• রিলিজ হতেই লাখো দর্শক হু’মড়ি খেয়ে দে’খছে, নতুন ও,য়েব সিরিজে তো’লপা’ড়!

    রিলিজ হতেই লাখো দর্শক হু’মড়ি খেয়ে দে’খছে, নতুন ও,য়েব সিরিজে তো’লপা’ড়!

    রিলিজ হতেই লাখো দর্শক হু’মড়ি খেয়ে দে’খছে, নতুন ও,য়েব সিরিজে তো’লপা’ড়!
    আজকের দিনে ওটিটি প্লাটফর্মে ওয়েব সিরিজ আর তাতে থাকবে না ঘাম ঝরানো দৃশ্য, তা কি হয়? বিগত কয়েক বছর ধরে ডিজিটাল প্লাটফর্মের হাত ধরে বিনোদন জগতে যুক্ত হওয়া “ইরোটিক” ওয়েব সিরিজ গুলি বর্তমানে হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া প্রেমীদের বিনোদনের সেরা মাধ্যম। যেখানে কয়েক বছর আগে বিনোদন মানেই ছিল বলিউডের হাতে গোনা কয়েকটি সিনেমা, সেখানে আজ ডিজিটাল প্লাটফর্মের হাত ধরে বিনোদনের নতুন রাস্তা খুঁজে পেয়েছেন নেটিজেনরা।

    করোনা মহামারির কারণে যখন ভারতের সমস্ত ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল, ঠিক তখন থেকে ডিজিটাল প্লাটফর্মের হাত ধরে শুরু হয় ওয়েব সিরিজের পথচলা। যা আজকে বিরাট আকার ধারণ করেছে। বিশাল বাজেটের ওয়েব সিরিজ নির্মাণ করা হচ্ছে ডিজিটাল প্লাটফর্মে। উল্লু, প্রাইম শর্ট, এমএক্স প্লেয়ার ছাড়াও নেটফ্লিক্সের মত একাধিক প্লাটফর্মে প্রতিনিয়ত রিলিজ করা হচ্ছে ওয়েব সিরিজ।

    বর্তমানে ওয়েব সিরিজের প্রতি মানুষের আকর্ষণ দেখে প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশনের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে এই অ্যাডাল্ট ওয়েব সিরিজ। আর এই সমস্ত ঘাম ঝরানো ওয়েব সিরিজ রিলিজ করে বিগত বেশ কয়েক মাস ধরে আলোচনা শীর্ষে রয়েছে “প্রাইম শর্ট” অ্যাপ্লিকেশন। আমরা আপনাদের বলে রাখি, কয়েক মাস আগে এই অ্যাপ্লিকেশনে রিলিজ করা হয়েছে সবচেয়ে সাহসী ওয়েব সিরিজ “খিলোনা”। যার রসালো রোমান্স উপভোগ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে প্রাইভেসি বজায় রাখতে হবে।

    ওটিটি প্ল্যাটফর্মের এই সাহসী সিরিজে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন দীপিকা কুদতারকারের মত সেক্সি অভিনেত্রী। যার একাকীত্ব জীবন কাটানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে দেখা গেছে একটি খেলনা। অর্থাৎ নিজের শারীরিক সুখের জন্য খেলনা ব্যবহার করেন অভিনেত্রী। কয়েক মিনিটের টেইলর দেখে ইতিমধ্যে ওয়েব সিরিজটি দেখার জন্য প্রাইম শর্ট অ্যাপ্লিকেশনে ভিড় জমাচ্ছেন লক্ষাধিক মানুষ। সময় পেলে আপনিও দেখে আসুন ওয়েব সিরিজের সবচেয়ে উষ্ণতম দৃশ্যগুলি। রইল ট্রেলার-

  • রাতে হঠাৎ উত্তাল রাজধানী রাস্তা অবরোধ হতাহতের আশংকা

    রাতে হঠাৎ উত্তাল রাজধানী রাস্তা অবরোধ হতাহতের আশংকা

    রাতে হঠাৎ উত্তাল রাজধানী রাস্তা অবরোধ হতাহতের আশংকারাজধানীর বাংলামোটরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করছেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।বুধবার রাত সাড়ে ৯টার পর তারা বাংলামোটর থেকে শাহবাগগামী সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন তারা।

    জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের নতুন ছাত্রসংগঠনের আত্মপ্রকাশকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল তৈরি হয়েছে। এমতাবস্থায় আজ বুধবার নতুন সংগঠনের ঘোষণা হবে কি না তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।জানা যায়, বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৩টায় নতুন ছাত্রসংগঠনের ঘোষণা করার কথা ছিল। তবে ওই সময় নতুন ছাত্রসংগঠনের ঘোষণা নিয়ে মধুর ক্যান্টিনে বিক্ষোভ শুরু করেন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

    ওই সময় সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে নারী শিক্ষার্থীসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।এ ঘটনার প্রতিবাদে রাতে বাংলামোটরে বিক্ষোভ শুরু করেন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

    আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, আজ নতুন যে ‘গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’ গঠন হয়েছে সেখানে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করা হয়েছে। ছাত্রদের নতুন দলটির কমিটি গঠন করা হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দিয়ে।

    এর আগে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের নতুন ছাত্রসংগঠনের নাম দেওয়া হবে ‘গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’।

    সংগঠনটির আহ্বায়ক করা হচ্ছে আবু বাকের মজুমদারকে। যিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম আহ্বায়ক ছিলেন।

    এ ছাড়া সগঠনটির সদস্যসচিব হিসেবে জাহিদ আহসান, মুখ্য সংগঠক হিসেবে তাহমীদ আল মুদাসসির দায়িত্ব পেয়েছেন। আর সংগঠনের মুখপাত্র হয়েছেন আশরেফা খাতুন।

    আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের আহ্বায়ক হয়েছেন আবদুল কাদের।পাশাপাশি সদস্যসচিব হিসেবে মহির আলম, মুখ্য সংগঠক হিসেবে হাসিব আল ইসলান ও মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন রাফিয়া রেহনুমা হৃদি।

  • সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হাসনাত আবদুল্লাহ,ফ্লোরে শুইয়ে রেখে বেত্রাঘাত : ফ্যাক্ট চেক

    সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হাসনাত আবদুল্লাহ,ফ্লোরে শুইয়ে রেখে বেত্রাঘাত : ফ্যাক্ট চেক

    বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহর গ্রেফতার নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে পড়েছে। ফেসবুকে দাবি করা হয়েছে, ০২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় তাকে সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ অভিযানে আটক করা হয় এবং পরে পাঁচ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মুক্তি দেওয়া হয়। তবে গভীর অনুসন্ধানে জানা গেছে, এই দাবি পুরোপুরি মিথ্যা।

    নকিব আশরাফ নামের এক ব্যক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে হাসনাতকে গ্রেফতার করে সেনানিবাসে নেওয়া হয়। তার দাবি অনুযায়ী, হাসনাতকে শারীরিক নির্যাতনের পর মুক্তি দেওয়া হয়। এ ছাড়া দেশ টিভির লোগো ব্যবহার করে একটি ভুয়া ফটোকার্ডও ছড়ানো হয়েছে, যেখানে একই দাবি পুনরুক্ত করা হয়েছে।

    রিউমর স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে নিশ্চিত হওয়া গেছে, ০২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লার দেবিদ্বারে অবস্থান করছিলেন। তিনি দেবিদ্বার উপজেলা সদরে জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এবং বক্তব্য দেন।

    এর আগে সকালে তিনি দেবিদ্বার সরকারি রেয়াজ উদ্দিন পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ে একটি বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নেন। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এবং কুমিল্লার কাগজের ইউটিউব চ্যানেলেও হাসনাতের উপস্থিতির প্রমাণ রয়েছে।

    ভুয়া খবরটি মূলত sadhinbangladeshnews247 নামের একটি সন্দেহজনক ব্লগ থেকে ছড়ানো হয়েছে। ব্লগটি বিনামূল্যের ডোমেইনে পরিচালিত এবং সেখানে হাসনাতের গ্রেফতার নিয়ে একটি কল্পিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।

    দেশ টিভির আসল ফেসবুক পেজে এ ধরনের কোনো খবর প্রকাশিত হয়নি। বরং তাদের একটি পোস্টকে সম্পাদনা করে ভুয়া ফটোকার্ড বানিয়ে অপপ্রচার চালানো হয়েছে।

    আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) নিশ্চিত করেছে যে, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে হাসনাত আবদুল্লাহকে গ্রেফতার বা জিজ্ঞাসাবাদ করার কোনো ঘটনা ঘটেনি।

    সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হাসনাত আবদুল্লাহর গ্রেফতার নিয়ে ছড়ানো তথ্য ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য প্রচারিত হয়েছে। ভুয়া তথ্যের জালে না জড়িয়ে সঠিক ও নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে তথ্য যাচাই করার আহ্বান জানানো হচ্ছে।

  • সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামানের জরুরি বার্তা

    সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামানের জরুরি বার্তা

    বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আধুনিকীকরণ এবং যুদ্ধসক্ষমতা বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, বিগত কয়েক বছর ধরে আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র ও সরঞ্জামের সংযোজনের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর কার্যক্ষমতা বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ লক্ষ্যে ইঞ্জিনিয়ার্স ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রির প্রকল্পগুলোর কার্যক্রম এগিয়ে চলেছে।

    চট্টগ্রাম সেনানিবাসের শহীদ এম আর চৌধুরী প্যারেড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ১৭তম ‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ অভিষেক অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান এ কথাগুলো বলেন। অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি ঐতিহ্যবাহী ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের নতুন অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

    অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেন, “ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিটি সদস্যের দায়িত্ব হবে তাদের পেশাদারিত্ব প্রদর্শন করা এবং দেশের প্রয়োজনে নিজের জীবন উৎসর্গ করতে সর্বদা প্রস্তুত থাকা।” তিনি আরও বলেন, এই রেজিমেন্ট একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রশিক্ষণ ও প্রস্তুতিতে অগ্রগামী থাকবে।

    সকাল বেলায় প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছালে সেনাপ্রধানকে সামরিক রীতিতে আনুষ্ঠানিক অভিবাদন জানানো হয়। এরপর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি বিশেষ দল তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করে। অভিষেকের পরে তিনি রেজিমেন্টের ৩৭তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন এবং আধুনিক প্রশিক্ষণ পদ্ধতির গুরুত্ব তুলে ধরেন।

    উক্ত অনুষ্ঠানে সেনাসদর, আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের প্রতিনিধিরা, স্থানীয় ফরমেশন, এবং ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন স্তরের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    সেনাপ্রধানের বক্তব্যে স্পষ্ট প্রতিফলিত হয়েছে, দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আধুনিক প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সর্বদা এগিয়ে যাচ্ছে এবং এটি জাতির নিরাপত্তা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।