোখের দিকেই তাকায়। সে ক্ষেত্রে সেই মানুষটি কোন দিকে তাকিয়ে রয়েছে, বা কী দেখছে, সে দিকেও নজর যায়। কোনও পুরুষের দৃষ্টি কোন দিকে নিবদ্ধ, সেটা তার মানসিকতারও পরিচায়ক বটে। ফলে সেই সস্পর্কেও মেয়েরা একটা ধারণা করে নিতে চায় কোনও পুরুষের চোখের দিকে তাকিয়ে।

    ২. ছেলেটি কতটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন: মেয়েদের কাছে পরিচ্ছন্নতা সব সময়েই অত্যন্ত গুরুত্ব পায়। স্বভাবতই তারা যখন কোনও পুরুষের দিকে তাকায়, তখন যাচাই করে নেয়,

    ছেলেটি কতটা পরিচ্ছন্ন। সে কেমন পোশাক পরে রয়েছে, কিংবা তার জুতোটা কতটা পরিষ্কার— এগুলো দেখে তারা বুঝে নিতে চায় ছেলেটি কতটা পার্সোনাল হাইজিনে বিশ্বাসী।

     

    ৩. ছেলেটি কী ধরনের পোশাক পরে রয়েছে: কোনও মানুষের পোশাক তার সামাজিক অবস্থান, ব্যক্তিত্ব, রুচি— সব কিছুরই পরিচয় বহন করে। কোনও পুরুষের পোশাক পর্যবেক্ষণ করে মেয়েরা সেই সমস্ত বিষয় সস্পর্কে একটা ধারণা তৈরি করে নিতে চায়।

    ৪. ছেলেটির শরীরী ভাষা কেমন: শরীর, বিশেষত বডি ল্যাঙ্গুয়েজ যে মনের আয়না, তা নতুন করে বলা নিষ্প্রয়োজন। যেমন, কোনও মানুষ যদি মুঠো বন্ধ করে বসে থাকে তা হলে সে গোপনতাপ্রিয়। শিরদাঁড়া টানটান করে যে বসে রয়েছে, সে কোনও কারণে উদ্বিগ্ন কিংবা উত্তেজিত। কোনও ছেলের বডি ল্যাঙ্গুয়েজের এই বিষয়গুলি খতিয়ে দেখে মেয়েরা তার মনের অবস্থাটার একটা আভাস পেতে চায়।

    ৫. ছেলেটি পায়ে জুতো কেমন পরেছে: পোশাকের মতোই, কোনও মানুষের জুতোও তার সস্পর্কে অনেক কথা বলে। পাশাপাশি কোনও মানুষের বর্তমান অবস্থা কেমন, সে সস্পর্কেও আভাস দেয় জুতো। যেমন ধরুন, আপনি কোনও চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে যে ধরনের জুতো পরেন, বন্ধুদের সঙ্গে পার্টিতে গেলে নিশ্চয়ই তার থেকে আলাদা ধরনের জুতো পরেন। মেয়েরা কোনও পুরুষের জুতোর দিকে তাকিয়ে সেই বিষয়গুলিই আঁচ করতে চায়।

    ৬. ছেলেটি কতটা মনোযোগী শ্রোতা: যদি কোনও ছেলে তার বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে থাকে, তা হলে একটি মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে খেয়াল করে, কতটা মনোযোগী হয়ে সে অন্যদের কথা শুনছে। আদৌ অন্যদের কথা শোনার মানসিকতা ছেলেটির মধ্যে রয়েছে কি না, সেটা বোঝার চেষ্টা করে সে। যে মানুষ অন্যদের কথা শুনতে রাজি নয়, সে সাধারণত মেয়েদের মন জিততে পারে না।

    ৭. ছেলেটি কতটা খরুচে : কোনও শপিং মল বা কোনও মার্কেটে যখন কোনও ছেলে কেনাকাটায় ব্যস্ত রয়েছে, তখন একটি মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করে, তার টাকা খরচের হাত কেমন। সব সময়ে খরুচে ছেলেরাই যে মেয়েদের বেশি পছন্দ হবে, তা নয়। বুঝেশুনে খরচ করে যে ছেলে, তার বিবেচনাবোধ বেশি, এমন ধারণাও থাকে অনেক মেয়ের।

    ৮. ছেলেটি অন্যদের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করছে: কোনও মানুষ তার আশেপাশের বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে কেমন ভাবে মিশছে, কী ভাবে কথা বলছে— সেটা তার মানসিকতার বিরাট বড় পরিচায়ক। আশাপাশের মানুষদের সঙ্গে কোনও ছেলের ব্যবহার লক্ষ করে মেয়েরা তার মানসিকতা বোঝার চেষ্টা করে।

    ১০. ছেলেটি ম্যানার্স জানে কি না: লিফটের দরজা খুলে গেলে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটিকে ‘লেডিজ ফার্স্ট বলে এগিয়ে দেয় যে পুরুষ, কিংবা বাসে বয়স্ক মানুষকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে নিজের সিট ছেড়ে দেয় যে যুবক— তাদের প্রতি মেয়েদের একটা আলাদা আকর্ষণ থাকে সব সময়েই। কোনও ছেলের দিকে তাকানোর সময়ে মেয়েরা তাই দেখে নিতে চায়, সেই ছেলের সৌজন্যবোধ রয়েছে কি না।

    ৯. ছেলেটি কতটা ঘন ঘন হাসে: প্রাণ খুলে হাসতে পারে যে মানুষ, তার মনটাও বড় হয়— এমনটাই প্রচলিত ধারণা। আবার কথায় কথায় যে হাসে, তার রসবোধ নিশ্চয়ই খুব সূক্ষ্ণ নয়। কোনও ছেলের হাসির আধিক্য দেখে মেয়েরা তার সস্পর্কে এমনই কিছু ধারণা গড়ে নিতে চায়।