Category: বিনোদন

বিনোদন

  • যৌ”ন ক্ষমতা কমে যায় এই একটি অভ্যাসই, এখুনি ছাড়ুন এই কাজ

    যৌ”ন ক্ষমতা কমে যায় এই একটি অভ্যাসই, এখুনি ছাড়ুন এই কাজ

    সুস্থ সম্পর্কের ভিত্তি সুস্থ যৌন জীবন। কিন্তু অনেকেই জানেন না রোজকার বিভিন্ন কাজের মধ্যেই লুকিয়ে আছে সুস্থ যৌন জীবনের চাবিকাঠি। এমন অনেক কাজ অনেকে প্রতিনিয়ত করে থাকেন যার ফলে যৌনস্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। এমনই একটি কাজ ধূমপান। নিয়মিত ধূমপান যৌনক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে এবং এর কারণ এক নয় একাধিক।

    ১. রক্ত প্রবাহে বাধা সৃষ্টি: যৌন উত্তেজনা এবং পুরুষদের লিঙ্গ উত্থানের জন্য যৌনাঙ্গে পর্যাপ্ত রক্ত প্রবাহ অপরিহার্য। ধূমপানের কারণে রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত হয়, সরু ও শক্ত হয়ে যায়। নিকোটিন সরাসরি রক্তনালীকে সংকুচিত করে। এর ফলে যৌনাঙ্গে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়, যা পুরুষদের ক্ষেত্রে ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গশিথিলতার সমস্যা তৈরি করতে পারে।

    ২. রক্তনালীর ভেতরের আস্তরণের ক্ষতি: ধূমপান রক্তনালীর ভেতরের পাতলা স্তর বা এন্ডোথেলিয়ামের কার্যকারিতা নষ্ট করে দেয়। এই স্তরটি রক্ত প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক (যেমন নাইট্রিক অক্সাইড) তৈরি করে। এর ক্ষতি হলে রক্তনালী ঠিকমতো প্রসারিত হতে পারে না, ফলে রক্ত প্রবাহ কমে যায়।

    ৩. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: ধূমপান শরীরে হরমোনের স্বাভাবিক ভারসাম্যকে নষ্ট করতে পারে। কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি পুরুষদের ক্ষেত্রে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমাতে পারে, যা যৌন ইচ্ছা এবং যৌন ক্ষমতা হ্রাসের অন্যতম কারণ

    ৪. স্নায়ুতন্ত্রের উপর প্রভাব: যৌন উত্তেজনা এবং প্রতিক্রিয়া একটি জটিল স্নায়বিক প্রক্রিয়া। ধূমপানের বিষাক্ত উপাদানগুলি স্নায়ুতন্ত্রের স্বাভাবিক কাজে বাধা দিতে পারে, যা যৌন অনুভূতি এবং প্রতিক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।

    ৫. সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অবনতি: ধূমপান ফুসফুসের কার্যকারিতা কমায়, হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায় এবং শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও কর্মক্ষমতা হ্রাস করে। এই শারীরিক দুর্বলতাও যৌন জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

  • কিভাবে বুঝবেন এই নারী চরিত্রহীন! রইল চেনার আটটি উপায়

    কিভাবে বুঝবেন এই নারী চরিত্রহীন! রইল চেনার আটটি উপায়

    চরিত্রহীন মেয়ে চেনার ৮টি উপায় একই সময়ে বহুপুরুষের সঙ্গে সদ্ভাব রাখতে পছন্দ করে এমন নারীর সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। বিশ্বস্ত একজন নারী, যার সাথে ঘর বেঁধে সুখে জীবন কাটানো যায় এমনটা খুঁজতে রীতিমত ঘাম ছুটে যায় তাই অনেক পুরুষের।
    কিন্তু জীবনকে সুন্দর করতে একজন চরিত্রবান সঙ্গীর বিকল্প নেই। যারা জীবনসঙ্গী খুঁজছেন, তাদেরকে তাই অবশ্যই জানতে হবে অসৎ নারীদের চেনার উপায়। তাহলে চরিত্রবান নারীসঙ্গী নির্বাচনে আপনি অনেকটাই নিরাপদ থাকবেন।

    চলুন জানা যাক অসৎ নারীদের চেনার ৮টি উপায়-লজ্জাই নারীর ভূষণ। কিন্তু অসৎ নারী আপাত ভদ্র হলেও তাদের মধ্যে নির্লজ্জ হাবভাব প্রকাশ পায়। পুরুষের চোখের দিকে চেয়ে থেকে এমনভাবে, যেন তার ভিতরটা পড়ে ফেলছে। নারীর ওই দৃষ্টি পুরুষের সর্বনাশের কারণ। এমন মেয়ে থেকে সাবধান। এরা কখনোই পুরোপুরি বিশ্বস্ত হয়ে ওঠে না।

    মাথার চুল নিয়ে নাড়াচাড়া করতে শুরু করে কথা বলার সময়। পুরুষকে বাধ্য করে তার রূপের দিকে নজর দিতে। ইচ্ছে করে ইঙ্গিতবাহী পোশাক পরে আসে তার সামনে। যাতে সহজেই আকৃষ্ট করতে পারে।

    কিছু নারী পুরুষের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে প্রথমে। তারপর তার বাড়ির ব্যাপারে খোঁজ নিতে থাকে। যেহেতু এই নারীকে পুরুষ সহজেই বিশ্বাস করে নেয়, নিজের সম্পর্কে সবই তাকে বলে ফেলে। এমন নারী কিন্তু পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে ওস্তাদ।

    নানাভাবে বিশ্বাস অর্জন করে, ব্ল্যাকমেইল করতেও পিছপা হয় না। এসব অসৎ নারী থেকে দূরে থাকতে হবে। ৪. নানা ছুতোয় কথা বলার সুযোগ খোঁজে এই নারী। এড়িয়ে গেলে বাড়ি চলে আসে। যেহেতু ততদিনে বাড়ির লোকের সঙ্গেও সদ্ভাব করে নেয়, তাই বাড়ির লোকের নজরেও সে বিশ্বাসযোগ্য।

    বারংবার দেখা করার ফাঁক খোঁজে। সেই দেখা হওয়া কিন্তু একান্তে। অন্য কাউকে ডাকে না তখন। মাঝরাতে মেসেজ করে। রাত ১টা, ২টোর সময় মাখোমাখো মেসেজ পাঠাতে থাকে। যেসব নারী মদ্যপানে আসক্ত তাদের থেকে দূরে থাকুন। কারণ, নে”শা এদেরকে সততাকে বিনষ্ট করে। সাথে চরিত্র ও কু”মারিত্বও হারায়।

  • সে;ক্সে;র জন্য ছেলেদের ভাড়া করছেন নারীরা

    সে;ক্সে;র জন্য ছেলেদের ভাড়া করছেন নারীরা

    Screenshot_14

    গাড়ির গ্লাস নামিয়ে ‘হ্যালো স্মার্টবয়’ বলেই যুবককে ডাকলেন এক মধ্য বয়সী নারী। মৃদু হেসে যুবক এগিয়ে যান। তারপর আস্তে আস্তে কথা হয় তাদের। যুবক গাড়িতে উঠেতেই গাড়িটি বনানীর দিকে যায়। মুহূর্তের মধ্যেই গুলশান-২ এর মোড়ে ঘটে ঘটনাটি। একটি জিমনেশিয়াম থেকে বের হয়ে গুলশানের ওই মোড়ে দাঁড়িয়েছিলেন যুবক। তার পরনে কালো প্যান্ট, কালো গেঞ্জি, কাঁধে ছোট একটি ব্যাগ। তার শরীর থেকে ভেসে আসছিল পারফিউমের ঘ্রাণ। বারকয়েক কথা বলেছেন মোবাইলফোনে। সময় তখন রাত ৮টা প্রায়। দেখেই মনে হয়েছিল নির্ধারিত কারো জন্য অপেক্ষা করছিলেন তিনি। অল্প সময়েই মধ্যেই নিশ্চিত হওয়া গেলো নির্ধারিত সেই জন হচ্ছেন ওই মধ্য বয়সী নারী। ওই যুবককে অনুসরণ করে জানা গেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

     

    সুঠামদেহী এই যুবক একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। পাশাপাশি তিনি একজন যৌনকর্মী। যদিও এ জগতে মেইল এস্কর্ট, এস্কর্ট বয় বা রেন্ট বয় হিসেবে পরিচিত তিনি। ঢাকায় এরকম কয়েক হাজার মেইল এস্কর্ট রয়েছে। তাদের মধ্যে একজন রিদওয়ান সামি। এটা তার প্রকৃত নাম না হলেও এই নামেই এ জগতে পরিচিতি তার। পরিচয় গোপন করে কথা বললেও সরাসরি দেখা করতে চাননি তিনি। তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুরুটা আজ থেকে দু’বছর আগে। তখন তিনি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। লেখাপড়ার পাশপাশি ফরেনারদের গাইড হিসেবে কাজ করতেন। ধারণাটি আসে আমেরিকান এক নারীর মাধ্যমে। পথশিশুদের নিয়ে একটি ডকুমেন্টারি করতে ঢাকায় এসেছিলেন ওই নারী। গুলশানের একটি হোটেলে ছিলেন। ওই নারীর গাইড হিসেবে কাজ করার দ্বিতীয় দিনই তাকে বিছানায় সঙ্গ দিতে প্রস্তাব দেন। বিনিময়ে তাকে পে করা হবে। তখন আমেরিকান ওই নারীর প্রস্তাবে রাজি হয়ে বেশ কিছু বাড়তি টাকা আয় করেছিলেন রিদওয়ান। ওই নারী তাকে পরামর্শ দেন মেইল এস্কর্ট হিসেবে কাজ করলে ভালো আর্ন করবেন তিনি। তারপর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলেন রিদওয়ান।

    এ প্রসঙ্গে রিদওয়ান বলেন, শুরুতে ভেবেছি এদেশে এটা মানুষ সহজে গ্রহণ করবে না। তবে এদেশে বিভিন্ন শ্রেণি রয়েছে। একটা শ্রেণি রয়েছে যাদের লাইফ স্টাইল ফরেনারদের মতোই। তারা অন্তত সাদরে গ্রহণ করবে। আর্নও হবে। তবে ওই শ্রেণির কাছে তা প্রচার করতে হবে। এই ভাবনা থেকেই তৈরি করেন একটি ওয়েভ সাইট। পরবর্তীকালে খোঁজ পান মেসেঞ্জার পাবলিক ডটকমের। সেখানে অনেক মেইল ইস্কর্ট রয়েছে রিদওয়ানের মতোই। অ্যাকাউন্ট ওপেন করেন সেখানে। ওই সাইটে গিয়ে দেখা গেছে এতে তার বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। যা দেখলে সহজে তার সম্পর্কে অনুমেয়। বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষায় দক্ষ তিনি। তার উচ্চতা ৫ফুট ১০ ইঞ্চি, বয়স ২৮। এতে তিনি ইংরেজিতে যা লিখেছেন তার বাংলা হচ্ছে, ‘আমি আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমার সঙ্গে …। আমার হট ও উত্তেজনাপূর্ণ অভিজ্ঞতা অনুসারে প্রকৃত তৃপ্তি দেব। আমি নিরাপদ সম্পর্ক করব। আমি স্বাস্থ্য সম্মত ও রোগমুক্ত। আমি খুব পরিষ্কার এবং আপনার কাছেও তা আশা করি।’ শুধু প্রকৃত ক্লায়েন্টকে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করে ফোন নম্বর ও মেইলের ঠিকানা দেয়া আছে এতে।

    যোগাযোগ করে জানা গেছে, প্রতি মাসেই অপরিচিত পাঁচ-ছয়জন নারী ক্লায়েন্টের কল পান তিনি। বিশ্বাসযোগ্য হলেই সাড়া দেন। এছাড়া নিয়মিত কিছু ক্লায়েন্ট রয়েছে তার। একইভাবে এরকম একই সাইটে নিজের শুধু দুটি চোখের ছবি দিয়ে এস্কর্ট বয় হিসেবে বিজ্ঞাপন দিয়েছেন সুমন আহমেদ নামে এক যুবক। তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘আমি আগ্রহী বলেই এখানে তথ্য দিচ্ছি, আপনি আগ্রহী হলে দ্বিধা ছাড়াই আমাকে কল দিতে পারেন।’ একইভাবে ওবাইস নামে এক যুবক লিখেছেন, ‘আমি খুব স্পষ্ট ও বিশ্বাসযোগ্য। আপনার বাড়িতে বা অন্য কোথাও নিরাপদে।’ এতে শুধু নারীদের যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। লিঙ্কন নামে এক এস্কর্ট বয় জানান, তাদের ক্লায়েন্ট মূলত অভিজাত শ্রেণির ও ফরেনার কিছু নারী। দেশি অভিজাত নারীদের অনেকের স্বামী নেই। ডিভোর্সি অথবা বিধবা। নিঃসঙ্গ বোধ করেন। তারা মেইল ইস্কর্ট খুঁজেন। গুলশান, বনানী, বারিধারা, উত্তরা ও ধানমন্ডি এলাকায় এরকম অনেক ক্লায়েন্ট রয়েছে বলে জানান তারা। অনেক নারী শুধু শরীর ম্যাসেজ করার জন্য এস্কর্ট বয়দের ডাকেন। এসব কাজে ঘণ্টা হিসেবে টাকা নেন মেইল এস্কর্টরা। প্রতি ঘন্টায় ১২ থেকে ৩০ ডলার বা ১ হাজার থেকে ২ হাজার ৫শ’ টাকা নেন তারা।

    নারীরা সাধারণত সুঠামদেহী, শ্যামলা, ২৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ছেলেদের বেশি পছন্দ করেন। এজন্য মেইল এস্কর্টরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন। সুস্থ ও শক্তিশালী থাকার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার খান। জেন্টস পার্লারে যান নিয়মিত। তবে মেইল ইস্কর্টদের কেউ কেউ প্রতারণা করেন নারীদের সঙ্গে। ইতিমধ্যে তাদের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। তার নাম ফুয়াদ বিন সুলতান। গত ১ আগস্ট তাকে উত্তরার একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। র‌্যাব জানিয়েছে, ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সে পর্নোগ্রাফির ব্যবসা শুরু করে। তার সঙ্গে অন্তত দেড় শতাধিক নারীর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও পাওয়া গেছে। নিজেকে সুলতান অব সেক্স দাবি করে সে দাবি করেছে, নারীরা তার কাছে স্বেচ্ছায় আসতেন। তবে র‌্যাব দাবি করেছে, শারীরিক সম্পর্কের ভিডিও ধারণ করে নারীদের ব্ল্যাকমেইল করতো সুলতান। ফুয়াদ বিন সুলতান সাবেক এক উচ্চ পদস্থ পুলিশ কর্মকর্তার সন্তান।

    এ বিষয়ে সমাজবিজ্ঞানী মাসুদা এম রশীদ চৌধুরী বলেন, এটি সমাজের চরম অবক্ষয়। সমাজে আইন রয়েছে। ধর্ম রয়েছে। যেখানে নিয়ম-নীতির মধ্য দিয়ে জীবন পরিচালনার কথা বলা হয়েছে। শান্তি-শৃঙ্খলার জন্যই এসব নিয়ম। শারীরিক চাহিদার জন্য বৈধ পথেই হাঁটতে হবে। নতুবা এই সভ্যতা অন্ধকারের দিকে ধাবিত হবে। পরিবার প্রথা, স্বামী-স্ত্রীর ভালোবাসা বিলীন হলে নানা অসঙ্গতি সৃষ্টি হবে। বাইরের দেশের অপসংস্কৃতি কোনোভাবেই অনুসরণ করা যাবে না। এজন্য সন্তানদের ছোটবেলা থেকেই নৈতিক শিক্ষা দিতে হবে। পাশপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ জানান তিনি।

  • ১ রাতেই ১২ বার, হাটতেও পারেনি সেদিন, কষ্টের কথা জানালেন নোরা

    ১ রাতেই ১২ বার, হাটতেও পারেনি সেদিন, কষ্টের কথা জানালেন নোরা

    ১ রাতেই ১২ বার, হাটতেও পারেনি সেদিন, কষ্টের কথা জানালেন নোরা

    ১ রাতেই ১২ বার, হাটতেও পারেনি সেদিন, কষ্টের কথা জানালেন নোরা

    বলিউড নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী নোরা ফাতেহিকে বর্তমানে নাচ, অভিনয়, রিয়েলিটি শো নিয়ে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। নোরা ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন নৃত্যশিল্পী হিসেবে। শুরুর দিকে বেশ কিছু সিনেমায় আইটেম নাম্বারে নেচেছিলেন। ‘সত্যমের জয়’ সিনেমাতে ‘দিলবার’ গানের সঙ্গে নেচে রাতারাতি জনপ্রিয়তা পেয়ে যান নোরা। এই গানের সঙ্গে পারফর্ম করার তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন নোরা ফাতেহি। নাচের জন্য তাকে নাকি খুব ছোট ব্লাউজ পরতে বলা হয়েছিল।

    নোরা বলেছিলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি আমাকে যৌন আবেদনময়ী দেখাতে এই কাজটি করতে চাচ্ছেন। দেখুন, আমাকে জোর করে যৌন আবেদন আনতে বলবেন না। যা আমার মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই আছে। জোর করে সেটাকে অশ্লীল রূপ দেওয়ার চেষ্টা করবেন না।’ এরপর নোরার জন্য নতুন পোশাক তৈরি করা হয়। নোরা জানিয়েছেন, ওই পোশাকে তিনি সাচ্ছন্দ্যবোধ করেছেন। এবং নাচও হিট হয়েছে।

    নোরা আরেকটি তথ্য জানিয়েছেন, ‘দিলবার’ গানের সঙ্গে নেচে রাতারাতি জনপ্রিয়তা মিলেছে। কিন্তু এই নাচের জন্য তিনি কোনো পারিশ্রমিক পাননি। নোরা ভারতীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমি বুঝতে পারছিলাম, অর্থ উপার্জন করার সময় এখন নয়। নিজেকে প্রমাণ করে আগে খ্যাতি অর্জন করতে হবে, পরিচিতি পেতে হবে।’

    সাধারণত যারা নৃত্যশিল্পী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করেন সিরিয়াস চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেতে তাদের অনেক সময় লেগে যায়। নোরা বলেন, ‘ড্যান্সারদের কেউ সিরিয়াস চরিত্রে সুযোগ দিতে চান না। তারা মনে করেন, শুধু আইটেম ড্যান্সই করতে পারবে। আমি সবার এ ধারণা বদলাতে চাই।’