Category: বিনোদন

বিনোদন

  • যেসব মেয়ে কখনো স”হ”বা”স করেনি তাদের চেনার উপায়

    যেসব মেয়ে কখনো স”হ”বা”স করেনি তাদের চেনার উপায়

    Screenshot_32

    ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় নিয়ে আজকের আয়োজন। অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন কি করে ভার্জিন মেয়ে যাবে? 

    কেউ জানতে চেয়েছেন বিয়ের প্রথম রাতে আমি কিভাবে বুঝবো আমার স্ত্রী সতী কিনা? কুমারীত্ব ঠিক আছে কিনা তা বুঝার কোনো পদ্ধতি থাকলে জানাবেন?

    তাই সবার প্রশ্নের উত্তর দিতে আজকের লেখা। চলুন জেনে নেয়া যাক।

    ভার্জিন মেয়ে দুই ভাবে চেনা যায়। প্রথমত ব্রেস্ট দেখে , দ্বিতীয়ত ভ্যাজিনা দেখে (ব্যাতিক্রম ছাড়া)। এজন্য আপনাকে ব্রেস্ট এবং ভ্যাজিনা ভালভাবে আলোর মধ্যে লক্ষ্য করতে হবে। তাই লাইট জ্বালিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করতে হবে। অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে যৌন মিলন করতে চাইবে না। তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন।

    একেবারে লাইট জ্বালিয়ে মিলন করতে না চাইলে কিন্তু আপনার আর এই পোস্ট কোন কাজে আসবেনা। দেখা গেছে, ভার্জিন মেয়ে রা লাইট জ্বালিয়ে হ্যাজবেন্ড এর সাথে প্রথম সেক্স করতে কোন আপত্তি করেনা। প্রথমে আপত্তি করলেও হ্যাজবেন্ডের অনুরোধে রাজি হয়ে যায়। তারাই বেশী আপত্তি করে যাদের ভার্জিনিটি প্রশ্নবিদ্ধ!

    ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিস্ট জেনে নিন

    ১. শরীর সমান্তরালে রেখে বিছানায় শোয়া অবস্থায় ব্রেস্ট লক্ষ্য করুন। ভার্জিন হলে ব্রেস্ট ওভাল (ডিম্বাকৃতি) হবে। (মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)

    ২. এবার ব্রেস্টের বোটা দুটো লক্ষ্য করুন। ভার্জিন মেয়ে দেরে বোটা দুটো সামান্য চোখা এবং ছোট হবে। (মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)

    ৩. দু হাতে ব্রেস্ট দুটো স্পর্শ করুন। আস্তে আস্তে চাপ দিন। ছেড়ে দিন। আবার চাপুন। ভার্জিন মেয়ে দের ব্রেস্টগুলো চাপ দিয়ে ছেড়ে দিলে দ্রুত পুর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে। অর্থাৎ এলাস্টিসিটি অনেক বেশী হবে। বেশ কয়েকবার চেপেও আপনি এটা বুঝে নিতে পারেন।

    ভ্যাজিনার বৈশিস্ট যেমন থাকবে

    মেয়েটিকে বিছানায় শুইয়ে দিন। তার দুপায়ের মাঝখানে হাটু গেড়ে বসুন। প্রয়োজন হলে শুয়ে পড়ুন।এবার মেয়েটির হাটুর উপর হাত রেখে দুপা দুদিকে ফাক করুন। এখন মনযোগ দিয়ে ভ্যাজিনা লক্ষ্য করুনঃ

    ১. ভ্যাজিনায় দুই ধরনের লিপ (ঠোট) থাকে- লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা। লিবিয়া মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া মাইনরা ভিতরের দিকে থাকে। এদের কাজ হল যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখা।দুপা ফাক করার পর ভার্জিন মেয়ে হলে লিবিয়া মেজরা একটার সাথে অন্যটা লেগে থেকে যোনী ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।এবং এটা টান টান ও মসৃন থাকবে।

    ২. যদি ভার্জিন মেয়ে না হয় তবে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার সাথে সাথে দুদিকে সরে যাবে।এটা অনেকটা বড় হবে, দুদিকে নেতিয়ে থাকবে, কুচকানো এবং অমসৃন থাকবে।

    ৩. অনেক সময় কোন কারনে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার পর দুদিকে সরে যেতে পারে। কিন্তু ভার্জিন মেয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লিবিয়া মাইনোরা যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।

    ৪. ভার্জিন মেয়েদের ক্ষেত্রে লিবিয়া মেজরা কিন্তু আকারে ছোট থাকবে অথবা দেখতে টান টান এবং মসৃন থাকবে। ভার্জিন না হলে এটা বড় দেখা যাবে অথবা বাইরের দিকে ঝুলে থাকতে দেখা যাবে এবং অমসৃন ও ভাজ যুক্ত হবে।

    ৫. এতক্ষন তো শুনলেন ভ্যাজিনাল লিপ দেখে ভার্জিনিটি বোঝার উপায়। এবার আসেন আরেকটু ভিতরে যাই। দুপা ফাক করে আপনার দুহাত দিয়ে ভ্যাজিনাল লিপ সরিয়ে দিন। যোনির চামড়া দুদিকে সরালে যোনি ছিদ্র দেখতে পাবেন।

    খেয়াল করে দেখার চেস্টা করুন পর্দা আছে কিনা। পর্দা থাকলে তো কোন কথাই নেই পর্দা না থাকলেও সমস্যা নাই। মন খারাপ করবেন না। সেক্ষেত্রে ছিদ্রের গঠন খেয়াল করুন। ছিদ্রের মুখ যদি গোলাকার হয় তবে মেয়েটি ভার্জিন।

    আর ছিদ্রের মুখ যদি তারার মত জিক- জ্যাক হয় তবে সমস্যা আছে। তবে সামান্য জিক- জ্যাক চলে কারন দৌড় ঝাপের জন্য ওটুকু ফাটতে পারে কিন্তু যদি বেশী হয় তবে কিন্তু সমস্যা আছে।

    ৬. উপরের লক্ষন গুলো দেখে যদি মেয়েটিকে ভার্জিন বলে মনে না হয় তবে এবার একটা আঙ্গুল ভিতরে আস্তে আস্তে ঢুকান।

    **যদি খুব টাইট ফিল করেন তবে সে ভার্জিন হয়ে থাকতে পারে। ভার্জিন না হলেও সে হয়ত ১-৩ বার শারিরীক সম্পর্ক করে থাকতে পারে।

    **আর যদি লুজ লাগে কিন্তু ২ টা আঙ্গুল ঢুকাতে কস্ট হয় তবে মেয়েটি ৪- ৬ বার শারিরীক সম্পর্ক করে থাকতে পারে।

    ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্যা মনে রাখতে হবে

    – ফিঙ্গারিং এর কারনে ভ্যাজিনাল লিপ কিছুটা লুজ হতে পারে।

    – দৌড় ঝাপের কারনে পর্দার জিক- জ্যাক কিছুটা বাড়তে পারে।

    – ২/১ বার শারিরীক সম্পর্ক এ অনেক সময় মেয়েদের যোনি তেমন কোন পরিবর্তন হয়না।

    – অনেকবার শারিরীক সম্পর্ক করার পরেও ৬ মাস থেকে ২ বছরের বিরতিতে যোনি কিছুটা টাইট হয়।

    – মোটা মেয়েদের ব্রেস্ট স্বভাবতই কিছুটা ঝুলানো থাকে। তাদের থাই মোটা হওয়ায় দু পায়ের চাপে লিবিয়া মেজরা কছুটা লুজ হতে পারে।

    – ব্লাড বের না হওয়া মানেই ভার্জিন মেয়ে এমনটি নয়।

    – উপরের পরীক্ষা গুলো এমন ভাবে করবেন যেন মেয়েটি বুঝতে না পারে যে আপনি তাকে টেস্ট করছেন।একবারে টেস্ট না করে আদর করার ফাকে ফাকে টেস্ট করুন।

    – মেয়েদের চোখ, হাটার ভঙ্গি, নিতম্ব, হাসি, কাপড়/ওড়না পড়ার স্টাইল ইত্যাদি দেখে ভার্জিন মেয়ে অনুমান করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয় !!

  • ব্রা-এর বাংলা অর্থ কী? অনেকেই বলতে পারেন না, জানলে অবাক হবেন

    ব্রা-এর বাংলা অর্থ কী? অনেকেই বলতে পারেন না, জানলে অবাক হবেন

     

    মহিলাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পোশাকের মধ্যে ব্রা একটি। কিন্তু আজও সমাজে এটি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করা হয় না। এমনকি দোকানে কিনতে গিয়েও মহিলাদের বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। কিন্তু এটি একটি অন্তর্বাস, যা নিয়ে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। বরং লজ্জা ঢাকতেই এই পোশাক পরা হয়। যাইহোক এই প্রতিবেদনে ব্রা সম্পর্কে একটি মজার তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
    আপনি নিশ্চয়ই জানেন, মহিলাদের অন্তর্বাসকে ব্রা বলে, যা একটি ইংরেজি শব্দ। আসলে ব্রা হল একটি সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি ফরাসি শব্দ ব্রেসিয়ার থেকে এসেছে। ১৮৯৩ সালে এই শব্দটি প্রথমবার এক মার্কিন সংবাদপত্রে ব্যবহার করা হয়েছিল। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন ম্যাগাজিনেও এই শব্দটির প্রচলন হয়। কয়েক বছর পর অক্সফোর্ড অভিধানেও জায়গা করে নেয় এই শব্দ৷

    তবে অতীতের তুলনায় এখন ব্রা-র ডিজাইনে অনেক পরিবর্তন এসেছে। শুরুতে ব্রা-তে কাপের আকার ছিল না। তাহলে একবার ভাবুন সেই সময় মহিলাদের কতটা সমস্যায় পড়তে হতো। জানা যায়, ১৯৩০ সালে এসএইচ ক্যাম্প কোম্পানি প্রথমবারের মতো ব্রা-তে কাপের আকার ডিজাইন তৈরি করেছিল।

    প্রাথমিকভাবে এই শব্দের অর্থ হলো শিশুদের অন্তর্বাস, কিন্তু পরবর্তীতে মহিলাদের পোশাকের রূপ দেয়া হয়েছিল। আসলে ব্রা (BRA) একটি সংক্ষিপ্ত রূপ। এর পূর্ণরূপ হল Breast Resting Area অর্থাৎ স্তন বিশ্রামের এলাকা। তবে একে বক্ষবন্ধনীও বলা হয়ে থাকে৷ তবে যত সময় এগিয়েছে, মহিলাদের এই অন্তর্বাসটির ডিজাইন পরিবর্তন হয়েছে। আজকাল বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের A থেকে D সাইজের ব্রা পাওয়া যায়।

    তবে অধিকাংশ মহিলাই স্তনের সঠিক আকার না জেনেই অন্তর্বাস ব্যবহার করেন। সমীক্ষায় দেখা গেছে, বিষের প্রায় ৮০ শতাংশ নারী ভুল সাইজের ব্রা পরেন। এমনকি তারা ফিটিং এবং সঠিক মাপ নেওয়ার পরেও ভুল করেন। তবে ফ্যাশন বিশেষজ্ঞদের মতে, সঠিক মাপের ব্রা পরাই উচিত। তবে একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর আর এটি ব্যবহার করা যায় না। একটি ব্রা-র মেয়াদ ৮ থেকে ৯ মাস থাকে। কিন্তু দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে তার স্তনের ক্ষতি হতে পারে।

  • পুরুষের ১ফোটা বীর্জ তৈরি হতে কত দিন সময় লাগে.? আপনি জানলে অবাক হবেন

    পুরুষের ১ফোটা বীর্জ তৈরি হতে কত দিন সময় লাগে.? আপনি জানলে অবাক হবেন

    পুরুষের শরীরে এক ফোঁটা বীর্য (যাতে প্রচুর পরিমাণ শুক্রাণু থাকে) তৈরি হতে পুরোপুরি সময় লাগে প্রায় ৬৪ থেকে ৭৪ দিন। এই সময়টিকে বলা হয় Spermatogenesis বা শুক্রাণু উৎপাদনের প্রক্রিয়া।

    তবে এখানে কয়েকটি ধাপ আছে:

    1. শুক্রাণু তৈরি শুরু হয় — টেস্টিসে (অণ্ডকোষে)। শুরু থেকে পরিপক্ক শুক্রাণু তৈরি হতে সময় লাগে ৬৪-৭৪ দিন।

    2. এরপর শুক্রাণু জমা হয় Epididymis-এ, যেখানে এটি চলাচলের সক্ষমতা ও পরিপক্বতা অর্জন করে — এতে আরও ১০ থেকে ১৪ দিন লাগে।

    আরও পড়ুনঃ প্রায় ৪০ বছর পর ফের ইরানে অ’স্ত্র সরবরাহ শুরু করল চীন
    সুতরাং, একটি সম্পূর্ণ কার্যকর শুক্রাণু উৎপাদনে মোট সময় লাগে প্রায় ৭৫ থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত।

    এক ফোঁটা বীর্যে থাকে প্রায় ১৫ থেকে ২০০ মিলিয়ন শুক্রাণু, তাই “এক ফোঁটা বীর্য তৈরি হতে কত দিন লাগে” বললে আসলে বোঝানো হয় এই সব শুক্রাণু উৎপন্ন ও প্রস্তুত হতে কতো সময় লাগে — উত্তর: প্রায় ৭৫-৯০ দিন।

  • নায়িকা হতে গিয়ে এক রাতে একে একে ৪ জনকে দিতে হতে হয়েছে

    নায়িকা হতে গিয়ে এক রাতে একে একে ৪ জনকে দিতে হতে হয়েছে

    মধ্যবিত্ত পরিবারের তরুণী তমার (ছদ্মনাম) স্বপ্ন ছিলো নায়িকা হবেন। নায়িকা হতে গিয়ে যে তাকে সর্বস্ব দিতে হবে, এমনটি ভাবেননি তমা। ড্যান্স বারে পারফর্ম করে সবাই মিলে যখন আড্ডা দিচ্ছেন তখনই ঘটে ঘটনাটি। আড্ডায় মগ্ন সবাই। বার সংলগ্ন হোটেল কক্ষের সোফায়, খাটে বসেছেন তিন তরুণী ও পাঁচ যুবক। এরমধ্যে অনুষ্ঠান আয়োজক ফরহাদ খানও রয়েছেন।

    টেবিলে সাজানো বিয়ার, হুইস্কি, শ্যাম্পাইন। রয়েছে ফ্রাইড চিকেন, সালাত, চিপস ইত্যাদি।কেউ মদ পান করছেন। কেউ সিগারেটে সুখ টান দিচ্ছেন। তমা নিরবে বসে আছেন। বারবার অনুরোধ করার পর বিয়ার হাতে নেন।

    কিন্তু বাধা দেন ফরহাদ। বিয়ার নয়, তাকে হুইস্কির গ্লাস এগিয়ে দেন। তমা পান করেন। এক-দুই করে কয়েক প্যাক। পান করতে করতে চোখ টলমল করছে। সোফায় ঢলে পড়বেন যেনো। ফরহাদ তাকে কাছে টেনে নেন। সবার সামনেই পাশে বসিয়ে জড়িয়ে ধরেন। অন্যরা এই দৃশ্য দেখে বেশ মজা নিচ্ছিলো।

    তারপর তাকে কোলে তোলে পাশের একটি কক্ষে নিয়ে যান। মুহূর্তেই দরজাটা বন্ধ হয়ে যায়। পরদিন ভোর হতেই ঘুম ভাঙ্গে তমার। হতভম্ব হয়ে যান। কম্বলের নিচে বস্ত্রহীন তিনি। বুঝতে পারেন সর্বস্ব লুট হয়েছে তার। যেনো নিজের অজান্তেই ঘটেছে সবকিছু। নিঃশব্দে কাঁদছিলেন তমা। পাশে তখনও ঘুমাচ্ছেন ফরহাদ। চট্টগ্রামের ধনাঢ্য ব্যক্তি, পঞ্চাশ বছর বয়সী ফরহাদ। দীর্ঘদিন থেকেই সংযুক্ত আরব আমিরাতে। এখানে ব্যবসা রয়েছে তার। এছাড়া ব্যবসা রয়েছে মালয়েশিয়াতেও। হোটেল, বারের ব্যবসা।

    নায়িকা হওয়ার ইচ্ছে নিয়েই নাচ শিখেছেন কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী তমা। স্বপ্ন ছিলো নায়িকা হলে সারা দেশের মানুষ তাকে চিনবে। তাকে দেখলেই ভীড় করবে দর্শকরা। ছবি তোলবে। তাকে নিয়ে প্রায়ই সংবাদ প্রকাশ হবে গণমাধ্যমে। পাশাপাশি অর্থ উপার্জনও হবে। সেই স্বপ্ন নিয়েই নারায়ণগঞ্জের একটি নাচের স্কুলে ভর্তি হন। অল্প দিনেই নাচে পারদর্শী হয়ে উঠেন কলেজ পড়–য়া এই ছাত্রী।

    এরমধ্যেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আমন্ত্রন আসতে থাকে। পরিচয় ঘটে শোবিজ জগতের তারকাদের সঙ্গে। পারফর্ম করেন দেশের বিভিন্নস্থানে। এরমধ্যেই মুন্না নামের একজনের সঙ্গে পরিচয়। বিদেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে না;চ করার প্রস্তাব দেন তিনি। ফরহাদ তার বড় ভাই হন। প্রতি মাসে বেতন হবে ৭০ হাজার টাকা। মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে তমা। বাবা ক্ষুদে ব্যবসা। দুই বোন, এক ভাই ও মা-বাবা নিয়ে তাদের পরিবার। অ’ভাব লেগেই থাকে। মাসে এতগুলো টাকা পেলে ম’ন্দ হয় না। ভেবেই রাজি হন।

    বিদেশে যাওয়ার আগেই তাকে দেওয়া হয়েছিলো ৫০ হাজার টাকা। তারপরই তমাসহ একসঙ্গে আরও চার ত’রুণী দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়েন। এটি কয়েক বছর আগের ঘটনা। ২০১২ সালের আগস্ট থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের পেশাজীবীদের ভিসা দেওয়া বন্ধ । পর্যটক ভিসা পাওয়াও সহজ নয়। কিন্তু এই চক্রের ভিসা পাওয়ার বিষয়ে তেমন প্রতিবন্ধকতা নেই। তিন মাসের পর্যটক ভিসা নিয়ে আরব আমিরাতে যান তারা। শারজায় একটি বারে নাচ করেন তমা। তারপরই ঘটে ঘটনাটি।

    অনেক কিছু ভেবে ফরহাদকে মেন নেন তমা। একজন পুরুষ সঙ্গী থাকতেই পারে। কিন্তু তখনও বুঝতে পারেননি তার জন্য আরও খারাপ কিছু অপেক্ষা করছে। পরের রাতে এক আরবিয়ানের বাসায় বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয় তমাকে। আরব ওই ব্যবসায়ী, বাংলাদেশী ফরহাদসহ সেখানে ছিলো আরও দুজন। বাসাতেই ছিলো নাচের আয়োজন। নাচ শেষে রাত গভীর। তখনই ফরহাদ বুঝিয়ে দেন আজ রাতটা সবার সঙ্গেই কাটাতে হবে তাকে। তমা অনুনয় করেন। ফরহাদ ছাড়া কারও শ;য্যাসঙ্গী হতে চান না তিনি। ফরহাদ জানান, শুধু নাচ করে থাকা-খাওয়ার টাকাও আসবে না। এসবই করতে হবে তাকে।

    আরব আমিরাতের বারে ঢুকতে গেলে ৫০ দিরহাম দিয়ে একটি টোকেন ক্রয় করতে হয়। নাচ দেখতে হলে পছন্দের তরুণীকে এই টোকেন দিতে হয়। এই টোকেন তরুণী হয়ে জমা হয় বার কর্তৃপক্ষের কাছে। কোন তরুণী কটা টোকেন জমা দিলো তা লিখে রাখা হয়। মাসে অন্তত তিনশ টোকেন সংগ্রহ হলে টোকেন সংগ্রহকারী তরুণীর বেতন হয় ৫০ হাজার টাকা। টোকেন কম হলে বেতন কমে যায়।

    এক পর্যায়ে ইচ্ছের বিরুদ্ধেই নিরবে ওই রাতে শ;য্যা সঙ্গী হন একে একে চার জনের। তারপর থেকেই প্রায় প্রতি রাতেই কারও না কারও সঙ্গী হন তমা। তমা জানান, ২০১৯ সালে দুবাই পুলিশ চার জনকে একটি নাইটক্লাব থেকে আটক করেছিলো তাদের বয়স কম ছিলো। ওই ক্লাবে নিয়মিত নাচ করতেন তিনি।সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিভিন্ন ক্লাবে নাচ করেছেন তিনি। তিন মাস পর দেশে ফিরেন, আবার যান। তমা বলেন, মূলত টাকা উপার্জনের জন্যই ছুটে যান সেখানে। করোনার কারণে দীর্ঘদিন যাবত দেশে রয়েছেন তিনি