Category: বিনোদন

বিনোদন

  • বাসর রাতে ৭ বার দেবার পরই দৌড় দিলেন নববধূ, রইল ভিডিওর লিংকসহ

    বাসর রাতে ৭ বার দেবার পরই দৌড় দিলেন নববধূ, রইল ভিডিওর লিংকসহ

    ১) প্রশ্নঃ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বিশ্বকবি আখ্যা দিয়েছিলেন কে?
    উত্তরঃ ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বিশ্বকবি উপাধিতে ভূষিত করেন।

    ২) প্রশ্নঃ ভারতের সবচেয়ে ছোট হাইওয়েটি কোন রাজ্যে অবস্থিত?
    উত্তরঃ ভারতের সবচেয়ে ছোট জাতীয় মহাসড়কটি হলো এনএইচ-৫৪৮। এর দৈর্ঘ্য মাত্র ৫ কিলোমিটার। এটি মহারাষ্ট্র ও কর্নাটককে সংযুক্ত করেছে।

    ৩) প্রশ্নঃ রাজা টোডরমল কোন শাসকের সাথে যুক্ত ছিলেন?
    উত্তরঃ মুঘল শাসক আকবরের রাজত্বকালে রাজা টোডরমল মুঘল সাম্রাজ্যের অর্থমন্ত্রী ছিলেন। ।

    ৪) প্রশ্নঃ পান্না হীরক খনি কোথায় অবস্থিত?
    উত্তরঃ মধ্যপ্রদেশের পান্না শহর জুড়ে প্রায় ৮০ কিলোমিটার বলয়ে অবস্থিত হীরার খনি।

    ৫) প্রশ্নঃ কোন মহাসাগরকে ‘হেরিং পন্ড’ বলা হয়?
    উত্তরঃ আটলান্টিক মহাসাগর। আসলে, এই মহাসাগরে প্রচুর পরিমাণে হেরিং মাছ পাওয়া যায় বলে ‘হেরিং পন্ড’ নামেও পরিচিত।

    ৬) প্রশ্নঃ কোন বিজ্ঞানীকে মেনলো পার্কের জাদুঘর বলা হয়?
    উত্তরঃ স্যার টমাস আলভা এডিসনকে।

    ৭) প্রশ্নঃ ভারতের প্রথম সভ্যতা কোনটি?
    উত্তরঃ ভারতের প্রথম সভ্যতা ছিল হরপ্পা সভ্যতা , যা সিন্ধু নদী উপত্যকা বরাবর গড়ে উঠেছিল।

    ৮) প্রশ্নঃ ভারতের দক্ষিণতম স্থলবিন্দু কোনটি?
    উত্তরঃ আন্দামান এবং নিকোবর দীপপুঞ্জের ইন্দিরা পয়েন্ট হল ভারতের দক্ষিণতম বিন্দু।

    ৯) প্রশ্নঃ কোন যন্ত্রের সাহায্যে সময় মাপা হয়?
    উত্তরঃ ক্রোনোমিটারের সাহায্যে সময় মাপা হয়।

    ১০) প্রশ্নঃ বিয়ের পর ছেলেদের ছোট হোক বা বড় মেয়েদের নিতেই হয়, সেটা কী?
    উত্তরঃ আসলে এখানে পদবীর কথা বলা হয়েছে, বড় হোক বা ছোট হোক মেয়েরা গ্রহণ করে। (বিভ্রান্ত করার জন্য এমন প্রশ্ন করা হয় ইন্টারভ

  • এমন মাছ আগে দেখেছেন? দেখা মাত্রই মেরে ফেলার নির্দেশ!

    এমন মাছ আগে দেখেছেন? দেখা মাত্রই মেরে ফেলার নির্দেশ!

    যুক্তরাষ্ট্রের সামুদ্রিক বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি এমন এক ধরনের বিপজ্জনক মাছের সন্ধান পেয়েছেন, যা জল ছাড়াও টিকে থাকতে সক্ষম। মাছটির নাম স্নেকহেড ফিশ। দেখতে সাপের মতো এই মাছ প্রায় ১৮ পাউন্ড পর্যন্ত বড় হয় এবং এর ধারালো দাঁত রয়েছে।

    গবেষকদের মতে, স্নেকহেড ফিশ জলে থাকা অন্যান্য মাছকে সহজেই শিকার করে খেয়ে ফেলে। এ কারণে এটি স্থানীয় জলজ প্রাণীর জন্য ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়ায়। শুধু তাই নয়, মাছটির বিশেষ শ্বাসতন্ত্রের কারণে এটি মানুষের মতো বাতাস থেকেও শ্বাস নিতে পারে। ফলে মাছটি ডাঙায়ও টিকে থাকতে সক্ষম।

    এই কারণে বিজ্ঞানীরা স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, কোথাও এই মাছ দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে মেরে ফেলার নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।

    ইতিপূর্বে ১৯৯৭ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নাডিনোর সিলভার হুড লেকে স্নেকহেড ফিশ ধরা পড়ে। পরে জর্জিয়ার একটি লেকেও এ মাছ পাওয়া যায়, যা বিজ্ঞানীদের চমকে দেয়।

    ২০০২ সালে যুক্তরাষ্ট্রে স্নেকহেড ফিশ ধরা, পরিবহন বা বিক্রি করা আইনত নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। ধারণা করা হয়, মাছটি মূলত পূর্ব এশিয়ার প্রজাতি।

    বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলেন, স্নেকহেড ফিশ স্থানীয় জলজ জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করতে পারে। তাই এটি কোথাও দেখা গেলে সাধারণ মানুষ যেন আকৃষ্ট হয়ে ধরে না রাখেন, বরং সতর্কভাবে তা ধ্বংস করার ব্যবস্থা নেন।

  • আবাসিক হোটেলে ৩ জনকে সোফার উপর রেখে বিদেশি স্টাইলে করতেন

    আবাসিক হোটেলে ৩ জনকে সোফার উপর রেখে বিদেশি স্টাইলে করতেন

    আবাসিক হোটেলে উঠে ভুলেও যেসব কাজ করবেন না

    কাজের জন্য তথবা কোথাও ঘুরতে গেলে রাত যাপনের জন্য আবাসিক হোটেল ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। এসব হোটেলগুলো কমদামি বা বেশি দামি হয়ে থাকে। তবে সব হোটেলেই কিছু নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে।

    দেখা যায় সেই নিয়মগুলো ঠিকভাবে না বোঝার কারণে এমন কিছু ভুল করে বসেন, যার মাশুল গুনতে হয় বিশাল পরিমাণের। হোটেলে অবস্থানের ক্ষেত্রে এই ভুলগুলো যেন কখনোই না হয়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা উচিত। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কোন ভুলগুলো সম্পর্কে আমাদের সতর্ক থাকা জরুরি-

    চট করে দরজা খুলবেন না : দরজায় কড়া নাড়া হলো আর কিছু না বুঝেই বললেন, ‘কাম ইন।’ এই বিশাল ভুলটি কখনোই করতে যাবেন না। হোটেল কিন্তু দিন শেষে কখনোই তেমন নিরাপদ জায়গা নয়। সুতরাং পরিচয় জেনে তার পরে দরজা খুলুন। মনে রাখবেন, অচেনা জায়গায় অচেনা কেউ তো আপনার সঙ্গে দেখা করার কথা নয়। কাজেই সাবধান। আর সব সময় দরজা লাগিয়ে রাখতে ভুলবেন না।

    হোটেলের মিনিবারের পানীয় নয় : কোমল কিংবা কঠিন, যেমন পানীয়ই খান না কেন, সেটি হোটেলের মিনিবার থেকে খেতে যাবেন না। কারণ, সাধারণত হোটেলের মিনিবারগুলোতে পাঁচ টাকার খাবারের দাম অন্তত ৫০ টাকা রাখা হয়! শেষে দেখবেন, আপনার রুম ভাড়ার চেয়ে মিনিবারের বিলই গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ-তিন গুণ!

    ছারপোকায় সাবধান : যত বিলাসবহুল কক্ষই হোক আর সুসসজ্জিত বিছানা হোক, ছারপোকা ঠিকই জানে কীভাবে নিজের জায়গা করে নিতে হয়। কাজেই এ ব্যাপারে ভালোমতো তল্লাশি চালান, ছারপোকার সামান্য আনাগোনা দেখলেই সবকিছু ঠিকঠাক করে দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। কারণ, এই ছারপোকা কেবল আপনাকে কামড়াবে তা-ই শুধু নয়, আপনার সঙ্গে সওয়ার হয়ে আপনার বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যাবে অবলীলায়।

    কলের পানি খাবেন না : এক ব্রিটিশ দম্পতি লস অ্যাঞ্জেলেসে বেড়াতে এসে ট্যাপ বা কল থেকে পানি পান করেন। সেই পানিতে কেমন যেন বিচিত্র স্বাদ, এমন স্বাদের পানি নাকি তারা কখনোই খাননি। পরে অনুসন্ধানে জানা গেল, হোটেলের জলাধারে একটি মৃতদেহ! কার ভাগ্যে কী থাকে, তা তো আর বলা যায় না। সুতরাং ভুলেও কিছু টাকা বাঁচানোর জন্য হোটেলরুমের কলের পানি খাবেন না। ভরসা রাখুন দোকান থেকে কেনা মিনারেল ওয়াটারের বোতলে।

    রিমোট কন্ট্রোল ব্যবহার করবেন না : হোটেলটি সুলভ বা বিলাসবহুল যেমনই হোক না কেন, এতে জীবাণুর উপস্থিতির সম্ভাবনা বেশি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ তথ্য জানা গেছে। আর এসব জীবাণুর একটি বড় অংশ থেকে যায় টেলিভিশনের রিমোট কন্ট্রোলে। ঘরদোর যতই ঝেড়ে পরিপাটি করা হোক, রিমোট কিন্তু সেভাবে পরিষ্কার করা হয় না। কাজেই এতে জীবাণু বহাল তবিয়তে রয়ে যায়। সুতরাং সাবধান!

    মূল্যবান জিনিস রুমে রাখবেন না : মূল্যবান জিনিসপত্র অনেকেই হোটেলরুমের গোপনীয় কোনো একটি জায়গায় রেখে দেন। এটি চরম ভুল। হোটেলরুম থেকে চুরি করতে যারা ওস্তাদ, তারা কিন্তু ওই সব ‘গোপন’ জায়গার হদিস আপনার চেয়ে ভালো জানে! সুতরাং একটু পয়সা খরচ করে কর্তৃপক্ষের লকারে নিজের মূল্যবান জিনিস রেখে দিন। নিরাপদ থাকবেন।

    ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন : দরজা লাগিয়ে দিলেই কিন্তু হলো না। যতক্ষণ না ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন বাইরে ঝুলিয়ে দিচ্ছেন, ততক্ষণ যে কেউ এসে উটকোভাবে আপনার ব্যক্তিগত সময়ে বাদ সাধতে পারে। আবার ঘর পরিষ্কারের চিন্তা থাকলে সেটি সরিয়ে ফেলুন। কারণ, ওই সাইন ঝোলানো থাকলে হোটেলের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও আপনার ঘরের আশপাশে ঘেঁষবে না।

    রুম নম্বর বলবেন না : যেখানে সেখানে বা চেক-ইনের সময় আপনার হোটেলের রুম নম্বরটি নিজে উচ্চারণ করবেন না। দুষ্কৃতকারীরা এসব তথ্যের জন্যই মুখিয়ে থাকে। এ বিষয়টি যতটা পারেন গোপন রাখুন, নতুন পরিচিত কাউকেই রুম নম্বর জানাতে যাবেন না।

  • ঘরজুড়ে খুশির বন্যা, আবারও দাদু হলেন অমিতাভ, বাড়িতে এলো নতুন সদস্য

    ঘরজুড়ে খুশির বন্যা, আবারও দাদু হলেন অমিতাভ, বাড়িতে এলো নতুন সদস্য

    আবারও দাদু হলেন অমিতাভ, বাড়িতে এলো নতুন সদস্য

    এই মুহূর্তে বলিউডের একজন অন্যতম অভিনেতা করেন অমিতাভ বচ্চন। সবথেকে ভালো বলিউড অভিনেত্রীদের তালিকায় তার নাম অবশ্যই একবার না একবার উঠবেই। অমিতাভ বচ্চন এই মুহূর্তে বলিউডের সবথেকে বড় অভিনেতাদের মধ্যে একজন।

    বলিউড একাধিক ভালো ভালো হিট ছবি উপহার দিয়েছেন তিনি। তার পাশাপাশি তার ছেলে তার স্ত্রী এবং তার পুত্রবধু সবাই সিনে দুনিয়ায় অত্যন্ত জনপ্রিয় তারকা। তবে, আপনাদের জানিয়ে রাখি এই মুহূর্তে তার বাড়িতে আরো একজনের আগমন ঘটেছে। এই আর্টিকেলে আপনাকে অমিতাভ বচ্চনের বাড়ি সেই খুদে মেম্বারের ব্যাপারেই জানাবো।

    অমিতাভ বচ্চন বলিউডের দুনিয়ায় বিগবি নামে পরিচিত এবং এই মুহূর্তে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছেন তার বিভিন্ন ছবি এবং তার জীবনের বিভিন্ন আপডেটের জন্য। তবে এই মুহুর্তে তার বাড়ি থেকে অত্যন্ত বড় একটি খবর সামনে এসেছে যেখানে আমরা জানতে পারছি, অমিতাভ বচ্চনের বাড়িতে একজন নতুন সদস্যের আগমন করেছে এবং সে অমিতাভ বচ্চনের নাতনি আরাধ্যা বচ্চন এর ভাই। তাকে নিয়ে পুরো বচ্চন পরিবার অত্যন্ত খুশি এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে তাকে নিয়ে একাধিক পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে।

    তবে আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই সন্তানের মা কিন্তু কোনোভাবেই ঐশ্বর্য রাই নন। বলতে গেলে এই সন্তানের মা এই মুহূর্তে বচ্চন পরিবারের সদস্য নন। আসলে অমিতাভের ভাই অজিতভের কন্যা নয়নার কোল আলো করে এসেছে এই সন্তান।

    নয়নাকে অমিতাভ নিজের মেয়ের থেকেও বড় মনে করেন। তাই আবারো দাদু হতে পেরে অমিতাভ বচ্চন অত্যন্ত খুশি। নয়নার এই সন্তানকে নিয়ে তিনি বেশ আপ্লুত এবং এই মুহূর্তে তিনি সারাক্ষণটাই এই ছোট্ট সন্তানের সাথেই কাটাতে চাইছেন।

    যদিও আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই প্রথমবার যে ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের প্রেগনেন্সি নিয়ে এরকম একটি খবর ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেরকম কিন্তু নয়। এর আগেও তার এরকম প্রেগন্যান্সির খবর ছড়িয়ে পড়েছিল।

    বচ্চন বাড়ির বৌমা হওয়ার পরে তাকে খুব সিনেমায় দেখা গেলেও তিনি কিন্তু এখনও লাইমলাইটে আছেন। তার সৌন্দর্য্য সকলের মনে একটা আলাদা জায়গা তৈরি করে নিয়েছে। তার এই সৌন্দর্য্য সকলের কাছেই একটা আকর্ষণের বিষয়। প্রসঙ্গত, ঐশ্বর্য রাই বচ্চন ইতিমধ্যেই ‘পন্নিয়ান-সেলভান-১’ সিনেমায় কাজ করছেন। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এই সিনেমাটি বড়ো পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে।