Category: বিনোদন

বিনোদন

  • সহবাসের আগে মাত্র ১ টুকরা সেবন করুন, চলবে টানা ১ ঘন্টা

    সহবাসের আগে মাত্র ১ টুকরা সেবন করুন, চলবে টানা ১ ঘন্টা

    পুরষ- নারীর যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে যে যে খাবার খাওয়া উচিত, শরীরের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে প্রয়োজন সঠিক সময়ে সঠিক খাদ্য। ওজন কমানো সম্প্রতিককালে নিউ ট্রেন্ডের অন্তর্গত।

    যা করতে গিয়ে প্রয়োজনীয় খাবারকে দূরে ঠেলে দেয় মানুষ। এতে ওজন হয়ত কমে কিন্তু সুখী দাম্পত্য জীবনে কলহ ডেকে আনে। বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক রাখতে, প্রথমেই যেটা প্রয়োজন তা হল মানসিক শান্তি ও মনে মিল।

    দ্বিতীয় শারীরিক যৌন চাহিদা যথাযথ পূর্ণ করা। অনেকেই বিয়ের বেশ কিছু বছর পর দ্বিতীয় বিষয়টি নিয়ে খুব একটা মাথ ঘামাতে চায় না। ফলে যৌন অক্ষমতা দিন দিন বাড়়তে থাকে।

    কিন্তু এর ফলে সাংসারিক জীবনে ঢুকে পরে অশান্তির কালো ছায়া। তাই আপনি যদি ডায়েট চার্ট সঠিক রাখতে পারেন তাহলে এই ধরের সমস্যা থেকে দূরে সরে থাকতে পারবেন। মনে রাখবেন এরজন্য

    পুষ্টিকর খাবার দাওয়ারই যথেষ্ট। আপেল- প্রতি দিন পুরুষদের একটি করে আপেল খাওয়া উচিত। এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জননাঙ্গে রক্ত সরবরাহ বাড়ায়। যা আপেলের মধ্যে থেকে পাওয়া যায়।

    দুধ- যেসব খাবারে বেশু পরিমাণ প্রাণিজ- ফ্যাট আছে এমন প্রাকৃতিক খাদ্য আপনা যৌন’জীবনের উন্নতি ঘটাবে। কলা- কলা পুষ্টি বাড়ায় শুধু তাই নয়, যৌন ইচ্ছা তীব্র করে।

    এতের প্রচুর পরিমাণে রয়েছে পটাশিয়াম। যা যৌন মিলনে শক্তি যোগায়। রসুন- নারী পুরুষ উভয়েরই রসুন খাওয়া প্রয়োজনীয়। রসুন যৌন উদ্দীপনা বাড়াতে এবং জননাঙ্গকে পূর্ণ সক্রিয় রাখতে রসুনের পুষ্টিগুণের কার্যকারিতা সর্বজন স্বীকৃত।

    মধু- নারী পুরুষ উভয়কেই যৌন শক্তি বাড়াতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩য় ৪ দিন ১ গ্রাস গরম জলে ১ চামচ মধু মিশিয়ে খাওয়া উচিত। কফি- কফি যৌন ইচ্ছার মুডকে তরাণ্বিত করে। বিট- জননাঙ্গের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে প্রতিদন বিট খাওয়া উচিত।

    স্যালাডের সঙ্গে নিয়ম করে বিট খেলে, প্রচুর নাইট্রট শরীরে প্রবেশ করবে। বাদাম- বাদামে জিঙ্কক থাকায় শুক্রাণুর পরিমাণ তুলনামূলক হারে বৃদ্ধি করে

    শুধু ১ টি মাত্র ঔষধ খান টানা ১ ঘণ্টা স’হবাস করুন বী’র্যপাত ব’ন্ধ রেখঃ পুরু’ষ যদি না’রীকে বি’ছানায় তৃ’প্তি দিতে না পারে তাহলে তার পুরু’ষত্বও বৃথা।

    বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ দাম্পত্য ক’লহের অন্যতম কারন না’রীর চা’হিদা সঠিকভাবে পূরন না হওয়া। বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ পুরু’ষই এই স’মস্যায় ভুগছে।

    নানা ধ’রনের কারনে বর্তমান পুরু’ষরা তার স্বা’ভাবিক যৌ’ন ক্ষ’মতা হারাচ্ছে। ধূমপান, ম’দ্যপান, অতিরি’ক্ত হস্থমৌথুন ইত্যাদি এসবের প্রধান কারন। যাইহোক আর চিন্তার কোন কারন নেই।

    মাত্র একটি ও’ষুধ সেবনেই আপনি টানা এক ঘন্টা স’হবাস ক’রতে পারবেন কোন ধ’রনের পতন ছাড়া। কি ও’ষুধ আর কীভাবে খাবেন বি’স্তারিত দেখু’ন ভিডিওতে।

    ভিডিওটি ইউটিউব এ দেয়া আছে। ভিডিওটি দে’খতে স্ক্রল করে পোষ্টের নিচে চলে যান।

    আরো পড়ুনঃ জে’নে নিন মৃ’ত্যুর পর শেষ গোসল কেন বড়ই পাতা দিয়ে গোসল করান হয়! থিবীতে সবকিছুর যেমন শুরু আছে, তেমনি তার শেষও আছে। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ যখন অনেককিছু পেয়ে বসে তখন শেষ নামক শব্দটাকে ভু’লে যায়।

    আর তখনি মানুষে-মানুষে হা’নাহানি আর কোন্দলের সৃষ্টি হয়। সৃষ্টি শব্দটার সাথে শুরু শব্দটার যেমন মিল আছে, তেমনি শেষ শব্দটার সাথেও মৃ’ত্যু শব্দটার অনেক মিল।

    এই মৃ’ত্যুর পরও রীতির অভাব নেই। ক’বরে নিয়ে দা’ফন সম্পন্ন করার আগে শেষ গোসলের রীতি অবশ্যই পা’লন ক’রতে হয়। তবে এর মাঝেও পা’লন করার মত অনেক কিছু রয়েছে।

    মৃ’তের গোসলের পানিতে বড়ই বা কুলপাতা দেয়া শরীয়ত সম্মত। অনেকে অবশ্য এটাকে ওয়াজিব বলে থাকে তবে এটা ওয়াজিব নয়। আলেমগণ হাদিসের নির্দে’শকে মুস্তাহাব বলেছেন। কারণ কুলপাতা পরি’ষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য খুব কা’র্যকরী।

    কুলপাতা না পাওয়া গেলে সাবান বা এ জাতীয় কিছু ব্যবহার করাই যথেষ্ট। ইসমাঈল ইবনে আবদুল্লাহ (রহ) উম্মে আতিয়্যা আনসারী রা. থেকে বর্ণিত, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর কন্যা যায়নাব রা.-এর ইন্তিকাল হলে তিনি আমাদের কাছে এসে বললেন : তোম’রা তাকে তিন, পাঁচ প্রয়োজন মনে করলে তার চাইতে অধিকবার বরই পাতাসহ পানি দিয়ে গোসল দাও।

    শেষবার কর্পূর বা (তিনি বলেছেন) কিছু কর্পূর ব্যবহার করবে। তোম’রা শেষ করে আমাকে জা’নাও। আম’রা শেষ করার পর তাকে জা’নালাম। তখন তিনি তাঁর চাদরখানা আমাদের দিয়ে বললেন: এটি তাঁর গায়ের সাথে জড়িয়ে দাও।

  • দিনের বেলায় বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল

    দিনের বেলায় বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল

    মারা যাওয়া শিশু হুমাইরা আক্তার

    কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলায় বাড়ির উঠান থেকে দুই বছর বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে একটি শিয়াল। পরে শিয়ালের কামড়ে মারা যায় শিশুটি। গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে সদর উপজেলার বৌলাই ইউনিয়নের পুঁথিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

    মারা যাওয়া শিশু হুমাইরা আক্তার পুঁথিপাড়া এলাকার অটোরিকশাচালক হুমায়ুন কবিরের মেয়ে।

    সন্তানের মৃত্যুর তথ্য জানিয়ে হুমায়ুন কবির বলেন, সন্ধ্যায় হুমাইরা তার চাচা গোলাম মোস্তফার ঘর থেকে খেলাধুলা করে নিজেদের ঘরে ফিরছিল। এ সময় পরিবারের কেউ বুঝে ওঠার আগেই বাড়ির উঠান থেকে শিশুটিকে টেনে নিয়ে যায় শিয়াল। পরে খোঁজাখুঁজির পর বাড়ির অদূরে ঝোঁপে শিশুটির মরদেহ পাওয়া যায়। তিন ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সবার ছোট হুমাইরা।

    শিশুটির ভাবি মর্তুজা বেগম বলেন, সন্ধ্যার নামাজের পর ঘরের সামনে দিয়ে দুটি শিয়াল যেতে দেখেছিলেন তিনি। পরে হুমাইরার মৃত্যুর খবর পেয়ে তিনি ধারণা করেন ওই শিয়াল দুটিই শিশুটিকে টেনে নিয়ে গেছে। হুমাইরার পুরো শরীরেই শিয়ালের কামড়ের দাগ ছিল ছিল।

    স্থানীয় বাসিন্দা মোহাম্মদ রাসেল বলেন, বছরখানেক আগেও একই এলাকায় শিয়ালের আক্রমণে আরও একটি শিশুর মৃত্যু হয়। আগে এলাকায় বনজঙ্গল ও আখখেত বেশি থাকায় শিয়ালের খাদ্যের অভাব ছিল না। এখন জঙ্গল কমে যাওয়ায় লোকালয়ে শিয়ালের উপদ্রব বেড়ে গেছে। এ নিয়ে এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। শিশুটির জন্য এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

    এর আগে চলতি বছরের ১৯ মার্চ পার্শ্ববর্তী তেরহাসিয়া গ্রামের মো. লিংকনের দুই বছর বয়সী ছেলে মো. আরাফকে বাড়ির উঠান থেকে টেনে নিয়ে যায় শিয়াল। পরে বাড়ির পাশেই শিশুটির মরদেহ পাওয়া গিয়েছিল।

    কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে এ ব্যাপারে কী ব্যবস্থা নেওয়া যায়, সে বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হবে।

  • আর্মিতে মেয়েদের ভা.র্জি.নিটি টেস্ট যেভাবে করানো হয়, ভিডিও সহ

    আর্মিতে মেয়েদের ভা.র্জি.নিটি টেস্ট যেভাবে করানো হয়, ভিডিও সহ

    বর্তমান যুগে মেয়েরা ছেলেদের থেকে কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই। বর্তমান যুগে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এই আর্মি পুলিশসহ সব বাহিনীতেই যোগদানের পূর্বে সকলকেই বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং সম্পন্ন করতে হয় তা ছেলে হোক কিংবা মেয়ে হোক। রুলস আসলে সবার জন্যই সমান।

    আর্মিতে নিয়োগ দেওয়ার পূর্বে এমনকি ট্রেনিং শুরুর আভেই ছেলে মেয়ে উভয়েরই মেডিকেল টেস্ট করানো হয়। যদি কারো শরীরে কোন রোগ বা সমস্যা থাকে। তাহলে তাকে আর আর্মিতে নেয়া হয়না। এগুলো কম বেশী সকলেরই জানা থাকলেও অনেকেই হয়তো জানেন না যে , আর্মিতে নিয়োগের সময় মেয়েদের ভার্জিনিটি বা সতীত্ব টেস্ট ও করতে হয় ।

    এখন প্রশ্ন হলো , আর্মিতে মেয়েদের ভার্জিনিটি বা কুমারীত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয় ।

    আর মেয়েরা যদি ভার্জিন না হয় তাহলে তাকে আর্মিতে নেয়া হয় কিনা। আর এই মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট কেনইবা করা হয়। এই টেস্ট করাটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত? এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর জানাবো আজ
    আর্মিতে যোগ দেওয়ার জন্য মেয়েদেরকে অনেক কঠিন কঠিন সব প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। নারী বলে সে ক্ষেত্রে কোন ছাড় নেই। শারীরিক বা মানসিক সব ধরনের কঠিন চাপের মধ্য দিয়ে যেতে হয় নারী পুরুষ সবাইকেই। আর্মিতে নিয়োগ পাওয়ার পূর্বে মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করতে হয়। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই বিষয়ে আমরা ভিডিওর শেষের দিকে আলোচনা করব। তবে চলুন তার আগে আমরা দেখে নেই আর্মিতে মেয়েদের মেডিকেল টেস্টে যে সমস্ত ধাপগুলো সম্পন্ন করতে হয়।

    মেয়েদের মেডিকেল টেস্টের প্রথম ধাপ হলো তাদের বয়সের উর্ধ্বসীমা হতে হবে 21 বছর। তার পরে তাদের হাইট চেক করা হয়। আর্মিতে নিয়োগ পেতে হলে মেয়েদের উচ্চতা হতে হবে কমপক্ষে 5 ফুট 1 ইঞ্চি। নেক্সট স্টেপ এ ওয়েট চেক করা হয়। 5 ফুট 1 ইঞ্চি হাইট অনুসারে মেয়েদের ওজন হতে হয় 40 থেকে 41 কেজি। তবে মনে রাখতে হবে ওভারওয়েট মেয়েদের কিন্তু আর্মিতে নিয়োগ দেয়া হয় না ।

    এরপর মেয়েদের ব্লাড প্রেসার এবং হার্টবিট চেক করা হয়। সেখানে পরীক্ষা করে দেখা হয় প্রার্থীর হার্টবিট স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি আছে কিনা । মেয়েদের শরীরের যেকোনো ছোট ছোট সমস্যা তাদের সৈনিক হওয়ার পথে বাধা হতে পারে। এরপর মেয়েদের চেস্ট মেপে দেখা হয়। যদি চেস্ট নরমালি ২৮ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে এটা ফুলিয়ে 30 ইঞ্চি করে দেখাতে হয় ।

    এরপর মেয়েদের পা খুব ভালোভাবে চেক করা হয়। বিশেষ করে হাঁটু সোজা করে দাঁড়ানোর পর দুই হাটু যদি ক্লোজ হয়ে যায় তাহলে সাধারনত মেয়েদের রিজেক্ট করে দেওয়া হয়ে থাকে । এরপর দেখা হয় মেয়েদের পায়ের পাতা সমান ও পায়ের পাতা মাটির সাথে মিশে যায় কিনা । এরপর মেয়েদের ব্লাড টেস্ট করা হয়। যদি রক্তে কোন সমস্যা থাকে বা শরীরে কোন রোগ থাকে তাহলে তাকে আমিতো নেওয়া হয় না । আর এই টেস্টের মাধ্যমে এটাও জানা যায় যে প্রার্থী কোন মাদক সেবন করে কিনা ।
    এরপরের স্টেপ এ মেয়েদের ইউরিন টেস্ট করা হয়। আর এটা করার কারণ হলো মেয়েদের মূত্রনালীতে কোনো ইনফেকশন আছে কিনা তা জানার জন্য। এরপর মেয়েদের ফুল বডি এক্সরে করা হয়। যদি শরীরের কোনো হাড়ভাঙ্গা থাকে তাহলে সে বাদ পরে যাবে। এরপর আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয় । যেখানে দেখা হয় শরীরের টিস্যু বা অর্গান গুলো ঠিকঠাক আছে কিনা। এরপর মেয়েদের শ্রবণ শক্তি পরীক্ষা করা হয়। মেয়েদের শরীরে কিন্তু কোন ট্যাটু মার্ক থাকা যাবে না ।

    এরপর মেয়েদের নাক পরীক্ষা করে দেখা হয় নাকের সব কিছু ঠিক আছে কিনা এবং নাকে কোন সার্জারি করা আছে কিনা । নাকে সার্জারি করা থাকলে তাকে আর আর্মিতে নেওয়া হয় না। শ্রবণশক্তির সাথে সাথে মেয়েদের দৃষ্টিশক্তিও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। এর জন্য চোখের সামনে একটি পেন্সিল রেখে চোখের মুভমেন্ট চেক করা হয় আর ২০ ফুট দূরে রাখা সংখ্যাকে সনাক্ত করতে বলা হয়। কেউ যদি চশমা ব্যবহার করে থাকে আর তার চশমার পাওয়ার যদি মাইনাস ২.৫ এর নীচে হয় তাহলেও তাকে আর্মিতে নেওয়া হয় । তবে কেউ কালার ব্লাইন্ড হলে তাকে নেয়া হয় না।

    এরপর জীব্বা হাত হাতের আঙ্গুল সবকিছুই পরীক্ষা করা হয়। এমনকি কারো হাতের তালুর যদি অতিরিক্ত ঘামতে থাকে তাহলেও তাকে অনেক সময় আনফিট বলে গণ্য করা হয়। এরপর দাঁত পরীক্ষা করা হয়। যদি কারো দাঁত ভাঙ্গা বা রিপ্লেস করা থাকে তাহলে সে আনফিট হয়ে যাবে।
    এরপর দেখা হয় কারো হার্নিয়া বা পাইলসের মত কোন রোগ আছে কিনা। এরপর যে স্টেপ গুলি পরীক্ষা করা হয় সেগুলি আরো গুরুত্বপূর্ণ ।দেখা হয় কারো শারীরিক বা মানসিক সমস্যা রয়েছে কিনা । উপরের টেস্টগুলো কিন্তু ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই করা হয় । মেয়েদের ক্ষেত্রে আরো দেখা হয় 16 বছরের আগে কারো পিরিয়ড হয়েছে কিনা। এছাড়াও দেখা হয় পিরিয়ড সাইকেল ঠিক আছে কিনা। এমনকি মেয়েদের পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে কোন যন্ত্রণা বা ওভার ফ্লো হয় কিনা । এছাড়াও টেস্টে মেয়েদের মূত্রাশয় ও ডিম্বাশয় এর আকার স্বাভাবিক হতে হয়। উপরের সবগুলো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গেলে এরপর মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করা হয়। এটাও তাদের রুলসের মধ্যে একটি।

    যদি কোন মেয়ে কোন ছেলের সাথে একাধিকবার যৌ-ন সম্পর্কে লিপ্ত হয় । তাহলে সে মেডিকেল টেস্টে ধরা পড়ে যাবে। এবং সাথে সাথে তাকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয় । তবে মেয়েটি যদি এক থেকে দু’বার যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। তাহলে তার বাদ পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। একটু সহজ করে বললে বিষয়টি দাঁড়ায় যে সকল মেয়েরা যৌন-আসক্ত সে সকল মেয়েদের সাধারণত আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। তবে এখানে মূলত ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় মেয়েরা মেরিড কিনা সেটা জানার জন্য।

    বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে নারীদের নিয়োগ পেতে হলে অবশ্যই তাকে কুমারীত্ব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে ১৯৫০ সাল থেকে মেয়েদের এই ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় আর সেটা করা হয় কুখ্যাত two-finger টেস্টের মাধ্যমে। সেখানে কোন মেয়ে ভার্জিন না হলে তাকে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে যত নারী সদস্য আছে। তারা সকলেই এই কুমারীত্ব বা ভার্জিনিটি টেস্ট করেই নিয়োগ পেয়েছেন।
    তবে বাংলাদেশে এই ধরনের কোন পরীক্ষা করা হয় কিনা তা নিয়ে কেউ কখনই অভিযোগ করেনি। ধারণা করা হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সতীত্ব পরীক্ষা করার মত কোন লজ্জাজনক পরীক্ষা মেয়েদেরকে দিতে হয় না।

  • গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত স’হবাস করা উচিত? জেনে রাখুন তথ্যটি

    গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত স’হবাস করা উচিত? জেনে রাখুন তথ্যটি

    গর্ভধারণ(Pregnancy) করার আগে পর্যন্ত সকল দম্পতিই সহবাস করে। কিন্তু অনেকের মনেই এই প্রশ্নটা ঘুরপাক খায় যে, গর্ভধারণ(Pregnancy) হলে কি সহবাস করা উচিত না উচিত না? অনেকেই মনে করেন গর্ভধারণ(Pregnancy) হয়ে গেলে আর সহবাস করা উচিত নয় আবার অনেক কাপল মনে করে গর্ভধারণেও সহবাস(Intercourse) করা যায়, ভয়ের কিছু নেই! এই নিয়ে অনেকের মনেই অনেক কনফিউশন থাকে। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে জানবো যে গর্ভাবস্থায় আদৌ সহবাস করা যায় কিনা? আর এই বিষয়ে ডাক্তাররা কি বলেন।

    আসুন দেখে নিই। বেশিরভাগ মেয়েদের মনেই এই প্রশ্নটা থাকে যে গর্ভাবস্থায় সহবাস(Intercourse) করা চলে কি না বা গর্ভাবস্থায় সহবাস করলে আগত শিশুর কোন ক্ষতি হয় কি না? এই বিষয়ে ডাক্তাররা বলছেন গর্ভাবস্থায় সহবাস করা নিরাপদ তবে সেটি প্রসব বেদনা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত আরেই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে শিশুটির উপর যেন কোন ভাবে চাপ(Pressure) না পড়ে। অর্থাৎ পেটের উপর চাপ দিয়ে কোনভাবেই যৌন মিলন(Sexual intercourse) করা যাবে না।এছাড়া অন্য যে কোন ভাবেই সহবাস করা যেতে পারে বেশ কিছুদিন পর্যন্ত। কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করলে কোনো প্রকার বিপত্তির সম্ভাবনা থাকে না। সহবাসের সময় স্বাভাবিক নড়াচড়া গর্ভে থাকা শিশুর কোন ক্ষতি(Loss) করে না।

    কারণ শিশুটি তলপেট এবং জরায়ুর শক্ত পেশী দিয়ে সুরক্ষিত(Protected) থাকে। এছাড়া জরায়ুর মুখ মিউকাস প্লাগ দ্বারা সীল করা থাকে যা শিশুকে ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। তাই শিশুটির কোনপ্রকার ক্ষতির সম্ভাবনাই থাকে না।তবে ডাক্তাররা জানাচ্ছেন যে গর্ভাবস্থায় সহবাস(Intercourse)কিছু ক্ষেত্রে নিরাপদ নাও হতে পারে। তাদের মতে যদি গর্ভধারণে কোন ধরনের জটিলতা থাকে এবং সেটি পরীক্ষায় ধরা পড়ে বা আগের কোনবারের গর্ভধারণে কোন জটিলতার শিকার হয়ে থাকেন তাহলে সহবাস(Intercourse) করা একদমই উচিত নয়। ডাক্তার ও বিজ্ঞানীদের মতো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহবাস করা উচিত নয়। সেগুলো কি কি? আসুন দেখে নিই।

    ১। যমজ সন্তানঃ যদি যমজ সন্তানের জন্ম হয় তাহলে সহবাস(Intercourse) করা উচিত নয়।

    ২। গর্ভপাতঃ যদি আগে গর্ভপাত(Abortion) করান বা এবারেও গর্ভপাত করানোর পরিকল্পনা থাকে তাহলে গর্ভাবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়।

    ৩। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্সঃ যদি সারভিকাল ইনকম্পিটেন্সি বা ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স থাকে সেক্ষেত্রে সহবাস(Intercourse) করা উচিত নয়। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স বলতে বোঝায় যখন জরায়ু মুখ স্বাভাবিক সময়ের অনেক আগেই খুলে যায়।

    ৪। সংক্রামক ব্যাধিঃ আপনার কিংবা আপনার স্বামীর কোন প্রকার সংক্রামক ব্যাধি থাকলে গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলন(Physical intercourse) থেকে বিরত থাকুন।

    ৫। প্রি-টার্ম বার্থ বা প্রি-টার্ম লেবারঃ যদি আগে প্রি-ম্যাচিউর শিশুর জন্ম দিয়ে থাকেন বা এবারের গর্ভধারণের প্রি-টার্ম লেবারের সম্ভাবনা থাকে তবে সহবাস(Intercourse) থেকে বিরত থাকা উচিত। এছাড়া গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলনের সময় যদি দেখেন যোনিপথ থেকে কোন তরল নির্গত হচ্ছে অস্বাভাবিক ভাবে বা আপনি খুবই ব্যথা(Pain) পাচ্ছেন বা কোন ব্যথা অনুভব করছেন তাহলে যত তাড়াতাড়ি পারুন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তারের কথা মতো চলুন।