সোনা কেনার আগে যা জেনে রাখা জরুরি
সোনা অবশ্যই নির্ভরযোগ্য জুয়েলারি দোকান থেকে কেনা উচিত। ব্যাচ নম্বর, ক্যারেট মার্কিং এবং বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশন (বাজুস) অনুমোদিত দোকানগুলোর তালিকা দেখে তবেই সোনা লেনদেন করুন। বেশি সোনার দামে অথবা ছাড়ে কেনার আগে নিশ্চিত হন যে আসল ও নির্ধারিত মানের কিনা।
বিশ্ববাজারের পরিস্থিতি, ডলারের মূল্য ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর নির্ভর করে আগামী মাসগুলোতে সোনার দাম আরও বাড়তে পারে। সাধারণত ঈদের সময় সোনার চাহিদা বাড়ে, ফলে দামও বাড়ে। তাই এখনই পরিকল্পনা করে সোনা কেনা হতে পারে বুদ্ধিমানের কাজ।
বাজার চাহিদা, আন্তর্জাতিক মান, এবং অর্থনৈতিক অবস্থা অনুযায়ী প্রতিদিন দাম পরিবর্তিত হয়।
আজকের ২২ ক্যারেট সোনার দাম দেখে বোঝা যায়, বাজার এখন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় রয়েছে। যারা সোনা কিনতে আগ্রহী, তাদের উচিত বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
বিশ্ববাজারে সোনার দামের ওঠানামা, স্থানীয় ডলার রেট, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং রপ্তানি-আমদানির ভারসাম্য– এসবই বাংলাদেশে সোনার দাম নির্ধারণে প্রভাব ফেলে। অনেক সময় উৎসবকালীন চাহিদা বৃদ্ধি পেলেও দামে পরিবর্তন আসে।
বর্তমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় সোনার বিনিয়োগের নিরাপদ মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত। সোনার দাম প্রতিদিন জানলে বিনিয়োগের সঠিক সময় নির্ধারণ করা সহজ হয়।
অনেক সোনা ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার চাহিদা বাড়ছে। সেই সঙ্গে ভোক্তাদের আগ্রহও বেড়েছে।