Category: বিনোদন

বিনোদন

  • ওগুলো দেখে প্রস্রাবই করতে পারিনি : স্বস্তিকা মুখার্জি

    ওগুলো দেখে প্রস্রাবই করতে পারিনি : স্বস্তিকা মুখার্জি

    বিনোদন ডেস্ক : ভারতীয় বাংলা সিনেমার আলোচিত অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। স্বভাবে ঠোঁটকাটা, তাই কোনো কথাই মুখে আটকায় না তার। সাহসী রূপে পর্দায় হাজির হয়েও বহুবার আলোচনায় উঠে এসেছেন। সমকালীন নানা বিষয় নিয়েও কথা বলে থাকেন; এজন্য সোশ্যাল মিডিয়াকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেন এই অভিনেত্রী।

    সম্প্রতি ভিস্তা ডোম ট্রেনে ভ্রমণ করেছেন স্বস্তিকা মুখার্জি। এ ট্রেন ভ্রমণে অন্যরকম অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন। আর সেই অভিজ্ঞতা মন খুলে এক টুইটে শেয়ার করেছেন। ঠোঁটকাটা স্বভাবের হওয়ায় ব্যক্তিগত ব্যাপারও এ লেখায় প্রকাশ করেছেন।

    টুইটে স্বস্তিকা বলেন— ‘ভিস্তা ডোম ট্রেনের বাথরুম অত্যন্ত পরিষ্কার। এটা অবিশ্বাস্য! সিট গুলোতে সেন্সর রয়েছে, যা ঘুরে। সব সময় শুকনো জায়গা পাবেন। বাথরুমের মেঝে শুকনো। বেসিন পরিষ্কার। সাবানের ডিসপেনসরস গুলো দারুণ কাজ করছে, সঙ্গে রয়েছে সুন্দর গন্ধ। এসব দেখে প্রস্রাবই করতে পারিনি।’

    স্বস্তিকার এ অভিজ্ঞতার সঙ্গে নেটিজেনদের অনেকে সহমত পোষণ করেছেন। আবার খুব ব্যক্তিগত ব্যাপার এভাবে বলায় তাকে কটাক্ষ করে কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন।

  • মেয়েদের সবচেয়ে নোংরা জায়গা, ভুলেও ছোঁবেন না

    মেয়েদের সবচেয়ে নোংরা জায়গা, ভুলেও ছোঁবেন না

    নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য শরীরের কিছু জায়গায় অহেতুক হাত দেয়া উচিত নয়। তবে সব সময় সেটা খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না। ভুলবশত হাত চলে যায় সেসব স্থানে। তবে এই অভ্যাস থাকলে পরবর্তী জীবনে ভুগতে হতে পারে, ডেকে আনতে পারে বিপদ। সে কারণে কখনো শরীরের এই জায়গাগুলোতে হাত দেবেন না ভুলেও।

    প্রথমত চোখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকা দরকার। কারণ, আমাদের হাতে যে জীবাণু থাকে, সেগুলো চোখে গেলে বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার শ’ঙ্কা রয়েছে। সুতরাং মুখ ধোয়া বা কন্ট্যাক্ট লেন্স পরার সময় ছাড়া চোখে হাত না দেয়া ভালো।

    চোখের পরেই কান আমাদের শরীরের স্প’র্শকাতর জায়গা। কানে বেশি হাত না দেয়া ভালো। অযথা অন্য কোনো জিনিস দিয়ে কান পরিষ্কারও করবেন না। এতে কানের পর্দা ছিঁড়ে যাওয়ার শ’ঙ্কা থাকে।

    আমাদের হাতে যেহেতু নানা রকম জীবাণু থাকে। চিন্তার সময় বা দিনের বিভিন্ন সময় মুখে হাত দিলে সেই জীবাণু সোজা পেটে চলে যাওয়ার আশ’ঙ্কা থাকে। যা ডেকে আনতে পারে মা’রাত্মক বিপদ। সে কারণে মুখে হাত ঢুকিয়ে দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রচণ্ড ক্ষুধা থাকলেও খালি পেটে ভু’লেও খাবে’ন না যে ৪ টি খাবার!

    প্রচ’ণ্ড ক্ষুধা পেলে ঘরে যা থাকে তাই খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করি। কেননা ক্ষুধা পেলে খাবার না খাওয়া পর্যন্ত কিছুই ভালো থাকে না। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার খেয়ে ক্ষুধা মেটানো হয়।

    কিন্তু এ সময় সব ধ’রনের খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ কিছু খাবার আছে যেগুলো খিদের সময়ে খেলে যেমন পে’টের ক্ষিদে মিটবে না তেমনি শ’রীরের অনেক বড় ক্ষ’তি হতে পারে। তাহলে জে’নে নিন, ক্ষুধার সময় যে ৪ ধ’রণের খাবার খাওয়া উচিত নয়-

    ১) ফল : খালি পে’টে ফল খেতে নেই- এই কথাটা আম’রা আমাদের ছে’লেবেলা থেকেই জানি। একটি আপেল বা একটি কলা খেয়ে কখনই পে’টের ক্ষুধা মিটে না। বরং আপনার খিদে খিদে ভাব আরও বেড়ে যাবে। যদি ফল খেয়েই থাকেন তাহলে এর স’ঙ্গে আপনার খাওয়া উচিত কোনও প্রোটিন ধ’রণের খাবার। ফলের স’ঙ্গে খেতে পারেন সামান্য পরিমাণ বাদাম, পিনাট বাটার বা পনির

    ২) ঝাল খাবার : কোন কাজে’র জন্য দুপুরের খাবার সারতে দেরি হয়েছে। এ সময় প্রচ’ণ্ড ক্ষিদে পেয়েছে, তাই হাতের কাছে পাওয়া ঝাল ঝাল কোনও মুখরোচক খাবার খেয়ে বসলেন। এতে আপনার হ’জ’মের স’মস্যা তৈরি হবে।

    খালি পে’টে ঝাল খাবার খেলে এই মশলা আপনার পাকস্থলীর আবরণের ওপর সরাসরি প্র’ভাব ফেলবে। তাই ঝাল ঝাল খাবার খাওয়ার আগে দুধ বা দই খেতে পারেন। এতে সরাসরঝালের প্র’ভাব পাকস্থলীর ওপর পড়বে না।

    ৩) কমলালেবু বা কফি : এই সব খাবার খালি পে’টে খেলে অ্যাসিডিটি তৈরি করে। এতে পে’ট খা’রাপ হবার সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের স’মস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খালি পে’টে কফি পান করাটা অ’ত্যন্ত ক্ষ’তিকর।

    সবজি পে’টের জন্য এতোটা ক্ষ’তিকর না। তাই সবজির সালাদ খেতে পারেন। সেদ্ধ ডাল বা মুরগীর মাংসও (কম মশলাদার হলে চলবে) এ সময়ে খাওয়া যেতে পারে।৪) বিস্কুট বা চিপস : এমনটা হতে পারে যে আপনি আর দুই ঘন্টা পর দুপুরের খাবার খাবেন। তাই এখন ভা’রী কিছু খেতে চাচ্ছেন না।

  • মি’লনের পর যা করলে পু’নরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন,অনেকেই জানেন না

    মি’লনের পর যা করলে পু’নরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন,অনেকেই জানেন না

    বি’ছানায় মি’লনের পর যা করলে পু’নরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন

    স”হবা”সের পরে দু’জনেরই উচিত কমপক্ষে এক পোয়া গরম দুধ, একরতি কেশন ও দুই তোলা মিশ্রি সংযোগে সেবন করা। সহবাসে কিছু শক্তির হ্রাস হ’তে পারে। এতে করে কিঞ্চিৎ পূরণ হয়।

    অন্যথায় স”হবা”স করা উচিত নহে। এই কারণেই মনীষীরা মাসানে- একবার রতিক্রিয়া ব্যবস্থা করে দেন। যাতে উপরোক্ত সামগ্রীর যোগাড় করতে গরীব বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকের পক্ষেও কষ্টকর না হয়।

    পুষ্টিকর খাদ্য না খেলে পুরুষ অচিরেই শক্তিহীন হ’য়ে পড়ে ও তার কর্মশক্তি লোপ পায়। অত্যধিক মৈ”থুনের জন্য হজমশক্তি লোপ পায়। ফলে অম্ল, অজীর্ণ প্রভৃতি নানা প্রকার রোগ দেখা দেয়।

    প্রত্যেক মানুষের কিছু গোপন ইচ্ছা, চাওয়া – পাওয়া থাকে। তবে এগুলো অনেকে প্রকাশ করে আবার অনেকেই প্রকাশ করে না। বিশেষ করে মেয়েরা । কিছু কিছু জিনিস আছে, যেগুলো একজন নারী সবার অগোচরে চাহিদা করেন কিন্তু মুখে সম্পূর্ণ বিপরীত কথা বলেন।

    চলুন জেনে নেওয়া যাক নারীদের এমন ১০টি গোপন আকাঙ্ক্ষা কথা যা মনে মনে খুব চান কিন্তু কাউকে তা জানতে দেন না:

    ১) প্রত্যেক মেয়েই চায় তার স্বামী আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হোক। লক্ষ্য করলে দেখবেন অনেকে প্রেম করে কিন্তু বিয়ে করার কথা বললে প্রেমিকাকে বলে আগে একটা ভালো চাকরি কর তরাপর। অধিকাংশ নরীদের চাওয়া এটাই।

    ২) ছেলেদের থেকে মেয়েরা সব সময় একটা সাজালো গোছালো সংসার চায়। যা সম্ভব শুধু ছোট পরিবারে, বড় পরিবারে ও সম্ভব তবে কষ্টকর। এ কারণে অধিকাংশ মেয়েরা চায় একক পরিবার , যৌথ পরিবার আদৌ বর্তমান মেয়েরা পছন্দ করে না।

    ৩) বাহ্যিকভাবে একটা মেয়েকে ভালো ভাবে চেনা যায় না।প্রত্যেক নারী নিজেকে তার বন্ধুদের মাঝে আকর্ষণীয় এবং যৌবনময়ী হয়ে উঠতে চায় কিন্তু এই বিষযটা সে প্রকাশ করে না। মনে মনে রাখে।

    ৪) প্রত্যেক নারী চায় সে ফর্সা হতে। সে ফর্সা থাকুক আর না থাকুক ফর্সা হওয়ার চেষ্টা সে করবেই। ৫) মেয়েরা কখনই তার স্বামীর মুখে অন্য নারীর গুনকীর্তন শুনতে পছন্দ করে না।সে চাইবে তার স্বামী যেন একমাত্র তাকেই চাক।

    ৬) মেয়েরা মুখে মুখে বলতে পারে সে নিজের দেহের ওজন নিয়ে সে কখনোই চিন্তা করে না কিন্তু অাসলে সে চায় নিজেকে চান স্লিম ও যৌবনময়ী শরীরের অধিকারী করতে।

    ৭) মেয়েদের ভিতর অনেক ঈর্ষা। একজন মেয়ে অন্য একজন মেয়ের সাফল্য কখনোই দেখতে পারে না। ৮) সকল নারী চায় তার প্রিয় মানুষটি তার কথা সবসময় মেনে চলুক, তার কথা সবসময় পালন করুক, সে মনে করে তার অনেক দ্বায়িত্ব।

    ৯) একজন ছেলে তার বয়স এবং চেহারা নিয়ে ততোটা না ভাবলেও একজন নারী চায় তার চেহারায় যেন বয়সের কালো ছাপ না পড়ে।

    ১০) একটি মেয়ে তার বুকের স্তন অনেক গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। নারীরা স্ত’নের ব্যাপরে খুবই সজাগ, খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে। কারণ পুরুষকে আকর্ষণ করার মেইন অঙ্গ এটা। এজন্য নারী চায় স্ত’ন থাকুক সবসময় আকর্ষণীয় ও যৌ’বনদীপ্ত।

  • আপনার রাতের ঘুম উড়িয়ে দেবে এই ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    আপনার রাতের ঘুম উড়িয়ে দেবে এই ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    বর্তমান সময়ে সিনেমা সিরিয়ালের পাশাপাশি গ্ল্যামার ইন্ডাস্ট্রিতে এক নতুন সংযোজন হয়েছে ওয়েব সিরিজের। আসলে প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে এখন প্রত্যেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েব সিরিজ দেখতে পছন্দ করেন।

    ডিজিটাল মার্কেটে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় বেশ কিছু অ্যাডাল্ট ওয়েব সিরিজ। উল্লু, প্রাইম শট, কোকু ইত্যাদি জায়গায় প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো ওয়েব সিরিজ রিলিজ করে। যৌ*তায় ভরা ওয়েব সিরিজগুলোর জনপ্রিয়তা কিন্তু কম নয়। প্রত্যেকটি ওয়েব সিরিজ প্রায় লাখ লাখ মানুষ দেখে থাকেন। এছাড়াও এমএক্স প্লেয়ারে রিলিজ হওয়া বেশ কিছু ওয়েব সিরিজ বর্তমানে দর্শকদের মন জয় করে নিচ্ছে।

    এমএক্স প্লেয়ারে প্রকাশিত ওয়েব সিরিজের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় একটি ওয়েব সিরিজ হল হ্যালো মিনি। এই ওয়েব সিরিজে একদিকে যেমন রয়েছে সাসপেন্সে ভরপুর সিন ঠিক তেমনই রয়েছে বিভিন্ন সাহসী দৃশ্য। ভুল করেও এই ওয়েব সিরিজ পরিবারের সাথে দেখবেন না।

    এমএক্স প্লেয়ারে এই ওয়েব সিরিজ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেখতে পারবেন। হ্যালো মিনির একাধিক দৃশ্য রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে নেটিজেনদের। এককথায় বলা যেতে পারে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিল এই ওয়েব সিরিজ।

    অন্যদিকে কিছুদিন আগেই রিলিজ করা আশ্রম ওয়েব সিরিজের তৃতীয় পার্ট ব্যাপক পছন্দ হয়েছে নেটিজেনদের। এই ওয়েব সিরিজের প্রত্যেকটি দৃশ্য প্রশংসা পাচ্ছে। তবে আপনাদের জানিয়ে রাখি, হ্যালো মিনি ওয়েব সিরিজ কেউ দেখে থাকলে সে স্পষ্ট বিচার করতে পারবে কোনটা বেশি ভালো।

    হ্যালো মিনির বোল্ড দৃশ্য দেখে মনে হবে আশ্রম এর সামনে কিছুই নয়। এই হ্যালো মিনি ১৮ বছরের ঊর্ধ্বের জন্য শুধুমাত্র। আপনি যদি এখনো এই ওয়েব সিরিজ না দেখে থাকেন, তাহলে অবশ্যই এমএক্স প্লেয়ারের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেখে নিন।