Category: বিনোদন

বিনোদন

  • শীতের দিনেও আপনার ঘাম ঝরাবে এই সমস্ত ওয়েব সিরিজ, রইলো তালিকা

    শীতের দিনেও আপনার ঘাম ঝরাবে এই সমস্ত ওয়েব সিরিজ, রইলো তালিকা

    বর্তমান সময়ে সিনেমা সিরিয়ালের পাশাপাশি গ্ল্যামার ইন্ডাস্ট্রিতে এক নতুন সংযোজন হয়েছে ওয়েব সিরিজের। আসলে প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে এখন প্রত্যেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েব সিরিজ দেখতে পছন্দ করেন। বাংলা, হিন্দি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক ভাষার বেশ কিছু ওয়েব সিরিজ টেক্কা দেয় বড় বাজেটের সিনেমাকেও। আসলে করোনা পরবর্তী সময় থেকে ডিজিটাল মিডিয়া কদর বুঝে গিয়েছে সাধারণ মানুষ। আর সেই সাথে পাল্লা দিয়ে চলার জন্য জন্ম নিয়েছে একাধিক প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের।

    তবে এই ডিজিটাল মার্কেটে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় বেশ কিছু অ্যাডাল্ট ওয়েব সিরিজ। উল্লু, প্রাইম শট, কোকু ইত্যাদি জায়গায় প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো ওয়েব সিরিজ রিলিজ করে। যৌনতায় ভরা ওয়েব সিরিজগুলোর জনপ্রিয়তা কিন্তু কম নয়। প্রত্যেকটি ওয়েব সিরিজ প্রায় লাখ লাখ মানুষ দেখে থাকেন। এই সমস্ত ওয়েব সিরিজের হট সিন দেখে এই ঠান্ডায় ঘাম দিতে পারে আপনার। এমন কিছু ওয়েব সিরিজ নিয়ে আজকের এই প্রতিবেদন।

    এমএক্স প্লেয়ারের একটি জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ হল এক থি বেগম। এই ওয়েব সিরিজে এক নারীর জীবনযুদ্ধের কথা তুলে ধরা হয়েছে। তবে সেই সাথে রয়েছে টানটান উত্তেজনা এবং রহস্যের গোলকধাঁধা। দেশি স্টাইলে বানানো এই ওয়েব সিরিজে রয়েছে কিছু বোল্ড সিনও। এই ওয়েব সিরিজে বেগমের চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছেন অনুজা শেঠি। তাঁর কিলার এক্সপ্রেশন এবং সাহসী দৃশ্যের ফ্যান হয়ে গিয়েছে অনেকেই।

    সাহসিকতার নিরিখে আরেকটি ওয়েব সিরিজ যা সকলের পছন্দ তা হল রাসভরি। স্বরা ভাস্করের এই সিরিজটি মুক্তির সময়েও শিরোনামে ছিল। অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওর এই সিরিজে, স্বরা একজন গণিকা চরিত্রে অভিনয় করেছেন যিনি খুব ভালোভাবে জানেন কীভাবে পুরুষদের তার ফাঁদে আটকাতে হয়। এতে বেশ সাহসী দৃশ্য দিয়েছেন স্বরা।

    আধা ইশক হল ভুটের একটি ওয়েব সিরিজ যেখানে এমন একজন মহিলার গল্প যে তার স্বামীর প্রতি সন্তুষ্ট নয়, তাই সে নিজের জন্য এমন একজন সঙ্গী চায় যে তাকে অগাধ ভালবাসা দিতে পারে। আমনা শরীফ ও কুনয় রায় অভিনীত এই সিরিজে অনেক হট দৃশ্য রয়েছে।

    এছাড়া সম্প্রতি উল্লুতে রিলিজ করেছে দোরাহা পার্ট ২। উল্লুর ওয়েব সিরিজ যে ইরোটিক সিনে ভরপুর থাকবে সেই নিয়ে কোনো সন্দেহ থাকে না। এই ওয়েব সিরিজ অবশ্যই দেখতে হবে একান্তে।

  • মেয়েদের কোন অঙ্গটি ২ মাস পরপর পরিবর্তন হয়? জেনে নিন

    মেয়েদের কোন অঙ্গটি ২ মাস পরপর পরিবর্তন হয়? জেনে নিন

    জুমবাংলা ডেস্ক : আইএএস পরীক্ষা ভারতের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি। প্রত্যেক বছর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং লক্ষ লক্ষ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশ নেয়। তবে কয়েকজনই সফল হয়। জানা গেছে এই পরীক্ষার তিনটি মূল পর্ব রয়েছে। প্রথম দুটি লিখিত এবং তৃতীয়টি হল ইন্টারভিউ।

    আইএএস পরীক্ষার ইন্টারভিউ সব সময় খবরের শিরোনামে থাকে। বিশেষ করে এই জাতীয় চাকরির ইন্টারভিউতে এমন ভাবে প্রশ্ন ঘুরিয়ে করা হয় যাতে প্রার্থীরাও অনেক সময় বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। বিগত কয়েক বছরে এমনই কিছু প্রশ্ন করা হয়েছিল। এবার উত্তর সহ দেখে নেওয়া যাক…

    ১) প্রশ্ন: রেলওয়েতে W/L বোর্ডের অর্থ কী?
    উত্তর: রেলওয়ের যেখানে W/L বোর্ড লাগানো থাকে সেখানে ড্রাইভারকে হর্ন বাজাতে হয়।

    ২) প্রশ্ন: মেয়েরা টাকা না নিয়ে যে জিনিসটা দেয় না সেটা কি?
    উত্তর: বিয়ের দিন বরের জুতো। বিশেষ করে কনের বান্ধবী বা বোনেরা এটি করে থাকে।

    ৩) প্রশ্ন: কোন প্রাণী জলে বসবাস করলেও জল পান করে না?
    উত্তর: ব্যাঙ জলে বসবাস করলেও জল পান করে না।

    ৪) প্রশ্ন: কোন প্রাণী জন্মের দুই মাস পর্যন্ত ঘুমায়?
    উত্তর: ভাল্লুক জন্মের পর দুমাস ঘুমিয়ে কাটায়।

    ৫) প্রশ্ন: জিভ দিয়ে নয়, পা দিয়ে সবকিছুর স্বাদ নেয় এমন কোন প্রাণী?
    উত্তর: প্রজাপতি।

    ৬) প্রশ্ন: ভারতের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর কোনটি?
    উত্তর: মুম্বাই, যাকে ভারতের মূলধনের রাজধানীও বলে।

    ৭) প্রশ্ন: যা সাগরে বাস করে এবং আপনার ঘরে বাস করে, এমন কি সেই জিনিস?
    উত্তর: লবণ।

    ৮) প্রশ্ন: ট্রেনের টিকিটে WL এর অর্থ কি?
    উত্তর: ওয়েটিং লিস্ট বা অপেক্ষার তালিকা।

    ৯) প্রশ্ন: মেয়েরা যে জিনিসটা দেখায় আর ছেলেরা লুকিয়ে রাখে সেটা কি?
    উত্তর: মানিব্যাগ। আসলে মেয়েরা মানিব্যাগ হাতে রাখে আর ছেলেরা পকেটে ভরে।

    ১০) প্রশ্ন: এমন একটি জিনিসের নাম বলো, যার ছায়া নেই?
    উত্তর: রাস্তা।

    ১১) প্রশ্ন: ভারতবর্ষের কোন রাজ্যে একটি রেলস্টেশন নেই?
    উত্তর: সিকিম হলো মাত্র রাজ্য যেটি রেল নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত নয়।

    ১২) প্রশ্ন: মানুষের চোখকে ক্যামেরা হিসেবে দেখলে তার মেগাপিক্সেল কত হবে?
    উত্তর: মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগাপিক্সেল।

    ১৩) প্রশ্ন: বিশ্বের কোন প্রাণীটি লাফাতে অক্ষম?
    উত্তর: হাতি কখন লাফাতে পারে না, তার শরীরের ওজনের কারণে।

    ১৪) প্রশ্ন: সমুদ্রের গভীরতা মাপার যন্ত্রের নাম কি?
    উত্তর: ফ্যাদোমিটার।

    ১৫) প্রশ্ন: মহিলাদের কোন অঙ্গটি প্রতি দুই মাস অন্তর পরিবর্তন হয়?
    উত্তর: এর উত্তর হলো ভ্রু। আসলে প্রার্থীকে বিভ্রান্ত করার জন্যই এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল।

  • প্রেমিকাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বাইক চালাচ্ছে যুবক, গ্রেপ্তার দু’জনেই

    প্রেমিকাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বাইক চালাচ্ছে যুবক, গ্রেপ্তার দু’জনেই

    ভালোবাসার প্রকাশ ও আবেগ ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতিতে ভিন্ন রকম হয়। ভালোবাসার সম্পর্কে আবেগ বেশ গুরুত্বপূর্ণ, আবার এই আবেগ অনুভূতির প্রকাশ হতে হয় গোপনে, কেউ কদাচিৎ তা দেখে ফেললে ভীষণ সমালোচনার মুখে পড়েতে হয়।

    তেমনই এক ঘটনা ঘটেছে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে। সেখানে চলন্ত মোটরসাইকেলে প্রেমিক-প্রেমিকা একে অপরকে জড়িয়ে ধরার একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পরে ওই দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস নাউ।

    সংবাদমাধ্যম বলছে, প্রেমিকাকে কোলে নিয়ে প্রেমিকের বাইক চালানোর ওই ভাইরাল ভিডিওটি বিশাখাপত্তনমের স্টিল প্ল্যান্ট রোডে ধারণ করা হয়েছে। ভাইরাল ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, প্রেমিকাকে কোলে নিয়ে বাইক চালাচ্ছে প্রেমিক যুবকটি। অর্থাৎ প্রেমিক-প্রেমিকা মুখোমুখি।

    চলন্ত বাইকে তেল ট্যাংকের ওপরে উল্টো হয়ে বসে প্রেমিককে আলিঙ্গন করে আছে প্রেমিকা। ভিডিও ফুটেজে মেয়েটিকে কলেজ ড্রেস পরে থাকতে দেখা যায়। ভাইরাল এই ভিডিওটি তৃতীয় কোনও ব্যক্তি তোলেন। পরে সেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।

    সংবাদমাধ্যম বলছে, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর তা দেখে তৎপর হয় পুলিশ। মূলত এরপরই ওই প্রেমিক-প্রেমিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। ভিডিওতে যে যুবতীকে বাইকের তেল ট্যাংকে উল্টো হয়ে প্রেমিককে জড়িয়ে ধরে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে, তার নাম কে শৈলজা। বয়স ১৯ বছর। আর বাইকচালক অর্থাৎ প্রেমিকের নাম অজয় কুমার। তার বয়স ২২ বছর।

    অবহেলার মাধ্যমে বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালানোর অভিযোগে ওই প্রেমিক-প্রেমিকার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। এর আগেই শৈলজা ও অজয় কুমারকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।

    মূলত অভিযুক্ত দু’জনের বিরুদ্ধে মোটর ভেহিকেল আইনের ৩৩৬, ২৭৯, ১২৯, ১৩২ ধারায় পুলিশ মামলা নথিভুক্ত করে। পাশাপাশি ট্রাফিক আইন অমান্য করায় বাইকটিও জব্দ করেছে পুলিশ।

    এছাড়া বিশাখাপত্তনমের পুলিশ কমিশনার সিএইচ শ্রীকান্ত মানুষকে ট্রাফিক আইন মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছেন।

    অবশ্য এই ধরনের ঘটনা ভারতে এটিই প্রথম নয়। এর আগে ২০১৯ সালে অনুরূপ একটি ঘটনায় দিল্লির এক দম্পতি চলন্ত বাইকে একে-অপরকে চুম্বন করার পর বেশ ঝামেলায় পড়েছিলেন।

    সেসময় ভাইরাল হওয়া ১৮-সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, এক নারী গাড়ির পেট্রোল ট্যাংকের ওপরে বসে থাকা অবস্থায় এক পুরুষকে জড়িয়ে ধরে আছেন। তারপরে তিনি তার ঘাড় চেপে ধরেন এবং তাকে চু;ম্ব;ন করেন।

    ঘটনার সময় তারা বেশ বেপরোয়াভাবে হেলমেট ছাড়াই রাজৌরি গার্ডেন-কীর্তি নগর ক্রসিংয়ের ব্যস্ত রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল।

  • কষ্ট হচ্ছে, কিন্তু শঙ্খর সঙ্গে করে খুব মজা পাচ্ছি : বাঁধন

    কষ্ট হচ্ছে, কিন্তু শঙ্খর সঙ্গে করে খুব মজা পাচ্ছি : বাঁধন

    বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন ক্যারিয়ারের সুসময় পার করছেন। কখনো তিনি ‘রেহানা’, কখনো বা ‘মুশকান জুবেরী’। আবার তাকে দেখা যায় ‘অক্টোপাস’ চরিত্রে।

    কাছাকাছি সময়ে একাধিক চরিত্রে রূপদানকারী বাঁধন বর্তমানে ব্যস্ত নতুন ওয়েব সিরিজের কাজে। শঙ্খ দাসগুপ্তের পরিচালনায় চরকির ‘গুটি’ ওয়েব সিরিজে দেখা মিলবে তার। এখানে একজন ড্রাগডিলারের চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি।

    এই ওয়েব সিরিজে শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা উপভোগ করছেন বাঁধন। তিনি একটি সংবাদমাধ্যমকে জানালেন, শঙ্খর টিমটাকে ভীষণ পছন্দ হয়েছে। আমি ‘রেহানা মরিয়ম নূর’-এর পর সৃজিত আর বিশালের সঙ্গে কাজ করলাম। তারা ভীষণ গোছানো ছিল। এরাও তেমনি।

    বাঁধন বলেন, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন জায়গায় শুটিং করছি। কলকাতার কাজগুলোতেও প্রকৃত লোকেশনে কাজ করেছি। কিন্তু এ সিরিজে ঘনবসতিপূর্ণ জায়গায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাজ করছি। সহশিল্পী যারা আছেন তারা বড়মাপের অভিনেতা। তাদের সঙ্গে কাজ করে সুবিধা যেমন আছে, তেমনি ভয়ও আছে। কাজের অভিজ্ঞতা ভালো হচ্ছে।

    ওপার বাংলায় দুটো কাজ করলেও বাংলাদেশের ওয়েব প্ল্যাটফর্মে বাঁধনকে খুব একটা দেখা যায়নি। এ বিষয়ে কী বলবেন বাঁধন? তার সরল উত্তর, আমি এর আগে বাংলাদেশের দুটো কনটেন্টে কাজ করেছিলাম। অভিজ্ঞতা ছিল বেশ বাজে। তাই এদেশের নতুন কোনো কাজ করতে ভরসা পাইনি। যেমন কাজ করতে চাই তেমন পাচ্ছিলাম না। মাঝে সৃজিত ও বিশালের সঙ্গে কাজ করলাম। হইচইয়ের কাজের অভিজ্ঞতা যে খুব ভালো তা নয়। তাই ভয়ে নতুন কাজ করতে পারছিলাম না।

    তিনি বলে, শঙ্খর সঙ্গে কাজের সিঙ্ক ভালো হচ্ছে। সে বিজ্ঞাপন নির্মাণ করে। কাজটা ভালো বোঝে। তার ইউনিট ভীষণ ভালো। আমার কষ্ট হচ্ছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত কাজ করে আরাম পাচ্ছি। আসলে কাজের ক্ষেত্রে সততা জরুরি। যে কাজের কথা বলে আমাকে নেওয়া হচ্ছে, সে কাজ তো করতে হবে।