• ছেলেদের কোন কথায় বিবাহিত মহিলারা দুর্বল হয়ে যায়

    ছেলেদের কোন কথায় বিবাহিত মহিলারা দুর্বল হয়ে যায়

    নারী শব্দটির মধ্যেই যেন পৃথিবীর সমস্ত রহস্য লুকিয়ে আছে। নারীরা চপলমতি হন, স্থির বুদ্ধিসম্পন্ন হন আবার ভাবুক প্রকৃতিরও হন। নারীরা ভিন্ন দেহ বৈচিত্র্য এবং ভিন্ন রূপ বৈচিত্র্যের অধিকারী হন, ভিন্ন তাঁদের চাওয়া পাওয়া। কিন্তু একটি দিকে তারা সবাই অনেকটা একই রকম হয়ে থাকেন।

    আর সেটা হলো প্রেমিক পুরুষের ক্ষেত্রে। যেমন এমন অনেক কথা আছে যেগুলো নারীরা পুরুষদের মুখ থেকে শুনতে ভীষণ পছন্দ করেন। তাই নারীকে খুশি করার জন্য একঝাঁক তরুণ গবেষণা করে সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক নারীকে খুশি করার সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য।

    ১.তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে : এটা খুবই সাধারণ একটি কথা যা প্রতিটি নারী তাদের আকাঙ্খিত পুরুষদের কন্ঠ থেকে শুনতে পছন্দ করেন। সেই নারী হোক সুন্দর বা অসুন্দর তবু এই কয়েকটি শব্দ তাদেরকানে লাগে সুমধুর। কোনো পুরুষ যদি মুগ্ধতার বশে বলে নয়ে তোমাকে আজ বেশ সুন্দর লাগছে তাহলে নারীরা খুশি হয়ে যান। এই বাক্যটি তখন তাদের কাছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বাক্য মনে হয়।

    ২.তুমি আমার জীবনের প্রথম নারী : প্রতিটি নারীই চানতার পুরুষটি যেন তাকে অনেক বেশি ভালোবাসেন এবং তাকে ছাড়া যেন দ্বিতীয় কোনো নারীর দিকে তারা না তাকান। আর তিনি হয়ে থাকেন সেই পুরুষের জীবনের প্রথম নারী তাহলে তার জীবনে অপূর্ণতার আর কিছুই থাকে না। পুরুষ সঙ্গীটির মুখে একজন নারী শুনতে চান যে ‘তুমি আমার জীবনের প্রথমনারী’ এই বাক্যটি। সেটি যদি মিথ্যাও হয়ে থাকে তারপরও তার কাছে সেটি চরম সত্যি কথা।

    ৩.তুমি অনেক আবেদনময়ী : অন্যান্য কথার সাথে এই কথাটাও অনেক প্রিয় একজন নারীর কাছে।পুরুষসঙ্গীটি বেশি আবেদনময়ী বলে পছন্দ করেন এটি তার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সত্য বলে তার মনে হয়।

    ৪.তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটি জীবন কাটাবে : প্রতিটি মানুষের আলাদা কিছু সত্ত্বা রয়েছে। এ কারণে আলাদা সত্ত্বার মানুষগুলো ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন সত্ত্বার মানুষগুলোর জীবন সঙ্গীকে প্রপোজ করার পদ্ধতিও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। একজন নারী বৈচিত্র্যপূর্ণভাবে প্রপোজে বেশি খুশি হয়। তার মধ্যে এটি একটি যেমন তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটিজীবন কাটাবে? এ ধরনের বাক্যেও একজন নারী অনেক বেশি খুশি হয়ে থাকেন।

    ৫.তুমি কি মনে করো : কোনো একটা বিষয়ে যদি পুরুষ সঙ্গীটিজিজ্ঞাসা করে বা জানতে চায় যে এই বিষয়টি সম্পর্কে তুমি কি মনে কর বা কোনো একটা বিষয় সম্পর্কে যদি তার মতামত জিজ্ঞাসা করে তাহলে নারীটি ভীষণ খুশি হয়ে থাকে। তারা ভাবেন যে তাদের মতামতেরওমূল্য দিচ্ছেন তারপুরুষ সঙ্গীটি।

    ৬. তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ :এমন কথা শুনতে কার না ভালো লাগে। একজনের জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ এর চেয়ে বেশি পাওয়ার আর কি হকে পারে। এই ধরনের কথাতেও একজন নারী যার পর নাই খুশি হয়ে থাকেন।

  • মেয়েদের কোন অঙ্গটি আমরা খেতে পারি, অনেক মজা করে খাই

    মেয়েদের কোন অঙ্গটি আমরা খেতে পারি, অনেক মজা করে খাই

    মেয়েদের কোন অঙ্গটি আমরা খেতে পারি

    মেয়েদের শরীরের কোন অংশ গরম থাকে! মেয়েদের কোন অঙ্গটি আমরা খেতে পারি! কি এই প্রশ্ন শুনে মনে হচ্ছে যে এ কেমন অশ্লীল প্রশ্ন? কিন্তু এই প্রশ্নই করা হয়েছিল IAS পরীক্ষার ইন্টারভিউ বোর্ডে.. যার উত্তর দিতে কালঘাম ছুটেছিল পরীক্ষার্থীদের।

    ভারতের চাকরির জন্য সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হল IAS. যেখানে শুধু মেধা নয় পরীক্ষা হয় তীক্ষ্ণ বুদ্ধির। কিছুদিন আগে ইউটিউবের ভিডিওতে এই পরীক্ষারই ইন্টারভিউয়ে কি কি প্রশ্ন করা হয়েছিল তা দেখানো হয়। সেই প্রশ্নগুলির মধ্যে এমন কিছু প্রশ্ন ছিল যা খুব সাধারণ কিন্তু সহজে মাথায় আসবে না। চলুন দেখে নিন সেই প্রশ্নগুলি সঙ্গে দেখুন কটা উত্তর আপনি দিতে পারছেন!

    প্রশ্ন: চীনের মানুষ জাপানের মানুষের চেয়ে বেশি ভাত খায় কেন?

    প্রশ্ন শুনে মনে হতে পারে এ আবার বলা সম্ভব! কি কত খায় কি করে জানা যাবে? কিন্তু এর উত্তর খুবই সোজা যেহেতু চীনের জনসংখ্যা জাপানের চেয়ে বেশি তাই স্বাভাবিকভাবেই চীনের মানুষ বেশি ভাত খায়।

    প্রশ্ন: মেয়েদের কোন অঙ্গটি আমরা খেতে পারি? উত্তর: প্রশ্নটা শুনে অশ্লীল মনে হলেও এটি আসলে tricky প্রশ্ন যার উত্তর Ladyfinger অর্থাৎ ঢেঁড়শ।

    প্রশ্ন: এভারেস্ট আবিষ্কারের আগে পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কোনটি ছিল? উত্তর: এর উত্তর সবচেয়ে সহজ। উত্তর হবে এভারেস্টই। কারণ আবিষ্কার না হলেও তার অস্তিত্ব তো ছিল।

    প্রশ্ন: কোন মাসে একজন মানুষ সবথেকে কম ঘুমায়? উত্তর: প্রশ্নটা অবাক করার মতন; অথচ উত্তর জলের মতোন। যে মাসে দিন সংখ্যা সবচেয়ে কম সেই মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি মাস‌।

    শেষের প্রশ্নটা শুনে মনে হবে এত বড় পরীক্ষায় এমন প্রশ্ন আসতে পারে! আসলে প্রশ্ন ছিল মেয়েদের শরীরের কোন অঙ্গ সবচেয়ে বেশি হট? কি মনে হচ্ছে ছিঃ এমন অশ্লীল প্রশ্ন.. আপনি একটু ভুল করে ফেললেন এটা আসলে জীবন বিজ্ঞানের প্রশ্ন। কারণ মেয়েদের তথা আমাদের সেই অঙ্গ সবচেয়ে বেশি হট যেখানে রক্ত চলাচল বেশি। এবার এই উত্তরটা আপনি বলুন তো!

  • বিয়ের পর মেয়েদের কোমর চওড়া হয়ে যায় কেন, জানলে লজ্জা পাবেন

    বিয়ের পর মেয়েদের কোমর চওড়া হয়ে যায় কেন, জানলে লজ্জা পাবেন

    অস্ট্রেলিয়ার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞেরা ৩৫০ জন বিবাহিতা মহিলার ওপর গবেষণা করে তথ্য বের করেন, বিয়ের পর কেন মেয়েদের স্তন ও কোমর মোটা হয়। দেখা যায়, বিয়ের পর প্রথম ছয় মাসে কনেরা প্রায় পাঁচ পাউন্ডের মতো ওজন বাড়িয়ে ফেলেন।

    পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, যারা বিয়ের সময়ে সুন্দর দেখাতে নিজের ওজন অনেক দ্রুত কমিয়ে ফেলে ন, বিয়ের পর তাদের ওজন দ্রুত বেড়েও যায়।এটা প্রায়শই দেখা যায় যে, মেয়েরা চায় বিয়ের সময়ে তাদের দেখতে ছিপছিপে এবং কমবয়সী লাগুক।

    এ কারণে তারা বিয়ের কয়েক মাস আগে থেকেই কঠোর ডায়েটে চলে যান। এতে যদিও তাঁদের কোনও দোষ নেই কারণ, পরিবারের মানুষ এমনকি তাদের বাগদত্ত পুরুষেরাই তাদেরকে বলেন ওজন কমাতে।

    বিয়ের পরে মেয়েরা মনে করে, সামনে তো আর কোনো বড় উপলক্ষ নেই আর তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের দিকে তেমন লক্ষ্য থাকে না। তারপর খাওয়া দাওয়া এবং ব্যায়ামের ব্যাপারে নিয়মকানুন অনুসরণ করা বন্ধ করে দেন,

    যার ফলে ওজন বেড়ে যায় দ্রুত। অনেকে আবার মনে করেন, বিয়ের পরে তাদের আকর্ষণীয় ফিগার বজায় রাখার দরকার নেই, এ কারনেও তাদের ওজন এভাবে বাড়তে দেখা যায়।

    বিয়ের পর মোটা হয়ে যাওয়া রোধে কেবল মেয়েদের জন্য নয়, নারী-পুরুষ উভয়েই এই টিপস মেনে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন ওজন। যেমন হানিমুনে গেলে খুব বেশি জাঙ্ক ফুড না খেয়ে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।

    পোলাও, বিরিয়ানি না খেয়ে গ্রিল করা চিকেন বা মাছ খেতে পারেন। সাথে খাবেন প্রচুর পরিমানে স্যালাড। আর মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন কেক, পেস্ট্রি খাওয়ার বদলে ফ্রুট স্যালাড আর ফলের রস খেতে পারেন। ভ্রমনে গেলে রিচ ফুড এমনিতেও এড়িয়ে চলা উচিত।

  • স”হ”বা”স ছাড়া নারী কতদিন থাকতে পারে

    স”হ”বা”স ছাড়া নারী কতদিন থাকতে পারে

    আপনার শক্ত শরীরটার বদলে যখন ঠান্ডা বালিশটা তার দুই পায়ের ফাঁকে জায়গা করে নেয়, আপনার কি সত্যিই মনে হয় সে শুধু আপনাকেই ভেবে শরীরটাকে শান্ত করে?

    আপনি ভাবেন, আপনি বিদেশে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে টাকা পাঠাচ্ছেন আর সে আয়েশ করছে। কিন্তু আপনি কি জানেন, তার শরীরের ঘাম শুকানোর আগেই মধ্যরাতে আবার শরীরটা ঘেমে ওঠে? এটা পরিশ্রমের ঘাম নয়, এটা অতৃপ্ত যৌবনের জ্বলে ওঠা আগুনের উত্তাপ। যে আগুন নেভানোর জন্য আপনি পাশে নেই।

    একজন পুরুষের দায়িত্বের বোঝা হয়তো তার যৌনতাকে শাসন করতে পারে, কিন্তু একজন নারীর শরীর? তার শরীরের প্রতিটি জীবন্ত কোষ যখন একটা পুরুষালি স্পর্শের জন্য ছটফট করে, তখন আপনার পাঠানো টাকার মেসেজ তার শরীরে কীসের শিহরণ জাগাবে? কামনার, নাকি চরম ঘৃণার?

    ভাবুন তো, রাতের অন্ধকারে একা বিছানায় শুয়ে সে যখন নিজের শরীরেই নিজে হাত বোলায়, তখন তার কল্পনায় কার মুখ ভাসে? আপনার, যাকে সে বছরখানেক আগে ছুঁয়েছে? নাকি পাশের বাড়ির সেই ছেলেটা, যে প্রতিদিন তার ভেজা চুলের দিকে ক্ষুধার্ত চোখে তাকিয়ে থাকে? নাকি ফেসবুকের ইনবক্সে নক করা সেই পুরনো প্রেমিক, যে তার একাকীত্বের সুযোগ নিতে মুখিয়ে আছে?

    ভিডিও কলে আপনার মুখটা দেখে তার শরীরের আগুন নেভে না, বরং আরও দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে। কারণ স্ক্রিনের আপনি তাকে ছুঁতে পারেন না, তার ঠোঁটে ঠোঁট রাখতে পারেন না, তার শরীরে আপনার শরীরের ঘামের গন্ধ মিশিয়ে দিতে পারেন না। আপনার ডিজিটাল ভালোবাসা তার শারীরিক খিদের কাছে এক চরম উপহাস মাত্র।

    আপনি কি নিশ্চিত, আপনার অনুপস্থিতিতে তার শরীরটা শুধু আপনার জন্যই তোলা আছে? একটা জলন্ত, জীবন্ত শরীর কতদিন অপেক্ষা করতে পারে? কত রাত সে শুধু চোখের জলেই নিজেকে ভেজাবে?
    নাকি একদিন ক্লান্ত হয়ে সে এমন কারো জন্য দরজা খুলে দেবে, যে তার শরীরটাকে বুঝবে, তার খিদে মেটাবে?

    প্রশ্নটা হলো, আপনি টাকা পাঠিয়ে তার শরীরটা কিনছেন, নাকি তার বিশ্বস্ততাকে প্রতিদিন মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন?

    ভাবুন, প্রবাসী স্বামী। কারণ আপনার সাজানো বিছানা হয়তো অন্য কারো জন্য নিষিদ্ধ খেলার মাঠ হয়ে উঠছে।