• কারাগারে চালু হলো ‘সে””*ক্স রুম’, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানোর সুযোগ পেলেন বন্দিরা

    কারাগারে চালু হলো ‘সে””*ক্স রুম’, ঘনিষ্ঠ মুহূর্ত কাটানোর সুযোগ পেলেন বন্দিরা

    ইতালিতে প্রথমবারের মতো কারাবন্দিদের জন্য খোলা হয়েছে ‘অন্তরঙ্গ সময় কাটানোর কক্ষ’। গতকাল শুক্রবার দেশটির মধ্যাঞ্চলের আমব্রিয়ার একটি কারাগারে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘সেক্স রুম’ নামে এই কক্ষের যাত্রা শুরু হয়। এদিন এক কারাবন্দি তার নারী সঙ্গীকে নিয়ে ওই কক্ষে প্রবেশ করেন।

    দেশটির সাংবিধানিক আদালত রায় দিয়েছিলেন, কারাবন্দিদেরও তাদের সঙ্গীর সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর অধিকার রয়েছে। এরপরই কিছু কারাবন্দিকে এ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে।

    আমব্রিয়ার কারাবন্দিদের অধিকার বিষয়ক সংস্থার কর্মকর্তা জিওসেপ্পে কাফোরিও বলেছেন, “আমরা খুব খুশি। সবকিছু বেশ ভালোভাবে হয়েছে। এটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার সর্বোচ্চ গোপনীয়তা যেন নিশ্চিত থাকে সেটি অব্যাহত রাখা জরুরি।” তিনি আরও বলেন, “আমরা বলতে পারি একটি পরীক্ষা বেশ ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে। আগামী কয়েক দিনে এটি চলতে থাকবে।”ইতালির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো কারাগারে চালু হলো ‘সেক্স রুম’। শুক্রবার দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় উমব্রিয়া অঞ্চলের তেরনি শহরের একটি কারাগারে এক বন্দি তার সঙ্গীর সঙ্গে একটি বিশেষ কক্ষে ঘনিষ্ঠ সাক্ষাতের সুযোগ পান।

    ইতালির সাংবিধানিক আদালতের একটি ঐতিহাসিক রায় অনুযায়ী এ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। রায়ে বলা হয়, কারাবন্দিদের তাদের স্বামী, স্ত্রী বা দীর্ঘমেয়াদি সঙ্গীদের সঙ্গে ব্যক্তিগত সময় কাটানোর অধিকার রয়েছে। ইউরোপের অনেক দেশেই এ ধরনের ‘কনজুগাল ভিজিট’ অনুমোদিত, যেমন— ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন, সুইডেন ও নেদারল্যান্ডস।

    উমব্রিয়ার কয়েদিদের অধিকারবিষয়ক ওমবডসম্যান জুসেপ্পে কাফোরিও বলেন, আমরা সন্তুষ্ট, কারণ প্রথম সাক্ষাৎটি শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।

    তিনি জানান, এটা এক ধরনের পরীক্ষামূলক উদ্যোগ ছিল এবং এটি সফল হয়েছে। সামনের দিনগুলোতেও এ ধরনের আরও দেখা-সাক্ষাতের সুযোগ দেওয়া হবে।

    বিচার মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যেসব কয়েদিকে এই সুযোগ দেওয়া হবে, তারা দু’ঘণ্টার জন্য একটি নির্দিষ্ট কক্ষে অবস্থান করতে পারবেন, যেখানে থাকবে একটি বিছানা ও শৌচাগার। নিরাপত্তার জন্য কক্ষের দরজা খোলা রাখা হবে, যাতে জরুরী প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষ হস্তক্ষেপ করতে পারে।

  • গভীর রাতে বিধবার ঘরে ঢুকে যা করল যু”ব”ক (ভিডিও সহ)

    গভীর রাতে বিধবার ঘরে ঢুকে যা করল যু”ব”ক (ভিডিও সহ)

    গভীর রাতে, গ্রীষ্মের তীব্র গরমে যখন চারপাশ নিস্তব্ধ, গ্রামের যুবতী বিধবা মল্লিকা তার ঘরের জানালা খুলে পাতলা কাপড়ের আবরণে গভীর ঘুমে মগ্ন। গ্রামের কিছু লম্পট যুবক প্রায়ই গভীর রাতে অন্যের ঘরের রোমাঞ্চকর দৃশ্য দেখার চেষ্টা করত।

    তাদেরই একজন, কুখ্যাত রতন, সেদিন মল্লিকার ঘরের জানালায় উঁকি দেয়। কুপির মৃদু আলোয় মল্লিকার ফর্সা শরীর দেখে রতন নিজেকে আর নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে না, তার মনে কামনার ঝড় ওঠে।

    মল্লিকার ঘরের দরজা বন্ধ থাকায় তার সাথে সরাসরি শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা সম্ভব নয় জেনেও, প্রথম রাতেই রতন দূর থেকে সেই দৃশ্য দেখে তার মনের কামনা পূরণ করে নেয়। এরপর থেকে রতন প্রায়ই মল্লিকার বাড়ির আশেপাশে ঘুরঘুর করত, শুধু এক পলক দেখার আশায়।

    একদিন পুকুরঘাটে মল্লিকাকে ভেজা কাপড়ে বাড়ি ফিরতে দেখে রতন আর নিজেকে সামলাতে পারল না, সে মল্লিকার হাত ধরে ফেলে। সঙ্গে সঙ্গেই মল্লিকা তার গালে সজোরে চড় মারে। অপমানিত রতন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। আশেপাশে কেউ না থাকায় এবং পাশে একটি পরিত্যক্ত জঙ্গলের মতো জায়গায় সুযোগ বুঝে রতন মল্লিকাকে জোর করে সেখানে নিয়ে যায় এবং তার লালসা চরিতার্থ করে।

    লজ্জায় মল্লিকা এই ঘটনা কাউকে জানায় না, আর রতন তার কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত না হয়ে বরং মল্লিকার প্রতি আরও আকৃষ্ট হয়, তার শরীরের লোভে মত্ত থাকে। এভাবে কিছুদিন চলতে থাকে। মল্লিকা বুঝতে পারে, এভাবে চলতে থাকলে একদিন হয়তো তার জীবন বিপন্ন হতে পারে।

    একদিন মল্লিকা রতনকে তার বাড়িতে আমন্ত্রণ জানায়। সেদিন আর সেই জঙ্গলে নয়, মল্লিকার নিজের ঘরে তাদের দেখা হয়। মল্লিকা রতনকে ভালোমন্দ খাওয়ায় এবং এরপর তারা গোপন অভিসারে লিপ্ত হয়। রতন যখন ক্লান্ত শরীরে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন, সেই সুযোগে মল্লিকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে রতনের পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলে।

    এই গল্পে লোভী ও কামুক প্রকৃতির মানুষ রতনের পরিণতি দেখানো হয়েছে। তার অবৈধ আকাঙ্ক্ষা এবং নারীর প্রতি অসম্মানজনক আচরণের ফলস্বরূপ সে চরম শাস্তি লাভ করে। গল্পটি এই শিক্ষাই দেয় যে অবৈধ কামনা এবং অন্যের ব্যক্তিগত জীবনে হস্তক্ষেপের পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে।

  • বিয়ের পর থেকেই রাতে ৬ বারের পরও আবার চাইতো !

    বিয়ের পর থেকেই রাতে ৬ বারের পরও আবার চাইতো !

    আসক্তিকে একটি রোগ হিসাবে তালিকাভুক্তি এবং চিকিৎসার জন্য দা’বি তুলেছে দাতব্য প্রতিষ্ঠান রিলেট। যুক্তরাজ্যের জাতীয় চিকিৎসা সেবার মধ্যে সেটিকে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি করছেন। বিবিসির সঙ্গে কথা বলেছেন এমন দুইজন রোগী, যারা অনেকদিন এই সমস্যাটি মোকাবেলা করেছেন।

    তিন সন্তানের জননী রেবেকা বার্কার বলছেন, এটা ছিল অসহ্য একটি ব্যাপার যে, দিনে পাঁচবার করার পরেও তা আমা’র জন্য যথেষ্ট ছিল না।প্রতারণা করার বদলে তিনি তার সঙ্গীকে বার’বার মিলিত হতে বলতেন। ঘুম থেকে ওঠার পরে প্রথমে এটার চিন্তাই আমা’র মাথায় প্রথমে আসতো। অনেক চেষ্টা করেও সেটা আমি মাথা থেকে সরাতে পারতাম না।-বিনোদন তোলপাড়।

    বলছেন ৩৭ বছরের নর্থ ইয়র্কশায়ারের এই বাসিন্দা। মিজ বার্কার বলছেন, ঘুম থেকে ওঠার পরে প্রথমে এটার চিন্তাই আমা’র মাথায় প্রথমে আসতো সবকিছুর সঙ্গে যেন আমি এর মিল খুঁজে পেতাম। আমি মনে করি, এটা আমার বিষন্নতা আর সেরোটোনিনের অভাবের সঙ্গে জড়িত ছিল। আমার পুরো শরীর যেন এটাচাইতো।

    ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও মডেল সাদিয়া জাহান প্রভা। নাটকে দীর্ঘ সময় পার করছেন এ অভিনেত্রী। ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সরব তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ভক্তদের স’ঙ্গে সরাসরি আড্ডা দেন তিনি। রূপ আর অভিনয়গুণে পরিপূর্ণ এই অভিনেত্রী। যত দিন যাচ্ছে, বাড়ছে অভিনয় দক্ষ’তা।

    ক্যামেরা-অ্যাকশন ছাপিয়ে ব্যক্তিজীবনেও তিনি খুবই উ’চ্ছ্বসিত এক নারী। তবে প্রভা বিভিন্ন সময় নানা কারণে সংবাদের শিরোনামে এসেছেন। মাঝে ব্যক্তিগত কারণেও সমালোচনার মুখে পড়েতে হয়েছে তাকে। তবে সব কিছুকে পেছনে ফেলে নিয়মিত মিডিয়ায় কাজ করে যাচ্ছেন এই অভিনেত্রী।

    প্রভাকে নিয়ে মানুষের জা’নার আগ্রহেরও কমতি নেই। সেই জা’নার আগ্রহ থেকেই প্রভার কাছে জানতে চাওয়া হয় ‘মা’ হওয়ার ব্যাপারে।জবাবে প্রভা বললেন, ‘পরের মেয়ে’ নাটকে আমার মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন আরিয়ানা। আরিয়ানার সঙ্গে অভিনয় করার আগে কখনো মা হতে ইচ্ছে করেনি। আরিয়ানার সঙ্গে অভিনয়

    করতে গিয়ে, ওর আদরমাখা মুখ আর বাচ্চামিতে মনটা ভরে উঠেছে আমা’র। কোনদিন তার মন খারাপ, সেটাও তার মুখ দেখে বুঝে ফেলে ছোট্ট আরিয়ানা। আর তাই এখন তার মনে হয়, ‘যদি আরিয়ানার মতো আমার একটা বেবি থাকত! এদিকে কয়েকদিন আগে অভিনেতা আব্দুন নূর সজলের সঙ্গে ‘অনুশোচনা’ শিরোনামের একটি নাটকে অভিনয় করেছেন প্রভা।

  • মেয়েদের এই ৮টি ভুলের কারনে হচ্ছে স্ত’ন ক্যা’ন্সার, প্রত্যেক মেয়েদের পড়া উচিৎ ‎

    মেয়েদের এই ৮টি ভুলের কারনে হচ্ছে স্ত’ন ক্যা’ন্সার, প্রত্যেক মেয়েদের পড়া উচিৎ ‎

    বর্তমানে সারা বিশ্বের মহিলাদের কাছেই স্তন ক্যান্সার একটি আতঙ্কের নাম। আর এর প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে।

    ইদানীং ক্যানসারের প্রচলিত ওষুধে কাজ হচ্ছে না। প্রচলিত বেশির ভাগ কেমোথেরাপিও এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। তাই স্তন ক্যান্সার দিনে দিনে আরও চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের।

    কিন্তু জানেন কি? দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসের ভুলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়? আসুন জেনে নেওয়া যাক তেমনই ৮টি খারাপ অভ্যাসের কথা,

    যেগুলো স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। • স্তনের আকার অনুযায়ী সঠিক মাপের ব্রা ব্যবহার না করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।

    স্তনের আকারের চেয়ে বড় মাপের বক্ষবন্ধনী স্তনের টিস্যুগুলোকে ঠিকমত সাপোর্ট দিতে পারে না আবার অতিরিক্ত ছোট বা টাইট ব্রা স্তনের তরলবাহী লসিকাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। • সারাক্ষণ ব্রা পরে থাকার কারণে ঘাম হবার অসুবিধে, আর্দ্রতা জমে থাকা, সব মিলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।

    ঘরে থাকার সময় টুকুতে ব্রা ব্যবহার না করার চেষ্টা করুন। • প্লাস্টিকের বক্সে খাবার রাখা এবং বিশেষত সেটিতেই ওভেনে গরম করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা নিতে পারে। এর চেয়ে কাঁচের পাত্র ব্যবহার করুন। আর প্লাস্টিক ব্যবহার করতে চাইলে তা ফুড গ্রেড কিনা নিশ্চিত হয়ে নিন।

    • ঘামের দূর্গন্ধ এড়াতে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করেন প্রায় সবাই! কিন্তু এই ডিওডোরেন্ট কেনার সময় খেয়াল রাখুন কী কী উপাদান আছে এতে। এলুমিনাম বেসড উপাদান থাকলে তা স্তন ক্যান্সারের ঝুকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। ডিওডোরেন্ট যেহেতু আপনি প্রতিদিন ব্যবহার করেন, তাই এ বিষয়ে সতর্ক হওয়া বিশেষ জরুরি।

    • চুল পেকে যাওয়া বা হাল ফ্যাশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে চুলে নানা রঙের ব্যবহার, যেটিই হোক না কেন, দোকান থেকে সস্তার চুলের রং কিনে আনবেন না। এতে চুল তো পড়ে যেতে পারেই, সেই সঙ্গে এতে ব্যবহৃত ক্ষতিকর রাসায়নিকের কারণে হতে পারে স্তন ক্যান্সারও। তাই ভালও ব্র্যান্ডের ভেষজ চুলের রং ব্যবহার করুন।

    আর সবচেয়ে ভাল হয় মেহেন্দি ব্যবহার করতে পারলে। মেহেন্দি একদিকে যেমন চুলের জন্যে ভাল, সেই সঙ্গে এতে কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।

    • ঘরের দূর্গন্ধ দূর করতে এয়ার ফ্রেশনারের ব্যবহার দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এতে থাকা প্যাথালেট নামক প্লাস্টিসাইজিং রাসায়নিক যা সুগন্ধকে দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করে, তার সঙ্গে স্তন ক্যান্সারের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে।

    এর চেয়ে ফুটন্ত জলেতে এক টুকরো দারচিনি ফেলে দিন। এবার দেখুন, ঘরময় কি সুগন্ধই না ছড়াচ্ছে! আলমারির কাপড়চোপড় পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচাতে নেপথলিন তো আমরা ব্যবহার করেই থাকি। অনেকে আবার বাথরুমের দুর্গন্ধ এড়াতে বেসিনে, সিঙ্কেও নেপথলিন ফেলে রাখেন।

    কিন্তু এটি পুরোটাই ক্ষতিকর কেমিকেল দিয়ে তৈরী, যা কেবল পোকামাকড়কে দূরেই রাখে না, বরং আপনার স্তন ক্যান্সারের ঝুকিও বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। এর চেয়ে নিমপাতা শুকিয়ে কাগজে মুড়িয়ে রেখে দিন। একই উপকার পাবেন।

    রান্নাঘরের সিঙ্ক বা কেবিনেট যে রঙিন তরল ক্লিনার দিয়ে আপনি পরিস্কার করছেন, তাতে থাকা কেমিকেল কেবল আপনার স্তন ক্যান্সারই নয়, মাইগ্রেন ও অ্যালার্জির প্রকোপও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই কেমিকেলযুক্ত এই ক্লিনার ব্যবহার না করে ভিনেগার বা বেকিং সোডা দিয়ে পরিস্কার করতে পারেন।