• নারীর গো/প/না/ঙ্গের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়

    নারীর গো/প/না/ঙ্গের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়

    নারীর গোপনাঙ্গের দুর্গন্ধ দূর করার ঘরোয়া উপায়
    নারীদের গোপনাঙ্গ থেকে একধরনের সাদা তরল নির্গত হয়। একে ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ বলে। এই তরল যোনিকে তৈলাক্ত রাখে এবং ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। তবে মাঝেমধ্যে এই যোনিরস থেকে আসা গন্ধ অস্বস্তির কারণ হয়। এটি যৌনজীবনেও ব্যাঘাত ঘটায়।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত সাদাস্রাব, মেটালিক বা দুর্গন্ধ যুক্ত সাদাস্রাব অস্বাস্থ্যকর ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জেরই কারণ। তবে এই সমস্যা নিয়ে বিব্রত হওয়ার কিছু নেই। কিছু ঘরোয়া উপায়ে গোপনাঙ্গের এই দুর্গন্ধ দূর করা যায়। চলুন এমন কিছু উপায় জেনে নিই-

    vagina

    নিম পাতা 

    নিম পাতায় রয়েছে জীবাণুরোধী উপাদান যা জীবাণু তৈরি হওয়া আটকায়। এটি গোপনাঙ্গ পরিষ্কার রাখে। দিনে দুইবার নিম পাতা ফোটানো পানি ঠান্ডা করে তা দিয়ে যোনি পরিষ্কার করুন। দুর্গন্ধ দূর হবে।

    মেথি 


    শরীরের জন্য বেশ উপকারি মেথি। কয়েকদিন মেথি ভেজানো পানি পান করুন। মেথি পানি দেহের ভিটামিন ও মিনারেলের যোগান দেয়। এটি হরমোনও নিয়ন্ত্রণে রাখে যা দুর্গন্ধ সৃষ্টির একটি বড় কারণ।

    turmeric

    হলুদ 

    হলুদ মেশানো পানি দিয়ে যোনি পরিষ্কার করুন। এটি জীবাণু মেরে ফেলে ও ইমিউনিটি বাড়ায়। কয়েকদিন হলুদ পানি ব্যবহার করলে যোনির দুর্গন্ধ দূর হবে। সেই সঙ্গে ত্বকও উজ্জ্বল হবে।

     

    ল্যাভেন্ডার অয়েল 

    ঘরে ল্যাভেন্ডার অয়েল থাকলে সেটিই ব্যবহার করুন যোনির দুর্গন্ধ দূর করতে। এটি যোনিতে হওয়া দুর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি চুলকানিও কমাবে। ল্যাভেন্ডার তেল মেশানো পানি দিয়ে গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করে নিন।

    vagina

    লেবুজাতীয় ফল 

    যোনিতে দুর্গন্ধ হলে খাদ্যতালিকায় যোগ করুন লেবুজাতীয় ফল বা ফলের রস। এই ধরনের ফল বা ডিটক্স ওয়াটার দেহের পিএইচ লেভেল ব্যালেন্স করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে জীবাণুরোধী হিসেবেও কাজ করে।

     

    এসব ঘরোয়া উপায় কাজে লাগালে যোনির দুর্গন্ধ চলে যাবে। এরপরও যদি না কমে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

  • ৩ টি লক্ষণ থাকলে কখনো সন্তান হবে না

    ৩ টি লক্ষণ থাকলে কখনো সন্তান হবে না

    সন্তান জন্মদানে সক্ষমতা নারী ও পুরুষ উভয়ের শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভরশীল। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু নির্দিষ্ট লক্ষণ বা দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। এই লক্ষণগুলো উপেক্ষা করলে প্রজনন সক্ষমতা কমে যেতে পারে।

    ১. নারীদের গর্ভধারণে ঝুঁকির ৩ প্রধান লক্ষণ

    নারীর দেহে এই তিনটি লক্ষণ দীর্ঘমেয়াদী হলে তা প্রজননতন্ত্রে বড় সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে:

    ১. দীর্ঘমেয়াদী তলপেটে ব্যথা:

    তলপেটে ক্রমাগত বা দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা অনুভব করা, বিশেষত সেই ব্যথা যদি পায়ুপথ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়—তাহলে তা জরায়ুতে কোনো সমস্যা, যেমন ‘এন্ডোমেট্রিওসিস’ বা অন্য কোনো রোগের কারণে হতে পারে। এই ধরনের ব্যথা জরায়ুর কার্যকারিতায় ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।

    ২. পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS) এর লক্ষণ:

    হঠাৎ করে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি, মুখে পুরুষের মতো লোম গজানো (হিরসুটিজম), ঘাড় ও বগলের নিচের অংশ কালো হয়ে যাওয়া, এবং ব্রণ বৃদ্ধি—এগুলো পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS) এর লক্ষণ। PCOS ডিম্বাণু নিঃসরণে বাধা দেয় এবং গর্ভধারণের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।

    ৩. অনিয়মিত ঋতুচক্র (পিরিয়ড):

    যদি কোনো নারীর ঋতুচক্র ২১ দিনের কম সময়ে বা ৪০ দিনের বেশি সময়ে হয়, অথবা পিরিয়ড একেবারেই অনিয়মিত হয়, তবে তা হরমোনের গুরুতর ভারসাম্যহীনতার (যেমন—এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, এফএসএইচ, এলএইচ হরমোনের পরিবর্তন) লক্ষণ। অনিয়মিত ঋতুচক্র ডিম্বাণুর গুণগত মান ও পরিমাণ হ্রাস করে, যা গর্ভধারণের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।

    ২. পুরুষদের প্রজনন সক্ষমতা হ্রাসের লক্ষণ

    পুরুষদের ক্ষেত্রে সন্তান জন্মদানে প্রধান বাধা হলো শুক্রাণুর সমস্যা। তবে কিছু বাহ্যিক লক্ষণ এই সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে:

    ১. তলপেট বৃদ্ধি ও পেশীর শিথিলতা:

    হঠাৎ করে তলপেটে মেদ জমা, দ্রুত ওজন বৃদ্ধি এবং পেশী (মাসেলস) দুর্বল বা শিথিল হয়ে যাওয়া (লুজ হওয়া)। এই লক্ষণগুলো প্রায়শই টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যাওয়ার সাথে সম্পর্কিত।

    ২. অণ্ডকোষে ব্যথা বা ফুলে যাওয়া:

    বিশেষ করে অণ্ডকোষে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা বা ফুলে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেওয়া, যা শুক্রাণুর উৎপাদন বা গুণগত মানকে প্রভাবিত করতে পারে।

    ৩. যৌন আকাঙ্ক্ষা হ্রাস ও চুল পড়া:

    স্ত্রীর প্রতি আকাঙ্ক্ষা বা যৌন মিলনে আগ্রহ কমে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস দেখা দেওয়া এবং অস্বাভাবিক হারে চুল পড়া বা দাড়ি কমে যাওয়া। এগুলো শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা নির্দেশ করে এবং পুরুষের প্রজনন সক্ষমতা হ্রাসের ইঙ্গিত দেয়।

    ৩. বিশেষজ্ঞ পরামর্শ ও করণীয়

    উপরে উল্লেখিত লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।

    * নারীদের জন্য: অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দেওয়ার সাথে সাথেই গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শ নিন। দ্রুত গর্ভধারণের জন্য চেষ্টা করলে তিন মাস আগে থেকে ফলিক এসিড, ভিটামিন ই ও ডি সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন। খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন, পর্যাপ্ত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম ও পানি পান অপরিহার্য।

    * পুরুষদের জন্য: স্ত্রীর পিরিয়ড স্বাভাবিক থাকা সত্ত্বেও ৬ মাস নিয়মিত চেষ্টার পরেও যদি সন্তান না হয়, তবে সিমেন অ্যানালাইসিস (Semen Analysis) পরীক্ষা করে শুক্রাণুর পরিমাণ ও গতি যাচাই করা যেতে পারে। পুষ্টিকর খাদ্য (ভিটামিন ই, ডি, জিঙ্ক) গ্রহণ, ধূমপান ও মধ্যপান পরিহার করা, এবং রাতের খাবারে ভাতের পরিবর্তে প্রোটিন (ডিম/মাংস/মাছ) ও ফলমূল রাখা শুক্রাণুর মান উন্নত করতে সহায়তা করে।

  • না’রীদের স্ত’নে ব্যথা কেন হয়, কী করবেন জেনে নিন

    না’রীদের স্ত’নে ব্যথা কেন হয়, কী করবেন জেনে নিন

    না’রীদের স্ত’নে ব্যথা কেন হয়, কী করবেন জেনে নিন

    স্তনে ব্যথা অনুভব করলে অধিকাংশ নারী আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। ভাবেন, স্তন ক্যানসার না তো আবার! কিন্তু স্তনে ব্যথা অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। নানা কারণে স্তনে ব্যথা হতে পারে।
    কেন ব্যথা হয়

    মাসিক চলাকালে বা আগে–পরে নারীদের স্তনে ব্যথা স্বাভাবিক। হরমোনের পরিবর্তনের কারণে এ ব্যথা হয়। পিরিয়ড শেষ হলে ব্যথা থাকে না।

    গর্ভধারণের সময় নারীরা স্তনে ব্যথা অনুভব করতে পারেন। সাধারণত গর্ভধারণের তৃতীয় মাসে ব্যথা শুরু হয়। কারণ, তখন স্তনের আকার বৃদ্ধি পায়। অনেক সময় স্তনের ওপর নীল শিরা দেখা যায়। এর কারণ তখন অনেক বেশি পরিমাণে রক্তপ্রবাহ হয় এবং হরমোনের অনেক পরিবর্তন ঘটে।

    নারীদের স্তনে প্রদাহজনিত সমস্যার ফলে স্তনে ব্যথা হতে পারে। ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাসের আক্রমণে এটি হয়ে থাকে। এ ব্যথায় জ্বর আসতে পারে। এ সমস্যায় চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

    অনেক সময় স্তনে একধরনের সিস্ট হয়, যার ভেতর তরলজাতীয় পদার্থ থাকে। এর নাম ব্রিজ সিস্ট। স্তনের গ্রন্থি বৃদ্ধি পেলে অনেক সময় এই সিস্ট দেখা যায়। এর কারণে ব্যথা হয়। সিস্ট অনুভব করতে পারলে যত দ্রুত সম্ভব স্তনবিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

    সন্তান জন্মদানের পর সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময়ও স্তনে ব্যথা হতে পারে। এ সময় পরিচ্ছন্নতা মেনে চলতে হবে। শিশুকে দুধ খাওয়ানোর আগে ও পরে স্তন পরিষ্কার করে নেওয়া ভালো। কারণ, এতে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা ফাঙ্গাস হওয়ার ঝুঁকি থাকে না।

    স্তনে ঘা বা ইনফেকশন থেকে স্তনে ব্যথা হতে পারে। স্তনের নিপলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে। এতে প্রচণ্ড ব্যথা ও ফোড়ার মতো হয়।

    স্তন ক্যানসার দীর্ঘদিন পার হলে স্তনসহ বুকের পাঁজর ও পেশিতে ব্যথা হতে পারে। সাধারণত শুরুর দিকে কোনো ব্যথা থাকে না।

    প্রতিকার ও করণীয়

    স্তনের মাপ অনুযায়ী ব্রা পরুন। ছোট মাপের আঁটসাঁট ব্রা এড়িয়ে চলুন।

    কম চর্বিযুক্ত স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করবেন।

    দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

    ভিটামিন বি৬, ভিটামিন ই১ (থায়ামিন) ও ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার বেশি খান।

    খুব ব্যথা হলে পিরিয়ডের আগে–পরে ব্যথা কমানোর ওষুধ খাওয়া যায়।

    চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ড্যানাজোলের প্রয়োগ করা যায়।

    ক্যাফেইন এড়িয়ে চলা ও লবণ কম খাওয়া উচিত।

    এরপরও স্তনে মৃদু ব্যথার সঙ্গে চাকা অনুভব করা, নিঃসরণ বা অন্য কোনো উপসর্গ দেখা দিলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

    অধ্যাপক ডা. রওশন আরা বেগম, রেডিয়েশন অনকোলজি বিভাগ, আহ্ছানিয়া মিশন ক্যানসার অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা

  • কোন জিনিস গরুর পিছনে আর মহিলাদের সামনের দিকে থাকে

    কোন জিনিস গরুর পিছনে আর মহিলাদের সামনের দিকে থাকে

    ইন্টারভিউ যারা নেন তারা প্রার্থীদের উপস্থিত বুদ্ধি যাচাইয়ের জন্য বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন। এই সময় তারা এমন কিছু প্রশ্ন করে বসেন যা শুনতে খারাপ লাগলেও একটু ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলেই এর উত্তর দেওয়া যাবে। বিগত কয়েক বছরে চাকরির ইন্টারভিউগুলিতে পাঠ্য বিষয়ের পাশাপাশি এমন অনেক উদ্ভট প্রশ্ন করা হয়েছিল এবার তা দেখে নেওয়া যাক…

    মেয়ে

    ১) প্রশ্নঃ ‘মিড ডে মিল’ (Mid Day Meal) প্রথম কোন রাজ্যে শুরু হয়?
    উত্তরঃ তামিলনাড়ুতে।

    ২) প্রশ্নঃ পলাশীর যুদ্ধ কাব্যগ্রন্থটি কার লেখা?
    উত্তরঃ নবীনচন্দ্র সেন।

    ৩) প্রশ্নঃ ১৮২০ এর দশকে ইয়ংবেঙ্গল আন্দোলনের নেতা কে ছিলেন?
    উত্তরঃ ডিরোজিও (DeRozio)।

    ৪) প্রশ্নঃ নিউটনের দ্বিতীয় সূত্র থেকে কিসের ধারণা পাওয়া যায়?
    উত্তরঃ বলের পরিমাণ।

    ৫) প্রশ্নঃ হ্যারিকেন ঝড়ের উদ্ভব হয় কোথায়?
    উত্তরঃ ক্যারিবিয়ান সাগরে।

    ৬) প্রশ্নঃ ‘হোয়াইট কোল’ কাকে বলে?
    উত্তরঃ জলবিদ্যুৎ কে।

    ৭) প্রশ্নঃ কলকাতায় সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) কবে প্রতিষ্ঠা হয়?
    উত্তরঃ ১৭৭৪ সালে।

    ৮) প্রশ্নঃ জাতীয় সংবিধানের কত নম্বর ধারায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারি হয়?
    উত্তরঃ ৩৫৬ নম্বর ধারায়।

    ৯) প্রশ্নঃ বঙ্কিমচন্দ্রের কোন উপন্যাসে ‘বন্দেমাতরম’ গানটি রয়েছে?
    উত্তরঃ আনন্দমঠ।

    ১০) প্রশ্নঃ রাজা রামমোহন রায়কে ‘ভারত পথিক’ বলে কে অভিহিত করেন?
    উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore)।

    ১১) প্রশ্নঃ বিশ্বের কোন দেশকে কার্বনমুক্ত দেশ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে?
    উত্তরঃ ভুটান।

    ১২) প্রশ্নঃ রাশিয়ার মুদ্রার নাম কী?
    উত্তরঃ রুবেল (Ruble)।

    ১৩) প্রশ্নঃ ভারতের প্রথম রেলপথ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল কোথায়?
    উত্তরঃ ১৮৫৩ সালে মুম্বাই ও থানের মধ্যে।

    ১৪) প্রশ্নঃ ভারতবর্ষে অবস্থিত একটি শীতল মরুভূমির নাম কী?
    উত্তরঃ লাদাখ (Ladakh)।

    ১৫) প্রশ্নঃ এমন কোন জিনিস গাই গরুর পিছনে আর মহিলাদের সামনের দিকে থাকে?
    উত্তরঃ W হবে। Cow এর W পিছনে এবং Woman এর W প্রথমে থাকে। (বিভ্রান্ত জন্যই এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল)