• মেয়েরা এখানে আসলেই কেন সব খুলে ফেলে

    মেয়েরা এখানে আসলেই কেন সব খুলে ফেলে

    এমন কাণ্ডই কিন্তু ঘটে চলেছে এই পৃথিবীর এক প্রান্তে যা দেখে আপনি আমি তাজ্জব হলেও সেখানকার মানুষ তেমন অবাক হন না। পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে মানুষ প্রার্থনা করতে যায়। কোনও মনোবাসনা পূরণ করতে কিছু চিরাচরিত রীতিনীতি পালন করেন অনেকেই।

    কেউ হাতে সুতো বাঁধে। কোথাও আবার গাছে ঢিল। কিন্তু গাছে অন্তর্বাস ঝুলিয়ে মানত করার কথা কখনও শুনেছেন? এমন কাণ্ডই কিন্তু ঘটে চলেছে এই পৃথিবীর এক প্রান্তে যা দেখে আপনি আমি তাজ্জব হলেও সেখানকার মানুষ তেমন অবাক হন না।

    প্রতিটি স্থানের প্রার্থনার নিজস্ব পদ্ধতি রয়েছে। রয়েছে নানা অজানা রীতি রেওয়াজ। আজ এখানে আমরা আপনাকে এমন একটি জায়গা সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি যেখানে মেয়েরা তাদের ব্রা খুলে ফেলে আর মানত করার জন্য তা ঝুলিয়ে রাখে দড়িতে।

    পৃথিবীতে একাধিক সুন্দর ও অদ্ভুত জায়গা রয়েছে। কিছু অদ্ভুত জায়গা প্রকৃতি তৈরি করেছে আবার কিছু জায়গা মানুষ করেছে অনন্য। মানুষের তৈরি এই স্থানগুলির সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু বিশ্বাস রয়েছে, যা শুনলে আপনিও অবাক হবেন।

    আজ আমরা আপনাকে এমনই একটি জায়গার কথা বলতে যাচ্ছি। আমাদের অধিকাংশই নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে পরিচিত হয়তো। প্রাকৃতিক বৈশিষ্টে খুবই সুন্দর এই দেশ। কিন্তু এই সুন্দর দেশে এমন একটা জায়গা আছে, যেটা জানলে আপনিও মুগ্ধ হয়ে যাবেন।

    নিউজিল্যান্ডে, সেন্ট্রাল ওটাগোতে কার্ডোনা নামে একটি জায়গা আছে যেখানে মেয়েরা ব্রত করার সময় তাদের ব্রা খুলে ঝুলিয়ে রাখেন দড়িতে। এই জায়গাটি নিউজিল্যান্ডের একটি পর্যটন স্থান হিসেবে পরিচিত।

    অদ্ভুত এই জায়গায় আপনি দেখতে পাবেন হাজার হাজার অন্তর্বাস দড়ির সাহায্যে খোলা জায়গায় ঝুলছে। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসেন এই স্থানটি দেখতে। এই জায়গার সঙ্গে যুক্ত একটি বিশ্বাস আছে যে, যে কোনও নারী এখানে তাঁর ব্রা খুলে ঝুলিয়ে রাখলে তার কাঙ্খিত জীবনসঙ্গী পাওয়া যায়।

    কারা এখানে প্রথম ব্রা ঝুলিয়েছিল সে সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য নেই, তবে বলা হয় যে ১৯৯৯ সালে এখানে ৪টি ব্রা ঝুলানো হয়েছিল। প্রায়শই মহিলারা এখানে এসে এটি করতে শুরু করেন এরপরে এবং শীঘ্রই এই স্থানটি গোটা বিশ্বে বিখ্যাত হয়ে ওঠে। আজও বহু মানুষ এখানে প্রার্থনা করতে আসেন। মনোবাঞ্ছা পূরণ করতে অন্তর্বাস টাঙিয়ে দেন দড়িতে।

    এখানে মান্নত চাওয়ার ধরনটি বেশ আশ্চর্যজনক। কিন্তু তার পরে এমন কিছু ঘটে যা আরও অবাক করে দেয়। চোরেরা সম্প্রতি এখানে ঝুলিয়ে রাখা ব্রা চুরি করতে শুরু করে। অনেকবার রাতের অন্ধকারে এখান থেকে ব্রা চুরিও হয়েছে

  • স্বামীরটা বিশাল বড় রাতে ১১ বার দেবার পরও আবার চাইতো

    স্বামীরটা বিশাল বড় রাতে ১১ বার দেবার পরও আবার চাইতো

    বিয়ে মানে এক নতুন জীবনে পদার্পণ, দুজনে হাতে হাত রেখে সকল বাধা কাটিতে সারা জীবন একসাথে থাকার প্রস্তুতি, আর ছেড়ে না যাবার অঙ্গিকার। বিয়ে মানে শুধুমাত্র দুটি মনের মিলন নয়, মিলন দুটি পরিবারেরও, একসাথে হাত ধরে জীবনের সিমান্ত পর্যন্ত পৌঁছানর। আর এই বিয়ে সংসার তখনই সুখের হয় যখন দুটি মন ও শরীর মিলে মিশে একাকার হয়ে যায়।

    কিন্তু এইগুলির মিল না হলে সংসারে দেখা যায় অশান্তি। পরকীয়া, মিথ্যাচার, জটিলতা গ্রাস করতে থাকে। তাই আজ জেনে নিন কোন তিন অক্ষর নামের মহিলারা কখনও নিজের স্বামী ও সংসার নিয়ে সুখী হন না।

    S বা ‘স/শ নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা নিষ্ঠাবান হয়ে থাকেন। কিন্তু স্বামীর প্রতি বেশি পরিমান পসিসিভনেস কাজ করায় তা বিপত্তি ডেকে আনে। তবে এরা যত্নশীল হয়ে থাকেন। এদের অতিরিক্ত সন্দেহ সংসারে ঝামেলার সৃষ্টি করে।

    A বা ‘অ/আ নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা ভালোবাসার কাঙ্গাল হয়ে থাকেন। সংসার ঠিকমত চালালেও এই একটা কারণে সংসারের শান্তি বিনষ্ট হয়। তারা নিজের স্বামীতে সন্তস্ট হন না। তাদের ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা প্রবল হওয়ায় স্বামীর কাছে কিছু না পেলে রেগে যান। তারা চান স্বামী যেকোনো কাজ করার পূর্বে স্ত্রীর পরামর্শ নেন এবং জিজ্ঞাসাবাদ করেন, তা না করলে তারা অসন্তস্ট হন। যার ফলে সংসারে অশান্তি নেমে আসে।

    K বা ‘ক নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা দৃঢ় সংবেদনশীল সম্পন্ন মানুষ হয়েথাকেন। নিজের সংসারের দায়িত্ব ভালোভাবেই পালন করে থাকেন এনারা। সাংসারিক সকল সমস্যার এনারা নিজেরাই সব কিছু রক্ষা করেন।

    কিন্তু কিছু কথা গোপন করার কটুতা এনাদের মধ্যে থাকে। তারা চান তাদের স্বামী যেন তাদের কথা মতন চলে। তা না করলে তারা অসন্তুষ্ট হন। ফলে সংসারে নানান রকম কলহ ও অশান্তির সৃষ্টি হয়।

  • ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

    দু’বছরের সম্পর্ক তরুণ-তরুণীর। ভবিষ্যতে একসঙ্গে থাকার পরিকল্পনাও করে ফেলেছেন তাঁরা। তাই প্রেমিকের পরিবারের সঙ্গে পরিচয়পর্ব সারতে গিয়েছিলেন তরুণী। নৈশভোজের পর পরিবারের ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন তরুণের মা। তখনই মাথায় বাজ পড়ে তরুণীর। প্রেমিকের মা যাঁকে তাঁর সন্তানের পিতা হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন, সে আসলে তরুণীরই পিতা। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য জানতে পেরে চমকে ওঠেন তরুণী। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে সমাজমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছেন তিনি।

    সম্প্রতি রেডিটে পোস্ট করে তরুণী লেখেন, ‘‘দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর আমি জানতে পারি যে আমার প্রেমিক আসলে আমার সৎভাই।’’ তিনি জানান, প্রেমিকের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন তরুণী। প্রেমিকের মায়ের সঙ্গে ভালই ভাব হয়ে যায় তাঁর। নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

    তরুণীর দাবি, ওই ছবিতে যাঁকে দেখানো হয়েছে তিনি আসলে ওই তরুণীর পিতা। অর্থাৎ, তাঁর প্রেমিকই তাঁর সৎভাই। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য উদ্‌ঘাটিত হওয়ার ফলে হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে নেটব্যবহারকারীদের কাছে পরামর্শ চান তিনি। নেটাগরিকদের একাংশ মন্তব্য করেছেন, ‘‘তুমি তোমার প্রেমিকের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করে দেখতে পারো।’’ আবার কয়েক জন নেটাগরিক বলেছেন, ‘‘তুমি বোলো না কিছু। না হলে সব আরও জটিল হয়ে যাবে।’’

  • টাকার বিনিময়ে বিক্রি হচ্ছে বউ, কেনা যাচ্ছে পছন্দমত!

    টাকার বিনিময়ে বিক্রি হচ্ছে বউ, কেনা যাচ্ছে পছন্দমত!

    বুলগেরিয়ার স্তার জাগোরা অঞ্চলে এক ব্যতিক্রমী প্রথা হিসেবে আক্ষরিক অর্থেই একটি ‘বউ বাজার’ বসে। সেখানে কালাইদঝি সম্প্রদায়ের দরিদ্র পরিবারগুলো তাদের কুমারী মেয়েদের অর্থের বিনিময়ে পাত্রের পরিবারের কাছে বিক্রি করে।

    এই প্রাচীন প্রথাটি বুলগেরিয়ায় বহু যুগ ধরে চলে আসছে এবং স্থানীয়ভাবে এর সরকারি অনুমোদনও রয়েছে। এই বাজারে, পাত্রের পরিবারের সদস্যরা মেয়েদের মধ্যে থেকে তাদের পছন্দমতো পাত্রী নির্বাচন করেন এবং এরপর মেয়েটির পরিবারের সঙ্গে দর কষাকষি করে একটি মূল্য স্থির করা হয়। যখন মেয়েটির পরিবার সেই মূল্যে সন্তুষ্ট হয়, তখন ছেলেটির পরিবার সেই মূল্য পরিশোধ করে মেয়েটিকে কিনে নেয় এবং পুত্রবধূ হিসেবে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে তাকে স্ত্রীর মর্যাদা দেয়। এই প্রথাটি মূলত সেইসব গরিব পরিবারের জন্য স্থাপিত, যারা আর্থিক কারণে মেয়ের বিয়ে দিতে পারে না। তবে এই বাজারে শুধুমাত্র দরিদ্র কালাইদঝি সম্প্রদায়ের কুমারী মেয়েদেরই বিক্রির অনুমতি রয়েছে। আমাদের কলকাতার সোনার গয়নার বিখ্যাত বউ বাজারের বিপরীতে, এটি সত্যিই ‘বউ কেনা-বেচার’ এক অদ্ভুত বাজার।