Category: বিনোদন

বিনোদন

  • আবাসিক হোটেলে উঠে ভুলেও যেসব কাজ করবেন না

    আবাসিক হোটেলে উঠে ভুলেও যেসব কাজ করবেন না

    কাজের জন্য তথবা কোথাও ঘুরতে গেলে রাত যাপনের জন্য আবাসিক হোটেল ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। এসব হোটেলগুলো কমদামি বা বেশি দামি হয়ে থাকে। তবে সব হোটেলেই কিছু নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে।

    দেখা যায় সেই নিয়মগুলো ঠিকভাবে না বোঝার কারণে এমন কিছু ভুল করে বসেন, যার মাশুল গুনতে হয় বিশাল পরিমাণের। হোটেলে অবস্থানের ক্ষেত্রে এই ভুলগুলো যেন কখনোই না হয়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা উচিত। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কোন ভুলগুলো সম্পর্কে আমাদের সতর্ক থাকা জরুরি-

    চট করে দরজা খুলবেন না : দরজায় কড়া নাড়া হলো আর কিছু না বুঝেই বললেন, ‘কাম ইন।’ এই বিশাল ভুলটি কখনোই করতে যাবেন না। হোটেল কিন্তু দিন শেষে কখনোই তেমন নিরাপদ জায়গা নয়। সুতরাং পরিচয় জেনে তার পরে দরজা খুলুন। মনে রাখবেন, অচেনা জায়গায় অচেনা কেউ তো আপনার সঙ্গে দেখা করার কথা নয়। কাজেই সাবধান। আর সব সময় দরজা লাগিয়ে রাখতে ভুলবেন না।

    হোটেলের মিনিবারের পানীয় নয় : কোমল কিংবা কঠিন, যেমন পানীয়ই খান না কেন, সেটি হোটেলের মিনিবার থেকে খেতে যাবেন না। কারণ, সাধারণত হোটেলের মিনিবারগুলোতে পাঁচ টাকার খাবারের দাম অন্তত ৫০ টাকা রাখা হয়! শেষে দেখবেন, আপনার রুম ভাড়ার চেয়ে মিনিবারের বিলই গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ-তিন গুণ!

    ছারপোকায় সাবধান : যত বিলাসবহুল কক্ষই হোক আর সুসসজ্জিত বিছানা হোক, ছারপোকা ঠিকই জানে কীভাবে নিজের জায়গা করে নিতে হয়। কাজেই এ ব্যাপারে ভালোমতো তল্লাশি চালান, ছারপোকার সামান্য আনাগোনা দেখলেই সবকিছু ঠিকঠাক করে দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। কারণ, এই ছারপোকা কেবল আপনাকে কামড়াবে তা-ই শুধু নয়, আপনার সঙ্গে সওয়ার হয়ে আপনার বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যাবে অবলীলায়।

    কলের পানি খাবেন না : এক ব্রিটিশ দম্পতি লস অ্যাঞ্জেলেসে বেড়াতে এসে ট্যাপ বা কল থেকে পানি পান করেন। সেই পানিতে কেমন যেন বিচিত্র স্বাদ, এমন স্বাদের পানি নাকি তারা কখনোই খাননি। পরে অনুসন্ধানে জানা গেল, হোটেলের জলাধারে একটি মৃতদেহ! কার ভাগ্যে কী থাকে, তা তো আর বলা যায় না। সুতরাং ভুলেও কিছু টাকা বাঁচানোর জন্য হোটেলরুমের কলের পানি খাবেন না। ভরসা রাখুন দোকান থেকে কেনা মিনারেল ওয়াটারের বোতলে।

    রিমোট কন্ট্রোল ব্যবহার করবেন না : হোটেলটি সুলভ বা বিলাসবহুল যেমনই হোক না কেন, এতে জীবাণুর উপস্থিতির সম্ভাবনা বেশি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। আর এসব জীবাণুর একটি বড় অংশ থেকে যায় টেলিভিশনের রিমোট কন্ট্রোলে। ঘরদোর যতই ঝেড়ে পরিপাটি করা হোক, রিমোট কিন্তু সেভাবে পরিষ্কার করা হয় না। কাজেই এতে জীবাণু বহাল তবিয়তে রয়ে যায়। সুতরাং সাবধান!

    মূল্যবান জিনিস রুমে রাখবেন না : মূল্যবান জিনিসপত্র অনেকেই হোটেলরুমের গোপনীয় কোনো একটি জায়গায় রেখে দেন। এটি চরম ভুল। হোটেলরুম থেকে চুরি করতে যারা ওস্তাদ, তারা কিন্তু ওই সব ‘গোপন’ জায়গার হদিস আপনার চেয়ে ভালো জানে! সুতরাং একটু পয়সা খরচ করে কর্তৃপক্ষের লকারে নিজের মূল্যবান জিনিস রেখে দিন। নিরাপদ থাকবেন।

    ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন : দরজা লাগিয়ে দিলেই কিন্তু হলো না। যতক্ষণ না ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন বাইরে ঝুলিয়ে দিচ্ছেন, ততক্ষণ যে কেউ এসে উটকোভাবে আপনার ব্যক্তিগত সময়ে বাদ সাধতে পারে। আবার ঘর পরিষ্কারের চিন্তা থাকলে সেটি সরিয়ে ফেলুন। কারণ, ওই সাইন ঝোলানো থাকলে হোটেলের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও আপনার ঘরের আশপাশে ঘেঁষবে না।

    রুম নম্বর বলবেন না : যেখানে সেখানে বা চেক-ইনের সময় আপনার হোটেলের রুম নম্বরটি নিজে উচ্চারণ করবেন না। দুষ্কৃতকারীরা এসব তথ্যের জন্যই মুখিয়ে থাকে। এ বিষয়টি যতটা পারেন গোপন রাখুন, নতুন পরিচিত কাউকেই রুম নম্বর জানাতে যাবেন না।

  • ১৮ কোটিতে কুমা’রীত্ব নিলাম করলেন কলেজ ছাত্রী

    ১৮ কোটিতে কুমা’রীত্ব নিলাম করলেন কলেজ ছাত্রী

    উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বপ্ন নিয়ে, আর্থিক সুরক্ষার জন্য এক অভিনব পন্থা খুঁজে বার করেন তরুণী। ঠিক করেন কুমারীত্ব নিলামে বিক্রি করবেন। অনেকে ওই নিলামে অংশ নিলেও সকলকে অতিক্রম করে যান হলিউডের এক অভিনেতা।

    স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, তরুণীর নাম লরা। ব্রিটেনের ম্যাঞ্চেস্টারের বাসিন্দা তিনি। ২২ বছর বয়সি ওই তরুণী সেখানকার একটি কলেজে পড়েন। আর্থিক সুরক্ষার জন্য তিনি নিজের কুমারীত্ব নিলামে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন। অনলাইন মাধ্যমে লরার কুমারীত্ব নিলামে কেনার জন্য ক্রেতারও অভাব হয় না। ক্রেতাদের তালিকায় নাকি ছিলেন সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। তালিকায় নাম লিখিয়েছিলেন হলিউডের এক অভিনেতাও।

    তাঁর পরিচয় গোপন রাখা হলেও তিনি যে লরার কুমারীত্ব কেনার জন্য সর্বাধিক খরচ করতে রাজি হয়েছেন তা জানা যায়। ১৬ লক্ষ ইউরো (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১৮ কোটি টাকা) খরচ করে নিলামে লরার কুমারীত্ব ‘কেনেন’ তিনি। লরা আদৌ কুমারী কি না তা যাচাই করতে হলি অভিনেতার সামনে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা হয় লরার। তরুণীর পরিবার ধার্মিক এবং রক্ষণশীল হলেও লরার সিদ্ধান্ত সমর্থন করেছেন তাঁরা। লরার দাবি, এ বার তিনি নিশ্চিন্তে কেরিয়ারের দিকে মন দিতে পারবেন।

  • ১ জন দিয়ে হয়না আমার, একসঙ্গে ৫ জন পুরুষ দরকার : শ্রীলেখা

    ১ জন দিয়ে হয়না আমার, একসঙ্গে ৫ জন পুরুষ দরকার : শ্রীলেখা

    ভারতীয় বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। অবশ্য এপারেও তার জনপ্রিয়তা নেহাত কম নয়। অভিনয়ের পাশাপাশি চিরায়ত বাঙালি নারীর শরীরী আবেদনে শ্রীলেখা বাংলার পুরুষদের কাছে আরাধ্য এক নাম!

    এই বিষয়টা তিনি উপভোগ করেন বলেই তার শরীরী প্রদর্শনটাও তেমনি খোলামেলা হয়। বেশ কিছুদিন আগে নিজের মানসিক ভাবনা গুলো একদম খোলামেলা ভাবে তুলে ধরেন এক সাক্ষাৎকারে। সাহসী প্রশ্নের বেফাঁস উত্তরের জোরে বেশ ভাইরাল হয় ঐ সাক্ষাৎকার।

    শ্রীলেখা মিত্রকে নিয়ে একটা বয়সের পুরুষ স্বপ্ন দেখে এমন একটি প্রশ্ন তিনি সংশোধন করে, উত্তরে জানালেন, একটা বয়স? ভুল বলছেন। একটা বয়সের নয়। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ আমাকে নিয়ে দিন-রাত স্বপ্ন দেখে। বেশ ভালোই লাগে।

    আর শ্রীলেখা এই ভালো লাগার প্রাসঙ্গিক ব্যাখা দিয়ে বলেছিলেন, যারা এখন ৩০-এর কোঠায় তেমন অনেকে বলেছেন, তাদের বেড়ে ওঠা, সে-চুয়ালি নিজেকে জানা, তার মাধ্যম হলাম আমি। এটা আমার কাছে একটা বিরাট কমপ্লিমেন্ট।

    কাউকে কাউকে হয়তো আমি ‘সে-ইট করি। আর দর্শক যদি রাতে আমার স্বপ্ন না দেখেন, তাহলে তো অভিনেত্রী হিসেবে সেটা আমার ফেলিওর। তার একাকী জীবনে পুরুষের চাহিদা আছে কিনা, এই প্রশ্নের তিনি দিয়েছিলেন চাঞ্চল্যকর উত্তর।

    শক্তিমান এই নারী জানালেন, আমার তো একসঙ্গে চার-পাঁচ জন পুরুষ দরকার। যারা বিভিন্ন কাজ করে দেবে। একজন ফাইনান্স দেখবে। কোথায় কোথায় ইনভেস্ট করব সে সব বলে দেবে। আর একজন রোমান্টিক হবে। যে মাঝে মাঝে দুকলি গান গেয়ে দেবে। কবিতা পড়ে দেবে।

    আর একজন বাজারটা করে দেবে। আসলে একজন পুরুষের মধ্যে তো সব কিছু থাকে না। তাই ছড়িয়ে দাও ভালবাসা। এই উত্তরেই খোলাসা হয় এক সম্পর্কের বাঁধায় ধরা দিতে চাননা ৪৫ বছর বয়সী এই নারী।

    জীবনে প্রেমের আর প্রয়োজন নেই বলে তিনি বলেন, আমার চারপাশে হয়তো চার-পাঁচজন পুরুষ বন্ধুকে দেখছেন। কিন্তু সত্যিই আমার কেউ নেই। তার জন্য কোনও হা-হুতাশও নেই। আমার খিদে পেলে খাব, ঘুম পেলে ঘুমবো।

    আবার শরীরী চাহিদা থাকলে সেটা পূরণ করব। তার জন্য প্রেম ‘হতে হবে, এটার কোনও মানে নেই। কবিতা পড়ে দেবে। আর একজন বাজারটা করে দেবে। আসলে একজন পুরুষের মধ্যে তো সব কিছু থাকে না। তাই ছড়িয়ে দাও ভালবাসা। এই উত্তরেই খোলাসা হয় এক সম্পর্কের বাঁধায় ধরা দিতে চাননা ৪৫ বছর বয়সী এই নারী।

    জীবনে প্রেমের আর প্রয়োজন নেই বলে তিনি বলেন, আমার চারপাশে হয়তো চার-পাঁচজন পুরুষ বন্ধুকে দেখছেন। কিন্তু সত্যিই আমার কেউ নেই। তার জন্য কোনও হা-হুতাশও নেই। আমার খিদে পেলে খাব, ঘুম পেলে ঘুমবো। আবার শরীরী চাহিদা থাকলে সেটা পূরণ করব। তার জন্য প্রেম ‘হতে হবে, এটার কোনও মানে নেই।

  • মাসের এই ১ দিন মেয়েদের ;যৌ*ন চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে, রাজি হবে যেকোনো মেয়ে

    মাসের এই ১ দিন মেয়েদের ;যৌ*ন চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে, রাজি হবে যেকোনো মেয়ে

    মাসের এই দিন মেয়েরা সেক্সের জন্য কেমন করে ভিডিওতে দেখুন
    720P 1080P
    খিদে পাওয়া, ঘুম পাওয়ার মতো যৌনতাও মানুষের একটি স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। নিঃসন্দেহে জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও বটে। শারীরিক মিলন দু’টি মানুষের সম্পর্কের রসায়নকে আরও দৃঢ় করে। সার্বিক ভাবে সুস্থ জীবনের জন্যও অতি প্রয়োজনীয় সুখকর যৌনজীবন। যৌনতা এক বিশেষ অনুভূতি। মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসের সব দিন যৌন চাহিদা সমান হয় না। কোন সময়ে এই চাহিদা তুঙ্গে থাকে জানেন?

    মাসের এই দিন মেয়েরা সেক্সের জন্য কেমন করে ভিডিওতে দেখুন
    720P 1080P
    বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যে সময়ে মহিলাদের অভিউলেশন (ডিম্বস্ফোটন) হয়, তখন তাঁদের মধ্যে সঙ্গমের ইচ্ছা প্রবল হয়। মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল সাধারণ ভাবে ২১-৩৫ দিনের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। ওভিউলেশনের আগের সময়টি ১৩-২০ দিন পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত ওভিউলেশনের ১৪-১৬ দিনের মধ্যেই ঋতুস্রাব হয়।

    মাসের এই দিন মেয়েরা সেক্সের জন্য কেমন করে ভিডিওতে দেখুন
    720P 1080P
    ওভিউলেশনের দিন তিনেক আগে থাকেই শরীরের তাপমাত্রা একটু বেড়ে যায়। তবে এই তাপমাত্রার পরিবর্তন এতটাই সূক্ষ্ম হয়ে যে, সাধারণ থার্মোমিটারে তা ধরা পড়ে না। ০.৪-০.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত বাড়ে তাপমাত্রা। এ সময়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তাই গর্ভধারণের পরিকল্পনা না থাকলে মাসের এই সময়ে গর্ভনিরোধক ছাড়া সঙ্গম না করাই ভাল।

    কেউ যদি গর্ভধারণ করতে চান, সে ক্ষেত্রে সার্ভাইকাল মিউকাস (শ্বেতস্রাব) খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন, কখন আপনার গর্ভধারণের সেরা সময়। যখন শ্বেতস্রাব সবচেয়ে পরিষ্কার, পিচ্ছিল, ডিমের সাদা অংশের মতো হবে, বুঝতে হবে তখন আপনার শরীর সবচেয়ে উর্বর। ওভিউলেশনের পাঁচ থেকে দশ দিনের মধ্যে মিউকাস আবার ঘোলাটে ও চটচটে হতে শুরু করে।

    মহিলাদের ক্ষেত্রে যৌন চাহিদা কেবল এই বিষয়টির উপর নির্ভর করে, তা নয়। মানসিক চাপ, ক্লান্তি, হরমোনের তারতম্য— এই সব বিষয়গুলিও কিন্তু এ ক্ষেত্রে সমান গুরুত্বপূর্ণ।

    মাসের এই দিন মেয়েরা সেক্সের জন্য কেমন করে ভিডিওতে দেখুন
    720P 1080P