• মেয়েদের কোন অঙ্গ ১৮ বছর পর বৃদ্ধি পেতে শুরু করে

    মেয়েদের কোন অঙ্গ ১৮ বছর পর বৃদ্ধি পেতে শুরু করে

    লিখিত পরীক্ষায় পাশ করার পর যদি মনে করেন যে ইন্টারভিউ ক্লিয়ার করা সহজ, তাহলে আপনার ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ ওই প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধির যাচাইয়ের জন্য এমন কিছু প্রশ্ন ঘুরিয়ে করা হয় যা শুনে অনেকেই লজ্জায় মুখ লুকায়। তবে একটু ঠান্ডা মাথায় ভাবলে আপনিও উত্তর দিতে পারবেন। এবার জেনে নেওয়া যাক তেমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর।

    ১) প্রশ্নঃ ইউনেস্কো কোন ক্ষেত্রের জন্য কলিঙ্গ পুরস্কার প্রদান করে?
    উত্তরঃ বিজ্ঞানে অবদান রাখার জন্য ইউনেস্কো কলিঙ্গ পুরস্কার প্রদান করে।

    ২) প্রশ্নঃ চক্ষুদানের ক্ষেত্রে চোখের কোন অংশ দান করা হয়?
    উত্তরঃ চোখের কর্নিয়া চক্ষুদানের ক্ষেত্রে দান করা হয়।

    ৩) প্রশ্নঃ চৈনিক পরিব্রাজক হিউয়েন সাং কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছিলেন?
    উত্তরঃ নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে চৈনিক পরিব্রাজক হিউয়েন সাং অধ্যয়ন করেছিলেন।

    ৪) প্রশ্নঃ ভারতের জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত কত?
    উত্তরঃ ভারতের জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ৩:২।

    ৫) প্রশ্নঃ সূর্যের আলো থেকে কোন ভিটামিন পাওয়া যায়?

    উত্তরঃ ভিটামিন ডি পাওয়া যায় সূর্যের আলো থেকে।

    ৬) প্রশ্নঃ আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ কোনটি?
    উত্তরঃ ভ্যাটিকান সিটি আয়তনের দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম দেশ, যার আয়তন মাত্র ০.৪৪ বর্গকিলোমিটার।

    ৭) প্রশ্নঃ ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ কমান্ডার কে?
    উত্তরঃ ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ কমান্ডার হলেন রাষ্ট্রপতি। (বর্তমান ভারতীয় রাষ্ট্রপতির নাম দ্রৌপদী মুর্মু)।

    ৮) প্রশ্নঃ কাজিরাঙ্গা জাতীয় অভয়ারণ্য কোন রাজ্যে অবস্থিত?
    উত্তরঃ আসাম রাজ্যে কাজিরাঙ্গা জাতীয় অভয়ারণ্য অবস্থিত।

    ৯) প্রশ্নঃ কোন সমাজ সংস্কারক সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার জন্য সবচেয়ে বেশি চেষ্টা করেছিলেন?
    উত্তরঃ রাজা রামমোহন রায় সতীদাহ প্রথা বন্ধ করার জন্য সবচেয়ে বেশি চেষ্টা করেছিলেন।

    ১০) প্রশ্নঃ বলুন তো মেয়েদের কোন অঙ্গ ১৮ বছর পর বৃদ্ধি পেতে শুরু করে?
    উত্তরঃ আসলে, মেয়েদের ১৮ বছর পর থেকে সমস্ত অঙ্গ বৃদ্ধি পেতে শুরু করে (বিভ্রান্ত করার জন্য প্রশ্নের মধ্যে মেয়ের প্রসঙ্গ ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে)।

  • কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল

    কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল

    কলকাতায় গ্রেপ্তার হয়েছেন বাংলাদেশি মডেল-অভিনেত্রী শান্তা পাল। তাকে নিয়ে ইতিমধ্যেই নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য দিচ্ছে কলকাতা পুলিশ।

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, শান্তা পাল ভারতীয় জাল পরিচয়পত্র দেখিয়ে লিভ-ইন পার্টনারের সঙ্গে যৌথভাবে কলকাতায় সম্পত্তি কিনেছিলেন। দক্ষিণ কলকাতায় ওই সম্পত্তি কেনা হয়। তথ‌্যটি পুলিশ যাচাই করছে। শুধু তাই নয়, একসঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের পরিচয়পত্র রাখার অভিযোগও আনা হয় এই মডেলের বিরুদ্ধে।

    এবার জানা গেল আটক শান্তা পালকে ৮ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। পশাপাশি তার স্বামীর বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু হয়েছে।

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, গত ৩০ জুলাই যাদবপুর থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। শান্তা পালের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে ভারতের ভোটার আইডি ও আধার কার্ড। জানা গেছে, অ্যাপ ক্যাবের ব্যবসা করতে গিয়েই পুলিশের জালে ধরা পড়েছেন অভিযুক্ত শান্তা।

    তবে অন্য একটি সংবাদ মাধ্যম বলছে, গত ২৮ জুলাই কলকাতার পার্ক স্ট্রিট থানার অন্তর্গত বিক্রমগড়ের

    একটি ফ্ল্যাট থেকে শান্তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

    কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান রূপেশ কুমার জানান, ২০২৩ সাল থেকে শান্তা যাদবপুরের বিজয়গড় এলাকায় একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থেকে বসবাস করছিলেন। তার কাছে থাকা ভারতীয় আধার ও ভোটার কার্ড আসল না নকল তা যাচাইয়ের কাজ চলছে।’

    তিনি আরও বলেন, ‘কোন কোন নথি দেখিয়ে তিনি ভারতের নাগরিকত্ব-সংক্রান্ত এসব কাগজপত্র সংগ্রহ করেছেন, সেটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট সরকারি দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে এবং রেশন কার্ডের সত্যতা যাচাইয়ের অনুরোধ পাঠানো হয়েছে।’

    পুলিশ আরও জানিয়েছে, সম্প্রতি শান্তা ঠাকুরপুরে পুলিশ স্টেশনে একটি জালিয়াতির মামলা করেন। সেখানেও তিনি ভিন্ন ঠিকানা দেন। তদন্তকারীদের মতে, তিনি বিভিন্ন সময় ঠিকানা পরিবর্তন করতেন এবং বিভিন্ন পরিচয়ে থাকতেন।

  • আমার জীবনে কোনো পুরুষের প্রয়োজন নেই : রচনা ব্যানার্জী

    আমার জীবনে কোনো পুরুষের প্রয়োজন নেই : রচনা ব্যানার্জী

    রচনা ব্যানার্জী একটা সময় বাণিজ্যিক ছবির ব্যস্ত নায়িকা ছিলেন। সুপারস্টার প্রসেনজিতের বিপরীতে একের পর এক জুটি বেঁধে ব্যবসা সফল চলচ্চিত্র উপহার দিয়েছেন তিনি। ‘দিদি নম্বর ওয়ান’ টেলিভিশন শো সঞ্চালনার মাধ্যমেও ব্যাপক আলোচিত রচনা।

    তার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ভক্তদের আগ্রহের কমতি নেই।

    তবে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খুব একটা কথা বলেন না রচনা। ‘আপনার বর্তমান স্ট্যাটাস কী? আর ইউ সিঙ্গেল, ম্যারেড, হ্যাপিলি ম্যারেড, সিঙ্গেল ওয়েটিং টু মিঙ্গেল… কী?’ এসব প্রশ্নের স্পষ্ট জবাব দিলেন অভিনেত্রী। রচনা বলেন, আমি ম্যারেড… আই অ্যাম নট হ্যাপিলি ম্যারেড। আই অ্যাম নট ডিভোর্সড।

    ছেলের জন্য ডিভোর্সটা করিনি। কারণ আমি কখনো চাইনি যে আমার ছেলেকে এই ট্যাগটা দেওয়া হোক যে তার বাবা-মা ডিভোর্সড। এটা আমার এবং আমার স্বামীর মিলিত সিদ্ধান্ত। আমরা বন্ধু হিসেবেই থাকব। তাই আমরা ডিভোর্সড নই। আমরা একসঙ্গে থাকি না। কিন্তু আমরা বন্ধু। তিনি আরো জানালেন, তার জীবনে কোনো পুরুষের প্রয়োজন নেই। অন্য কারো সঙ্গে সেটল করতে চান না।

    রচনার জন্ম ১৯৭৪ সালের ২ অক্টোবর, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত। রচনা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে ৩৫টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তিনি বেশ কিছু ওড়িশা চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন সিদ্ধার্থ মহাপত্রের সঙ্গে। এ ছাড়া তিনি অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে হিন্দি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।

    রচনা উপেন্দ্র ও চিরঞ্জীবের সঙ্গে দক্ষিণ ভারতের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ৯০-এর দশকে ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রে আসা নায়িকাদের মধ্যে তিনি প্রথমসারির নায়িকা হিসেবে খ্যাতি পান।

  • ভাড়ায় পাওয়া যাবে প্রেমিকা, খরচও অনেক কম

    ভাড়ায় পাওয়া যাবে প্রেমিকা, খরচও অনেক কম

    অনেকে অবসর সময়ে পার্কে ঘুরতে যায়। তবে এখনকার সময়ে পার্কে ঘুরতে যাওয়াদের অনেকে সঙ্গি নিয়ে বের হন। এক্ষেত্রে বিপাকে পড়েন ব্যাচেলররা। তখন মনে হয় ইস, যদি একটা ‘গার্ল ফ্রেন্ড’ থাকত।

    অনলাইন পোর্টালে গিয়ে তরুণদের নিজেরদের সম্পর্কে সব তথ্য জানাতে হবে। তার পরেই তরুণের কাছে ফোন আসবে এক মহিলার। তাকে জানানো হবে ১০০০ ইউয়ান (যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ হাজার টাকা) দিলেই এক দিনের জন্য তারা প্রেমিকা ভাড়া করতে পারবেন। শুধু তা-ই নয়, সেই প্রেমিকার সঙ্গে ঘুরতে যেতে চাইলে দিতে হবে বাড়তি ৩৫০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার টাকা)। যদি ছবি দেখে বাছাই করে প্রেমিকা ভাড়া করতে চান কেউ, তার জন্য দিতে হবে বাড়তি টাকা।

    সাউথ চায়না মোর্নিং পোস্টের খবর অনুযায়ী, তরুণীরা অতিরিক্ত উপার্জনের আসায় এ ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। এক চিনা সাংবাদিক একটি ওয়েবসাইটে নিজের পরিচয় গোপন রেখে অ্যাকাউন্ট খোলেন। মাম্মু নামে এক তরুণীকে পাঠানো হয় সংস্থার তরফ থেকে সাংবাদিকের এক দিনের প্রেমিকা হওয়ার জন্য।

    মাম্মু তাকে বলেন, ‘‘আমি ভাল চাকরি করি। ৫০০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭৬ হাজার টাকা) আয়ও করি। আমার প্রেমিক নেই। ছুটির দিনে নতুন লোকেদের সঙ্গে পরিচয় করতে বেশ ভালই লাগে। ঘুরতে যেতে পারি, অতিরিক্ত উপার্জনও হয়ে যায়। নতুন বছরের শুরুতে আমি প্রায় ৪০,০০০ ইউয়ান বা ৬ লাখ ১২ হাজার হাজার টাকা আয় করেছি।’’

    প্রেমিকা হয়ে তাকে ঠিক কী কী করতে হয়? উত্তরে মাম্মু বলেন, কেউ নিজের বাবা-মায়ের সঙ্গে হবু বৌ হিসাবে আলাপ করান, কেউ আবার বন্ধুবান্ধবের সামনে আসল প্রেমিকা হিসাবে পরিচয় দেন। একবার একজন মিথ্যে বিয়েও করেছিলেন আমার সঙ্গে। বিয়ের পোশাকে ছবিও তুলতে হয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা দিলে আমি অন্য কাজও করতে পারি।’’