• এবার ‘সমন্বয়ক’ রিয়াদের বাসা থেকে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকার চেক উদ্ধার

    এবার ‘সমন্বয়ক’ রিয়াদের বাসা থেকে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকার চেক উদ্ধার

    ঢাকার গুলশানে সাবেক সংসদ সদস্যের বাসা থেকে ৫০ লাখ টাকা চাঁদা নিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক নেতা আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমানের (রিয়াদ) বাসা থেকে ২ কোটি ২৫ লাখ টাকার চেক উদ্ধার করা হয়েছে। ২ আগস্ট চেকটি ক্যাশ হওয়ার কথা ছিল। রিমান্ডে দেওয়া রিয়াদের তথ্যমতে রাজধানীর নাখালপাড়ায় তার বাসায় অভিযান চালিয়ে চেকটি উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।

    ডিএমপির মুখপাত্র মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, ৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য মোতাবেক মোট দুই কোটি ২৫ লাখ টাকার চেক উদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়ে কলাবাগান থানায় আলাদা একটি মামলা রুজু প্রক্রিয়াধীন।

    গত ২৬ জুলাই সন্ধ্যার পর গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডের ওই বাসায় ১০ লাখ টাকা চাঁদা নেওয়ার পর আরও ৪০ লাখ টাকা চাঁদা নেওয়ার সময় হাতেনাতে ধরা পড়েন পাঁচজন।

    তারা হলেন-মো. সাকাদাউন সিয়াম (২২), নাটোরের লালপুরের বাসিন্দা সাদমান সাদাব (২১), মো. আমিনুল ইসলাম (১৩), ইব্রাহীম হোসেন (২৪) এবং আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদ (২৫)।

    তাদের মধ্যে রিয়াদ নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার বাসিন্দা এবং ধানমন্ডির নিউ মডেল এলাকায় বসবাস করেন। এ ছাড়া ইব্রাহীমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের রামদাসদী গ্রামে এবং আমিনুল বাড্ডা আলাতুন্নেছো স্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র।

    ইব্রাহীম হোসেন মুন্না বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঢাকা মহানগর শাখার আহ্বায়ক। মো. সাকাদাউন সিয়াম ও সাদমান সাদাব সদস্য।

    পরে রাতেই চাঁদাবাজির ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর তিনজনকে বহিষ্কার করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় চারজনকে ৭ দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।২৭ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোখলেছুর রহমান ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে ঢাকার মহানগর হাকিম আদালত তাদের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

    ৭ দিনের রিমান্ড পাওয়া আসামিরা হলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক রিয়াদ এবং সংগঠনের ঢাকা মহানগর শাখার বহিষ্কৃত আহ্বায়ক মো. ইব্রাহিম হোসেন, সদস্য সাকাদাউন সিয়াম ও সাদমান সাদাব।

    মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ১৭ জুলাই সকাল ১০টায় আসামি বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদ ও অপু গুলশানের ৮৩ নম্বর রোডে সাবেক এমপি শাম্মী আহম্মেদের বাসায় যান। তখন তারা হুমকি ধামকি দিয়ে ৫০ লাখ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার দাবি করেন। টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে আওয়ামী লীগের ‘দোসর’ আখ্যায়িত করে পুলিশ দিয়ে গ্রেপ্তার করানোর হুমকি দেন এবং টাকা চেয়ে চাপ দিতে থাকেন তারা।

    এক পর্যায়ে সিদ্দিক আবু জাফর বাধ্য হয়ে নিজের কাছে থাকা নগদ ৫ লাখ টাকা ও ভাইয়ের কাছে থেকে নিয়ে আরও ৫ লাখ টাকা দেন।

    এরপর ১৯ জুলাই রাত সাড়ে ১০টার দিকে রিয়াদ ও অপু বাদীর বাসায় প্রবেশ করে তার ফ্ল্যাটের দরজায় সজোরে ধাক্কা মারেন। বিষয়টি গুলশান থানা পুলিশকে মুঠোফোনে অবহিত করলে আসামিরা চলে যায়।

    ২৬ জুলাই বিকেল সাড়ে ৫টায় আবার রিয়াদের নেতৃত্বে অন্য আসামিরা বাদীর বাসার সামনে এসে তাকে খুঁজতে থাকেন। বাসার দারোয়ান মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাকে বিষয়টি জানান। তখন আসামিদের দাবি করা বাকি ৪০ লাখ টাকা না দিলে তাকে পুলিশে ধরিয়ে দিবেন বলে হুমকি দিতে থাকেন। পরবর্তীতে পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করলে তাৎক্ষণিক গুলশান থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পাঁচজনকে হাতেনাতে আটক করে। এ সময় অন্য আসামি অপু পালিয়ে যান।

    এদিকে চাঁদাবাজির ঘটনায় নেতাকর্মী গ্রেপ্তারের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি ব্যতিত সারা দেশে সব কমিটি স্থগিত করা হয়।

     

  • ৬০০ বার ব্যর্থ হয়ে অবশেষে বিশ্বব্যাংকে চাকরি পেলেন তিনি

    ৬০০ বার ব্যর্থ হয়ে অবশেষে বিশ্বব্যাংকে চাকরি পেলেন তিনি

    এ যেন সিনেমা’র কাহিনীকে হার মানায়! বার বার ব্যর্থ হলেও হাল ছাড়েননি। বিশ্বা’স করতেন ধৈর্য ধরলে সফলতা একদিন আসবেই। নিজের স্বপ্নের চাকরি পেতে চেষ্টা করে গেছেন ক্রমাগত। অবশেষে সেই চেষ্টার ফল হিসেবে বিশ্বব্যাংকে চাকরির সুযোগ পেলেন যু’ক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ২৩ বছর বয়সী ভাটসাল নাহাতা।

    দিল্লির শ্রীরাম কলেজ অব কমা’র্স থেকে অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক সম্পন্ন করে যু’ক্তরাষ্ট্রের নামকরা ও প্রাচীন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। সেখানে ২০২০ সালে স্নাতকের শেষ পর্যায়ে করো’না মহামা’রির সময় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা শুরু করেন নাহাতা। কিন্তু করো’না মহামা’রির কারণে কোথাও সুবিধা করতে পারছিলেন না।

    সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের পছন্দের চাকরি পাওয়ার অ’ভিজ্ঞতা জানিয়েছেন ভা’রতের এই যুবক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার প্রকাশিত পোস্টটি ব্যাপক সাড়া ফেলেছে নেটিজেনদের মধ্যে। তার এ পোস্টে ১৫ হাজারের বেশি মানুষ লাইক দিয়েছেন। এ ছাড়া তার পোস্টটি শতাধিক মানুষ শেয়ারও করেছেন।

    নাহতা জানান, বিশ্বব্যাংকে চাকরি করার স্বপ্ন ছিল তার। স্বপ্নের চাকরির পেছনে তিনি দীর্ঘ সময় ধরে লেগে ছিলেন। এর জন্য তাকে ৬০০ মেইল আদান–প্রদান করতে হয়েছে। ৮০ বার কল করতে হয়েছে। তবু হাল ছাড়েননি তিনি। ক্রমাগত চেষ্টার পর গিয়ে স্বপ্নের চাকরি করার সুযোগ পেয়েছেন।

    নাহাতা তার পোস্টে লিখেন, ওই (করো’না মহামা’রী) সময় অনেক প্রতিষ্ঠানে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়েছিল। দুই মাসের মধ্যে স্নাতক শেষ হচ্ছিল। হাতে কোনো কাজ ছিল না। আমি ইয়েলের শিক্ষার্থী হিসেবে ভাবলাম, যদি চাকরিই নিশ্চিত করতে না পারি, তবে ইয়েলে এসে কী’ লাভ? ওই সময় মা-বাবাও প্রশ্ন করতে শুরু করেছিল।

    নাহাতা বলেন, ভা’রতে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে ভাবিনি। আমি ভেবেছিলাম, প্রথম বেতন হবে ডলারে। এ জন্য আমি নেটওয়ার্কিং বা সবার সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করি। এ সময় কোনো পোর্টালে বা চাকরির দরখাস্ত করা থেকে দূরে থাকি। দুই মাসে ১৫ হাজার জনের সঙ্গে যু’ক্ত হই। ৬০০ ই–মেইল লিখি। ৮০ জন যোগাযোগ করে। বেশির ভাগ জায়গা থেকে প্রত্যাখ্যাত হই।

    নাহাতা আরও লিখেন, আমি এত বেশিজনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি যে আমা’র কৌশল কাজে লেগেছে। আমি মে মাসের শুরুতে চারটি চাকরির প্রস্তাব পাই। এ সময় বিশ্বব্যাংককে বেছে নিই। তারা আমা’র ভিসা স্পনসর করতে সম্মত হয়। এ ছাড়া আমা’র ব্যবস্থাপক আমাকে মেশিন লার্নিংয়ের ওপর একটি গবেষণা প্রবন্ধে সহলেখক হওয়ার সুযোগ দেন।

    নাহতা বলেন, কঠিন সময় তাকে কিছু জিনিস শিখিয়েছে। এর একটি হচ্ছে নেটওয়ার্কিংয়ের শক্তি।

  • যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ শুল্ক আলোচনা: প্রথম দিনে মিলেছে শুল্ক হ্রাসের ইঙ্গিত

    যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ শুল্ক আলোচনা: প্রথম দিনে মিলেছে শুল্ক হ্রাসের ইঙ্গিত

    যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান শুল্ক আলোচনার তৃতীয় ধাপের প্রথম দিনের বৈঠক শেষ হয়েছে। এদিন প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ওপর আরোপিত ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক কমানোর বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সবুজ সংকেত পাওয়া গেছে। তবে কত শতাংশ শুল্ক হ্রাস পাবে, সে বিষয়ে আলোচনা এখনো হয়নি। বৈঠকের আরও দুই দিন বাকি রয়েছে।

    ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন। তার সঙ্গে ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান, বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান এবং অতিরিক্ত সচিব নাজনীন কাওসার চৌধুরী। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ইউএসটিআরের (United States Trade Representative) সহকারী ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভ ব্রেন্ডন লিঞ্চ। পুরো আলোচনা প্রক্রিয়ার সমন্বয় করছে ওয়াশিংটনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস।

    বৈঠক শেষে বাংলাদেশ সময় বুধবার (৩০ জুলাই) ভোরে বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের ওপর যে পাল্টা শুল্ক আছে, তা কমবে—এই বিষয়ে ইউএসটিআরের কর্মকর্তাদের কাছ থেকে আমরা ইঙ্গিত পেয়েছি। তবে ঠিক কতটা কমবে, সেটি এখনই বলা যাচ্ছে না। আলোচনার বাকি অংশ এখনো সামনে।’

    মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া তিনটার দিকে বাংলাদেশ দূতাবাসের প্রেস মিনিস্টার গোলাম মর্তুজা জানান, ‘আলোচনা এখনো চলছে। অনেক অগ্রগতি হয়েছে। বেশির ভাগ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র একমত হয়েছে। তবে আলোচনার আরও দুই দিন বাকি আছে, এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।’

    আলোচনার আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশ বড় পরিসরে আমদানির উদ্যোগ নেয়। সরকারি পর্যায়ে আগামী এক বছরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেড় বিলিয়ন ডলারের গম, ডাল ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

    জি-টু-জি (সরকার থেকে সরকার) ভিত্তিতে ৭ লাখ টন গম কেনার একটি চুক্তি ইতোমধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে এবং আরও ২ দশমিক ২০ লাখ টন গম কেনার প্রস্তাব অনুমোদন পেয়েছে। এলএনজি আমদানির পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কেনার বিষয়েও ভাবছে সরকার।

    এ ছাড়া বেসরকারি খাত থেকেও যুক্তরাষ্ট্র থেকে অতিরিক্ত ১ দশমিক ৫ থেকে ২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেলসহ শীর্ষ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান—টিকে গ্রুপ, মেঘনা ও সিটি গ্রুপের প্রতিনিধিরা মার্কিন রপ্তানিকারকদের সঙ্গে ক্রয় চুক্তির আলোচনা করতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন।

    বাণিজ্যসচিব জানিয়েছেন, সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের এই সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে আগামী এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলারের আমদানি বাড়তে পারে। তবে এই পরিকল্পনার পুরোটাই এখনো আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে।

     

  • সকালে ওরা আম্মা ডাকে রাতে ক্ষুধা মিটাতে বি;ছা;নায় ডাকে

    সকালে ওরা আম্মা ডাকে রাতে ক্ষুধা মিটাতে বি;ছা;নায় ডাকে

    অভিনয় জগতে দিন ও রাতে ভিন্ন চিত্র ধরা দিয়েছে ভারতের তেলেগু অভিনেত্রী সন্ধ্যা নাইডুর কাছে।

    তার অভিযোগ, দিনে যারা ‘আম্মা’ বলে ডাকেন, রাত নামলে ওই ব্যক্তিরাই তাকে বি;ছায়ানা;য় চান। এমনি ফোনে সরাসরি কুপ্রস্তাবও দেন সন্ধ্যা নাইডু বলেন, ‘সকালে ওরা আমাকে আম্মা বলে ডাকে।

    কিন্তু রাতে চায় বিছা;নায়। ওরা যে ইন্ডাস্ট্রিরই লোকজন সেটা বুঝতে একটুও অসুবিধা হয় না। এক দশকের বেশি সময় ধরে চলচ্চিত্রে কাজ করা সন্ধ্যাকে কারা বিছা;নায় ডাকেন- সেটি তিনি পরিষ্কার করে বলেননি। মা ও চাচির চরিত্রে নিয়মিত অভিনয় করায় এরই মধ্যে সন্ধ্যা নাইডু ‘আম্মা’ উপাধি পেয়েছেন।

    এর আগে তামিল অভিনেত্রী শ্রী রেড্ডি প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে স্থানীয় শিল্পীদের যথেষ্ট সুযোগ নেই। তবে তার প্রতিবাদের ভাষাটা ছিল একটু ভিন্ন।