• সোনালী ব্যাংকে ১ লক্ষ টাকা জমা করলেই পাবেন ৩ লক্ষ টাকা

    সোনালী ব্যাংকে ১ লক্ষ টাকা জমা করলেই পাবেন ৩ লক্ষ টাকা

    এবার অভিনব একটি স্কিম নিয়ে এসেছে সোনালী ব্যাং সোনালী ব্যাংকের ট্রিপল বেনিফিট স্কিম দিচ্ছে এই সুবিধাঠিক কীভাবে পাওয়া যাবে এই তিনগুণ মুনাফা সেটা এবার দেখে নেয়া যাক।এই স্কিমে টাকা জমা রাখতে হবে কমপক্ষে ৫০ হাজার বা এর গুণিতক হিসেবে।প্রাপ্য মুনাফার হার থাকবে ৯ শতাংশ (চক্রবৃদ্ধি হারে)।

    পূরন মেয়াদে অর্থাৎ ১২ বছর ৯ মাসে এই স্কিমের টাকার পরিমাণ হবে তিনগুণ। ট্রিপল বেনিফিট স্কীম (TBS) Triple benefit scheme: সময় কাল: মুনাফার হার ৯.০০% (চক্রবৃদ্ধি) ৬ মাস পূর্তিতে ৩.০০% সরল মুনাফা।১ বছর পূর্তিতে ৩.৫০% সরল মুনাফা।২ বছর পূর্তিতে ৪.০০% সরল মুনাফা। ৩ বছর পূর্তিতে ৪.৫০% সরল মুনাফা। ৪ বছর পূর্তিতে ৫.০০% সরল মুনাফা।

    ৫ বছর পূর্তিতে ৫.৫০% সরল মুনাফা।তবে সময়ের সাথে সাথে মুনাফার হারও বাড়তে থাকবে। ৬ বছর পূর্তিতে ৬.০০% সরল মুনাফা। ৭ বছর পূর্তিতে ৬.৫০% সরল মুনাফা। ৮ বছর পূর্তিতে ৭.০০% সরল মুনাফা। ৯ বছর পূর্তিতে ৭.৫০% সরল মুনাফা।১০ বছর পূর্তিতে ৮.০০% সরল মুনাফা।

    ১১ বছর পূর্তিতে ৮.৫০% সরল মুনাফা। ১২ বছর পূর্তিতে ৯.০০% সরল মুনাফা । ১২ বছর ৯ মাস পূর্তিতে ৯.০০% চক্রবৃদ্ধি মুনাফা। এই স্কিমে টাকা রেখে তিনগুণ টাকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অবশ্য বেশ কিছু শর্তও রয়েছে। সরকারী নিয়মানুসারে উৎসে কর এবং আবগারী শুল্ক আমানতকারীর হিসাব হতে কর্তন করা হবে।অন্যান্য শর্তের মধ্যে রয়েছে, হিসাব খোলার নিয়মাবলী যথাযথভাবে অনুসরণ পূর্বক প্রতিষ্ঠানের নামেও এ হিসাব খোলা যাবে।

  • যাদের শরীরে এই ৫টি চিহ্ন আছে, তারা ভবিষ্যতে কোটিপতি হবেই

    যাদের শরীরে এই ৫টি চিহ্ন আছে, তারা ভবিষ্যতে কোটিপতি হবেই

    হিন্দু ধর্মে মানব দেহের প্রত্যেক অংশের এক নিজস্ব পরিচয় আছে। সমুদ্রশাস্ত্র(Samudrasastra) অনুযায়ী মানুষের দেহের প্রত্যেকটি অঙ্গের নিজের নিজের কিছু গুরুত্ব(Importance) রয়েছে। এটি সম্পর্কেই আজকের আলোচনা। বর্তমান সময়ে প্রায় প্রতিদিনই জিনিসের দান বেড়েই চলেছে। এই অবস্থায় সাধারণ মানুষের জীবন যাপন করা খুব কষ্টকর হয়ে উঠেছে। গরীব মানুষেরা কীভাবে দুবেলা দুমুঠো খেয়ে বেঁচে থাকবে সেটাই ভেবে পাচ্ছেনা।

    ধনী হতে কে না চায়? সকলেই চায় বেশি টাকা(Money) রোজকার করতে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে মানব শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের কিছু চিহ্নকে অত্যন্ত শুভ বলে মানা হয়। এই ধরনের চিহ্ন থাকলে তা ভাগ্য(Fate) পরিবর্তনের সংকেত বলে মনে করা হয়।

    ১) হাতের তালুর মাঝখানে যদি টমর, রথ, চক্র, তীর বা পতাকা চিহ্নিত থাকে তবে তারা খুব ভাগ্যবান(Lucky) হয়। এরা ব্যবসায়িক দিক থেকে শুরু করে চাকরি, সব কিছুতেই সফল হয়। তাদের বিবাহিত জীবন সব সময় প্রেমময় হয়। তারা যে কাজই শুরু করুক না কেন তাতেই তারা সাফল্য(Success) লাভ করে। পরিবারের সবার কাছে এরা ভীষণ প্রিয় হয়।

    ২) মানুষের শরীরে তিল থাকা খুব সাধারণ একটা ব্যাপার। যদি এই তিল আপনার হাতের তালুতে উপস্থিত থাকে তাহলে এটি আপনার জন্য খুব উপকারী। তালুর মাঝখানে তিল থাকা ব্যাক্তিরা খুব ধনী(Rich) হয়। তারা সমাজে সম্মানিত এবং প্রতিষ্ঠিত হয়। তাদের জীবনে অনেক সংগ্রাম করতে হত আর তারা সফল হয়। তাদের সঙ্গীর প্রতি তাদের আলাদাই স্নেহ থাকে।

    ৩) যাদের পায়ে পদ্ম চিহ্ন বা চক্র চিহ্ন থাকে তাদের ধনসম্পদের কোন ক্ষতি হয়না। এই মানুষেরা প্রচুর ধন সম্পদ ও জমি জায়গার সুখ(Happiness) ভোগ করে। তারা শিশুদের খুব ভালোবাসে, এরা অন্য মানুষের উপর নিজের আদেশ চালানো পছন্দ করে। এরা খুব ভালো মনের মানুষ হয় এবং খুব অল্প সময়ে কারোর হৃদয় জয় করতে পারে।

    ৪) যাদের পায়ের তলায় তিল থাকে তাদের সেরা শাসক বলে মনে করা হয়। এই মানুষরা জীবনে সব ধরনের সুখ পায়। এরা জীবনে স্বাধীন(Independent) ভাবে চলতে ভালোবাসে।

    ৫) তারা নিজেদের লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য অনেক কঠোর পরিশ্রম(Hard work) করতে ভালোবাসে। টাকার ক্ষেত্রে এরা খুব ভাগ্যবান হয়। এরা নিজেদের পিতামহ এবং মাতামহের কাছ থেকে অনেক সম্পদ আশীর্বাদ রূপে পেয়ে থাকে।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

  • রাষ্ট্রপতির বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত হলো উপদেষ্টা পরিষদে

    রাষ্ট্রপতির বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত হলো উপদেষ্টা পরিষদে

    রাষ্ট্রপতি পদে মো. সাহাবুদ্দিনের থাকা বা না–থাকার বিষয় নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে অন্তর্বর্তী সরকার।

    বৃহস্পতিবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। বন, পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সমঝোতার ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেবে সরকার।’ এদিকে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবি জানিয়ে কয়েকদিন শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে আসছে। সর্বশেষ আলটিমেটাম দিয়ে কর্মসূচি স্থগিত করে শিক্ষার্থীরা।

    এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগপত্রের বিষয়ে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘আমি শুনেছি তিনি পদত্যাগ করেছেন। কিন্তু আমার কাছে কোনো দালিলিক প্রমাণ নেই। বহু চেষ্টা করেও আমি ব্যর্থ হয়েছি। তিনি হয়ত সময় পাননি।’ এরপরই শেখ হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে দেশজুড়ে আলোচনা হয়। একইসঙ্গে ওই মন্তব্যকে ঘিরে বিভিন্ন মহল থেকে রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবি ওঠে।

  • সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’ যেসব উপকূলে আঘাত হানতে পারে

    সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’ যেসব উপকূলে আঘাত হানতে পারে

    বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন আন্দামান সাগরে আজ রবিবার একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এটি আগামী বুধ বা বৃহস্পতিবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। ঘূর্ণিঝড় হলে এর নাম হবে ‘ডানা’। এটি মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার-এর দেওয়া নাম।

    সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের ওড়িশা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে আঘাত করতে পারে। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে আঘাত করলে এর প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের খুলনা ও বরিশাল বিভাগের উপকূলীয় অঞ্চলেও। তবে ঘূর্ণিঝড় হলেও তা কম শক্তিসম্পন্ন হতে পারে বলে জানয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

    আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বুধবার থেকে সারা দেশে বৃষ্টি বাড়তে পারে।

    অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘সাগরে একটি লঘুচাপ হয়েছে। মঙ্গল বা বুধবারের মধ্যে মধ্যে এটি নিম্নচাপ এবং বুধ বা বৃহস্পতিবারের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। ২৫ অক্টোবরের (শুক্রবার) মধ্যে এটি স্থলভাগ অতিক্রম করতে পারে। সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টির গতিপথ এখন পর্যন্ত আমরা ভারতের ওড়িষা ও পশ্চিমবঙ্গের দিকে দেখছি।’

    ঘূর্ণিঝড়টি পশ্চিমবঙ্গে আঘাত করলে বাংলাদেশের পশ্চিম অংশেও এর প্রভাব পড়বে জানিয়ে ওমর ফারুক বলেন, বাংলাদেশের খুলনা ও বরিশাল বিভাগের উপকূলীয় এলাকায় এর প্রভাব পড়তে পারে।

    বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর রবিবার সন্ধ্যায় জানিয়েছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন উত্তর আন্দামান সাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি আরো ঘণীভূত হতে পারে। অন্যদিকে ভারতের আবহাওয়া বিষয়ক সরকারি সংস্থা আইএমডি রবিবার রাত ৮টা পর্যন্ত লঘুচাপের কথা নিশ্চিত করেনি। আইএমডি বলছে, আগামীকাল সোমবারের মধ্যে পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন উত্তর আন্দামান সাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।

    কানাডার সাস‌কাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ু বিষয়ক পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ও কানাডার আবহাওয়া পূর্বাভাস মডেলের বরাত দিয়ে জানিয়েছেন, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়টি ২৩ অক্টোবর মধ্যরাতের পর থেকে ২৪ অক্টোবর সন্ধ্যার মধ্যে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের উপকূলে তীব্র ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আঘাত হানতে পারে। ২০২০ সালে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের গতিপথের সঙ্গে এর মিল রয়েছে। অর্থাৎ, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ডানা পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা এবং বাংলাদেশের সাতক্ষীরা ও খুলনা জেলার উপকূলে আঘাত হানতে পারে।