Category: বিনোদন

বিনোদন

  • মাসের এই ১ দিন মেয়েদের ;যৌ*ন চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে, রাজি হবে যেকোনো মেয়ে

    মাসের এই ১ দিন মেয়েদের ;যৌ*ন চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে, রাজি হবে যেকোনো মেয়ে

    মাসের এই দিন মেয়েরা সেক্সের জন্য কেমন করে ভিডিওতে দেখুন
    720P 1080P
    খিদে পাওয়া, ঘুম পাওয়ার মতো যৌনতাও মানুষের একটি স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। নিঃসন্দেহে জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও বটে। শারীরিক মিলন দু’টি মানুষের সম্পর্কের রসায়নকে আরও দৃঢ় করে। সার্বিক ভাবে সুস্থ জীবনের জন্যও অতি প্রয়োজনীয় সুখকর যৌনজীবন। যৌনতা এক বিশেষ অনুভূতি। মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসের সব দিন যৌন চাহিদা সমান হয় না। কোন সময়ে এই চাহিদা তুঙ্গে থাকে জানেন?

    মাসের এই দিন মেয়েরা সেক্সের জন্য কেমন করে ভিডিওতে দেখুন
    720P 1080P
    বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যে সময়ে মহিলাদের অভিউলেশন (ডিম্বস্ফোটন) হয়, তখন তাঁদের মধ্যে সঙ্গমের ইচ্ছা প্রবল হয়। মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল সাধারণ ভাবে ২১-৩৫ দিনের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। ওভিউলেশনের আগের সময়টি ১৩-২০ দিন পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত ওভিউলেশনের ১৪-১৬ দিনের মধ্যেই ঋতুস্রাব হয়।

    মাসের এই দিন মেয়েরা সেক্সের জন্য কেমন করে ভিডিওতে দেখুন
    720P 1080P
    ওভিউলেশনের দিন তিনেক আগে থাকেই শরীরের তাপমাত্রা একটু বেড়ে যায়। তবে এই তাপমাত্রার পরিবর্তন এতটাই সূক্ষ্ম হয়ে যে, সাধারণ থার্মোমিটারে তা ধরা পড়ে না। ০.৪-০.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত বাড়ে তাপমাত্রা। এ সময়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তাই গর্ভধারণের পরিকল্পনা না থাকলে মাসের এই সময়ে গর্ভনিরোধক ছাড়া সঙ্গম না করাই ভাল।

    কেউ যদি গর্ভধারণ করতে চান, সে ক্ষেত্রে সার্ভাইকাল মিউকাস (শ্বেতস্রাব) খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন, কখন আপনার গর্ভধারণের সেরা সময়। যখন শ্বেতস্রাব সবচেয়ে পরিষ্কার, পিচ্ছিল, ডিমের সাদা অংশের মতো হবে, বুঝতে হবে তখন আপনার শরীর সবচেয়ে উর্বর। ওভিউলেশনের পাঁচ থেকে দশ দিনের মধ্যে মিউকাস আবার ঘোলাটে ও চটচটে হতে শুরু করে।

    মহিলাদের ক্ষেত্রে যৌন চাহিদা কেবল এই বিষয়টির উপর নির্ভর করে, তা নয়। মানসিক চাপ, ক্লান্তি, হরমোনের তারতম্য— এই সব বিষয়গুলিও কিন্তু এ ক্ষেত্রে সমান গুরুত্বপূর্ণ।

    মাসের এই দিন মেয়েরা সেক্সের জন্য কেমন করে ভিডিওতে দেখুন
    720P 1080P

  • মে’য়েদের কোম’রে ২টি টোল থাকে কেন, জানলে অবাক হবেন

    মে’য়েদের কোম’রে ২টি টোল থাকে কেন, জানলে অবাক হবেন

    আপনি যখন হাসেন তখন কি আপনার গালে ছোট দুটি টোল পড়ে? যদি পড়ে তাহলে আপনি নিশ্চই অনেকবার শুনেছেন যে, আপনি অনেক মিষ্টি। আপনার হাসি অনেক মিষ্টি।

    কিন্তু অনেকের এই গালের মিষ্টি টোল শ’রীরের আরো একটি জায়গায় পড়ে সেটা হচ্ছে আপনার কোমর। হ্যাঁ বন্ধুগন কোম’রে যদি আপনার টোল থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনি খুব ভাগ্যবান একজন মানুষ। এবং এটা কেন তা নিয়েই নিচে আলোচনা করা হল –

    হ্যাঁ আপনার কোম’রে যদি টোল পড়ে তাহলে আপনি বুঝে নেবেন আপনি খুব ভাগ্যবান। কোম’রের এই স্বর্গীয় টোলের রয়েছে অনেক সুবিধা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কোম’রে টোল পড়ে এমন মানুষের জীবন হয় খুব আ’নন্দদায়ক। পরিপূর্ণ অ’ভিজ্ঞতা কেবল এমন মানুষদেরই থাকে।

    সে স’ঙ্গে অনেকেই হোটেলে থাকতে গিয়ে এমন কিছু ভু’ল করে বসেন, যার মাশুল গুনতে হয় বিশাল পরিমাণের। স্মার্টার ট্রাভেল এমন কিছু সচরাচর ভু’ল নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে। হোটেলে অবস্থানের ক্ষেত্রে এই ভু’লগুলো যেন কখনোই না হয়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা উচিত আমাদের সবার।

    ১. রিমোট কন্ট্রোল ব্যবহার করবেন না : হোটেলটি সুলভ বা বিলাসবহুল যেমনই হোক না কেন, এতে জী’বাণুর উপস্থিতির সম্ভাবনা বেশি। সাম্প্রতিক এক গবে’ষণায় এ ত’থ্য জানা গেছে।

    আর এসব জী’বাণুর একটি বড় অংশ থেকে যায় টেলিভিশনের রিমোট কন্ট্রোলে। ঘরদোর যতই ঝেড়ে পরিপাটি করা হোক, রিমোট কিন্তু সেভাবে পরিষ্কার করা হয় না। কাজেই এতে জী’বাণু বহাল তবিয়তে রয়ে যায়। সুতরাং সাবধান!

    ২. মূ’ল্যবান জিনিস রুমে রাখবেন না : মূ’ল্যবান জিনিসপত্র অনেকেই হোটেলরুমের গো’পনীয় কোনো একটি জায়গায় রেখে দেন। এটি চ’রম ভু’ল। হোটেলরুম থেকে চু’রি করতে যারা ওস্তাদ,

    তারা কিন্তু ওই সব ‘গো’পন’ জায়গার হদিস আপনার চেয়ে ভালো জানে! সুতরাং একটু পয়সা খরচ করে কর্তৃপক্ষের লকারে নিজের মূ’ল্যবান জিনিস রেখে দিন। নিরাপদ থাকবেন।

    ৩. ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন : দরজা লাগিয়ে দিলেই কিন্তু হলো না। যতক্ষণ না ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন বাইরে ঝু’লিয়ে দিচ্ছেন, ততক্ষণ যে কেউ এসে উটকোভাবে আপনার ব্যক্তিগত সময় যাপনে বাদ সাধতে পারে।

    আবার ঘর পরিষ্কারের চিন্তা থাকলে সেটি সরিয়ে ফেলুন। কারণ, ওই সাইন ঝোলানো থাকলে হোটেলের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও আপনার ঘরের আশপাশে ঘেঁষবে না।

    ৪. রুম নম্বর বলবেন না : যেখানে সেখানে বা চেক-ইনের সময় আপনার হোটেলের রুম নম্বরটি নিজে উচ্চারণ করবেন না। দু’ষ্কৃতকারীরা এসব ত’থ্যের জন্যই মুখিয়ে থাকে। এ বি’ষয়টি যতটা পারেন গো’পন রাখু’ন, নতুন পরিচিত কাউকেই রুম নম্বর জানাতে যাবেন না।

    ৫. চট করে দরজা খুলবেন না : দরজায় কড়া নাড়া হলো আর কিছু না বুঝেই বললেন, ‘কাম ইন।’ এই বিশাল ভু’লটি কখনোই করতে যাবেন না। হোটেল কিন্তু দিন শেষে কখনোই তেমন নিরাপদ জায়গা নয়।

    সুতরাং পরিচয় জেনে তার পরে দরজা খুলুন। মনে রাখবেন, অচেনা জায়গায় অচেনা কেউ তো আপনার স’ঙ্গে দেখা করার কথা নয়। কাজেই সাবধান। আর সব সময় দরজা লাগিয়ে রাখতে ভু’লবেন না।

    ৬. হোটেলের মিনিবারের পানীয় নয় : কোমল কিংবা কঠিন, যেমন পানীয়ই খান না কেন, সেটি হোটেলের মিনিবার থেকে খেতে যাবেন না। কারণ, সাধারণত হোটেলের মিনিবারগুলোতে পাঁচ টাকার খাবারের দাম অন্তত ৫০ টাকা রাখা হয়! শেষে দেখবেন, আপনার রুম ভাড়ার চেয়ে মিনিবারের বিলই গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ-তিন গুণ!

    ৭. ছারপোকায় সাবধান : যত বিলাসবহুল কক্ষই হোক আর সুসসজ্জিত বিছানা হোক, ছারপোকা ঠিকই জানে কীভাবে নিজের জায়গা করে নিতে হয়।

    কাজেই এ ব্যাপারে ভালোমতো তল্লা’শি চালান, ছারপোকার সামান্য আনাগোনা দেখলেই সবকিছু ঠিকঠাক করে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। কারণ, এই ছারপোকা কেবল আপনাকে কামড়াবে তা-ই শুধু নয়, আপনার স’ঙ্গে সওয়ার হয়ে আপনার বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যাবে অবলীলায়।

    ৮. কলের পানি খাবেন না : এক ব্রিটিশ দম্পতি লস অ্যাঞ্জে’লেসে বেড়াতে এসে ট্যাপ বা কল থেকে পানি পান করেন। সেই পানিতে কেমন যেন বিচিত্র স্বাদ, এমন স্বাদের পানি নাকি তারা কখনোই খাননি। পরে অনুসন্ধানে জানা গেল,

    হোটেলের জলাধারে একটি মৃ’তদে’হ! কার ভাগ্যে কী থাকে, তা তো আর বলা যায় না। সুতরাং ভু’লেও কিছু টাকা বাঁচানোর জন্য হোটেলরুমের কলের পানি খাবেন না। ভরসা রাখু’ন দোকান থেকে কেনা মিনারেল ওয়াটারের বোতলে।

  • টানা ৩ ঘন্টা ধরে সহ-বা.স করতে গিয়ে হাসপাতালে দম্পতি

    টানা ৩ ঘন্টা ধরে সহ-বা.স করতে গিয়ে হাসপাতালে দম্পতি

    তিন ঘণ্টা ধরে উপভোগ করলেন চ’রম যৌ’নসুখ। আর তারপরই হাসপাতালে ভর্তি হতে হল ম’হিলাকে। সিয়াটেলের দম্পতি এরিক ও লিজা যৌ’ন,মি’লনে লি’প্ত হন। এক ঘণ্টা পর এরিক বিছানা থেকে নেমে কাজে যেতে চাইলেও নিজেকে তখনও সামলাতে পারেননি লিজা।

    লিজা বলেন, এক ঘণ্টা অ’র্গা,জম অনু,ভব করার পর আমি ওয়াইন খেয়ে চেষ্টা করছিলাম নিজেকে শান্ত করার। সবরকম চেষ্টা করেও ৩ ঘণ্টা,র আগে শান্ত হতে পারিনি।

    দু ঘণ্টা পরই তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান এরিক। কিন্তু সেখানেও অন্তত এক ঘণ্টা লেগেছে তাঁর স্বাভাবিক অবস্থায় আসতে। সে’ক্স সেন্ট মি টু এর নামক একটি টেলিভিশন শো-য়ে নি,জেদের অ’ভিজ্ঞ,তার কথা জানান এরিক ও লিজা।

    নারী ভাড়াটিয়ার বেডরুম ও বাথরুমে গোপন ক্যামেরা! আর তাতেই গোপনে রেকর্ড হচ্ছিল সব। বাথরুম ও বেডরুমে লুকিয়ে রাখা ক্যামেরা দিয়েই সার্বক্ষণিক নজর রাখা হতো। কিন্তু একপর্যায়ে ভাড়াটিয়ার নজরে পড়ে গেল সেটি।

    অভিযুক্তের সন্দেহজনক আচরণই ফাঁস করে দিলো তার কুকীর্তি। এই ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে বাড়ির মালিকের ৩০ বছর বয়সী ছেলেকে। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে।

    মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া ডটকম ও টাইমস নাউ।

    সংবাদমাধ্যমটি বলছে, নারী ভাড়াটিয়ার ভাড়া নেওয়া এই অ্যাপার্টমেন্টে গোপন ক্যামেরা খুঁজে পাওয়ার এই ঘটনা বিভিন্ন শহরে একা বসবাসকারী নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। নারী ভাড়াটের অ্যাপার্টমেন্টে বেআইনিভাবে গোপন ক্যামেরা বসানোর দায়ে অ্যাপার্টমেন্টের মালিকের ছেলেকে ইতোমধ্যেই গ্রেপ্তার করেছে দিল্লি পুলিশ।

    পুলিশ জানায়, অভিযুক্তের নাম করণ। সে তিন মাস আগে ওই নারীর বেডরুম ও বাথরুমে গোপন ক্যামেরা বসিয়েছিল। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব দিল্লির শকরপুর এলাকায়।

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য দিল্লির শকারপুরে বাড়ি ভাড়া নিয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের এক যুবতী। যে অ্যাপার্টমেন্টে ওই যুবতী থাকতেন, তার উপরের তলায় বাড়ি মালিকের স্ত্রী ও ছেলে থাকতেন। তাদের ভালো ব্যবহার, বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণে ভরসা করেই ওই যুবতী বাড়ি যাওয়ার সময় চাবি দিয়ে গিয়েছিলেন।

    তবে উত্তর প্রদেশ থেকে ফেরার পরই ওই যুবতী হঠাৎ কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করেন। প্রথমে গুরুত্ব না দিলেও, তার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক গতিবিধি হতেই ‘লিঙ্কড ডিভাইস’ চেক করেন। সেখানে দেখেন— একটি অজানা ল্যাপটপের সঙ্গে তার হোয়াটসঅ্যাপ লিংক দেখাচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গেই তিনি ল্যাপটপ থেকে লগ আউট করে দেন।

    এই ঘটনার পরই তার সন্দেহ হয় যে— কেউ নজর রাখছে। এরপর বাড়ি তন্ন তন্ন করে খোঁজার পর নজরে আসে, বাথরুমে লাগানো লাইট বাল্বটি একটু ব্যাঁকা দেখাচ্ছে। খুলতেই দেখেন, ভেতরে ক্যামেরা। এক মুহূর্তও নষ্ট না করে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশে ফোন করেন যুবতী। পরে পুলিশ এসে ফের তল্লাশি চালায়। এবার যুবতীর বেডরুমের লাইট বাল্ব হোল্ডারের ভেতর থেকেও ক্যামেরা বের হয়।

    পুলিশ ওই যুবতীকে প্রশ্ন করে— তার অ্যাপার্টমেন্টে কাদের যাতায়াত ছিল। ভুক্তভোগী যুবতী জানান, প্রায়সময়ই তিনি বাড়ি মালিকের ঘরে চাবি দিয়ে যেতেন। এরপরই পুলিশ বাড়ি মালিকের ছেলেকে আটক করে।

    জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন, তিন মাস আগে যুবতী যখন বাড়ি গিয়েছিলেন, সেই সময় তার ঘরে ঢুকে বেডরুম ও বাথরুমে ক্যামেরা লাগিয়ে আসে সে। ক্যামেরাগুলোতে মেমরি কার্ডও ছিল। যখন মেমরি ফুল হয়ে যেত, তখন বিদ্যুতের কাজের নামে ওই অ্যাপার্টমেন্টে গিয়ে সেই রেকর্ডিং নিজের ল্যাপটপে ট্রান্সফার করে, ফাঁকা চিপ লাগিয়ে আসত।

    এই ঘটনায় পুলিশ অভিযুক্তের কাছ থেকে দুটি ল্যাপটপ উদ্ধার করেছে। এই ল্যাপটপের মধ্যে যুবতীর একাধিক নগ্ন ভিডিও পাওয়া গেছে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

  • ৩২ হাজার থেকে ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ধরে বেতন কাঠামো দাবি সরকারি কর্মচারীদের

    ৩২ হাজার থেকে ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ধরে বেতন কাঠামো দাবি সরকারি কর্মচারীদের

    ১১-২০ গ্রেডের সরকারি চাকরিজীবীরা ন্যায্যতা ও বৈষম্যমুক্ত নবম পে স্কেল বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছেন। তারা প্রস্তাব করেছেন সর্বনিম্ন বেতন ৩২ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ধরে ১৩ গ্রেডের নতুন বেতন কাঠামো।

    আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানান ১১-২০ গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী ফোরামের সদস্যরা। ফোরামের পক্ষ থেকে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকায় বাড়িভাড়া ভাতা মূল বেতনের ৮০ শতাংশ, অন্য সিটি করপোরেশন এলাকায় ৭০ শতাংশ এবং অন্যান্য এলাকায় ৬০ শতাংশ করার দাবি জানানো হয়।

    সংগঠনটি আরও প্রস্তাব করেছে: চিকিৎসা ভাতা ৬ হাজার, শিক্ষা ভাতা (প্রতি সন্তান) ৩ হাজার, যাতায়াত ভাতা ঢাকায় ৩ হাজার ও অন্যান্য এলাকায় ২ হাজার, ইউটিলিটি ভাতা ২ হাজার, টিফিন ভাতা দৈনিক ১০০ টাকা (মাসে ২২০০), বৈশাখী ভাতা ৫০ শতাংশ, ঝুঁকি ভাতা ২ হাজার এবং পাহাড়ি ও উপকূলীয় অঞ্চলের কর্মচারীদের জন্য অতিরিক্ত ৪০ শতাংশ ভাতা। এছাড়া, পেনশন সুবিধা বিদ্যমান ৯০ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশে উন্নীত করার এবং আনুতোষিকের হার ২৩০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ টাকা করার দাবি জানানো হয়।

    ফোরামের সভাপতি মো. লুৎফর রহমান জানান, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বৈষম্যমুক্ত নবম পে স্কেল বাস্তবায়ন না হলে কর্মচারীরা আবার রাস্তায় নামতে বাধ্য হবেন।

    গণমাধ্যমে লিখিত বক্তব্যে ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, নবম পে কমিশন গঠন করে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইতোমধ্যেই সরকারি কর্মচারীদের ন্যায্য দাবির বিষয়ে ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছেন। তবে এবার পে কমিশন যেন একটি বৈষম্যমুক্ত, বাস্তবসম্মত ও ন্যায্য বেতন কাঠামো প্রস্তাব করে, এটাই কর্মচারীদের প্রত্যাশা।

    তিনি আরও বলেন, ২০১৫ সালের পে স্কেলে ব্যাপক বৈষম্য ছিল এবং গত ১০ বছরে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা দুটি পে স্কেল থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাই বর্তমান বাজারদর ও জীবনযাত্রার ব্যয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন কাঠামো প্রণয়ন জরুরি। আমরা সর্বনিম্ন ৩২ হাজার টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৮ হাজার টাকা ধরে ১৩ গ্রেডের নতুন বেতন কাঠামো প্রস্তাব করছি।