তিল প্রত্যেকের জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং যা কিনা অনেক ইঙ্গিত দেয়। তাই কিছু জায়গায় তিলকে শুভ এবং কিছু জায়গায় অশুভ বলে মনে করা হয়। শুধু তাই নয়, জ্যোতিষশাস্ত্রে, তিলগুলির মাধ্যমেও একজন ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব সনাক্ত করা যায়।
বিনোদন
তিল প্রত্যেকের জীবনের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং যা কিনা অনেক ইঙ্গিত দেয়। তাই কিছু জায়গায় তিলকে শুভ এবং কিছু জায়গায় অশুভ বলে মনে করা হয়। শুধু তাই নয়, জ্যোতিষশাস্ত্রে, তিলগুলির মাধ্যমেও একজন ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব সনাক্ত করা যায়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রায়ই নিজের আয়েশী জীবনের ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করে থাকেন দুবাইয়ের এক নারী। তিনি দুবাইয়ের এক শীর্ষ ধনীর স্ত্রী। সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন তিনি। সেখানে জানিয়েছেন কোটিপতি স্বামীর কিছু ‘কঠোর’ শর্ত মেনে চলতে হয় তাকে।
যেগুলো হলো— তিনি কোনো ছেলে বন্ধু বানাতে পারবেন না। ব্যাগ ও জুতার একই রকম রঙ থাকত হবে। তিনি কোনো ধরনের কাজ করতে পারবেন না, কারণ স্বামীই তার সব খরচ দেন। রান্না করা যাবে না, কারণ তারা প্রতিদিন বাইরে গিয়ে খাওয়া-দাওয়া করেন এবং তার স্বামীর ইচ্ছা তিনি প্রতিদিন পেশাদার মেকাপ আর্টিস্ট দিয়ে মেকাপ ও চুলের যত্ন নেবেন। এরমধ্যে সবচেয়ে কঠোর শর্ত হলো তিনি কোনোদিন কোনো ছেলেকে বন্ধু বানাতে পারবেন না।
সৌদিও ফারাবিয়া নামের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন মিস সৌদিও নামের এই নারী। ভিডিওর ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, “আপনারা আমাকে সৌদিরেল্লা নামে ডাকতে পারেন। কারণ আমি তার রাজকুমারী। আমার জন্য যেসব কঠোর শর্ত রয়েছে আমার কোটিপতি স্বামীর।”
এদিকে এই ভিডিওর নিচে অনেকেই মন্তব্য করেছেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন এই নারীকে তার কোটিপতি স্বামী নিয়ন্ত্রণ করছেন। একজন লিখেছেন, “কোনো অর্থ সুখ কিনতে পারে না। তবে অর্থ ছাড়া সুখী থাকার চেয়ে অর্থসহ সুখি থাকাটাই ভালো বলে মনে করি আমি।” আরেকজন লিখেছেন, “আমরা জানি, আপনার স্বামী আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করছে, আপনাকে বিশ্বাস করে না এবং আপনাকে একটি পূর্ণ জীবন উপভোগ করতে দেয় না।” অপর একজন লিখেছেন, “দেখে মনে হচ্ছে তিনি আপনার মুখের হাসি কিনে দিতে পারে না”
শারীরিক মিলনের অনুভূতি একেক জনের একেক রকম। তবে প্রচলিত ধারণা এটাই, যে মিলনসুখ পুরুষের কাছে যতটা, মহিলাদের কাছে ততটা নয়। হলেও তার বহিঃপ্রকাশ কম। অবশ্য সবার জন্য একথা বলা যাবে না। যুগের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নারী আগে থেকে অনেক খোলামেলা হয়েছে। এখন ইচ্ছা-অনিচ্ছা প্রকাশ করা নারীর কাছেও অনেকটা সহজ। তবে সেটা অল্প-সংখ্যকের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, ওই গোপন ‘ইচ্ছা’কে প্রশ্রয় দিতে মহিলাদের অনেক সময় লাগে। বেশ কিছু কন্ডিশনের প্রয়োজন হয়। পুরুষের কিন্তু অতশত কন্ডিশনের প্রয়োজন পড়ে না। “দো জিসম এক জান” হতে সময়ও বেশি লাগে না।
নারীর ইচ্ছের সেই সব সিক্রেটসকেই আবরণচ্যুত করেছেন অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবৈজ্ঞানিক সিন্ডি এম মেস্টন ও ডেভিড এম বাস। তাঁদের লেখা “হোয়াই উইম্যান হ্যাভ সেক্স” বইতে ফুটে উঠেছে নারীর যৌন ইচ্ছার গোপনকথা। দীর্ঘ গবেষণায় সিন্ডি ও ডেভিড আশ্চর্য সব ফলাফলে উপনীত হয়েছেন। নারী শরীর কেন সেক্স চায় সেই রহস্য উন্মোচন করতে তাঁরা দেখেছেন, কারণগুলো অবাক করার মতো।
সেক্স বিষয়টিই কারো কাছে অস্ত্র। কমজোর পার্টনারকে কাবু করতে সেক্সকেই অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেন অনেক মহিলা। ভাবা যায় ? মানে খুব ক্লিয়ার। কোনও নারী যদি তাঁর পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে অন্য বিষয়ে পেরে না ওঠেন, অথচ মনের মধ্যে উকি দিচ্ছে কর্তৃত্ব, তখন সেই নারী পুরুষ সঙ্গীকে কাবু করার রাস্তা হিসেবে সেক্সকে বেছে নিতে পারেন।
আবার সামাজিক পদমর্যাদা বজায় রাখতে সেক্সকে হাতিয়ার করেন অনেকে। এটা অবশ্য অজানা নয়। সংসারের দৈনন্দিন কাজ, হেঁশেল ঠেলার বিনিময়েও নাকি গৃহবধূরা সেক্স পেতে চান..। এমনকী, তীব্র মাইগ্রেনের ওষুধও নাকি সেক্স। শুধু ফুর্তির জন্যও নাকি মহিলারা সেক্সকে বেছে নেন। আবার ডিপ্রেশন থেকে রেহাই পেতেও সেক্সই নাকি অন্যতম হাতিয়ার।
বইটিতে এমনই ২৩৭টি কারণের উল্লেখ আছে। চ্যাপ্টার ওয়ান শুরু হচ্ছে “হোয়াট টার্নস উইমেন?” দিয়ে। বলা আছে, পুরুষের কণ্ঠস্বর, তাঁদের শরীরের ঘ্রাণ, চলাফেরার ধরন, মুখের গড়ন, ব্যক্তিত্ব ও হিউমারের কারণে নাকি সেক্সের ইচ্ছে জাগে মহিলাদের মধ্যে। বইটিতে এমন অনেক তথ্য পাওয়া যাবে। মোট ১১টি চ্যাপ্টার আছে বইতে।
এককথায় নারী চরিত্র বেজায় জটিল… তাকে বোঝা বেশ চাপের। ব্রহ্মা, বিষ্ণ, মহেশ্বরও জানেন কি না সন্দেহ। ডেভিড আর সিন্ডি কতটা উদ্ধার করতে পেরেছেন কে জানে।
মহিলাদের যৌন ইচ্ছা কত বয়স পর্যন্ত স্থায়ী হয়?
যৌনতা হলো নারী পুরুষের দৈহিক মিলন। প্রাণিজগতের অন্যান্য প্রাণীর মতো নারী পুরুষের যৌনতা বাহ্যিকভাবে প্রকাশ্য নয়।
বরং নারী পুরুষের যৌনমিলন এবং যৌনতা সংঘটিত হয় সুস্থ সুন্দর পরিবেশে।
নারী পুরুষের যৌন উত্তেজনার ধারা পৃথিবীব্যাপী একই রকম। পৃথিবীব্যাপী নারী পুরুষ উভয়ের যৌনতার উপর গবেষণা এবং আলোচনা হয় ব্যাপকভাবে । আমেরিকান বিখ্যাত কিনসে ইনস্টিটিউট নারী পুরুষের যৌনতার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে।
পৃথিবীর আদি থেকে চলে আসা একটি সংস্কৃতি হলো যৌন সংস্কৃতি। এই যৌন সংস্কৃতি প্রতিটি পুরুষ এবং নারীর জীবনের খুব আদৃত একটি অংশ। নারীর সাথে পুরুষের দৈহিক মিলনের সময় নারী উত্তেজিত হয় এবং পাশপাশি পুরুষের ও যৌন উত্তেজনা আসে। পুরুষের স্পর্শের প্রথম থেকেই নারীর ভেতরে যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। নারীর শরীর কেপে উঠতে পারে যা খুব সামান্য সময় ধরে অনুভূত হয়।
যৌনমিলনের সময় নারীর দেহ এবং পুরুষের দেহের প্রধান যে পরিবর্তন হয় তাহলো উভয়েরই শারীরিক চাপ বৃদ্ধি পায়, রক্তের চাপ বাড়ে, শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং উভয়েই চূড়ান্ত আনন্দের জন্যে অস্থির হয়ে উঠে ।নারীর যৌনতার সংস্কৃতিতে বোধ করি পুরুষের চেয়ে আলাদা। নারীর যৌন আগ্রহ, ইচ্ছা যৌনতার চরম আনন্দ ইত্যাদি প্রতিটি পর্বে পুরুষের চেয়ে স্বতন্ত্র অবস্থার সৃষ্টি করে।
প্রথম যুগের মানুষের যৌনতার্ ছিল কেবল মাত্র ক্ষণিক আনন্দের একটি উত্স। পরবর্তী সময়ে যৌনতার ব্যবহারিক পরিবর্তন দেখা দেয়। এক সময়ে এক নারী একই সাথে একই পরিবারের সবার সাথে যৌনমিলনে রত হতে পারতো। এটি ছিল যৌনতার সংস্কৃতি। তখন কার সমসাময়িক যৌন সংস্কৃতি ছিল এই রকম। যুগে যুগে যৌন সংস্কৃতি পরিবর্তিত হয়েছে। আবার যৌতার ব্যাপারে ধর্মীয় নানা মতবাদের প্রভাবে যৌনতার বিষয়টি একেক সমাজে একেকভাবে অনুশীলন করা হয়ে থাকে।
যৌনমিলনের ব্যাপারে বা যৌনতার ব্যাপারে সব নারীরেই ইচ্ছা একই রকম হয় না। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌনকাতর। আবার কোনো কোনো পুরুষের যৌন ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাত্ যৌনতার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং যৌন মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ যৌনতার পপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক যৌনমিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ যৌনতাকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। যৌনতার ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের যৌনতার ব্যাপারে উত্সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।
নারীদের যৌনইচ্ছার সময়সীমা :
১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌনইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।
৬. শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
দীর্ঘ সময় মিলন করার ৩০টি পদ্ধতি জেনে নিন
যৌন মিলন মানে দীর্ঘ সময় মিলন করতে সব পুরুষই ও মহিলা উভয়ই চায়। প্রত্যেকটি পুরুষ চায় পরিপূর্ণ ভাবে যৌন মিলন করতে। তবে নানান রকম কারণে মানুষের যৌনস্বাস্থ্য এবং যৌন মিলন করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। তাই আজ আমরা দীর্ঘ সময় মিলন করার ৩০টি পদ্ধতি সম্পকের্ আলোচনা করব দীর্ঘ সময় মিলন করার পদ্ধতি সমূহ।
অনেকে আবার এই সব বিষয় নিয়েও খুজে থাকেন। দীর্ঘ সময় মিলন করার ঔষধ, দীর্ঘ সময় মিলনের ট্যাবলেট, দীর্ঘ সময় সহবাস করার পদ্ধতি, দীর্ঘ সময় সহবাস করার হোমিও ঔষধ, দীর্ঘ সময় মিলনের জন্য ঔষধ, শারীরিক মিলন পদ্ধতি, দীর্ঘ সময় মিলন করার ট্যাবলেট, বেশি সময় মিলন করার ট্যাবলেট তাই সব সমাধান এক সাথে দেওয়া হলো।
পৃথীবিতে অধিকাংশ দম্পতিই কোনও না কোনও এক সময় এই অভিযোগটা করেন, যে বিয়ের কিছু বছর পরেই পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে যায়। একদিনে নিঃশেষ হয়ে যায় না; নিঃশেষ হতে থাকে ধীরে ধীরে এবং ক্রমশ। বিশেষ করে স্বামীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন স্ত্রীদের প্রতি। আবার স্ত্রীরাও আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন স্বামীর প্রতি।
আর ফলাফল হয় পরকীয়া ! সংসার ভাঙুক বা না ভাঙুক, সম্পর্ক ঠিকই ভাঙে। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন এমন কেন হয়? দুটো মানুষ পরস্পরকে খুব ভালোবেসে বিয়ে করলেও কেন হারিয়ে যায় আকর্ষণ? কেন হারিয়ে যায় স্বাভাবিক মিলন করার মন মানসিকতা আর কিভাবেই তা ফিরে পাওয়া যায়?
দীর্ঘ সময় মিলন করার পদ্ধতি
সাধারনত অধিক সময় নিয়ে যৌন মিলন করাটা পুরুষের সক্ষমতার উপরই নির্ভর করে। তথাপি কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে পুরুষরা তাদের মিলন কাল দীর্ঘায়িত করতে পারেন।
তবে কে কতটা দীর্ঘ সময় নিয়ে যৌন মিলন করবে এটা অনেকটাই তাদের চর্চার উপর নির্ভর করে থাকে। আসুন জেনে নিই মিলন দীর্ঘায়িত করার কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে।
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘ সময় ধরে ‘সিঙ্গল চাইল্ড’ বা এক সন্তান নীতি মেনে চলেছে চীন। এর ফলে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ এই দেশটিতে তরুণদের তুলনায় বয়স্ক মানুষের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। ফলে কর্মঠ লোক পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে কর্মী সংকট কাটাতে এখন নাগরিকদের বেশি সন্তান নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে চীনা সরকার। এই পরিস্থিতিতে কর্মীদের জন্য লোভনীয় অফার দিয়েছে চীনের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। ওই সংস্থা ঘোষণা করেছে, তিনটি সন্তানের জন্ম দিলে কর্মীদের বেতনসহ এক বছর ছুটি দেওয়া হবে। সঙ্গে আর্থিক বোনাস দেওয়া হবে ১২ লাখ টাকা।
সম্প্রতি প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে হংকংয়ের সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট। মূলত জন্মহার বাড়াতে সরকারিভাবে উৎসাহ দেখানোর পর এগিয়ে আসছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও।
আরেক চীনা সংবাদমাধ্যম বিজনেস ডেইলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সন্তানের মা-বাবা হলে চীনে বেতনসহ ছুটি, কর ছাড় ও আর্থিক পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। শিশুকে লালন-পালনের জন্যও নানা রকম উৎসাহ ভাতা দিচ্ছে চীনা সরকার। সরকারের পাশাপাশি কর্মীদের উৎসাহ যোগাতে লোভনীয় অফার নিয়ে এগিয়ে আসছে দেশটির বেসরকারি সংস্থাগুলোও। সরকারের মতোই সমানতালে তারাও কর্মীদের উৎসাহ দিচ্ছে।
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দা বেই নং টেকনোলজি গ্রুপ নামে চীনের রাজধানী বেইজিংভিত্তিক একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান কর্মীদের সন্তান জন্মদানে উৎসাহিত করতে সম্প্রতি একটি লোভনীয় অফার ঘোষণা করেছে।
সংস্থাটির ঘোষণা অনুযায়ী, তাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মীরা তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিলে ৯০ হাজার ইউয়ান (১৪ হাজার ১২৪ মার্কিন ডলার) বোনাস দেওয়া হবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২ লাখ টাকারও বেশি। এছাড়া সন্তান জন্মের পর নারী কর্মীদের বেতনসহ একবছর ছুটি এবং বাবা হওয়া পুরুষ কর্মীদের ৯ মাসের ছুটি দেওয়ার কথা জানানো হয়।
শুধু তাই নয়, প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের ক্ষেত্রেও বোনাস দিচ্ছে দা বেই নং টেকনোলজি গ্রুপ। প্রথম শিশুর জন্য দেওয়া হচ্ছে ৩০ হাজার ইউয়ান। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৪ লাখার টাকার বেশি। এছাড়া দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিলে ৬০ হাজার ইউয়ান বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সংস্থাটি।
এদিকে চীনের একটি স্থানীয় প্রশাসনও সন্তান জন্মদানে উৎসাহ দিতে পুরস্কার ঘোষণা করেছে। পাঞ্জিহুয়া শহরের প্রশাসন জানিয়েছে, দু’টি বা তিনটি সন্তান জন্ম দিলে প্রতি মাসে ৫০০ ইউয়ান বা সাড়ে ৬ হাজার টাকা দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি ৯৮ দিনের বেতনসহ মাতৃত্বকালীন ছুটিও মঞ্জুর করেছে চীনের কেন্দ্রীয় সরকার।