Category: বিনোদন

বিনোদন

  • রাতে ৯ বার, সকালে না দেওয়ায় যুবকের কাণ্ড

    রাতে ৯ বার, সকালে না দেওয়ায় যুবকের কাণ্ড

    রাতে ৯ বার, সকালে না দেওয়ায় যুবকের কাণ্ড

    সারা রাতভর অ’বৈধ মেলামেশার পর প’র’কীয়া প্রে’মিক দুই শেষ ফেলার উদ্দেশ্যে রাস্তার পাশে ফে’লে দিয়ে গেছে শিল্পী আক্তার (৩২) নামে এক সৌদী প্রবাসীর স্ত্রী’কে। নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজে’লার ফতেহপুর ইউনিয়নের দক্ষিণপাড়া এলাকা থেকে পু’লিশ অবস্থায় যুবতীকে উ’দ্ধার করেছে।

    আরও পড়ুন : পরিচয় মিললো ভাইরাল সেই জুটির, সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয় টম ইমাম ও মিষ্টি ইমাম নামের এক যুগলের বিবাহবার্ষিকীর ছবি। স্বামীর সাথে স্ত্রীর বয়সের পার্থ

    ক্য কিছুটা বেশি হওয়ায় আলোচনা সমালোচনার মুখে পড়তে হয় এ জুটিকে। বিষয়টি নিয়ে বেশ বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক টম ইমাম। নিজের ও তার স্ত্রীর ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ায় বিরক্ত প্রকাশ করেছেন তিনি।

    শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক আইডিতে স্ট্যাটাস দিয়ে বিষয়টি নিয়ে বাড়াবাড়ি না করতে নিষেধ করেছেন। ফেসবুকে টম ইমাম লিখেছেন, কয়েকদিন যাবত লক্ষ্য করছি, অনেক লোকজন আমাকে এবং আমার স্ত্রীর ফেসবুক আইডি থেকে স্ক্রিনশট দিয়ে অনেক ছবি ভাইরাল করছেন।

    সাথে অনেক খারাপ মন্তব্যও করেছেন। এগুলো কি আপনাদের ঠিক হলো? তিনি আরও লিখেছেন, অনেকেই জানতে চাচ্ছেন-কে টম ইমাম? তাহলে বলি-আমি একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আমেরিকান নাগরিক। আমার আগের স্ত্রী আমেরিকান নাগরিক ছিলেন

    এবং সে ১০ বছর ধরে অসুস্থ থাকার পর ২০১১ সালের মারা যায়। এরপর আমি আমার সন্তানদের মানুষ করার জন্য আর বিয়ে করিনি। সব মিলিয়ে ২০ বছর আমি ত্যাগ করেছি। তারপর আমি বাংলাদেশি একজনকে বিয়ে করি।

    টম আরও লিখেছেন, আমি আমার স্ত্রীকে ভালোবাসি এবং সেও আমাকে ভালোবাসে। ভালোবাসার কোন বয়স নেই। ভালোবাসা অন্ধ হয় যদি আপনি কাউকে হৃদয় থেকে ভালোবাসেন। দয়া করে আমি যেমন আপনার পরিবারকে শ্রদ্ধা করি তেমন আমার পরিবারকে শ্রদ্ধা করুন।

    জানা যায়, টম ইমাম ও স্ত্রী মিষ্টি ইমাম দুজনই বাংলাদেশি নাগরিক। টম বাংলাদেশেই শিক্ষা জীবন শেষ করে আমেরিকা পাড়ি জমান। বর্তমানে তিনি সেখানকার নাগরিক এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।

    টম ইমাম এইচএসসি পাস করেন পটুয়াখালী জুবেলী হাইস্কুল থেকে। এরপর ১৯৭৮-১৯৮২ শিক্ষাবর্ষে রাজধানীর শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেন।

  • ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

    ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

    ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

    বনি ব্লু। জন্ম ১৯৯৯। স্টাফলফোর্ডের মেয়ে। তিনি এখন যথেষ্ট পরিচিত মুখ প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও বানানোর কারণে। ওনলি ফ্যান নামক ওই প্ল্যাটফর্মে ভিডিও বানানোর আগে, বনি ওয়েবক্যাম মডেল হিসেবে নিজের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। এবার তাঁরই এক ভিডিও ঘিরে হইচই।

    বনি ব্লু।

    কেন হইচই ভিডিও ঘিরে? কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা পোস্টে বনি দাবি করেছেন, তিনি ১২ঘণ্টায় বিছানায় সঙ্গ দিয়েছেন ১০৫৭জন পুরুষকে। সোমবার তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও পোস্ট করে এই তথ্য জানান। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে তিনি ভিডিওতে বলা সংখ্যা সম্পর্কে নিশ্চিত করেছেন, অর্থাৎ তিনি যে সংখ্যক পুরুষের কথা বলেছেন সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে, তা সত্য।

    বনির এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই একপ্রকার হইচই পড়ে গিয়েছে। নেটিজেনরা নানা ধরনের মন্তব্য করছেন। বনি একটি বিশ্ব রেকর্ড গড়ে তুলেছেন এই কাজের মাধ্যমে। এর আগে, ২০০৪ সালে লিসা স্পার্কসের একদিনের শয্যাসঙ্গী ছিল ৯১৯। ২০২৫-এ এসে সেই রেকর্ড ভাঙলেন বনি।

    জানা যাচ্ছে, মূলত ১৮-১৯ বছরের তরুণরাই বনির ‘টার্গেট অডিয়েন্স’। তিনি মনে করেন এই ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও, সত্যি নয়, আবার শিক্ষামূলকও নয়। জানা গিয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও বানানোর আগে, তিনি চাকরিতে নিয়োগের কাজ করতেন। তিনি ইতিমধ্যে বিয়েও সেরে ফেলেছেন।

    উল্লেখ্য, নানা সময়ে, একাধিক ভিডিও শেয়ার করে বনি জানিয়েছেন, কীভাবে এই কাজ করেন, কত টাকা রোজগার করেন, কীভাবে তাঁর দিন গুজরান হয়, মেকআপ কেনেন কোথা থেকে, কত টাকা দিয়ে, সেসব শেয়ার করেন। তাতে যদিও বেশকিছু নেটিজেন বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। বলছেন, কী হবে এই রেকর্ডের

  • সপ্তাহের কোন দিন মেয়েদের ইচ্ছা তিব্রতর হয়

    সপ্তাহের কোন দিন মেয়েদের ইচ্ছা তিব্রতর হয়

    Screenshot_13

    ঘনিষ্ঠ মেলামেশা নিঃসন্দেহে জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যৌ’ নতা দু’টি মানুষের সম্পর্কের রসায়নকে দৃঢ় করে। খিদে পাওয়া, ঘুম পাওয়া যেমন স্বাভাবিক বিষয়, যৌ’ নতাও ঠিক একইরকম। এর কোনো ভিন্নতা নেই। অন্যান্য চাহিদার মতো এটিও মানুষের একটি স্বাভাবিক চাহিদা।

     

    অনেকেই মনে করেন যে, পুরুষের তুলনায় নারীর যৌ*তা খানিক হলেও বেশি জটিল। তবে শুধু আজ নয়, বহু যুগ আগে থেকেই নারীর স্বরূপ অত্যন্ত চর্চিত একটি বিষয়। বিভিন্ন যুগে বিভিন্ন গবেষণায় নারী-যৌ নতার ভিন্ন ভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে।

    তেমনই ‘সুপারড্রাগ’ নামক একটি অনলাইন সংস্থা সমীক্ষা চালিয়ে নারী-যৌ*তা সম্পর্কিত অবাক করা একটি তথ্য পেশ করেছে।

    সমীক্ষায় উঠে এসেছে সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট দিনে নারীদের যৌ*কাঙ্ক্ষা প্রবল হয়। অন্যান্য দিনের তুলনায় শনিবার নারীর ইচ্ছা তীব্রতর হয়। কারণ শনিবার মানেই সপ্তাহ শেষের ছুটির আমেজ।

    সারা সপ্তাহ হাড় ভাঙা পরিশ্রমের পর ছুটির দিনগুলোতে প্রিয়জনের স্পর্শ পাওয়ার দুর্নিবার ইচ্ছে বেশি সক্রিয় হয়ে ওঠে নারীদের মধ্যে। কোথাও গিয়ে একটা নিশ্চয়তা ও মানসিক শান্তিও কাজ করে। কারণ যৌনতা তো শুধু শারীরিক নয়, তার মানসিক দিকটিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ

  • যুবতীর ২টি যৌ.না.ঙ্গ, জানালেন সুবিধা ও অসুবিধার কথা

    যুবতীর ২টি যৌ.না.ঙ্গ, জানালেন সুবিধা ও অসুবিধার কথা

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের এক নারী দাবি করেছেন, তিনি একই সঙ্গে দুজন পুরুষের দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হতে পারবেন। কারণ জন্ম থেকেই তার জরায়ু, সারভিক্স, যো.নি সবই দুটি করে। বিজ্ঞানের ভাষায় বিষয়টিকে বলা হয় ‘ইউটেরাস ডাইডেলফিস’।

    অ্যারিজোনার ওই নারী বিরল এ অবস্থার শিকার হওয়ার কথা জানিয়েছেন টিকটকে। লিয়ান্নে নামের ওই নারী জানান, বিরল এ অবস্থার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোই তার লক্ষ্য। ইতিমধ্যেই নেটমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে তার ভিডিও। তিন লাখেরও বেশি মানুষ দেখেছেন ভিডিওটি।

    কেউ কুর্নিশ জানিয়েছেন তার সাহসকে, কেউ প্রকাশ করেছেন বিস্ময়। শুধু নিজের অবস্থার কথা জানানোই নয়, বিষয়টি সম্পর্কে নেটিজেনদের একাধিক প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন তিনি। অনেকেই তাকে প্রশ্ন করেছেন তার ঋতুস্রাব নিয়ে।

    জবাবে লিয়ান্নে জানিয়েছেন, দুই যৌ .না. ঙ্গে দুবার ঋতুস্রাব হয় তার। তবে সাধারণত দুই যৌ না ঙ্গে প্রায় একই সঙ্গে ঋতুস্রাব হয় বলে খুব একটা ঝক্কি পোহাতে হয় না তাকে। সন্তানধারণে কোনো সমস্যা হবে কিনা, সেই প্রশ্নে তিনি জানিয়েছেন, একই সঙ্গে দুজন আলাদা পুরুষের দ্বারা অন্তঃসত্ত্বা হতে পারবেন তিনি।

    তবে বিষয়টি নিয়ে খুব একটা আগ্রহী নন বলেই জানান লিয়ান্নে। তিনি জানান, যো.নি.র অভ্যন্তরে একটি বিভাজিকার মাধ্যমে দুটি আলাদা পথ তৈরি হয়েছে। এই পথ দুটি আলাদা আলাদা জরায়ুতে যায় বলে দাবি করেছেন তিনি।