Category: লাইফস্টাইল

লাইফস্টাইল

  • যে পা’নীয় খেলে চল্লিশের পরও থাকবে চেহারায় লাবণ্য, জেনে নিন

    যে পা’নীয় খেলে চল্লিশের পরও থাকবে চেহারায় লাবণ্য, জেনে নিন

    অনেককে দেখলে বয়স আন্দাজ করাই মুশকিল—পঞ্চাশ পার হলেও দেখাচ্ছে যেন মাত্র তিরিশ! আবার কেউ মাত্র ত্রিশেই দেখতে মধ্যবয়সী। এর মূল কারণ একটাই—ত্বকের গঠন ও স্বাস্থ্য, যার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে একটি বিশেষ প্রোটিন, নাম কোলাজেন।

    কেন ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে?

    বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে কোলাজেন উৎপাদন কমে যায়। এছাড়াও দূষণ, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, ধূমপান ও অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এই প্রোটিনের ঘাটতি আরও বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে ত্বক কুঁচকে যায়, বলিরেখা পড়ে, চামড়া ঝুলে যায় এবং ত্বক তার স্বাভাবিক জেল্লা হারিয়ে ফেলে।

    কী এই কোলাজেন?

    কোলাজেন হলো এক ধরনের প্রোটিন, যা শরীরের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে ত্বক, চুল, হাড় ও সন্ধিগুলোতে পাওয়া যায়। এটি ত্বকের গঠন বজায় রাখে, নমনীয়তা বাড়ায় এবং বলিরেখা দূরে রাখতে সাহায্য করে।

    অ্যান্টি-এজিং চিকিৎসা নয়, ঘরেই সমাধান!

    বর্তমানে অনেকেই কোলাজেনের ঘাটতি পূরণে যাচ্ছেন ব্যয়সাপেক্ষ অ্যান্টি-এজিং চিকিৎসায় বা ব্যবহার করছেন দামি কোলাজেন ক্রিম। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন—প্রাকৃতিক উপায়েও শরীরকে কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করা যায়, তাও ঘরোয়া পানীয়ের মাধ্যমে।

    কোলাজেন সমৃদ্ধ পানীয় কীভাবে তৈরি করবেন

    উপকরণ:

    কুমড়োর বীজ (এতে আছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, যা কোলাজেন তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা নিতে পারে)

    নারকেল (এটি স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ, যা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি)

    খেজুর (ভিটামিন ও বিভিন্ন রকম খনিজে পূর্ণ এই উপাদানটি ত্বকের জন্য স্বাস্থ্যকর)

    সূর্যমুখীর বীজ (এটি ভিটামিন ই-তে ভরপুর। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করবে এই বীজ)

    বানানোর পদ্ধতি:

    এক কাপ পানিতে এক চামচ কুমড়োর বীজ, এক চামচ কোড়ানো নারকেল, ২টি খেজুর এবং এক চামচ সূর্যমুখীর বীজ নিন। এসব উপাদান ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। প্রতিদিন নিয়ম করে এই পানীয় পান করুন

    আর কী থেকে কোলাজেন পাওয়া যায়
    কোলাজেনের জন্য গ্লাইসিন ও প্রোলিন জাতীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড খুব জরুরি। পরিমাণমতো মাংস, দুধ, দুগ্ধজাত পণ্য, ডাল, সয়াবিন, বাদাম বা তিল খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। কোলাজেনের আর একটি উৎস হলো হাইড্রক্সিপ্রোলিন। আর তা বৃদ্ধির চাবিকাঠি রয়েছে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারে। তাই খাদ্যতালিকায় রাখুন আমলকি, পেঁপে, পেয়ারা, লেবু, আঙুর, ক্যাপসিকাম, আলু, করলার মতো ফল ও সবজি।

  • ১৪ দিন চিয়া সিডস খেলে শরীরে কী ঘটে? জানালেন বিশেষজ্ঞ চি’কিৎসক

    ১৪ দিন চিয়া সিডস খেলে শরীরে কী ঘটে? জানালেন বিশেষজ্ঞ চি’কিৎসক

    চিয়া সিডস বা বীজ একটি স্বাস্থ্যকর খাবার। রকমারি উপকারিতার কারণে প্রায় সবাই এর সঙ্গে পরিচিত। আবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এর স্বাস্থ্যগুণও ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়েছে। এর যেমন উপকারিতা রয়েছে, আবার অপকারিতাও রয়েছে। যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।

    চিয়া সিডসে প্রচুর পরিমাণ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার, প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান। এর উপকারিতার জন্য মানুষ খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে থাকে। হজমশক্তি উন্নতি করতে, ওজন কমাতে, হাড় শক্তিশালী করতে, রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও হৃদরোগের স্বাস্থ্য উন্নত করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে এই বীজ।

    প্রাকৃতিক এই বীজের নানা উপকারিতা থাকার পরও এর কিছু অসুবিধা রয়েছে। বেশি পরিমাণে খাওয়ার ফলে পেট ব্যথা, পেট ফাঁপা ও ডায়েরিয়ার মতো হজমের সমস্যা হতে পারে। খাদ্যতালিকায় যদি এই বীজ অন্তর্ভুক্ত করেন, তাহলে দুই সপ্তাহ একটানা খাওয়ার পর কী হবে, সেটিই জানিয়েছেন গ্যাস্ট্রো-এন্টেরোলজিস্ট ড. সৌরভ শেঠি। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী এ ব্যাপারে তাহলে জেনে নেয়া যাক।

    এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জানিয়েছেন, চিয়া সিডস নিজ গুণের থেকে ১২ গুণ বেশি পানি শোষণ করে, যা আপনাকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়তা করে। এসব ফাইবার ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। এই বীজ হজমের জন্য খুবই ভালো। কেননা, এতে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার রয়েছে। এটি আপনাকে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা অনুভব করায়।

    এই বীজ ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। হাইড্রেশন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সরবরাহ করে। ফলে আপনার ত্বকের জন্যও উপকারী হতে পারে চিয়া সিডস। নিয়মিত খাওয়ার ফলে ত্বকের গঠন ও উজ্জ্বলতার উন্নতি খেয়াল করবেন।

    খাওয়ার উপায়:
    প্রতিদিন সকালের নাশতায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন চিয়া সিডস। সকালে খাওয়া হলে শরীরে সারাদিনের জন্য শক্তি যোগায়। ওজন কমাতে চাইলে পানিতে ভেজানো চিয়া সিডস প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেতে পারেন। তবে রাতে খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।

  • হার্ট অ্যাটাকের পর এক ইনজেকশনেই সারবে হৃদপিণ্ড! চমকপ্রদ সাফল্য বিজ্ঞানীদের

    হার্ট অ্যাটাকের পর এক ইনজেকশনেই সারবে হৃদপিণ্ড! চমকপ্রদ সাফল্য বিজ্ঞানীদের

    হার্ট অ্যাটাকের পর ক্ষতিগ্রস্ত হৃদপিণ্ড নিজে নিজেই মেরামত করতে পারবে—বিজ্ঞানীদের এমন এক যুগান্তকারী আবিষ্কারে নতুন আশার আলো জ্বলেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া সান ডিয়েগোর একদল গবেষক তৈরি করেছেন এক বিশেষ ইনজেকশন, যা হৃদযন্ত্রকে ভেতর থেকে সারিয়ে তুলতে সক্ষম।

    গবেষকরা জানিয়েছেন, এই চিকিৎসা শুধু হৃদপিণ্ডের ক্ষতই সারাবে না, বরং কোষের ভেতরে কাজ করে মেরামতের প্রক্রিয়া শুরু করে। ইনজেকশনটিতে ব্যবহৃত হয়েছে প্রোটিন-সদৃশ পলিমার বা PLP (Protein-Like Polymers), যা মানুষের শরীরে থাকা প্রাকৃতিক প্রোটিনের মতো কাজ করে।

    হার্ট অ্যাটাকের পর সাধারণত হৃদপেশিতে প্রদাহ ও অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের কারণে কোষগুলো ধ্বংস হয়ে যায়। এ সময় শরীরের এক নিয়ন্ত্রণকারী প্রোটিন Keap1, সুরক্ষামূলক প্রোটিন Nrf2-কে দমন করে, ফলে কোষ পুনর্গঠনের ক্ষমতা হারায়। কিন্তু নতুন এই PLP ইনজেকশন Keap1-কে আটকে দেয়, ফলে Nrf2 সক্রিয় হয়ে কোষের ভেতরে মেরামত ও পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করে।

    ফলাফল হিসেবে দেখা গেছে—কোষের মৃত্যু কমে গেছে, দাগযুক্ত টিস্যু হ্রাস পেয়েছে, নতুন রক্তনালী গঠনের হার বেড়েছে এবং হৃদযন্ত্রের কর্মক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে।

    ইঁদুরের ওপর পরীক্ষায় দেখা গেছে, হার্ট অ্যাটাকের কয়েক ঘণ্টা কিংবা কয়েক দিন পরও একটি মাত্র ইনজেকশন হৃদযন্ত্রে স্থায়ী উন্নতি ঘটায়, যার প্রভাব টিকে থাকে পাঁচ সপ্তাহ পর্যন্ত।

    গবেষকেরা অবশ্য জানিয়েছেন, এটি এখনো “প্রুফ অব কনসেপ্ট” পর্যায়ে রয়েছে। মানুষের ওপর প্রয়োগের আগে নিরাপত্তা, সঠিক ডোজ, দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব এবং বড় প্রাণীর শরীরে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করা হবে।

    তবে বিজ্ঞানীরা আশাবাদী—এই ইনজেকশন যদি মানুষের শরীরেও সফলভাবে কাজ করে, তবে এটি হার্ট অ্যাটাক-পরবর্তী চিকিৎসায় বিপ্লব ঘটাতে পারে এবং লাখো রোগীর জীবন বাঁচাতে সক্ষম হবে।

  • সাধারণ পিঠের ব্যথা নাকি প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার? যেভাবে চিনবেন সতর্ক সংকেত

    সাধারণ পিঠের ব্যথা নাকি প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার? যেভাবে চিনবেন সতর্ক সংকেত

    বর্তমান সময়ে পিঠের ব্যথা শুধুমাত্র বৃদ্ধদের সমস্যা নয়। আজকাল এটি তরুণ ও মধ্যবয়সী অনেকেরই সাধারণ অভিযোগ। অনেকে এটিকে পেশীর চাপ, খারাপ ভঙ্গি বা দীর্ঘক্ষণ বসার ফলাফল হিসেবে উপেক্ষা করেন। তবে কখনও কখনও এটি শুধু পিঠের ব্যথা নয়, বরং আরও গভীর ও গুরুতর সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে। সেই সাধারণ ব্যথার আড়ালে লুকিয়ে থাকতে পারে প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের মতো জীবন-ঝুঁকিপূর্ণ রোগ।

    পিঠের ব্যথা ও প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের সংযোগ

    সাধারণত পিঠের ব্যথা পেশীর চাপ, মেরুদণ্ডের ক্ষয় বা স্নায়ু সংকোচনের কারণে হয়। তবে বিরল ক্ষেত্রে, বিশেষত যখন অন্যান্য লক্ষণের সঙ্গে যুক্ত থাকে, তখন এটি গভীর রোগের ইঙ্গিত দিতে পারে। প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ সূক্ষ্ম ও অস্পষ্ট হওয়ার কারণে অনেক সময় রোগ ধরা পড়ে না, ফলে রোগ যখন ধাপে ধাপে বাড়ে তখনই সমস্যার খবর আসে।

    প্যানক্রিয়াস শরীরের গভীরে, পেটের পেছনে ও মেরুদণ্ডের সামনে অবস্থিত। এর টিউমার বড় হলে কাছের স্নায়ুতে চাপ সৃষ্টি করতে পারে বা মেরুদণ্ডের নিকটবর্তী টিস্যুতে ছড়াতে পারে। এজন্য ব্যথা সাধারণত উপরের পেট থেকে শুরু হয়ে পিঠে ছড়ায়। প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ যেমন হালকা বমি, ক্ষুধা কমে যাওয়া, ক্লান্তি, হজমের সমস্যা ইত্যাদি সাধারণ সমস্যার সঙ্গে সহজেই মিলিয়ে নেওয়া যায়।

    সাধারণ পিঠের ব্যথা বনাম প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের সতর্ক সংকেত

    সাধারণ পিঠের ব্যথা প্রায়শই শারীরিক চাপ, খারাপ ভঙ্গি বা দীর্ঘক্ষণ বসার কারণে হয়। এটি বিশ্রাম, হালকা ব্যায়াম বা ফিজিওথেরাপিতে দ্রুত ভালো হয়ে যায়। অন্যদিকে প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারে ব্যথা ধীরে ধীরে শুরু হয়, সপ্তাহ বা মাস ধরে বাড়তে থাকে এবং সাধারণ চিকিৎসায় তেমন উন্নতি হয় না।

    ব্যথার অবস্থান ও প্রকৃতি: সাধারণ ব্যথা সাধারণত নিচের পিঠ, মেরুদণ্ড বা পাশের দিকে সীমিত থাকে। প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারে ব্যথা উপরের পেটে (পাঁজরের নিচে) শুরু হয়ে মধ্যপিঠ বা মেরুদণ্ডে ছড়ায়।

    চলাফেরার সঙ্গে সম্পর্ক: সাধারণ ব্যথা বোঁচকা, ভারী জিনিস তোলা বা ঘুরানোর সঙ্গে বাড়ে বা কমে। প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারে শুয়ে থাকার সময় ব্যথা বাড়ে, বসার সময় কিছুটা কমতে পারে।

    অন্য লক্ষণ: সাধারণ ব্যথার সঙ্গে সাধারণত অন্যান্য শারীরিক লক্ষণ দেখা যায় না। প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে ক্ষুধা কমে যাওয়া, ওজন কমা, হলদেটে চামড়া বা চোখ, গাঢ় মূত্র, ফ্যাকাশে বা তৈলাক্ত মল, নতুনভাবে ডায়াবেটিস, ক্লান্তি ইত্যাদি। যদি পিঠের ব্যথার সঙ্গে এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়, তবে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

    প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার কী?

    প্যানক্রিয়াস পেটের নীচের অংশের পেছনে অবস্থিত অঙ্গ। এটি হজমে সাহায্যকারী এঞ্জাইম ও শরীরে শর্করার মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন নিঃসরণ করে। প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার প্রায়শই ধীরে ধীরে বড় হয়, দ্রুত ছড়ায় এবং প্রাথমিক পর্যায়ে লক্ষণ দেখা যায় না। রোগ নির্ণয় প্রাথমিকভাবে কঠিন, তবে রোগ ধরা পড়লে সার্জারি, কেমোথেরাপি ও সহায়ক চিকিৎসা সম্ভব।

    যদি এই লক্ষণগুলির মধ্যে একাধিক দেখা যায়, তবে স্ব-নির্ণয় করা ঠিক নয়। চিকিৎসকের সঙ্গে বিস্তারিত ইতিহাস শেয়ার করে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করানো উচিত। প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত হলে চিকিৎসার সম্ভাবনা ও সাফল্যের হার অনেক ভালো থাকে।

    পিঠের ব্যথা সাধারণত স্বাভাবিক হলেও, এর সঙ্গে সতর্ক সংকেত দেখা দিলে তা অবহেলা করা যাবে না। প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সারের মতো গুরুতর অবস্থার প্রাথমিক চিহ্ন শনাক্ত করলে সময়মতো চিকিৎসা অনেক জীবন রক্ষা করতে পারে।