Category: বিনোদন

বিনোদন

  • মে’য়েদের কোম’রে ২টি টোল থাকে কেন, জানলে অবাক হবেন

    মে’য়েদের কোম’রে ২টি টোল থাকে কেন, জানলে অবাক হবেন

    মে’য়েদের কোম’রে ২টি টোল থাকে কেন, জানলে অবাক হবেন

    আপনি যখন হাসেন তখন কি আপনার গালে ছোট দুটি টোল পড়ে? যদি পড়ে তাহলে আপনি নিশ্চই অনেকবার শুনেছেন যে, আপনি অনেক মিষ্টি। আপনার হাসি অনেক মিষ্টি।

    কিন্তু অনেকের এই গালের মিষ্টি টোল শ’রীরের আরো একটি জায়গায় পড়ে সেটা হচ্ছে আপনার কোমর। হ্যাঁ বন্ধুগন কোম’রে যদি আপনার টোল থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনি খুব ভাগ্যবান একজন মানুষ। এবং এটা কেন তা নিয়েই নিচে আলোচনা করা হল –

    হ্যাঁ আপনার কোম’রে যদি টোল পড়ে তাহলে আপনি বুঝে নেবেন আপনি খুব ভাগ্যবান। কোম’রের এই স্বর্গীয় টোলের রয়েছে অনেক সুবিধা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কোম’রে টোল পড়ে এমন মানুষের জীবন হয় খুব আ’নন্দদায়ক। পরিপূর্ণ অ’ভিজ্ঞতা কেবল এমন মানুষদেরই থাকে।

  • জনপ্রিয় সবজির চাষে এখন লাভ হবে বহুগুন

    জনপ্রিয় সবজির চাষে এখন লাভ হবে বহুগুন

    বাংলাদেশে অনেক ধরনের সবজি চাষ করা হয়। কিন্তু বেশির ভাগ কৃষক বলছেন, সবজি চাষে আশানুরূপ লাভ হচ্ছে না। এ বিষয়ে কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কৃষকরা লাভজনক চাষাবাদ ছেড়ে বাজারে সহজে কম দামে পাওয়া যায় এমন ফসলের চাষ শুরু করে। এ ক্ষেত্রে তাদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।

    কৃষকদের উচিত তাদের জমিতে এমন সবজি রোপণ করা, যার চাহিদা সারা বছরই বাজারে থাকে। আমরা এখানে সেই সব দামি সবজির কথা বলছি, যেগুলো চাষ করে প্রতি মাসে চাষিরা ভালো লাভ করতে পারেন।

    চেরি টমেটো চাষ এই সবজিটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। চেরি টমেটো ঝোপে আরোহণ দ্বারা জন্মায়। দামের কথা বললে বাজারে প্রায় দেড়শ থেকে আড়াইশ টাকা বিক্রি হয়।

    জুচিনি চাষে ওজন কমানোর জন্য জুচিনি সবজি খাওয়া হয়। বাজারেও এই সবজির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বাজারে এর ভালো চাহিদা রয়েছে।

    মাশরুম চাষ মাশরুম চাষ করতে খামার নয়, ঘর দরকার। এটি একটি অন্ধকার ঘরে চাষ করা হয়। বাজারে এর দাম ১৫০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা প্রতি কেজি।

    Bok Choy এর চাষ বিদেশে উৎপন্ন একটি সবজি কিন্তু এখন ধীরে ধীরে ভারতেও এর চাষ হচ্ছে। বিদেশি সবজি হওয়ায় ভারতে এর চাষ কম হয়, তাই ভারতের বাজারে এর দাম বেশি থাকে।

    অ্যাসপারাগাস চাষ ভারতের বাজারে সবচেয়ে দামি সবজি অ্যাসপারাগাস বিক্রি হয়। এটি ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ। এর দাম সম্পর্কে কথা বললে, এটি প্রতি কেজি ১২০০ টাকায় বিক্রি হয়। দেড় বছর বপনের ১৮ মাসের মধ্যে শতবরী ফসল কাটার জন্য প্রস্তুত।

  • বাসর রাতে ৭ বার দেবার পরই দৌড় দিলেন নববধূ, রইল ভিডিওর লিংকসহ

    বাসর রাতে ৭ বার দেবার পরই দৌড় দিলেন নববধূ, রইল ভিডিওর লিংকসহ

    যারা ভাবেন লিখিত পরীক্ষায় পাশ করার পর ইন্টারভিউ ক্লিয়ার করাও বেশ সহজ, তাদের জানিয়ে রাখি এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ লিখিত পরীক্ষায় শুধুমাত্র প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় আর ইন্টারভিউতে এমন অনেক প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় যেগুলি বইতেও পাওয়া যায় না। আসলে ওই প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধি যাচাইয়ের জন্য কিছু বিভ্রান্তিকর প্রশ্ন করা হয়, যা শুনে অনেকেই ব্যর্থ হন।

    ১) প্রশ্নঃ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বিশ্বকবি আখ্যা দিয়েছিলেন কে?
    উত্তরঃ ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বিশ্বকবি উপাধিতে ভূষিত করেন।

    ২) প্রশ্নঃ ভারতের সবচেয়ে ছোট হাইওয়েটি কোন রাজ্যে অবস্থিত?
    উত্তরঃ ভারতের সবচেয়ে ছোট জাতীয় মহাসড়কটি হলো এনএইচ-৫৪৮। এর দৈর্ঘ্য মাত্র ৫ কিলোমিটার। এটি মহারাষ্ট্র ও কর্নাটককে সংযুক্ত করেছে।

    ৩) প্রশ্নঃ রাজা টোডরমল কোন শাসকের সাথে যুক্ত ছিলেন?
    উত্তরঃ মুঘল শাসক আকবরের রাজত্বকালে রাজা টোডরমল মুঘল সাম্রাজ্যের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। ।

    ৪) প্রশ্নঃ পান্না হীরক খনি কোথায় অবস্থিত?
    উত্তরঃ মধ্যপ্রদেশের পান্না শহর জুড়ে প্রায় ৮০ কিলোমিটার বলয়ে অবস্থিত হীরার খনি।

    ৫) প্রশ্নঃ কোন মহাসাগরকে ‘হেরিং পন্ড’ বলা হয়?
    উত্তরঃ আটলান্টিক মহাসাগর। আসলে, এই মহাসাগরে প্রচুর পরিমাণে হেরিং মাছ পাওয়া যায় বলে ‘হেরিং পন্ড’ নামেও পরিচিত।

    ৬) প্রশ্নঃ কোন বিজ্ঞানীকে মেনলো পার্কের জাদুঘর বলা হয়?
    উত্তরঃ স্যার টমাস আলভা এডিসনকে।

    ৭) প্রশ্নঃ ভারতের প্রথম সভ্যতা কোনটি?
    উত্তরঃ ভারতের প্রথম সভ্যতা ছিল হরপ্পা সভ্যতা , যা সিন্ধু নদী উপত্যকা বরাবর গড়ে উঠেছিল।

    ৮) প্রশ্নঃ ভারতের দক্ষিণতম স্থলবিন্দু কোনটি?
    উত্তরঃ আন্দামান এবং নিকোবর দীপপুঞ্জের ইন্দিরা পয়েন্ট হল ভারতের দক্ষিণতম বিন্দু।

    ৯) প্রশ্নঃ কোন যন্ত্রের সাহায্যে সময় মাপা হয়?
    উত্তরঃ ক্রোনোমিটারের সাহায্যে সময় মাপা হয়।

    ১০) প্রশ্নঃ বিয়ের পর ছেলেদের ছোট হোক বা বড় মেয়েদের নিতেই হয়, সেটা কী?
    উত্তরঃ আসলে এখানে পদবীর কথা বলা হয়েছে, বড় হোক বা ছোট হোক মেয়েরা গ্রহণ করে। (বিভ্রান্ত করার জন্য এমন প্রশ্ন করা হয় ইন্টারভিউতে)

  • বি’ষফো’ড়া কেন হয়, প্রতিকার জেনে নিন

    বি’ষফো’ড়া কেন হয়, প্রতিকার জেনে নিন

    তীব্র বেদনাসহ ফোলা বা ত্বকে একাধিক ফোঁড়া, যারা সাধারণত স্টাফালোলোকোক্কাস ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রামিত একটি সাংঘাতিক ধরনের ফোড়া। ফোড়ার অনেকগুলি ছোট ছোট মুখ থাকে। একেই মূলত কার্বাঙ্কল বলে। কার্বাঙ্কল সাধারনত কোমর, ঘাড়ে, পিঠে ও কনুইতে বেশী দেখা দেয়।

    কয়েক দিনের যন্ত্রণার পর যেমন সেরে যেতে পারে কার্বাঙ্কল, তেমনই তা আবার গুরুতর আকারও নিতে পারে। তাই কার্বাঙ্কল হলে প্রয়োজন বাড়তি সতর্কতা। পরিস্থিতির দিকে নজর রাখা দরকার এবং প্রয়োজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ।

    কার্বাঙ্কল কেন হয়?
    মূলত, যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, কার্বাঙ্কল তাদেরই হয়ে থাকে। আবার কোনও সুস্থ, স্বাভাবিক মানুষের দীর্ঘ বা জটিল রোগভোগের পর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলেও কার্বাঙ্কল হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। লক্ষ করলে দেখা যায়, কার্বাঙ্কল ত্বকের এক কিংবা একাধিক রোমকূপকে কেন্দ্র করেই হয়ে থাকে। অনেক সময়ে, মানুষের ত্বকে এক ধরনের ব্যাকটিরিয়া (স্ট্যাফিলোকক্কাস অরিউস) জন্ম নেয়। সেই ব্যাকটিরিয়াগুলি ত্বকের রোমকূপের ছিদ্র দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে ইনফেকশন তৈরি করে। এর পর ব্যাকটিরিয়া, শরীরের মৃত কোষ ও ত্বক-কোষ মিশে পুঁজ তৈরি হয়ে ‘সোয়েলিং’ শুরু হয়। যা ত্বকের বাইরে বেরিয়ে আসতে চায়।

    পরিচ্ছন্নতার অভাব কিংবা কার্বাঙ্কল হয়েছে এমন ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে ব্যাকটিরিয়া ত্বকে বাসা বাঁধতে পারে। লক্ষ করলে দেখা যায়, কার্বাঙ্কল শরীরের সেই সকল অংশেই বেশি হয়ে থাকে, যে সকল অংশে ঘাম বেশি হয়। যেমন- ঘাড়, পিঠ, কোমর, হাঁটুর পিছন দিকের অংশ, আর্মপিট ইত্যাদি।

    উপসর্গ
    ব্যাকটিরিয়া ত্বকের কোনও অংশে ইনফেকশন তৈরি করেছে বা করছে, তা আপনি ত্বকের উপর থেকে প্রথমে বুঝতে পারবেন না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, শরীরে কোনও নির্দিষ্ট অংশের ত্বকের উপরিভাগ কিছুটা শক্ত হয়ে যায় এবং জায়গাটি টিপলে ব্যথা লাগে। পরে দেখা যায়, সেই জায়গাতেই হয়েছে কার্বাঙ্কল। প্রসঙ্গত, কার্বাঙ্কল বেশ কষ্টকর এবং সেটি টানা কয়েক দিন আপনাকে ভোগাবে। এমনকি, কার্বাঙ্কলের আকার বড় হলে জ্বরও আসতে পারে। তবে এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সাধারণ ফোঁড়া এবং কার্বাঙ্কলের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।

    করণীয়
    যদি সম্ভব হয় যে অংশে কার্বাঙ্কল হয়েছে, সেই জায়গাটি খোলা রাখার চেষ্টা করুন। এতে রোগী স্বস্তি বোধ করবেন। তবে আপনাকে যদি পড়াশোনা কিংবা কাজের প্রয়োজনে বাইরে বেরোতেই হয়— চেষ্টা করুন পাতলা এবং ঢিলেঢালা পোশাক পরার। এতে কার্বাঙ্কলের অংশটিতে মোটা এবং ভারী কাপড়ের ঘষা লাগবে না। মনে রাখা দরকার, কার্বাঙ্কল কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই ছোঁয়াচে। ফলে ত্বকের এক অংশ থেকে অন্য অংশে ছড়িয়ে যেতে পারে। তাই একবার ব্যবহার করা পোশাক সাবান দিয়ে না কেচে ফের ব্যবহারের কথা ভাববেন না। আবার কার্বাঙ্কল উপশমের যে যে উপায় রয়েছে, সেগুলি নিজেই প্রয়োগ করার চেষ্টা করুন।

    পরিবারের কারও বা প্রিয়জনের সাহায্য না নেওয়াই ভালো। এতে তার শরীরেও কার্বাঙ্কল ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থেকে যাবে।

    যে ব্যাকটিরিয়া থেকে সাধারণত কার্বাঙ্কল হয়ে থাকে, বিশেষ পরিস্থিতিতে সেটি রক্তের সঙ্গে মিশে গেলে তা হৃদ্যন্ত্র, ফুসফুস এবং শরীরের ‘সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেম’-এ প্রভাব ফেলতে পারে। তাই কয়েক দিনের মধ্যে যদি কার্বাঙ্কল না কমে, তা হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। অনেকের ফোঁড়া বা ফুসকুড়ি খোঁটাখুঁটির অভ্যেস রয়েছে। কার্বাঙ্কলের ক্ষেত্রে তা একেবারেই করবেন না। জোর করে পুঁজ বার করার চেষ্টা করলে ত্বকে গভীর ক্ষত তৈরি হতে পারে।