Category: বিনোদন

বিনোদন

  • উনি আমার চাচা হয় কিন্তু কীভাবে আমাদের সহবাস হইছে আমি বলতে পারি না!

    উনি আমার চাচা হয় কিন্তু কীভাবে আমাদের সহবাস হইছে আমি বলতে পারি না!

    সেটা ছিল আমার বিয়ের প্রথম রাত। প্রথমবার কোনো পুরুষের সঙ্গে অন্তরঙ্গ হতে চলেছিলাম আমি।

    প্রাণের বান্ধবীদের কাছ থেকে শোনা কিছু কথা আর কয়েকটা পর্ন ভিডিও দেখে আমার মনের মধ্যে প্রথম রাতের যে ছবিটা বারে বারে মনে পড়ছিল, ইচ্ছাগুলোও জেগে উঠছিল সেরকমভাবেই।

    মাথা ঝুঁকিয়ে, হাতে দুধের গ্লাস নিয়ে আমি যখন শোবার ঘরে প্রবেশ করলাম, ততক্ষণ পর্যন্ত সেই ছবির মতোই সব কিছু চলছিল।

    আমি তখনও জানতাম না যে তার কিছুক্ষণের মধ্যেই আমার সেই স্বপ্নগুলো ভেঙ্গে যাবে।

    প্রথম রাতের স্বপ্নে এরকমটা হওয়ার ছিল-আমি ঘরে আসার পরে স্বামী আমাকে জড়িয়ে ধরবে, চুম্বনের স্রোতে ভাসিয়ে দেবে, আর সারা রাত ধরে আমাকে ভালবাসবে।

    কিন্তু বাস্তব যে ছবিটা দেখলাম তা হলো, আমি ঘরে ঢোকার আগেই আমার স্বামী ঘুমিয়ে পড়েছেন। ওই মুহূর্তে মনে হলো আমার অস্তিত্বটাই যেন আমার স্বামী সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করলেন।

    আমার বয়স সেই সময়ে ছিল ৩৫। আমি কৌমার্য হারাই নি তখনও।

    স্বপ্নভঙ্গ

    কলেজে পড়ার সময়ে, বা তার পরে যখন চাকরি করি, তখনও দেখতাম আমারই কাছের কোনো ছেলে আর মেয়ের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠছে। তারা একে অন্যের হাত ধরে, বা কাঁধে মাথা রেখে ঘুরে বেড়াতো।

    আমি মনে মনে ভাবতাম, আহা, যদি আমারও এরকম কোনও সুযোগ আসতো। আমারও তো ইচ্ছা হতো ওইভাবে কারও ঘনিষ্ঠ হতে!

    আমাদের পরিবারটা বেশ বড় ছিল – চার ভাই, এক বোন, বয়স্ক বাবা-মা। তবুও আমার সবসময়েই একা লাগতো।

    আমার ভাই-বোনদের সবারই বিয়ে হয়ে গিয়েছিল। তাদের সকলের পরিবার ছিল। কোনো সময়ে এটাও মনে হতো যে ভাই-বোনরা কি আমার জন্য একটুও চিন্তা করে? তাদের কি মনে হয় না যে আমারও বয়স হচ্ছে, তবুও আমি ততোদিনও একা?

    महिलाएं, #HerChoice
    আমারও তো প্রেম করতে ইচ্ছা করতো। একাকীত্ব গ্রাস করছিল আমাকে। কখনো কখনো মনে হতো যে আমি খুব মোটা – সেজন্যই আমার ইচ্ছাগুলো পূরণ হয়ে না।

    কিন্তু পুরুষ মানুষরা কি মোটা মেয়ে পছন্দ করে না? শুধু কি আমার ওজনের জন্য আমার পরিবার জীবনসঙ্গী খুঁজে পাচ্ছে না? তাহলে কি চিরজীবন আমাকে একাই কাটাতে হবে? এই সব প্রশ্ন আমার মনের মধ্যে সবসময়ে ঘুরপাক খেতো।

    অতঃপর বিয়ে

    শেষমেশ, আমার যখন ৩৫ বছর বয়স, তখন বছর চল্লিশেকের একজন আমাকে বিয়ে করতে এগিয়ে এলো। যখন প্রথম দেখা করি তার সঙ্গে, তখনই আমার মনের মধ্যে থাকা চিন্তাগুলো তাকে জানিয়েছিলাম।

    সে কোনো কথারই জবাব দেয় নি। আমার মনে হতো আমার কথাগুলো যেন মন দিয়ে শুনছেই না।

    সবসময়ে নিচের দিকে তাকিয়ে থাকতো সে। কোনো কথারই জবাব দিতো না, শুধু মাথা নাড়িয়ে উত্তর দিতো।

    আমি ভাবতাম আজকাল মেয়েদের থেকেও অনেক বেশী লজ্জা পায় পুরুষ মানুষরা। আমার হবু স্বামীও বোধহয় সেরকম। তাই আমার কোনো কথারই জবাব দিচ্ছে না।

    কিন্তু বিয়ের পরে প্রথম রাতের ঘটনায় আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম। আমি শুধু ভাবছিলাম সে কেনো ওরকম আচরণ করল।

    পরের দিন সকালে আমি যখন জিজ্ঞাসা করলাম, সে জবাব দিল যে তার শরীর ভাল ছিল না। কিন্তু তার থেকে আর একটা শব্দও বার করতে পারি নি।

    প্রথম রাতের পরে দ্বিতীয়, তৃতীয় রাতও কেটে গেল একইভাবে।

    সব গোপন করা হয়

    আমি শাশুড়ির কাছে বিষয়টা জানালাম। কিন্তু তিনিও ছেলের পক্ষ নিয়ে বলতে লাগলেন।

    “ও লজ্জা পাচ্ছে। ছোট থেকেই মেয়েদের সঙ্গে কথা বলতে অস্বস্তি বোধ করে ও। ছেলেদের স্কুলে পড়াশোনা করেছে তো, সেই জন্য। ওর কোনও দিদি বা বোন নেই, কোনো মেয়ে বন্ধুও নেই। সেজন্যই এরকম আচরণ,” বলেছিলেন আমার শাশুড়ি।

    সাময়িক স্বস্তি পেয়েছিলাম কথাটা শুনে। কিন্তু ব্যাপারটা আমার মাথা থেকে কিছুতেই গেল না। ওদিকে আমার সব ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্ন এক এক করে ভেঙ্গে যাচ্ছিল।

    শুধু যে শারীরিক চাহিদাই আমাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিল তা নয়। আমার স্বামী কোনো কথাই বলতো না। আমার মনে হতে লাগলো যে সব সময়েই যেন আমাকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। আমার থেকে সে পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।

    যুক্তরাষ্ট্রে ‘কিডনি চাই’ লেখা যে টি-শার্টটি একজনের জীবন বাঁচিয়ে দিয়েছে

    যখন কোনো নারী পোশাক ঠিক করে, তখনও পুরুষ মানুষরা আড়চোখে সেই দিকে তাকিয়ে থাকে। কিন্তু আমি যদি রাতে সব পোশাক খুলেও ফেলি, তাহলেও আমার স্বামী সম্পূর্ণ উদাসীন থাকতেন।

    তাহলে কি আমার ওজন তার এই ব্যবহারের কারণ? কোনও চাপে পড়ে আমাকে বিয়ে করেছে সে? এইসব প্রশ্ন আমার মনের মধ্যে আসতে শুরু করেছিল তখন। কিন্তু এইসব কথা কারও সঙ্গে যে শেয়ার করব, সেই উপায় নেই।

    আর কতো অপেক্ষা

    আমার পরিবারের কারও সঙ্গে এই নিয়ে কথা বলার উপায় ছিল না, কারণ সেখানে সবাই মনে করতে শুরু করেছিল যে আমি খুব ভাল আছি। এদিকে আমার অপেক্ষার সীমারেখা ভাঙ্গার দিকে চলেছে। আমাকে এই সমস্যার সমাধান নিজেকেই বার করতে হবে।

    বেশিরভাগ ছুটির দিনেও আমার স্বামী বাড়িতে থাকতো না। হয় কোনো বন্ধুর বাড়িতে চলে যেতো, বা বয়স্ক বাবা-মাকে নিয়ে কোথাও যেতো।

    महिलाएं, #HerChoice
    ঘটনাচক্রে সেদিন বাড়িতেই ছিল আমার স্বামী। আমি ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে সরাসরি জানতে চাইলাম, “আমাকে কি পছন্দ নয় তোমার? আমরা দুজনে একবারের জন্যও অন্তরঙ্গ হইনি এতদিনে। তোমার সমস্যাটা কি?” জলদি জবাব দিয়েছিল, “আমার তো কোনো সমস্যা নেই!”

    এই উত্তর পেয়ে আমার মনে হল এটাই সুযোগ তার সঙ্গে অন্তরঙ্গ হওয়ার। আমি আকর্ষণ করার চেষ্টা করছিলাম তাকে। কিন্তু কোনো ফলই হচ্ছিল না। কোনোভাবেই তাকে উত্তেজিত করতে পারলাম না।

    আমি বুঝতে পারছিলাম না যে এটা নিয়ে কার সঙ্গে কথা বলব। একদিন হঠাৎ করেই জানতে পারলাম যে সে নপুংসক। বিয়ের আগেই ডাক্তাররা এটা তাকে নিশ্চিত করেছিল। সে নিজে আর তার বাবা-মা – সবকিছুই জানতেন। কিন্তু আমাকে কিছু জানানো হয় নি। আমাকে ধোঁকা দেওয়া হয়েছে।

    আমি সত্যিটা জেনে ফেলেছিলাম, কিন্তু তার কোনো লজ্জা ছিল না এটা নিয়ে। তারপরেও কখনো সে নিজের ভুলটা স্বীকার করে নি।

    কেউ শুনলো না আমার কথা

    সমাজ তো নারীদের সামান্য ভুলচুককেও বড় করে তুলে ধরে। কিন্তু কোনো পুরুষের যদি কোনো ভুল হয়, সেই ক্ষেত্রেও দোষটা আসে মেয়েদের ওপরেই।

    আমার আত্মীয়রা পরামর্শ দিল, “শারীরিক মিলনটাই তো জীবনের সব কিছু নয়। তুমি বাচ্চা দত্তক নেওয়ার কথা ভাবছ না কেন?”

    আমার শ্বশুরবাড়ির লোকরা হাতজোড় করে বলল, “সত্যিটা যদি জানাজানি হয়ে যায় তাহলে লজ্জায় আমাদের মাথা কাটা যাবে।” আমার পরিবার বলে দিলো, “এটা তোমার ভাগ্য।”

    ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যাকে সেলফি তুলতে শেখালেন

    তবে যে কথাটা আমার স্বামী বললো, তাতে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। “তোমার যা ভাল লাগে করতে পার। যদি মনে করো, তাহলে অন্য কোনো পুরুষের সঙ্গেও শুতে পারো। আমি তোমাকে বিরক্ত করব না, কাউকে কিছু বলবোও না। তা থেকে যদি তোমার সন্তান জন্ম নেয়, তাকে আমি নিজের সন্তান বলেও মেনে নে।” কোনো মেয়ে কি তার স্বামীর কাছ থেকে এসব শুনতে পারে?

    সে একটা বেইমান। নিজের আর পরিবারকে লোকলজ্জা থেকে বাঁচানোর জন্য ওইসব বলছিল। আমার পা জড়িয়ে ধরে স্বামী বলেছিল “প্লিজ, এটা কাউকে বলো না। আমাকে ডিভোর্সও দিও না।” সে যেসব উপদেশ দিয়েছিল, আমি সেগুলো কল্পনাও করতে পারি না।

    আমার ভবিষ্যৎ

    আমার সামনে দুটো রাস্তা খোলা ছিল – হয় তাকে ত্যাগ করা অথবা তাকে নিজের জীবনসঙ্গী রেখে দিয়ে আমার নিজের ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষাগুলোকে ত্যাগ করা।

    শেষমেশ আমারই জয় হলো। সেই তথাকথিত স্বামীর ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম আমি। আমার বাবা-মা কিন্তু আমাকে ফিরিয়ে নেয় নি। কয়েকজন বন্ধুর সাহায্যে আমি একটি মেয়েদের হস্টেলে চলে যাই।

    বিয়ের আগে চাকরিটা ছেড়ে দিয়েছিলাম। কিছুদিনের চেষ্টায় একটা নতুন চাকরিও যোগাড় করলাম। খুব ধীরে হলেও আমার জীবনটা আবার নিজের ছন্দে ফিরতে শুরু করছিলো। আমি কোর্টে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা ফাইল করলাম।

    সেখানেও আমার স্বামী আর তার পরিবার নির্লজ্জের মতো সত্যটা গোপন করে বিয়ে ভাঙ্গার জন্য আমার ওপরেই দোষারোপ করে। এমনকি বিয়ের পরে অন্য সম্পর্ক গড়ে তোলার দোষও দেয় আমার ওপরে।

    লড়াই করে গেলাম

    আমি লড়াইটা থামাই নি। নিজের মেডিক্যাল পরীক্ষা করাই। তিনবছর লেগে গিয়েছিল বিবাহ বিচ্ছেদ পেতে।

    আমার যেন পুনর্জন্ম হল। আজ আমার ৪০ বছর বয়স, কিন্তু আমি এখনও কুমারী। এর মধ্যে বেশ কয়েকজন পুরুষের সঙ্গে আমার সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। তবে তাদের সকলেরই ভালবাসাটা ছিল শারীরিক।

    কেউ বিয়ে করা বা দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক গড়ে তোলায় ইচ্ছুক ছিল না। কিন্তু এখন আমি পুরুষদের কাছ থেকে একটু দূরে থাকারই চেষ্টা করি।

    আমি শুধু সেইসব পুরুষের সঙ্গেই বন্ধুত্ব রাখতে চাই, যারা আমার খেয়াল রাখবে, আমার মনের ইচ্ছাগুলোকে বোঝার চেষ্টা করবে, জীবনভর আমার সঙ্গে চলার, সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার করবে।

    এখনও সেরকম পুরুষের অপেক্ষায় আছি। আর যতোদিন না সত্যিকারের সেরকম পুরুষ পাচ্ছি, ততোদিন ওয়েবসাইটই আমার সবথেকে অন্তরঙ্গ বন্ধু।”

  • সর্বোচ্চ আনন্দ পেতে ট্রাই করুন এই ৯টি ‘পজিশন’

    সর্বোচ্চ আনন্দ পেতে ট্রাই করুন এই ৯টি ‘পজিশন’

    সর্বোচ্চ আনন্দ পেতে ট্রাই করুন এই ৯টি ‘পজিশন’

    ক্যালোরি ঝরিয়ে সুস্থ থাকতে কে না চায়? অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরিয়ে ফেলতে পারলে পুরুষরা যেমন সুঠাম পু’রুষালী দেহের অধিকারী হতে পারেন, তেমনই মহিলারাও পেতে পারেন কমনীয়, আ’কর্ষ’ণী’য় শ’রী’র।কিন্তু দৈনিক কাজের চাপে বর্তমানে পু’রু’ষ বা ম’হি’লারা আলাদা করে ব্যায়াম করার সময় পান না প্রায়শই।

    কিন্তু খবর রাখেন কি, শুধু ব্যায়াম নয়, স’ঙ্গী বা স’ঙ্গি’নীর সঙ্গে উ’দ্দা’ম যৌ’নজীবনও যথেষ্ট ক্যালোরি ঝরাতে পারেন। কিন্তু জানেন কি, ক্যালোরি ঝরাতে কোন পজিশন কতটা উপকারী? পড়ুন এই বিশেষ প্রতিবেদনটি- ১. মি’শ’নারি প’জি’শন: দম্পতিদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় এই পজিশনে মহিলাদের উপর পুরুষরা শায়িত হন। অন্তত পাঁচরকমভাবে এই পজিশন ট্রাই করা যায়। এই ভঙ্গিমায় মিলিত হলে পুরুষদের ১২০ ক্যালোরি ও মহিলাদের ৪০ ক্যালোরি ‘বার্ন’ হয়।

    ২. ড’গি স্টা’ই’ল: এই স্টাইলে মিলিত হলে পুরুষদের ১২০ ক্যালোরি ও মহিলাদের ৮০ ক্যালোরি ঝরে। ৩. লেগস ইন দ্য এয়ার: এই ভ’ঙ্গি’মায় অন্তত ৮৫ ক্যালোরি ঝরাতে পারেন ম’হিলারা, পু’রুষদের ঝরে ১৩০ ক্যালোরি। ৪.কা’উগা’র্ল: কা’উ’গার্ল পজিশনে মহিলাদের বেশি ক্যালরি ঝরে, প্রায় ২২০ ক্যালোরি। সেক্ষেত্রে পুরুষদের ঝরে মাত্র ৪০ ক্যালোরি।

    ৫. রিভার্স কাউগার্ল: এই পদ্ধতিতে মহিলাদের ঝরে ১০০ ক্যালোরি, পুরুষদের ৪০ ক্যালোরি। ৬. স্পু’নিং: এই পজিশনে পুরুষদের ঝরে ১১০ ক্যালোরি। মহিলাদের একটু কম, ৭০ ক্যালোরি। ৭. ওরাল: এক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলা- দু’জনেরই ৬০-৭০ ক্যালোরি করে কমে। ৮. লোটাস: এই পজিশনে মহিলাদের পরিশ্রম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। তাই তাঁদের ক্যালোরিও একটু বেশিই ঝরে। তুলনায় পুরুষদের ঝরে ৪০ ক্যালোরি।

    ৯. স্ট্যান্ডিং: দাঁড়িয়ে মি’লি’ত হলে পুরুষদের প্রচুর ক্যালোরি ঝরে, প্রায় ৫০০। তুলনায় মহিলাদের ঝরে মাত্র ১০০-১৫০ ক্যালোরি।
    আরো পরুনঃ

    যেসব কারণে অবৈধ সম্পর্কে জড়ায় অধিকাংশ মানুষ।

    প্রেম স্বর্গীয়। তবে সঙ্গী থাকার পরেও অন্য কারো প্রেমে পড়া ভালো কিছু নয়। সমাজে এটিকে অন্যায় হিসেবে দেখা হয়। তবে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় জীবনসঙ্গী থাকার পরও অন্য নারী-পুরুষের প্রতি মানুষ আকৃষ্ট হয়ে পড়েন।জীবনসঙ্গীর থাকার পরেও অন্য কোথাও মনের এই উড়ে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। নীচে কারণগুলো তুলে ধরা হলো।

    সুন্দরের প্রতি আকর্ষণ মানুষের একটি স্বভাব। আর সেখান থেকেই শারীরিক আকর্ষণ। আপনি বডি সেমিং করেন। মানুষকে ভালোবাসেন না। বাহ্যিক গড়নে আপনার ভালোবাসা। তাই সহজে মন সরে যায় জীবনসঙ্গীর থেকে।

    অনেক সময় এমন হয় যে সহজে আপনার কাছে কোনো জিনিস এক ঘেঁয়ে হয়ে যায়। নতুন প্রেমে যে আনন্দ, রোমান্স থাকে সেটি আপনার পছন্দের। আপনার মন অন্য কারো প্রতি আকৃষ্ট হতে শুরু করে। কাজেই, আপনার জীবনসঙ্গীর সঙ্গে সেই শুরুর দিনগুলো যেমন কেটেছে তা বজায় রাখুন।

    জানেন কী যেকোনো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হলে সময় দেয়াটা খুব জরুরি। সঙ্গীকে পর্যাপ্ত সময় না দিলে সে অন্যের প্রতি দুর্বল হতে পারে। ফলে আপনার সঙ্গীর জন্য সময় নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করুন। জীবনসঙ্গীকে ছেড়ে অকারণে, অন্যজনের সঙ্গে মেসেজ বা ফোনে বা ক্যাফে টেরিয়ায় সময় কাটাবেন না। এর ফলে আপনার দুর্বলতা বাড়বে।

    এছাড়া দেখা যায় সন্দেহ সম্পর্কের ভিত নড়িয়ে দেয়। দুটি মানুষের মনে সন্দেহ দানা বাঁধলে লজ্জা কাটিয়ে সেটি প্রকাশ্যে নিয়ে এসে সমাধান করুন। একটা কথা মনে রাখবেন গোপনীয়তা থেকেই সন্দেহ জন্মায়। আর সেখান থেকেই সম্পর্কের তিক্ততার শুরু। এতে করে সহজে অন্যজনের প্রতি না পাওয়াটা পেতে চান আপনি।
    সূত্র- জি নিউজ।

  • সিজারে বা’চ্চা নেওয়ার অপর নাম নীরব মৃ”ত্যু (মিস করবেন না স্বা’মী স্ত্রী দুজনেই পড়ুন)

    সিজারে বা’চ্চা নেওয়ার অপর নাম নীরব মৃ”ত্যু (মিস করবেন না স্বা’মী স্ত্রী দুজনেই পড়ুন)

    এক নার্স (সেবীকা)হলি ক্র’স মেডিক্যালএর চি’কিৎসক হিসেবে কাজ করছেন ! গত মাসে তার ফুটফুটে পুত্র সন্তান হয় ।আমি তাকে প্রশ্ন করেছিলাম সিজারে অনেক বা’চ্চা ই তো পৃথিবীতে নিয়ে আসলি অ’পা’রেশন করে, এখন তোর সিজার কোন চি’কিৎসক করবে ?

    উত্তরে জানায়, নরমাল ডে’লিভা’রির জন্য প্রিপারেসন নেওয়া হয়েছে । কারন ! সি’জারে বাচ্চা হলে একজন না’রী ২য় ,৩য় বার পুনরায় মা ‘’হতে গেলে ঝুকি থাকে ৯০.৭ % ।অনেক সময়েই বাচ্চার শরীর ছু’রি , কাচি লেগে শরীরের বিভিন্ন অ’’ঙ্গ ক্ষ’তি হয় যা আমা’দের দেশের চিকিৎসক গন কাউকেই বলেন না !অর্থের লো’ভে প্রত্যেক গ’র্ভ’বতী মা কে মেডিক্যাল চেকাপ এর আগে থেকে ই বলে রাখা হয় সি’জারে বাচ্চা নিতে হবে অন্যথায় !

    মৃ’’ত্যু ঝুঁকির ভয় দেখানো হয়। জাতিসং’ঘের স্বাস্থ্য বিসয়ক সংস্থা WHO জানিয়েছে একটি দেশের ১৫% মেয়ে যদি একান্তে ই না পারে স্বাভা’বিক প্রক্রিয়া তে বাচ্চা নিতে, সে ক্ষেত্রে সিজার করাতে হবে। আমার দেশে বর্তমান সিজা’রে বাচ্চা হচ্ছে সে অনুপাতে ৯৭.৩% যা না’রী স্বাস্থ্যর জন্য ঝুঁ’কিপূর্ণ । এই সিজারে বাচ্চা নিতে গেলে যেমন মা মা’রা যায় বেশীরভাগ সময় তেমনি ক্ষতি হয় নব জ’ন্ম নেওয়া শি’শুটির ।

    সিজারে হওয়া বাচ্চা অনেক বেশী অ’সুস্থ থাকে একটু খেয়াল করে দেখবেন,যা নরমালে হওয়া বা’চ্চাদের হয় না খুব একটা । প্রতি বছর সিজা’রে বাচ্চা হতে গিয়ে মা’রা যায় আমাদের দেশে ২৭.৯% মা ,শিশু ।এই ছারাও সিজার অ’পা’রেশনে রোগীর জন্য রক্ত চাওয়া হয় অনেক সময় ই ১০-১৫ ব্যাগ , যার মধ্যে বড় জোর ২ ব্যাগ র’ক্ত কাজে লাগিয়ে অন্যগুলো বিক্রি করা হয় ।সামাজিক স্ট্যাটাস হয়ে গেছে এখন সি’জারে বাচ্চা নেওয়া!

    যা বর্তমান নারী দেহ কে ধ্বং’স করে দিচ্ছে নীরবে, চিকিৎসকরা সবই জানেন , বুঝেন কিন্তু হাঁসপাতালের মালিক দের খুশী রাখতে এবং নিজেদের অর্থনীতি কে শক্তিশালী করতে তারা করেন না’রীর পেট কাঁটা বিজনেস। এক লোকের চারজন স্ত্রী’ ছিল। একদিন লোকটা অসুস্থ হয়ে পড়লো এবং জানতে পারলো যে সে আর বেশী দিন বাঁ’চবেনা। লোকটা ইচ্ছা করলো যে… এক লোকের চারজন স্ত্রী ছিল।

    লোকটা তার ৪র্থ স্ত্রী’কেই বেশী ভালোবাসতো এবং যত্ন করতো। সে তার ৩য় স্ত্রী’কেও অনেক ভালোবাসতো এবং বন্ধু বান্ধবদের সামনে স্ত্রী’র প্রশংসা করতো। তার ভয় ছিলো যে এই স্ত্রী হয়তো কোনদিন অন্য কারো সাথে পালিয়ে যেতে পারে.! সে তার ২য় স্ত্রী’কেও ভালোবাসতো। লোকটা যখনি কোন বিপদে পড়তো, তখনি সে তার এই স্ত্রী’র কাছে সমাধান চাইতো এবং তার স্ত্রী’ তাকে সমাধান দিয়ে সাহায্য করতো। কিন্তু, লোকটা তার ১ম স্ত্রী’কে একদম ভালোবাসতো না এবং

    যত্নও করতোনা। এই স্ত্রী’ লোকটাকে অত্যন্ত ভালোবাসতো, তার অনুগত থাকতো এবং তার যত্ন নিতে চাইতো। লোকটা তা পছন্দ করতোনা। একদিন লোকটা অসুস্থ হয়ে পড়লো এবং জানতে পারলো যে সে আর বেশী দিন বাঁচবেনা।লোকটা ইচ্ছা করলো যে সে যখন মারা যাব’’ে, তার কোন একটা স্ত্রী’কেও নিয়ে যাব’ে তার সাথে করে, যাতে করে সে পেতে পারে এই ভেবে যে মৃ’’ত্যুর পর সে একা নয়, তার একজন স’ঙ্গীও সাথে আছে।

    লোকটা তিনজন স্ত্রী’কে ডেকে এনে তার সাথে মৃ’’ত্যুবরণ করার ইচ্ছাটা বললো এবং কে যেতে চায় তা জিজ্ঞেস করলো।“এটা ‘’হতেই পারেনা”, বলেই তার ৪র্থ স্ত্রী’ সাথে সাথে ঐ জায়গা থেকে চলে গেলো লোকটার ইচ্ছাকে প্রত্যাখ্যান করে।৩য় স্ত্রী বললো, “জীবন এখানে খুবই সুন্দর। তোমার মৃ’’ত্যুর পর আমি অন্য কাউকে বিয়ে করে নেবো.!” বলে সেও চলে গেল। ২য় স্ত্রী’ বললো, “তুমি আমার কাছে সমাধান চাইতে। কিন্তু এই ব্যাপারে আমা’র কোন সমাধান নেই।

    দুঃখিত তোমাকে সাহায্য করতে না পেরে। তবে তোমার মৃ’’ত্যুর আগে পর্যন্ত আমি তোমার পাশে সর্বদা আছি.! স্ত্রীদের কথা শুনে লোকটা অত্যন্ত কষ্ট পেলো এবং বি’ম’র’্ষ হয়ে পড়লো……: “আমি তোমা’র সাথে যাব’’, তুমি যেখানেই যাওনা কেন,আমি তোমাকে অনুসরণ করবো.!” হঠাৎ একটা কন্ঠ বলে উঠলো.! লোকটা তাকিয়ে দেখলো যে কন্ঠটা তার ১ম স্ত্রী’র।ভালোবাসা এবং যত্নের অভাবে তার এই স্ত্রী’র চেহারা মলিন, দেহ ক’ঙ্কালসার, অপুষ্টির চিহ্ন সারা শরীরে।

    লোকটা অশ্রুসিক্ত নয়নে বললো, “হায় কি আফসোস.! তোমাকে কখনো ভালোবাসিনি, যত্ন করিনি। আজ তুমি আমার সাথে যেতে চাইছে। এতদিন কি ভুলটাই না করেছি তোমার কথা না ভেবে.! আজ শেষ সময়ে ভুলটা বুঝতে পারলাম.!”আসলে, আমা’দের প্রত্যেকের জীবনে এই চারজন স্ত্রীর মত ব্যাপারটি আছে।

    ১) ”৪র্থ স্ত্রী’ হচ্ছে আমা’দের শরীর।” > জীবনের বেশীর ভাগ সময় এবং অর্থ আমর’া এটির পিছনে ব্যয় করি।কিন্তু মৃ’ত্যু এলেই এটি আমাদেরকে ফেলে চলে যায়। ২) ”৩য় স্ত্রী’ হচ্ছে আমা’দের ধন সম্পত্তি।” টাকা পয়সা, সুনাম এবং মালিকানা, যা আম’র’া অন্যদের দেখিয়ে বেড়াই। মৃ’’ত্যুর পর এগুলো অন্যদের কাছে চলে যায়।৩) ”২য় স্ত্রী’ হচ্ছে আমা’দের পরিবার এবং বন্ধুবান্ধব।” এরা আমা’দেরকে নানা বিপদে আপদে সাহায্য করে এবং

    মৃ’’ত্যুর আগ পর্যন্ত আমাদের পাশে থাকে।৪) ”আর ১ম স্ত্রী’ হচ্ছে আমাদের আত্না।” পার্থিব সুখ শান্তি আনন্দ এবং সম্পদের পিছে ছুটতে ছুটতে আমর’া আত্নার কথা ভুলে যাই। আত্নার খোরাক মেটাতে পারিনা। যত্ন নিতে পারিনা, ভালোবাসিনা।কিন্তু এটিই একমাত্র জিনিস যা আমাদের প্রত্যেকটা কাজে আমাদের অনুসরণ করে। যেখানেই যাই আমাদের পাশে থাকে এবং মৃ’’ত্যুর পরেও পারলৌকিক জীবনে আমাদেরকে বাঁচিয়ে রাখে…!!!

  • ৮-৯ অক্টোবর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কি ছুটি, যা বলছে মাউশি

    ৮-৯ অক্টোবর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কি ছুটি, যা বলছে মাউশি

    দুর্গাপূজা, বিজয়া দশমী, ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম, প্রবারণা পূর্ণিমা ও লক্ষ্মীপূজা উপলক্ষে দেশের নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নির্ধারিত ছুটি নিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৃষ্ট বিভ্রান্তি নিরসন করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

    মাউশি নিশ্চিত করেছে, গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া ১২ দিনের এই ছুটি ৭ অক্টোবর পর্যন্তই বলবৎ থাকবে।

    শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি চিঠিতে ৮ ও ৯ অক্টোবর কোনো পরীক্ষা আয়োজন না করার নির্দেশনা থাকার কারণেই মূলত এই বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছিল। কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এই নির্দেশনাকে ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করেছিল।

    ছুটির বিষয়ে জানতে চাইলে বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মাধ্যমিক শাখার উপ-পরিচালক মো. ইউনুছ ফারুকী জানান, ছুটি ৭ অক্টোবর পর্যন্তই। ৮ অক্টোবর থেকে শ্রেণি কার্যক্রম চলবে। শুধুমাত্র ৮ ও ৯ অক্টোবর কোনো পরীক্ষা না নিতে বলা হয়েছে।

    তিনি বলেন, চিঠির মূল উদ্দেশ্য ছিল পরীক্ষাবিহীন দুই দিন নিশ্চিত করা, ছুটি বাড়ানোর জন্য নয়।

    বিজ্ঞাপন
    যারা ৯ অক্টোবর পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করেছে, তারা ভুল করেছে। এই বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা স্পষ্ট। কেউ বিভ্রান্ত হলে সরাসরি মাউশিতে যোগাযোগ করে ব্যাখ্যা জেনে নিতে পারেন।

    তিনি জানান, অনেক প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে ভুল বুঝতে পেরে ৮ অক্টোবর স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    বিষয়টি উপজেলা বা জেলা শিক্ষা অফিস থেকে জানানো কোনো বিষয় নয়, বরং প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের নির্দেশনা অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।