Category: বিনোদন

বিনোদন

  • ছেলেদের দিকে তাকিয়ে যে জিনিসটি সবার আগে দেখে মেয়েরা

    ছেলেদের দিকে তাকিয়ে যে জিনিসটি সবার আগে দেখে মেয়েরা

    যখন মেয়েরা তাকায় কোনও ছেলের দিকে, তখন কোন দিকে সবার আগে যায় তাদের চোখ? সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্ট সংস্থা ওয়ার্ল্ড অফ আমোর।

    রাস্তাঘাটে চলতে-ফিরতে কত অজস্র অচেনা পুরুষের সঙ্গে ই তো দেখা হয় মেয়েদের। তাদের মধ্যেই কেউ কেউ বিশেষ কারণে আকর্ষণ করে নেয় তাদের দৃষ্টি। আড়চোখে হোক, কিংবা সোজাসুজি— তখন সেই পুরুষের দিকে না তাকিয়ে যেন আর থাকা যায় না।

    কিন্তু যখন মেয়েরা তাকায় কোনও ছেলের দিকে, তখন কোন দিকে সবার আগে যায় তাদের চোখ? সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্ট সংস্থা ওয়ার্ল্ড অফ আমোর। তাদের সমীক্ষার ফলে উঠে এসেছে এমন ১০টি বিষয়, ছেলেদের দিকে তাকানোর সময়ে যেগুলির দিকে সবার আগে চোখ যায় মেয়েদের। আসুন, জেনে নেওয়া যাক—

    ১. ছেলেটি কোন দিকে তাকিয়ে রয়েছে: সাধারণ ভাবে যে কোনও অপরিচিত মানুষের দিকে তাকানোর সময়ে মেয়েরা তাদের চোখের দিকেই তাকায়। সে ক্ষেত্রে সেই মানুষটি কোন দিকে তাকিয়ে রয়েছে, বা কী দেখছে, সে দিকেও নজর যায়। কোনও পুরুষের দৃষ্টি কোন দিকে নিবদ্ধ, সেটা তার মানসিকতারও পরিচায়ক বটে। ফলে সেই সস্পর্কেও মেয়েরা একটা ধারণা করে নিতে চায় কোনও পুরুষের চোখের দিকে তাকিয়ে।

    ২. ছেলেটি কতটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন: মেয়েদের কাছে পরিচ্ছন্নতা সব সময়েই অত্যন্ত গুরুত্ব পায়। স্বভাবতই তারা যখন কোনও পুরুষের দিকে তাকায়, তখন যাচাই করে নেয়,

    ছেলেটি কতটা পরিচ্ছন্ন। সে কেমন পোশাক পরে রয়েছে, কিংবা তার জুতোটা কতটা পরিষ্কার— এগুলো দেখে তারা বুঝে নিতে চায় ছেলেটি কতটা পার্সোনাল হাইজিনে বিশ্বাসী।

     

    ৩. ছেলেটি কী ধরনের পোশাক পরে রয়েছে: কোনও মানুষের পোশাক তার সামাজিক অবস্থান, ব্যক্তিত্ব, রুচি— সব কিছুরই পরিচয় বহন করে। কোনও পুরুষের পোশাক পর্যবেক্ষণ করে মেয়েরা সেই সমস্ত বিষয় সস্পর্কে একটা ধারণা তৈরি করে নিতে চায়।

    ৪. ছেলেটির শরীরী ভাষা কেমন: শরীর, বিশেষত বডি ল্যাঙ্গুয়েজ যে মনের আয়না, তা নতুন করে বলা নিষ্প্রয়োজন। যেমন, কোনও মানুষ যদি মুঠো বন্ধ করে বসে থাকে তা হলে সে গোপনতাপ্রিয়। শিরদাঁড়া টানটান করে যে বসে রয়েছে, সে কোনও কারণে উদ্বিগ্ন কিংবা উত্তেজিত। কোনও ছেলের বডি ল্যাঙ্গুয়েজের এই বিষয়গুলি খতিয়ে দেখে মেয়েরা তার মনের অবস্থাটার একটা আভাস পেতে চায়।

    ৫. ছেলেটি পায়ে জুতো কেমন পরেছে: পোশাকের মতোই, কোনও মানুষের জুতোও তার সস্পর্কে অনেক কথা বলে। পাশাপাশি কোনও মানুষের বর্তমান অবস্থা কেমন, সে সস্পর্কেও আভাস দেয় জুতো। যেমন ধরুন, আপনি কোনও চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে যে ধরনের জুতো পরেন, বন্ধুদের সঙ্গে পার্টিতে গেলে নিশ্চয়ই তার থেকে আলাদা ধরনের জুতো পরেন। মেয়েরা কোনও পুরুষের জুতোর দিকে তাকিয়ে সেই বিষয়গুলিই আঁচ করতে চায়।

    ৬. ছেলেটি কতটা মনোযোগী শ্রোতা: যদি কোনও ছেলে তার বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে থাকে, তা হলে একটি মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে খেয়াল করে, কতটা মনোযোগী হয়ে সে অন্যদের কথা শুনছে। আদৌ অন্যদের কথা শোনার মানসিকতা ছেলেটির মধ্যে রয়েছে কি না, সেটা বোঝার চেষ্টা করে সে। যে মানুষ অন্যদের কথা শুনতে রাজি নয়, সে সাধারণত মেয়েদের মন জিততে পারে না।

    ৭. ছেলেটি কতটা খরুচে : কোনও শপিং মল বা কোনও মার্কেটে যখন কোনও ছেলে কেনাকাটায় ব্যস্ত রয়েছে, তখন একটি মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করে, তার টাকা খরচের হাত কেমন। সব সময়ে খরুচে ছেলেরাই যে মেয়েদের বেশি পছন্দ হবে, তা নয়। বুঝেশুনে খরচ করে যে ছেলে, তার বিবেচনাবোধ বেশি, এমন ধারণাও থাকে অনেক মেয়ের।

    ৮. ছেলেটি অন্যদের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করছে: কোনও মানুষ তার আশেপাশের বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে কেমন ভাবে মিশছে, কী ভাবে কথা বলছে— সেটা তার মানসিকতার বিরাট বড় পরিচায়ক। আশাপাশের মানুষদের সঙ্গে কোনও ছেলের ব্যবহার লক্ষ করে মেয়েরা তার মানসিকতা বোঝার চেষ্টা করে।

    ১০. ছেলেটি ম্যানার্স জানে কি না: লিফটের দরজা খুলে গেলে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটিকে ‘লেডিজ ফার্স্ট বলে এগিয়ে দেয় যে পুরুষ, কিংবা বাসে বয়স্ক মানুষকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে নিজের সিট ছেড়ে দেয় যে যুবক— তাদের প্রতি মেয়েদের একটা আলাদা আকর্ষণ থাকে সব সময়েই। কোনও ছেলের দিকে তাকানোর সময়ে মেয়েরা তাই দেখে নিতে চায়, সেই ছেলের সৌজন্যবোধ রয়েছে কি না।

    ৯. ছেলেটি কতটা ঘন ঘন হাসে: প্রাণ খুলে হাসতে পারে যে মানুষ, তার মনটাও বড় হয়— এমনটাই প্রচলিত ধারণা। আবার কথায় কথায় যে হাসে, তার রসবোধ নিশ্চয়ই খুব সূক্ষ্ণ নয়। কোনও ছেলের হাসির আধিক্য দেখে মেয়েরা তার সস্পর্কে এমনই কিছু ধারণা গড়ে নিতে চায়।

  • এক রাত খুশি করে দিব বিনিময়ে ১০ কোটি দিয়েন : ঐশ্বরিয়া

    এক রাত খুশি করে দিব বিনিময়ে ১০ কোটি দিয়েন : ঐশ্বরিয়া

    সৌন্দর্যের অন্যতম এক অভিনেত্রীর আরেক নাম ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। বরাবরই যার সৌন্দর্যের কাছে ঘায়েল হয়েছে বহু পুরুষ । যার নজরকারা রুপ দেখে তাকে কাছে পেতে চেয়েছে অনেকেই। কিন্ত তাকে কাছে পাওয়া তো এতো সোজা নয়। তাকে কাছে পেতে হলে খরচা করতে হবে কাড়ি কাড়ি টাকা।

    প্রেম বিয়ে ব্যক্তিগত জীবন থেকে ক্যারিয়ার বারবার বিতর্কের মুখে পড়েছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ থেকে ‘যোধা আকবর’, ‘গুরু’ তার জনপ্রিয় ছবির সংখ্যা প্রচুর। অভিনয়ের থেকেও বেশি তার রূপে মুগ্ধ গোটা দুনিয়া।

    বলিউড থেকে হলিউড সারা পৃথিবী জুড়ে রয়েছে অনুরাগীরা। তার রূপে গুণে মুগ্ধ সেরকমই এক অনুরাগী ছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারি। এক সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর,২০০৮ সালে সেই সময়কার পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আসিফ আলি জারদারির আমন্ত্রণে পাকিস্তান রাষ্ট্রপতি ভবনে পারফর্ম করেছিলেন ঐশ্বরিয়া।

    তবে আমন্ত্রণ রক্ষা করতে একটি শর্ত জুরে দেন এই নামীদামী অভিনেত্রী। গোপন সুত্রে জানা যায় আমন্ত্রন রক্ষা করতে তাকে দিতে হবে ১০ কোটি রুপি। এই রুপির বিনিময়েই তার আমন্ত্রণ রক্ষা করতে পারবে।

    পাকিস্তানের নামীদামী ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন সেই অনুষ্ঠানে। যেখানে ছবি তোলা বা ভিডিও করা নিষেধ ছিল। ফলে ঐ অনুষ্ঠানের কোনো ভিডিও ক্লিপ বা ছবি পাওয়া যায় না। পাকিস্তানের রাজনৈতিক বিশ্লেষক শাহিদ মাসুদ এই পারফরমেন্সের কথা ফাঁস করেন সংবাদমাধ্যমে। তা শুনে নাকি বেজায় রেগে গিয়েছিলেন বচ্চন বহু।

     

  • অভিনেত্রীর গাড়ির ধাক্কায় আহত যুবকের মৃত্যু, পরিবারের দাবি ন্যায়বিচার

    অভিনেত্রীর গাড়ির ধাক্কায় আহত যুবকের মৃত্যু, পরিবারের দাবি ন্যায়বিচার

    আসামের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নন্দিনী কাশ্যপের গাড়ির ধাক্কায় আহত সামিউল হক (২২) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হলে মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) তার মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেছেন গুয়াহাটির মেয়র মৃগেন সারানিয়া।

    ঘটনাটি ঘটেছে ২৫ জুলাই মধ্যরাতে গুয়াহাটির কাহিলিপাড়া এলাকায়। নিহত সামিউল হক গুয়াহাটি পৌর করপোরেশনের একজন কর্মচারী ছিলেন এবং ঘটনার সময় তিনি রাস্তার স্ট্রিটলাইট মেরামতের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সে সময় দ্রুতগতির একটি গাড়ি তাকে সজোরে ধাক্কা দিয়ে চলে যায়। পরে জানা যায়, সেটি ছিল অভিনেত্রী নন্দিনী কাশ্যপের গাড়ি।

    সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৫ জুলাই মধ্যরাতে আসামের গোয়াহাটির কাহিলিপাড়া এলাকায় ঘটে দুর্ঘটনাটি। গুয়াহাটি পৌর করপোরেশনের কর্মচারী সামিউল হক স্ট্রিটলাইট মেরামত করছিলেন। এ সময় অভিনেত্রী নন্দিনীর গাড়ি না থেমে বরং ধাক্কা মারে সামিউল হককে। এতে গুরুতর আহত হন তিনি।

    দুর্ঘটনার পরপরই নন্দিনী ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন বলে অভিযোগ ওঠে। পরে প্রত্যক্ষদর্শীরা তাকে তাড়া করে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। আহত সামিউল হককে প্রথমে গুয়াহাটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে অ্যাপোলো হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে কয়েকদিন লাইফ সাপোর্টে থাকার পর তিনি মারা যান।

    এ ঘটনায় ২৮ জুলাই নন্দিনী কাশ্যপকে দিসপুর থানায় প্রায় আট ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন এবং জানান, দুর্ঘটনার সময় তিনি পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝতে পারেননি। পরে ভুক্তভোগীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করে চিকিৎসার খরচ বহনের প্রস্তাব দেন।

    এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, দুর্ঘটনায় ব্যবহৃত গাড়িটি জব্দ করা হয়েছে এবং তদন্ত চলছে। তবে সামিউলের পরিবার অভিযোগ করেছে, অভিযুক্ত একজন তারকা হওয়ায় মামলাটির তদন্তে স্বচ্ছতার ঘাটতি রয়েছে। তারা সুষ্ঠু বিচার চান এবং আইনের চোখে সবাই সমান—এই নীতির ভিত্তিতে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।

     

  • সকালে ওরা আম্মা ডাকে রাতে ক্ষুধা মিটাতে বি;ছা;নায় ডাকে

    সকালে ওরা আম্মা ডাকে রাতে ক্ষুধা মিটাতে বি;ছা;নায় ডাকে

    অভিনয় জগতে দিন ও রাতে ভিন্ন চিত্র ধরা দিয়েছে ভারতের তেলেগু অভিনেত্রী সন্ধ্যা নাইডুর কাছে।

    তার অভিযোগ, দিনে যারা ‘আম্মা’ বলে ডাকেন, রাত নামলে ওই ব্যক্তিরাই তাকে বি;ছায়ানা;য় চান। এমনি ফোনে সরাসরি কুপ্রস্তাবও দেন সন্ধ্যা নাইডু বলেন, ‘সকালে ওরা আমাকে আম্মা বলে ডাকে।

    কিন্তু রাতে চায় বিছা;নায়। ওরা যে ইন্ডাস্ট্রিরই লোকজন সেটা বুঝতে একটুও অসুবিধা হয় না। এক দশকের বেশি সময় ধরে চলচ্চিত্রে কাজ করা সন্ধ্যাকে কারা বিছা;নায় ডাকেন- সেটি তিনি পরিষ্কার করে বলেননি। মা ও চাচির চরিত্রে নিয়মিত অভিনয় করায় এরই মধ্যে সন্ধ্যা নাইডু ‘আম্মা’ উপাধি পেয়েছেন।

    এর আগে তামিল অভিনেত্রী শ্রী রেড্ডি প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে স্থানীয় শিল্পীদের যথেষ্ট সুযোগ নেই। তবে তার প্রতিবাদের ভাষাটা ছিল একটু ভিন্ন।