Category: বিনোদন

বিনোদন

  • পার্সোনাল হেলিকপ্টার ভাড়া নিতে চান, হেলিকপ্টারের দাম ও তেল খরচ

    পার্সোনাল হেলিকপ্টার ভাড়া নিতে চান, হেলিকপ্টারের দাম ও তেল খরচ

    হেলিকপ্টার কি ধ’রনের পে’ট্রলিয়াম দিয়ে চলে? হেলিকপ্টার ১ লিটার পে’ট্রলিয়ামে কত কি.মি. চলে? Aviation fuel নামক পে’ট্রলিয়াম, এছাড়াও Avgas ও Jet fuel.

    ঘন্টায় কপ্টারের ধ’রনভেদে মোটামুটি ৮০০+ লিটার পর্যন্ত জ্বা’লানী খরচ হয়।একেক কপ্টার ১ কিমি যেতে একেক পরিমাণ জ্বা’লানী খরচ করে, গড়ে ৫ লি/কিমি থেকে শুরু ….প্রত্যেকটি তথ্যই আপেক্ষিক, বিভিন্ন কপ্টারের সাপেক্ষে এগুলোর আকাশ পাতাল পার্থক্য থাকতে পারে। সাধারণত 120000$ বা 9523614 (প্রায় ১ কোটি) বাংলাদেশি টাকা থেকে শুরু…..

    হেলিকপ্টার বাতাসের চেয়ে ভা’রী অথচ উড্ডয়নক্ষম এমন একটি আকাশযান যার উর্দ্ধগতি সৃষ্টি হয় এক বা একাধিক আনুভূমিক পাখার ঘুর্ণনের সাহায্যে, উড়োজাহাজে’র মত ডানার সম্মুখগতির সাহায্যে জন্য নয় । এই পাখাগুলো দুই বা ততোধিক ব্লেডের সমন্বয়ে গঠিত যারা একটি মাস্তুল বা শক্ত দ’ন্ডকে কে’ন্দ্র করে ঘোরে। ঘুর্ণনক্ষম পাখার জন্য হেলিকপ্টারকে ঘূ’র্ণিপাখা আকাশযান বলা যায়।

    ‘হেলিকপ্টার’ শব্দটি এসেছে ফরাসি hélicoptère এলিকপ্ত্যার্‌ শব্দটি থেকে যা গুস্তাভ দ্য পন্তন দ্যআ’মেকোর্ত ১৮৬১ সালে ব্যবহার করেন। এই ফরাসি শব্দটির উৎস আবার গ্রীক ἕλικ- হেলিক্‌ অর্থাৎ “স্পাই’রাল” বা “ঘুর্ণন” এবং πτερόν প্তেরোন্‌ অর্থাৎ “পাখা” শব্দ দুটি।

    হেলিকপ্টারের স’বচেয়ে বড় সুবিধা হলো হেলিকপ্টার একেবারে খাড়া ভাবে উড়তে এবং নামতে পারে, এ জন্য এর কোন রানওয়ে প্রয়োজন হয় না; হেলিকপ্টারের পাখাই একে ওড়ার জন্য প্রয়োজনীয় উর্দ্ধচা’প সরবরাহ করে।

    এই কারণে সঙ্কী’র্ণ বা বি’চ্ছিন্ন স্থানে যেখানে বিমান ওঠা নামা ক’রতে পারে না, সেখানে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়। পাখার দ্বারা সৃষ্ট উর্দ্ধচা’প হেলিকপ্টারকে একই স্থানে ভেসে থাকতেও সাহায্য করে, ফলে হেলিকপ্টারকে দিয়ে এমন সব কাজ করানো যায় যা বিমানকে দিয়ে করানো যায়না, যেমন ক্রেন বা ঝুলন্ত ভা’রবাহক হিসেবে ব্যবহার।

    হেলিকপ্টারের জ’ন্ম অনেক আগে, মানুষের ওড়াউড়ির প্রথম অর্ধশতাব্দীর মধ্যে, হলেও ১৯৪২ সালে ইগর সিকোরস্কির তৈরি করা নকশার হেলিকপ্টারই প্রথম বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত হয়[৩] এবং প্রথম ১৩১টি হেলিকপ্টার তৈরি করা হয়।

    আবার প্রথম’দিকের বেশীরভাগ হেলিকপ্টারের প্রধান পাখা দুটো করে থাকলেও একটি মূল পাখা এবং একটি অ্যান্টিটর্ক পেছনের পাখা সমৃদ্ধ নকশাগুলোই বিশ্বজুড়ে “হেলিকপ্টার” নামে স্বীকৃতি পেয়েছে।

  • ২০ বছর বয়সেই কোটি কোটি টাকার মালিক এই বাঙালি মেয়ে

    ২০ বছর বয়সেই কোটি কোটি টাকার মালিক এই বাঙালি মেয়ে

    বয়স মাত্র ২০ বছর। আর এই বয়সেই তাঁর মোট সম্পত্তির মূল্য কোটি কোটি টাকা। কখনও কোরিয়া আবার কখনও ভারত– তাঁর অনায়াস যাতায়াত। নাম অনুষ্কা সেন। একেবারে খাঁটি বাঙালি সে। সদ্য টিনএজকে বিদায় দেওয়া মেয়ের পেশা কী? কীভাবেই বা এত টাকা পকেটে তাঁর?

    অনুষ্কা পেশায় অভিনেত্রী ও মডেল। সেখান থেকে তাঁর আয় বেশ ভাল। শোনা যায় ধারাবাহিক প্রতি এপিসোডে নাকি লক্ষাধিক টাকা পারিশ্রমিক পান তিনি। আয়ের আরও জায়গা রয়েছে। এই মুহূর্তে তাঁর ইনস্টাগ্রামে অনুরাগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি। সেখান থেকেও আয় হয় ভালই। মোট সম্পত্তির পরিমাণ? তা শুনলে তো চোখ কপালে উঠতে বাধ্য।

    সূত্র জানাচ্ছে, এই কুড়ি বছরেই নাকি প্রায় ১০ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে তাঁর। এ ছাড়াও দামি গাড়ি, বিলাসবহুল বাড়ি তো রয়েছেই। আর রয়েছে চোখ ঝলসে দেওয়া জীবনযাত্রা। এত কম বয়সে কীভাবে এত টাকা রোজগার করে ফেললেন তিনি সে প্রশ্ন নিশ্চয়ই আপনার মনে জাগছে।

    আসলে অনুষ্কার অভিনয় জগতে প্রবেশ। ‘বাল বীর’, ‘ঝাঁসি কি রানি’র মতো জনপ্রিয় ধারাবাহিকে দেখা গিয়েছে তাঁকে। অনেক সময়েই ছোট বয়সে সাফল্য পেলেও বড় বয়সে হারিয়ে যেতে দেখা যায় বিভিন্ন অভিনেতাকে। অনুষ্কা কিন্তু সে দলে মোটেও নাম লেখাননি।

    রীতিমতো দাপিয়ে অভিনয় করে গিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি অংশ নিয়েছেন ‘খতড়ো কি খিলাড়ি’র মতো রিয়ালিটি শো’তেও। অনুষ্কা বাঙালি হলেও জন্ম কিন্তু এ রাজ্য নয়।

    তিনি জন্মেছেন প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খন্ডের রাঁচিতে। বাংলা বলতে পারেন, বুঝতেও পারেন। ইদানিং বিকিনি পরে ছবি দিয়েও বেশ চর্চায় তিনি। সম্প্রতি আবার অভিনয় করেছেন কোরিয়ান।

     

  • ৩০ বছরের নারীরা যা যা করতে চান

    ৩০ বছরের নারীরা যা যা করতে চান

    তিরিশ বছর একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। পেছনে সুখ-দুঃখের স্মৃতি যেমন থাকে আবার সামনেও থাকে স্বপ্নের গল্প। বর্তমান যুগে পুরুষদের থেকে কোনো অংশেই কম নয় নারীরা। পেশা থেকে শুরু করে জীবন চর্চা সব কিছুতেই স্বাধীন চিন্তা ও মননের স্বাক্ষর রাখে একটি মেয়ে। কাজের জগতে যেমন পুরুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ রেখে এগিয়ে চলে সে তেমনই বাড়িতেও যে কোনো কাজেই আজ সে সমান স্বচ্ছন্দ।

    কিন্তু কথায় আছে মেয়েদের মন দায়! কারণ তারা রেগে থাকলেও অনেকসময় ব্যবহারে ও মনের দিক থেকে কোমল হয়ে থাকে। আবার এর অন্যথায় যে হয় না তা নয়। পুরুষের তুলনায় মেয়েরা অনেকক্ষেত্রেই বেশি অনুভূতিপ্রবণ হন।

    তবে বিভিন্ন বয়সে নারী পুরুষ উভয়েরই আচার আচরণে ও জীবন ধারায় যথেষ্ট পরিবর্তন চোখে পরে। যেমন ১৮ থেকে ২০ বছরের মেয়েরা একটি লাজুক হয়ে থাকে। যদিও এর ব্যতিক্রম কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায়।

    সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় জানা গেছে, ২০ বছর একটি মেয়ের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ বয়স। কিন্তু একটি মেয়ের ২০ থেকে ৩০ বছর বয়স বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

    ২০ বছরের মেয়েরা মানসিকভাবে অভিজ্ঞ হয় না। সবকিছু ভালোভাবে বুঝতে পারে না কিন্তু ২০ বছরের পর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তারা অনেক কিছু বুঝতে সক্ষম হয়। ৩০ বছরে যা অনেকটাই পূর্ণ হয়ে আসে। বেশ কয়েকটি কারণে মেয়েদের ৩০ বছর বয়স একটি গুরুত্বপূর্ণ বয়স। এই বয়সে তারা সবার খেয়াল রাখতে পারেন। দায়িত্ব পালন করতে পারেন এবং তিরিশ বছর বয়সের কিছু বিশেষত্ব উঠে এসেছে এই সমীক্ষায়, যে তথ্যগুলো আপনাকে চমকে দিতে পারে। কিন্তু এগুলো সত্যি।

    তিরিশ বছরকে মেয়েদের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রাধান্য দেওয়া হয়। আর এর নেপথ্যে রয়েছে অনেক অবাক করা কারণ। আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সেই সব কারণগুলি জানাবো। আসলে ৩০ বছর বয়সে মেয়েদের মধ্যে তাদের ছোটবেলা ফুটে উঠে। এই বয়সে এসেই মেয়েদের বেড়াতে ভালো লাগে, নিজেদের জীবন ও জীবিকা নিয়ে ভাবতেও ভালোবাসেন তারা। তারা এই বয়সে বেড়াতে যেতে ভালোবাসেন। আবার কিছুটা হলেও সঞ্চয়ে মন দেন। খরচের মাত্রা কমিয়ে ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করতে শুরু করেন তারা।

    এই বয়সে মেয়েরা বেশীর ভাগ সিদ্ধান্ত ভেবেচিন্তে ভালোভাবে নিতে পারে। আর এই বয়সে তারা সব কিছু সামলে নিতে পারে। পাশাপাশি সমীক্ষায় দাবি, এই বয়সে মেয়েদের আত্মবিশ্বাস সব থেকে বেশি বেড়ে যায়।

    একইসঙ্গে এই বয়সে নারীরা অনেক ছোটো ছোটো জিনিস নিয়ে ঝগড়া করার অভ্যাস ত্যাগ করেন। শুধু তাই নয়, এই বয়সে তারা তাদের ভুলগুলো বুঝে সেগুলোকে ঠিক করার কথাও ভাবেন।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, সাধারণত তিরিশের নিচে মেয়েরা নিজেদের সব ভুল লুকিয়ে রাখেন। তাদের মধ্যে ভুল এড়িয়ে চলার প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়। অথচ ৩০ বছর বয়সের পরে তাদের সব কিছু বদলে যায়। আর এই বয়সে তাদের পোশাক-আশাকেও অনেক পরিবর্তন আসে, তারা সব কিছু একদম সঠিকভাবে বুঝতে থাকে কোনটি তাদের জন্য উপযুক্ত।

    তিরিশ বছরে পৌঁছে মেয়েরা একধাক্কায় অনেকটাই অভিজ্ঞ, সহনশীল ও বুদ্ধিদ্বীপ্ত হয়ে ওঠে যা পূর্বে তাদের মধ্যে দেখা যায় না সেভাবে।

  • ছাত্রীকে ভালোবেসে লিঙ্গ পরিবর্তন করেছেন শিক্ষিকা, পেতেছেন সংসার

    ছাত্রীকে ভালোবেসে লিঙ্গ পরিবর্তন করেছেন শিক্ষিকা, পেতেছেন সংসার

    ভালোবাসার মানুষকে নিজের করে পেতে কত কিছুই করে মানুষ। সম্প্রতি ভারতের রাজস্থান রাজ্যের এক নারী শিক্ষিকার ভালোবাসার মানুষকে কাছে পাওয়ার অভিনব এক গল্প সামনে এলো।

    রাজস্থান টিচার চেঞ্জেস জেন্ডার টু ম্যারি: ”এভরিথিংক’স ফেয়ার ইন লাভ” শীর্ষক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানায়, ছাত্রীর প্রেমে পড়েছিলেন রাজস্থানের ভরতপুরের ওই শিক্ষিকা। প্রেমের সম্পর্ক এতটাই গভীর হয়ে যায় যে, ছাত্রীকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেন তিনি। অনেক বাধা-বিপত্তি কাটিয়ে এখন জুটি বেঁধেছেন শিক্ষিকা-ছাত্রী। তবে ঘটনাটি অন্যরকম।

    পশ্চিমবঙ্গের আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, সরকারি স্কুলের শারীরবিদ্যার শিক্ষিকা মীরা। কল্পনা ছিল সেই স্কুলেরই ছাত্রী। খুব ভাল বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে মীরা ও কল্পনার মাঝে। বছর দুয়েক বন্ধুত্বের পর কল্পনাকে ভালবাসতে শুরু করেন মীরা। শেষমেশ কল্পনাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসেন তিনি। কল্পনারও সেই সম্পর্কে কোনো আপত্তি ছিল না। কিন্তু দুজনের পরিবার এতে মোটেও রাজি ছিল না। সামাজিক রীতি অনুযায়ী, রাজি হওয়ার কথাও নয়।

    ডিএনএ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রেমের কারণে মীরা এখন আরভ। কল্পনাকে বিয়ে করার জন্য মীরা অস্ত্রোপচার করে লিঙ্গ পরিবর্তন করেন। এক সাক্ষাৎকারে কল্পনা বলেন, ‘আমি ওকে প্রথম থেকেই ভালবাসতাম। অ;স্ত্রোপচার না করলেও আমি আরভকে বিয়ে করতাম। আরভের অস্ত্রোপচারের সময়ও ওর পাশে ছিলাম।’

    ইন্ডিয়া ডটকম জানায়, ২০১৯ সালে মীরা স্থির করেন, তিনি লিঙ্গ পরিবর্তন করবেন। ওই বছর তার প্রথম অস্ত্রোপচার হয়। অবশেষে গত ৪ নভেম্বর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন আরভ-কল্পনা। পরে আরভ বলেন, ‘নিজের ইচ্ছায় লিঙ্গ পরিবর্তন করিয়েছি। ভালবাসার জন্য এই কাজ আমার কাছে তুচ্ছ।’