Category: বিনোদন

বিনোদন

  • অবিবাহিতদের জন্য নিষেধ, শুধুমাত্র বিবাহিতরা মনোযোগ দিয়ে পড়বেন

    অবিবাহিতদের জন্য নিষেধ, শুধুমাত্র বিবাহিতরা মনোযোগ দিয়ে পড়বেন

    প’ছন্দের মানুষের মন জয় করতে নিজেকে আ’কর্ষণীয় করে তুলুন। প্র’থমে ভালোবাসার মানুষটির চোখকে আ’কৃষ্ট করুন। তারপর নিজের ব্য’ক্তিত্ব দিয়ে তার মন জয় করুন।অপর কোনো ব্য’ক্তিকে আপনি তখনই ভালোবাসতে পারবেন যখন আপনি নিজে স’ম্পূর্ণ ভালোবাসতে পারবেন।
    তাই আগে নিজেকে ভালোবাসুন। নিজের মতো করে সময় কাটান। ব’ন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যান। ভালোবাসার মানুষটিকে গু’রুত্ব অ’বশ্যই দিন। কিন্তু তাকে জীবনের কেন্দ্রবিন্দু বানিয়ে ফেলবেন না।তাই এই প্র’তিবেদনে এমনকিছু টিপস রইল যা আপনার স’ঙ্গীর আপনার প্রতি আ’কর্ষণ বাড়াবে এবং আপনি নি’জস্বতাও হারাবেন না।আক’র্ষনীয় হয়ে উঠুন: মন এবং শ’রীর, উভয় মিলেই মানুষ। মনের স’ঙ্গে শ’রীরকেও প্রাধান্য দিন। নিজেকে ফিট রাখুন। নিজেকে আরো আ’কর্ষণীয় করে তোলার চে’ষ্টা করুন। নিজের সাজ-পোশাক এবং ব্য’ক্তিত্বের ওপর নজর রাখুন। পু’রুষকে নারীর সৌ’ন্দর্য প্রাথমিকভাবে ‘আকর্ষণ করে। মানুষকে নিজের প্রতি আ’কর্ষিত করার তেমন কোনো রু’লবুক নেই। কারণ ভিন্ন মানুষ ভি’ন্ন ভাবনার হন।তাদের পছন্দ অ’পছন্দের তালিকাও হয় ভিন্ন। কিন্তু পু’রুষের কিছু সহজাত ভালোলাগা এরপরেও থেকে যায়। আর তার ভিত্তিতেই মন জয় করা যায় পু’রুষের কী সেই উপায়? হাজার রকম উপায় বাতলে দেওয়া যায় বটে এসব ক্ষেত্রে। কি’ন্তু এমন কোনো উপায় অ’বলম্বন করবে না যাতে আপনার স’ঙ্গীকে খুশি করতে গিয়ে নিজেদের সেই প্র’ক্রিয়ায় হারিয়ে ফেলেন।অন্য মানুষের স’ঙ্গেও মে’লামেশা করুন। সামাজিকতা বজায় রাখলে আপনার নিজস্বতাও বজায় থাকবে। স’ম্পর্কের গুরুত্ব বুঝে নিন : এবার ভেবে দেখুন যাকে মনে ধরেছে তাকে কেমনভাবে চান নিজের জীবনে? তার প্রতি যদি আপনার চরম দু’র্বলতা থাকে তবুও তাকে নিয়ে অধিক ভাববেন না। নিজের জীবন, কাজ ই’ত্যাদিকেও প্রাধান্য দিন।মনে রাখবেন পুরুষরা স্বাধীনচেতা মহিলাদের বিশেষ স’ম্মানের চোখে দেখেন। তাই মনের মানুষটির সঙ্গে যদি কথা হয়, তাও বোঝাবেন না যে আপনি তার সঙ্গেই নিজের ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখছেন। সাধারণ বন্ধুত্ব বজায় রাখুন। তাকে নিজের অ’নুভূতি আসতে আসতে বোঝান। কিন্তু নিজের ভালোলাগা তার উপর চাপিয়ে দেওয়ার চে’ষ্টা করবেন না।নিজেকে ভালোবাসুন : একটা কথা মনে রাখবেন যদি ভালোবাসা শাশ্বত হয়, তবে অ’বশ্যই প্রয়োজনে ভালোবাসার মানুষের জন্য সাগর পাড়ি দিন। কি’ন্তু যদি সেই ভালোলাগা কয়েকটি ডেটের জন্য সী’মাবদ্ধ হয়, তবে ভেবে দেখুন অ’কারণ খাটবেন কি না।

  • স্বামীরটা বেশি বড় হওয়ায় স্বামীকে পাঠালেন হলো ছোট বোনের ঘরে

    স্বামীরটা বেশি বড় হওয়ায় স্বামীকে পাঠালেন হলো ছোট বোনের ঘরে

    সালিশ শেষে বড় বোনের স্বামীর ঘরে পাঠানো হলো ছোট বোনকে
    পারিবারিক সম্মতিতে প্রায় চার মাস আগে ধুমধাম করে বিয়ে হয়েছিল। হঠাৎ করেই পরী (ছদ্মনাম) স্বামীর ঘরে যেতে বেঁকে বসেন। এ নিয়ে সালিস বৈঠক শুরু হয়। সেই বৈঠকে ছেলের পক্ষ বিয়ের ক্ষ’তিপূরণ দাবি করে। মেয়ের পরিবার বিয়ের আয়োজনে ছেলেপক্ষের যে খরচ হয়েছে তা ফেরত দিতে না পারায় বড় বোনের স্বামীর ঘরে ছোট বোনকে পাঠিয়ে দিয়েছেন সালিসদাররা।
    বরিশালের উজিরপুর উপজে’লার হারতা ইউনিয়নের লাথারকান্দি গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। চলতি বছরের ২৩ মে এ ন্যক্কারজনক ঘটনাটি ঘটলেও সম্প্রতি বি’ষয়টি জানাজানি হয়। জানাজানির পর এ নিয়ে হারতা ইউনিয়নের লাথারকান্দি গ্রামে এবং স্বরূপকাঠি উপজে’লার বলদিয়া ইউপির ডুবি গ্রামে শোরগোল পড়েছে। দুই পক্ষের ভিডিও এবং অডিও বক্তব্য কালের কণ্ঠের কাছে রক্ষিত আছে।
    এদিকে তথ্য নিতে ছেলের বাড়িতে হাজির হওয়ার পরপরই তার বর্তমান স্ত্রী স’প্তম শ্রেণিপড়ুয়া শিক্ষার্থীকে নাজিরপুর উপজে’লার কলারদোনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এমএলএসএস মোজাম্মেলের বাসায় দ্রুত পাঠিয়ে দেওয়া হয়।জানা গেছে, লাথারকান্দি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী পরী । তার স’ঙ্গে পার্শ্ববর্তী স্বরূপকাঠি উপজে’লার শাহাদত হোসেন ওরফে উকিলের ছেলে সৈকতের (১৯) বিয়ে হয়। কিছুদিন আগে সৈকতের স্ত্রী পরী তার বাবার বাড়িতে চলে যান।
    এভাবে প্রায় চার মাস আঁখি তার বাবার বাড়িতে অবস্থান করে আসছিলেন। চলতি বছরের ২২ মে সৈকতের বাবা তার ছেলের স্ত্রী পরী আনতে লাথারকান্দি বেয়াইবাড়িতে যান। তার স’ঙ্গে সৈকতের ভ’গ্নিপতি হাচান ছিলেন। আঁখি তাদের স’ঙ্গে স্বামীর বাড়িতে আসতে অ’পারগতা প্রকাশ করেন। এমনকি আর কোনো দিন যাব’েন না বলে শ্বশুরকে জানিয়ে দেন।
    তখন সৈকতের বাবা ছেলের বিয়েতে যে টাকা খরচ হয়েছে, ক্ষ’তিপূরণ হিসেবে তা দাবি করে বসেন। তখন আঁখিদের বাড়িতে ওই রাতেই স্থানীয়দের সমন্বয়ে এ নিয়ে সালিস বৈঠক শুরু হয়। গভীর রাত পর্যন্ত চলে সেই বৈঠক। এ সময় মেয়ের বাবা টাকা দিতে অ’পারগতা প্রকাশ করেন।
    তখন সৈকতের বাবা শাহাদত হোসেন ক্ষ’তিপূরণ হিসেবে আঁখির ছোট বোনকে সৈকতের স’ঙ্গে বিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দেন। তখন উপস্থিত সালিসদাররা এমন প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান। তখন আঁখির ছোট বোন ঘরে ঘু’মিয়ে ছিল। পরদিন ২৩ মে সকালে সালিসদারদের সি’দ্ধান্ত অনুসারে ছোট বোনকে স্বরূপকাঠিতে সৈকতের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়।
    এ ব্যাপারে কথা হয় লাথারকান্দি গ্রামের মোহা’ম্ম’দ আলী ব্যাপারীবাড়ির সালিসদার রুহুলের স’ঙ্গে। তিনি বলেন, মেয়ের বাবা ও মায়ের কাছে সবার সামনে ছেলের বাবা ও ভ’গ্নিপতি দাবি করেন- টাকা দাও, না হয় মেয়ে দাও। এ ব্যাপারটি আমা’র ভালো না লাগায় আমি ওই বৈঠক থেকে রাত ৯টার দিকে চলে আসি। তারপর শুনেছি, ছোট মেয়েকে ওই বাড়ি থেকে স্বরূপকাঠি নিয়ে গেছেন তারা।
    বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আরেক সালিসদার হু’মায়ুনের স্ত্রী লুৎফা বেগম। তিনি বলেন, ছেলের বাবা শাহাদত ও বোনজামাই মো. হাচান বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তারা সবার উপস্থিতিতে বৈঠকে সৈকতের বিয়েবাবদ খরচ দাবি করেন। একপর্যায়ে তারা বলেন, যদি সৈকতের বিয়েবাবদ খরচ হওয়া টাকা না দেন তাহলে ছোট মেয়েকে সৈকতের বউ হিসেবে দিয়ে দেন।একই কথা বারবারই বলছিলেন সৈকতের বাবা শাহাদত। আমি এমন সি’দ্ধান্তে রাজি ‘হতে না পেরে চলে আসি।
    লুৎফা আরো বলেন, ওখানে একই গ্রামের মোবারেক ডাকুয়া সালিসদার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আমর’া চলে এলেও পরে জানতে পারি, ওনাদের দাবীকৃত টাকা দিতে না পারায় সোমবার সকালে শাহাদত ও হাচান ক্লাস সেভেনপড়ুয়া ছোট মেয়েকে বউ করে স্বরূপকাঠি নিয়া গেছে।
    সৈকতের বাবা শাহাদত হোসেন মুঠোফোনে বলেন, সবার সামনে চার মাস আগে ছেলের বিয়ে বাবদ খরচ হওয়া টাকা চাই। অথবা ছেলেকে পুনরায় বিয়ে দিয়ে দেওয়ার দাবি করি মেয়ের পরিবারের কাছে। এ সময় মেয়ের বাবা টাকা দিতে অ’পারগ হলে আমর’া ছোট মেয়েকে সৈকতের স’ঙ্গে বিয়ে দেওয়ার দাবি করি। তখন উপস্থিত সালিসদাররা আমা’দের প্রস্তাবে রাজি হন।
    পরদিন সকালে সালিসদারদের সি’দ্ধান্ত অনুসারে ছোট মেয়েকে নিয়ে স্বরূপকাঠি আমা’দের বাড়িতে চলে আসি।সৈকতের মা বলেন, ছেলের বউকে আনতে তার স্বামী শাহাদত হোসেন লাথারকান্দি বেয়াইবাড়িতে যায়। পরের দিন আমা’র স্বামী ও মেয়ে জামাই বউকে নয়, লাথারকান্দি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের স’প্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী বউয়ের ছোট বোনকে সৈকতের বউ হিসেবে নিয়ে আসেন।
    পরীর বাবা-মা বলেন, ছেলের বাবার দাবি অনুসারে টাকা দিতে পারলে ছোট মেয়েকে ওখানে পাঠিয়ে দেওয়ার দরকার ‘হতো না। আমর’া গরিব মানুষ, টাকা দিতে হলে আমা’র ঘর বিক্রি করতে হবে। তাই বসতঘর হারানোর ভয়ে টাকার পরিবর্তে ছোট মেয়েকে সৈকতের বউ হিসেবে পাঠিয়ে দিই।

  • স্বামীর ওটা বেশি বড়, সহ্য করতে না পেরে বউয়ের কাণ্ড

    স্বামীর ওটা বেশি বড়, সহ্য করতে না পেরে বউয়ের কাণ্ড

    উত্তাল প্রেমের সময় টের পাননি। কিন্তু ঘোর কাটতেই বুঝলেন কিছু একটা ভ,য়’ঙ্কর ঘটেছে। পুরুষা,’’ঙ্গে প্রচণ্ড যন্ত্র’নার ফলে শরীরে ছড়িয়ে পড়ল অ,স্বস্তি।অগ্যতা চিকিৎসকের; শরণাপন্ন হলেন ৪৩ বছরের তরুণ। সে,ক্সের সময় পুরুষা,’’ঙ্গে লাভ বা,ইট দিয়েছিলেন বান্ধবী। কিন্তু হা,ল্কা কামড় নয়, পড়েছিল একটু বেশি চাপ। তাতেই কা,লশিটে পড়ে গিয়েছিল পুরুষা,’’ঙ্গে।ওই কা’মড়ের ফলে ছিড়ে গিয়েছে বেশকিছু টি,স্যু!

    এমনই এক ভ’য়ঙ্ক’র ঘটনার বর্ণনা করেছে ভিজুয়াল জার্নি অব এমা’র্জেন্সি মেডিসিন। জার্নালের তরফ থেকে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়, তাতেই ছবি সমেত প্রকাশিত হয় এই সংক্রমণের তথ্য।সেখানে জানানো হয় যে শ,রীরে এমন হাল হলেও জ্বর আসেনি।

    কারণ শুধুমাত্র পুরুষা’’’ঙ্গেই পচন ধরতে শুরু করেছিল, সারা শরীরে নয়। এর পরিণাম ‘’হতে পারত ভয়’’ঙ্কর। এমন কী’’ মৃ’’ত্যু পর্যন্ত ‘’হতে পারত। শা,রীরিক মি’লনের প্রায় পাঁচদিন পর ব্যাথা অনুভব করেন তরুণ। সংক্রমণ যে হয়েছে তা তিনি বুঝতে পারেননি। কারণ সংক্রমণের ফলে জ্বর হয়নি। তবে ব্যাথা হয়েছিল অসহ্য।ত,রুণের অবস্থা দেখে তাকে তড়িঘড়ি হাস’পাতালে ভর্তি করা হয়।

    আরো পড়ুন : নাদিয়া আফরিন মিম, বাংলাদেশের একজন মডেল ও অ’ভিনেত্রী। লাক্স চ্যানেল আই সুপার স্টার ২০১৪ গ্র্যান্ড ফাইনালের বিজয়ী তিনি। নাদিয়ার জ’ন্ম ময়মনসিংহ জে’লায়। উচ্চ মাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে কৃতকার্য হয়ে পরবর্তিতে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি বি’ষয়ে অনার্স করেন তিন।

    এরপর শোবিজে নাম উঠিয়ে করেছেন একাধিক নাটকে অ’ভিনয়। তার উল্লেখযোগ্য নাটকগু’’লো মানুষ ‘’হতে সাবধান, দুষ্ট ছেলের দল, লাইফ ইজ বিউটিফুল, ব্যাচেলর পয়েন্ট, আধুনিক ছেলে, সু’দ্ধ মোখলেছ, বিয়ে বিড়ম্বনা। সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন নাদিয়া। যেখানে তাকে অন্তর্বাস পরে বয়ফ্রেন্ডের সাথে অন্তর’’ঙ্গ অবস্থায় দেখা যায়। যা নিয়ে চলছে বেশ আলোচনা।ছবিতে নিজের প্রিয় ভালোবাসার মানুষের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন এই মডেল। তাদের এই সম্প’র্কের ৭ মাস ‘’হতে চললো তেমনটাও জানিয়েছেন।

    নাদিয়া আফরিন মিম, বাংলাদেশের একজন মডেল ও অ’ভিনেত্রী। লাক্স চ্যানেল আই সুপার স্টার ২০১৪ গ্র্যান্ড ফাইনালের বিজয়ী তিনি।নাদিয়ার জ’ন্ম ময়মনসিংহ জে’লায়। উচ্চ মাধ্যমিকে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে কৃতকার্য হয়ে পরবর্তিতে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি বি’ষয়ে অনার্স করেন তিন।

    এরপর শোবিজে নাম উঠিয়ে করেছেন একাধিক নাটকে অ’ভিনয়। তার উল্লেখযোগ্য নাটকগু’’লো মানুষ ‘’হতে সাবধান, দুষ্ট ছেলের দল, লাইফ ইজ বিউটিফুল, ব্যাচেলর পয়েন্ট, আধুনিক ছেলে, সু’দ্ধ মোখলেছ, বিয়ে বিড়ম্বনা।

    সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন নাদিয়া। যেখানে তাকে অন্তর্বাস পরে বয়ফ্রেন্ডের সাথে অন্তর’’ঙ্গ অবস্থায় দেখা যায়। যা নিয়ে চলছে বেশ আলোচনা। ছবিতে নিজের প্রিয় ভালোবাসার মানুষের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন এই মডেল। তাদের এই সম্প’র্কের ৭ মাস ‘’হতে চললো তেমনটাও জানিয়েছেন।

  • ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।
    দু’বছরের সম্পর্ক তরুণ-তরুণীর। ভবিষ্যতে একসঙ্গে থাকার পরিকল্পনাও করে ফেলেছেন তাঁরা। তাই প্রেমিকের পরিবারের সঙ্গে পরিচয়পর্ব সারতে গিয়েছিলেন তরুণী। নৈশভোজের পর পরিবারের ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন তরুণের মা। তখনই মাথায় বাজ পড়ে তরুণীর। প্রেমিকের মা যাঁকে তাঁর সন্তানের পিতা হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন, সে আসলে তরুণীরই পিতা। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য জানতে পেরে চমকে ওঠেন তরুণী। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে সমাজমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছেন তিনি।

    সম্প্রতি রেডিটে পোস্ট করে তরুণী লেখেন, ‘‘দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর আমি জানতে পারি যে আমার প্রেমিক আসলে আমার সৎভাই।’’ তিনি জানান, প্রেমিকের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন তরুণী। প্রেমিকের মায়ের সঙ্গে ভালই ভাব হয়ে যায় তাঁর। নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

    তরুণীর দাবি, ওই ছবিতে যাঁকে দেখানো হয়েছে তিনি আসলে ওই তরুণীর পিতা। অর্থাৎ, তাঁর প্রেমিকই তাঁর সৎভাই। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য উদ্‌ঘাটিত হওয়ার ফলে হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে নেটব্যবহারকারীদের কাছে পরামর্শ চান তিনি। নেটাগরিকদের একাংশ মন্তব্য করেছেন, ‘‘তুমি তোমার প্রেমিকের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করে দেখতে পারো।’’ আবার কয়েক জন নেটাগরিক বলেছেন, ‘‘তুমি বোলো না কিছু। না হলে সব আরও জটিল হয়ে যাবে।’’