Category: বিনোদন

বিনোদন

  • নতুন পরিচয়ে প্রভা, কাস্টমার সব বিদেশী

    নতুন পরিচয়ে প্রভা, কাস্টমার সব বিদেশী

    বিজ্ঞাপনচিত্র ও নাটকে অভিনয় করে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই দর্শকদের মনে জায়গা করে নেন সাদিয়া জাহান প্রভা। এরপর হয়ে পড়েন তুমুল ব্যস্ত। তবে নানান কারণে সেই পথচলায় হঠাৎ ছন্দপতন হয়। তিনি হয়ে পড়েন অভিনয়ে অনিয়মিত। কিন্তু ভক্তদের জন্য যথাসাধ্য থেকেছেন সামাজিকমাধ্যমে সরব। তারই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে বেশ কয়েকটি ছবি প্রকাশ করেছেন এই অভিনেত্রী।

    একসময় শুটিং সেটে মেকআপ শিল্পীদের তুলিতে চরিত্র হয়ে উঠতেন প্রভা। এবার নিজেই নিয়েছেন সেই দায়িত্ব। তার প্রতিভা ও দক্ষতায় সেজে উঠছেন মডেলরা। অবশ্য প্রভার বেশির ভাগ মডেল এ দেশীয় নন, আমেরিকান।

    সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন প্রভা। তাতে দেখা যাচ্ছে, পারলারে মেকআপ করিয়ে দিতে ব্যস্ত তিনি। প্রভার সুনিপুণ দক্ষতায় সেজে উঠছেন মডেলরা।

    ভিডিও থেকে জানা গেল, প্রভা যেখানে বসে মেকআপ করছেন, সেটির নাম ‘দ্য মেকআপ একাডেমি।’ নিউইয়র্কে অবস্থিত এ প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়। যারা পেশাদার মেকআপ আর্টিস্ট হতে চান, তাদের স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান এই দ্য মেকআপ একাডেমি। বিশ্বের অনেক জনপ্রিয় মেকআপ ব্র্যান্ড ও ফ্যাশন শোর সঙ্গে জড়িয়ে আছে এ প্রতিষ্ঠানের নাম।

    ধারণা করা হচ্ছে, এ প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে এখন সেখানেই কর্মরত প্রভা।

    ‘মেকআপ বাই প্রভা’ নামে আরেকটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট পাওয়া গেল, সেখানে তার কাজের কয়েকটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টের বায়োতে প্রভা নিজের পরিচয় দিয়েছেন, ‘সার্টিফায়েড ব্রাইডাল মেকআপ অ্যান্ড হেয়ার আর্টিস্ট’ হিসেবে।

  • বিয়ের আগে মেয়েরা গুগলে সবচেয়ে বেশি খোঁজে এই জিনিসগুলো

    বিয়ের আগে মেয়েরা গুগলে সবচেয়ে বেশি খোঁজে এই জিনিসগুলো

    বিয়ে একটি পবিত্র বন্ধন ও সমাজের রীতি নিয়ম মেনে দুজনের এক হওয়ার প্রক্রিয়া। কিন্তু বিয়ের পর যেকোনো মানুষের জীবনেই হঠাৎ করে বড় ধরনের পরিবর্তন আসে। বিশেষ করে একজন নারী বা মেয়ের জীবন পুরো উল্টে যায়। বিয়ে নিয়ে মেয়েদের মনে একটা আলাদা ভয় কাজ করে। এমন পরিস্থিতিতে অনেক সময় মেয়েরা বিয়ের আগে গুগলে অদ্ভুত জিনিস সার্চ করে বসে থাকে।

    মেয়েরা কি কি সার্চ করে গুগলে, দেখে নিন :

    ১) বিয়ের আগে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা বেশি উত্তেজিত হয়। মেয়েরা এই তাড়াহুড়ো করে গুগলে অনেক অদ্ভুত জিনিস সার্চ করে বসে থাকে। বিয়ের আগে মেয়েরা গুগলে জামাকাপড় নিয়ে প্রচণ্ডভাবে সার্চ করে। এ ছাড়া মেয়েরা বিয়ের পর তাদের পোশাক কেমন হওয়া উচিত তাও অনুসন্ধান করে। বিয়ের পর মেয়েদের পোশাকে বড় ধরনের পরিবর্তন আসে।

    ২) বিয়ে করার সঠিক বয়স সার্চ করে। মেয়েরা তাদের বিয়ে নিয়ে খুব উত্তেজিত এবং তা ছাড়া তাদের মনে একটা আলাদা ভয় থাকে। বিশেষ করে সে গুগলকে জিজ্ঞেস করে যে বিয়ে করার সঠিক বয়স কত? বিয়ের আগে মেয়েরা নিজেদেরকে এই প্রশ্নগুলো করে যে, এখন বিয়ে করে তাড়াহুড়ো করছে কিনা। মেয়েদের মনে সবসময় এই ভয় থাকে যে তারা কোথাও বিয়ে করার জন্য খুব কম বয়সী নয় তোহ।

    ৩) স্বামীকে কিভাবে খুশি রাখা যায়। বিয়ের আগে মেয়েরা প্রায়ই চিন্তিত থাকে নতুন বাড়িতে যাওয়ার পর তাদের কেমন লাগবে। সে নতুন বাড়িতে নিজেকে ঢালাই করতে পারবে কি না। এ কারণে তারা গুগলে সার্চ করেন কীভাবে বিয়ের পর স্বামীকে খুশি রাখা যায়। এছাড়াও মেয়েরা তাদের শাশুড়ি সম্পর্কে গুগলে প্রশ্ন করে।

  • বাসর রাত তাই চিৎকার করেনি ফুলি, র”ক্তক্ষরণেই মৃ”ত্যু

    বাসর রাত তাই চিৎকার করেনি ফুলি, র”ক্তক্ষরণেই মৃ”ত্যু

    সময় রাত ২টা ৪৫ মিনিট। ডিউটি ডাক্তার সবে মাত্র বিশ্রাম নেয়ার জন্য ঘুম ঘুম চোখে বিছানায়। ইমারজেন্সি থেকে কল আসল। চোখের পাতায় ঘুম ঠেসে, ইমারজেন্সিতে এসে চমকে যাওয়ার মত অবস্থা। মহিলা রোগী, পরনের চাদর রক্তে ভেজা। মুখের রঙ ফ্যাকাসে, সাদা। কাপড় দেখেই বোঝা যাচ্ছে নতুন বিয়ে হয়েছে।

    রোগীর নাম ফুলি (ছদ্দ নাম)। হিস্ট্রি নেয়ার জন্য ডাক্তার জানতে চাইল, কি হয়েছে? রোগীর সাথে সদ্য বিবাহিত জামাই, জা এবং আরও ৪/৫ জন এসেছে।

    ডাক্তারের প্রশ্ন শুনেই রোগীর বর চোরের মত, রুম থেকে বের হয়ে গেল। রোগীর সঙ্গে আসা এক মহিলা তেজের সাথে বলল, ‘ডাক্তার হইছেন, বুঝেন না কেরে, সব বলতে হইবো। ওদের গ্রামে গাছের মাথায় বাধা মাইকটিতে একটির পর একটি বিয়ের গান বেজে চলছে। বিয়ে বাড়িতে সবাই ব্যস্ত। বর পক্ষের যারা এসেছে, কথা বার্তায় অভিজাত ও ব্যক্তিত্ব দেখানোর চেষ্টায় ব্যস্ত। দর কষাকষি করার পরে, কনে পক্ষ থেকে যৌতুক হিসেবে যা পাওয়া গেছে, তা নেহাতই কম নয়।
    কিন্তু কম হয়ে গেছে কনের বয়স। বাচ্চা মেয়ে, নাম ফুলি বেগম, সবে মাত্র ১৪ পেরিয়ে ১৫ বছরে পড়েছে। মেয়ের বাবাও মোটামুটি ভাবে লাল শাড়ি পড়িয়ে মেয়েকে বিদায় দিতে পেরে খুশি। মেয়ে হলে তো বিদায় দিতেই হবে। ক্লাস সেভেন পর্যন্ত মেয়েকে পড়িয়েছে। কম কি! তাছাড়া, শোনা যাচ্ছে ছেলেও নাকি ভাল।

    বাড়ির উঠোনে বসে মুখে পান চিবোতে চিবোতে ছেলের মামা বলল, ‘এমন ছেলে কোথায় পাবেন মিয়া। তাছাড়া, ছেলে মানুষের একটু দোষ থাকলেও সমস্যা নেই, বিয়ের পর ঠিক হয়ে যাবে। বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষে মেয়েকে নিয়ে আসা হল তার নতুন ঘরে। যে মেয়েটি সবে মাত্র জীবনের সংজ্ঞা শিখতে শুরু করেছে, শৈশব থেকে কৈশোরে পা রাখতে যাচ্ছে, কিছু বুঝে ওঠার আগেই, তার আজ বাসর রাত।

    পুরুষতান্ত্রিক এই সমাজে সতীত্ব যাচাই করার উৎসব। আর বিয়ে তো একটি সামাজিক বৈধতা মাত্র। সমাজ অনেক এগিয়েছে ঠিকই, কিন্তু বিয়ের সময় মেয়ের মতামতটা এখনও গৌন। মেয়ের যদি মতামত না নেওয়া হয় বা পরিবারের কারও ধমকে মতামত দানের পর বিয়ে হয়, তাহলে তাকে ধর্ষণ না বলে উপায় নেই। ফুলির ইচ্ছে করছে, চিৎকার করতে, কিন্তু বাসর ঘরে চিৎকার করা যে উচিত নয়, এতটুকু বুঝতে শিখেছে ফুলি। হাত পা ছুঁড়ে বরের লালসার যজ্ঞ থেকে বেরিয়ে আসার মিথ্যে চেষ্টা।
    সমাজ বিধীত ‘বর’, যখন আদিম পশুত্ব থেকে বাসস্তবে ফিরে আসে, তখন ফুলি রক্তে ভেজা। তখনও ফিনকির মত রক্ত যাচ্ছে। ক্রমান্বয়ে সাদা ফাক্যাসে হয়ে আসছে মুখের রঙ! ফুলি এখন হাসপাতালের বেডে অচেতন হয়ে শুয়ে আছে। তাকে যখন হাসপাতালে নিয়ে আসা হচ্ছে, ফুলির চোখ পড়েছিল শ্বশুরবাড়ির লোকজনের ওপর। তারা যে কানাকানি করে কথা বলছিল, ব্যাঙ্গাত্তক হাসি তামাশা করছিল।

    যেন সব দোষ ফুলির। লজ্জায় কারও দিকে তাকাতেও ভয় করে। তারপর ইঞ্জিন চালিত গাড়ীর প্রচন্ড শব্দ। আরও এলোমেলো কিছু মুহূর্ত। কিছুক্ষণ পর, সাদা এপ্রোন পড়া একজন ডাক্তার এসে তার হাত ধরেছে। মনে আছে শুধু এটুকুই। ডাক্তার নার্সকে সাথে নিয়ে, ফুলি বেগমকে পরীক্ষা করলেন। ভয়াবহ রকমের পেরিনিয়াল টিয়ার (যৌনাঙ্গ ও তার আশ পাশ ছিঁড়ে গেছে)। তখনও রক্ত যাচ্ছে প্রচুর। হাতে পালস দেখা হল। খুবই কম। জরুরি ভিক্তিতে রোগীকে রক্ত দেয়া দরকার। জরুরি অবস্থায় অপারেশন করে ছিঁড়ে যাওয়া অংশ ঠিক করতে হবে। এই ভয়াবহ সংকটাপন্ন রোগীকে নিয়ে হিমসিম খাওয়ার অবস্থা কর্তব্যরত ডাক্তারের। ম্যাডামকে ফোন করা হল…
    সকালে রোগীর শ্বশুরবাড়ির লোক সবাই উধাও। ফুলির বাবা আসলেন সেই ভোরে, রক্ত জোগাড় হল কোন রকমে। ছয়দিন পর, রোগীর সেপ্টিসেমিয়া ডেভলপ করলো। ইনফেকশন রক্তে ছড়িয়ে গেছে। ভাল অ্যান্টিবায়োটিক দরকার।

    রোগীর বাবা এসে বললেন, তারা আর খরচ চালাতে পারবেন না। ডাক্তার পরামর্শ দিলেন, কোন সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করাতে, তাহলে ঔষুধ কেনার খরচ কিছুটা বাচবে। কিন্তু, হাসপাতাল মানে তো, কাজকর্ম রেখে একজনকে রোগীর পাশে থাকতে হবে। রিলিজ দিয়ে বাসায় নিয়ে যেতে চাচ্ছেন, যা হবার হবে। রিলিজ নিয়ে ফুলিকে বাসায় নেয়া হল।

    আরও বেশি অসুস্থ হওয়ায় চারদিন পরে আবার হাসপাতালে ভর্তি করা হল। পরদিন ভোর ভোর সময়। একবার চোখ খুলে আবার বন্ধ করলো ফুলি। সেই বন্ধ শেষ বন্ধ। এই সমাজের প্রতি ঘৃনায় চোখ জ্বল জ্বল করছিল কি না কেউ দেখতে পারেনি। ভোরের স্বল্প আলোয় বিদায় জানালো জীবনের নিষ্ঠুরতাকে। ফুলি ‘একিউট রেনাল ফেইলরে’ মারা গেছে।

    ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে ডায়ালাইসিসের জন্য বলা হয়েছিল, তারা রোগী নিয়ে এত ঝামেলা করতে পারবে না। শ্বশুরবাড়ি থেকে সেই বাসর রাতের পর, কেউ আসেনি। তাদেরই বা এত চিন্তা কি, একটা বউ মরলে দশটা বউ পাওয়া যায়!

    ফুলি একা নয়, এ রকম ঘটনা প্রায়ই দেখা যায়।

    এই ঘটনা গুলো চক্ষু লজ্জার ভয়ে প্রকাশ হয় না। কিন্তু সচেতনতা জরুরি।

  • শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিটের হওয়া উচিৎ!

    শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিটের হওয়া উচিৎ!

    মিলনের ঠিক কত সময় পর বীর্যপাত হওয়া স্বাভাবিক এবং কত দ্রুত বীর্যপাত(Rapid ejaculation) হলে তা অস্বাভাবিক, সেটা কি জানেন? যদি না জানেন তাহলে জেনে নিন আজকের এই প্রতিবেদনে। সেক্স(Sex) হল একটা আর্ট, এখানে নির্দিষ্ট বলে কিছু নেই, ধরা বাধার কোন নিয়ম নেই। এরকম অনেক কিছুই আছে যা কেউ করতে পারেনা, আবার এমন কিছু মিলনের পদ্ধতি আছে যা খুব সাধারণ। মিলনের জন্য সময় কতটা যাবে সেই বিষয়টি নির্ভর করছে সম্পুর্ন আপনার নিজের উপর। আপনি যদি শুধুমাত্র নিজের যৌন পিপাসা(Sexual thirst) মেটানোর জন্য মিলিত হতে চান তাহলে দু-এক মিনিটের বেশি সময় লাগবেনা।শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময়

    শারীরিক মিলনের স্বাভাবিক সময় কত মিনিটের হওয়া উচিৎ!
    আর যদি দুজনের ভালোবাসার প্রতিফলন হিসাবে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে মিলিত হন তাহলে ১৫ মিনিটের বেশি সময় লাগতে পারে। সব কিছুই নির্ভর করছে আপনার নিজের ওপর। শারীরিক(Physical) মিলনের স্বাভাবিক সময় হল সাত থেকে তেরো মিনিট। এক গবেষণায় গবেষকরা প্রমাণ করেছেন যে একটি ভালোবাসাপূর্ন মিলনের জন্য তিন মিনিট যথেষ্ট।

    গবেষণায় যৌন(Sexual) অভিজ্ঞদের থেকে তাদের “পেনিট্রেটিভ সেক্সের” অর্থাৎ লিঙ্গ যৌনাঙ্গে প্রতিস্থাপন করে যে মিলন তার সময়কাল নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। তাদের মধ্যে এক কানাডিয়ান দম্পতি(Couple) এবং এক আমেরিকান দম্পতিকে প্রশ্ন করা হলে তারা জানান যে মিলনের জন্য সাত থেকে তেরো মিনিট কাম্য। কিন্তু তারা এও বলেন যে তাদের কাছে দু থেকে তিন মিনিট খুবই কম সময় এবং তেরো মিনিটের বেশি সময় খুব লম্বা সময়।

    কিছু নারীর যৌন মিলন(Sexual intercourse) সম্পর্কে ভুল ধারনা আছে। কেউ কেউ মনে করেন যে পুরুষের লিঙ্গ যত মোটা হবে, যত দৃঢ় হবে, মিলন কালে লিঙ্গ(Penis) রডের মতো শক্ত হবে এবং সারা রাত ধরে যে পুরুষ মিলন করবে সেই সামর্থ্যবান। পুরুষেরও কিছু ভুল ধারনা আছে যৌন(Sexual) মিলন সম্পর্কে। তারা মনে করেন নারী হবে বিছানায় কর্মঠ, সুন্দর শরীরের অধিকারিণী, সব অবস্থায় সহযোগী হবে।

    এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য হল সকল নারী পুরুষকে যৌন মিলন সম্পর্কে অলীক কল্পনা নিয়ে না থেকে বাস্তববাদী হওয়া। যৌন মিলন(Sexual intercourse) বিষয়ে সঠিক শিক্ষা জায়গা, অঞ্চল, গায়ের রঙ ও শরীরের আকারের উপর নির্ভর করে। এই বিষয়গুলির উপর মিলনের সময়ও নির্ভর করে। ভারত, বাংলাদেশ, মায়ানমার এসব জায়গায় বাদামি চামড়ার লোকেদের যৌন(Sexual) মিলনের সময় লাগে গড়ে চার মিনিট।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।