Category: বিনোদন

বিনোদন

  • বিয়ে করে দাদুর হাসি থামছে না, বাসর রাতে ৫ বারের পর আবারও চাইলো

    বিয়ে করে দাদুর হাসি থামছে না, বাসর রাতে ৫ বারের পর আবারও চাইলো

    সোশ্যাল মিডিয়া হল এমন একটি জায়গা, যেখানে বিভিন্ন আজব ধরনের ঘটনা ভাইরাল হয় সবার আগে। এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে চলেছে একটার পর একটা বিয়ের ভিডিও। বিয়ের মণ্ডপে কখনও বর থাপ্পড় মারছেন বউকে আবার কখনও বউ থাপ্পড় মারছেন বরকে। কিছুদিন আগেই বিয়ের মণ্ডপে বর এবং বউয়ের তুমুল মারপিটের ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল।

    মিষ্টি খাওয়ানোকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে মারামারি হয়। সম্প্রতি একজন বৃদ্ধর বিয়ের ভিডিও ব্যাপক ভাবে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তিনি একজন কম বয়সী যুবতীকে বিয়ে করে হেসেই চলেছেন। নেটিজেনরাও হতবাক ওই বৃদ্ধর কাণ্ড দেখে।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে ইন্সটাগ্রামে। psycho_biihari নামের একটি প্রোফাইল থেকে ইন্সটাগ্রামে শেয়ার করা হয়েছে ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিও। সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, বিয়ের পরে পাশাপাশি বসে রয়েছেন বর এবং বউ।

  • ক্যামেরা পেয়ে এক রাতেই ৪০০ সেলফি তুলল ভালুক

    ক্যামেরা পেয়ে এক রাতেই ৪০০ সেলফি তুলল ভালুক

    ক্যামেরা পেয়ে এক রাতেই ৪০০ সেলফি তুলল ভালুক

    মানুষের সেলফি আসক্তি নিয়ে কত না কথা বলা হয়। এ নিয়ে গবেষণাও হয়েছে ও হচ্ছে। কিন্তু নিজের ছবি নিয়ে অন্য প্রাণীরও মোহ কম নয়। যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের বোল্ডারের বনের এক ভালুক এক রাতে ৪০০ সেলফিতে হাজির হয়ে অন্তত তাই প্রমাণ করেছে।

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়, সম্প্রতি কলোরাডোর ওপেন স্পেস অ্যান্ড মাউন্টেইন পার্কসে (ওএসএমপি) এমন ঘটনা ঘটেছে। ৪৬ হাজার একরের ওই উদ্যানে নয়টি স্বয়ংক্রিয় ক্যামেরা স্থাপন করেছিলেন বন্যপ্রাণী পর্যবেক্ষকেরা। এর মধ্যে একটি ক্যামেরায় এক রাতে ৫৮০টি ছবি ধারণ হয়, যার ৪০০টিই একটি ভালুকের।

    না ভালুকটি সেলফি তুলতে পারেনি। তবে স্বয়ংক্রিয় ক্যামেরার সামনে তার উৎসুক উপস্থিতি ও নড়াচড়া এতটাই ছিল যে, ৪০০ বার সে ওই ক্যামেরায় ধরা পড়ে।

    ওএসএমপি কর্মকর্তারা বলছেন, তাদের স্থাপন করা নয়টি ক্যামেরা তখনই সক্রিয় হয়, যখন এর সামনে দিয়ে কোনো বন্যপ্রাণী চলাফেরা করে। মূলত মানুষের উপস্থিতি না থাকলে বন্যপ্রাণীরা কী করে, তা পর্যবেক্ষণের জন্যই এই ক্যামেরাগুলো স্থাপন করা হয়েছে।

    এগুলোর সামনে দিয়ে কোনো প্রাণী চলাফেরা করলে ওই প্রাণীর একটি ছবি তুলে রাখে ক্যামেরাগুলো। এমনকি ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের ভিডিও ধারণেও সক্ষম এগুলো। রাতে ইনফ্রারেড আলোক তরঙ্গের মাধ্যমেও ছবি ধারণ করে ক্যামেরাগুলো।

    সম্প্রতি এমনই এক রাতে এক ভালুকের ৪০০টি ছবি তুলেছে একটি ক্যামেরা। ভালুকটি ক্যামেরাটি সম্ভবত দেখতে পেয়েছিল বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা। এনডিটিভি জানাচ্ছে, ভালুকটির নানা ভঙ্গির অজস্র ছবি ধরা পড়ে ওই রাতে। এক রাতেই ৪০০টি ছবি একটি ক্যামেরায় ধরা পড়ে।

  • স্ত্রী পুরুষ হলেও রাতে ৮ বারের পর আবারও চাইতো স্বামী

    স্ত্রী পুরুষ হলেও রাতে ৮ বারের পর আবারও চাইতো স্বামী

    বিয়ের দেড় মাস পর স্বামী বুঝতে পারলেন তার স্ত্রী পুরুষ

    রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে প্রায় দেড়মাস সংসার করার পর স্বামী জানতে পারলো তার স্ত্রী একজন পুরুষ। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যায় বিষয়টি জানাজানি হলে শনিবার তাকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

    কথিত নববধূর নাম সুমি (ছদ্মনাম)। তার প্রকৃত নাম মো. জামাল (ছদ্মনাম)। তিনি চট্টগ্রামের আমতলা ঈদগাহ বৌবাজার এলাকার বাসিন্দা।

    স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্র জানায়, উপজেলার ছোট ভাকলা ইউনিয়নের হাউলি কেউটিল গ্রামের জুয়েলের (ছদ্মনাম) সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয় হয় সুমির। দীর্ঘদিন প্রেম করার পর গত ৭ জুন শান্তর বাড়িতে চলে আসেন তিনি। এরপর পরিবারের সম্মতিতে তাদের বিয়ে হয়। তখন থেকে নববধূ হিসেবে জুয়েলের পরিবারে বসবাস করতে থাকেন তিনি।

    সম্প্রতি নানান কারণে জুয়েল ও সুমি আচরণে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়। শুক্রবার বিকেলে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা নিশ্চিত হন নববধূ সুমি একজন পুরুষ। বিষয়টি জানাজানি হলে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।

    এ বিষয়ে জুয়েল বলেন, ফেসবুকে সুমির সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল একপর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত ৭ জুন বাড়িতে চলে এলে আমাদের বিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় তার জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় কাবিন রেজিস্ট্রি হয়নি। বিয়ের পর থেকে তার আচরণ রহস্যজনক ছিল। তার কাছে গেলে বলতো, আমি এখন অসুস্থ। ডাক্তার আপাতত কাছে আসতে নিষেধ করেছেন। শুক্রবার তার আসল পরিচয় উন্মোচিত হয়। সকালে তাকে বাবার বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    জুয়েলের মা বলেন, একজন পুরুষ পরিবারে বউ হয়ে এতোদিন থাকলেও কেউ টের পাইনি। তার অভিনয়ে কেউ বুঝতে পারিনি সে ছেলে ছিল। সকালে তাকে তার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি।

    সুমি মোবাইলে বলেন, জুয়েলের সঙ্গে যা করেছি সেটা অন্যায় হয়েছে। এটা করা আমার ঠিক হয়নি। তবে আমার হরমোনজাতীয় শারীরিক সমস্যা রয়েছে। তাই নিজেকে মেয়ে ভাবতে ভালো লাগে।

    গোয়ালন্দ উপজেলার ছোট ভাকলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন বলেন, এ বিষয় নিয়ে কেউ আমার কাছে আসেনি। তবে বিষয়টি পরিষদের এক মেম্বারের মুখ থেকে শুনেছি।

  • রাতে দুজনই করেছে, জানিনা কার সন্তান আমার পেটে, স্বামী নাকি দেবরের

    রাতে দুজনই করেছে, জানিনা কার সন্তান আমার পেটে, স্বামী নাকি দেবরের

    জানিনা কার সন্তান আমার পেটে, স্বামী নাকি দেবরের

    আমার নাম লিমা। সারাদিন একা একা থাকি আর এসব ভাবি। আমি আসলেই কার সন্তান পেটে নিয়ে চলাফেরা করছি। দয়া করে আমার পরিচয় সকলের সামনে তুলে ধরবেন না। কারন, আমি আমার সংসারকে অনেক ভালোবাসি।আমার বিয়ে হয়েছে আড়াই বছর আগে। তখন আমি মাত্র এস এস সি পাশ করি। শশুর বাড়ির লোকজন খুব ভালো। তারা সকলেই আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমার শশুর বাড়ির কারো ইচ্ছে নেই আমি আরও বেশী লেখাপড়া করি।

    আমি সেটা বুঝতে পেরেছিলাম। আমার স্বামী ছিল অশিক্ষিত। আমি বেশিদুর লেখাপড়া করলে হয়তো তাকে ছাড়তে পারি এই ভয়ে আর একটি কারন হলো তারা কখনই আমাকে চাকুরী করতে দেবে না আর কলেজটিও ছিল আমার শশুর বাড়ি থেকে অনেক দুরে।যাই হোক মূল কথায় আসা যাক। বিয়ের পর থেকেই শশুর বাড়ির সবাই আমাকে অনেক ভালোবাসে, আদর করে। আমার দুটি দেবর আছে তারা একজন আমার সমবয়সী এবং অন্যজন ১০ম শ্রেণীতে পড়ে। একজনের নাম সুমন আর অন্য জনের নাম সুজা।

    সুমন শহরে থেকে লেখাপড়া করে আর সুজা বাড়িতেই থাকে। সুমন বাড়িতে আসলে একসাথে লুডু খেলা হয়। অনেক মজা হয়। এভাবে বছর খানেক কাটে। এদিকে, সুমন এইচ এসসি পরীক্ষা শেষ করে বাড়িতে এসেছে। সবাই মিলে সব সময় হাসাহাসিতেই কাটে।

    একদিন আমাদের এক দুর আত্মীয়ের কেউ পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। সেখানে সবাই চলে যায়। বাড়িতে শুধু আমি থাকি। এদিকে, সুমন তার এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিল। সে কারনে সবাই যাওয়ার কিছু পরেই সুমন বাসায় চলে আসে। আসার পর বাড়িতে কেউ নেই শুনে যেন তার ঈদ লাগে। তখন বুঝতে পারিনি বাসায় একা শুনে তার এতো আনন্দ কেন? রুমে গিয়ে লুডু খেলতে বসেছি দুজনে।

    সুমন শুধু মিথ্যে করে নিচ্ছিল, আমি তাই তার গালে একটা চিমটি কাটলে সে আমাকে জাপটে ধরে। আমি তখনও মনে করেছি এটা ইয়ার্কি; করছে। কিন্তু সে আমার উপর থেকে এক চুলও নড়ছে না। মেয়ে মানুষ আর কতক্ষন একটি ছেলের কাছে টিকতে পারবো?

    সে খুব পরিচিত হওয়ায় এক পর্যায়ে আমিও সায় দিলাম। আমার দেবর সুমনের সাথে আমার শা;রীরি;ক সম্পর্ক হয়ে গেল। এরপর দুপুরের খাবারের পর সে আবারও একবার এসব করল আমার সাথে। আমি আর তাকে বাধা দিইনি। আমাকেও অনেক ভলো লেগেছিল।

    এরপর থেকে সে যখনই সুযোগ পেত তখনই এসব করত আমার সাথে। এভাবে চলে প্রায় দুই মাস। এরপর সুমনের রেজাল্ট হয় এবং সে আবার শহরে চলে যায়। তারপর ২-৩মাস পর বুঝতে পারি যে আমি প্রেগনেন্স হয়ে পড়িছি। এখন আমার ছয় মাস চলছে। সেই মূহুর্ত গুলো আমার এখন সারাক্ষন মনে পড়ে। আসলে আমার পেটের এই বাচ্চাটি কার?

    আমি মানসিকভাবে খুবই সমস্যায় রয়েছি। এসব কথা কখনও কারো সাথে শেয়ার করার আস্থা আমি পাই না। কথাগুলো বলার আমার একটাই উদ্দেশ্য আমার মতো খেলার ছলে এসব যেন আর কেউ না করে। এই বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিন।পরামর্শ: আপু আপনার জীবনে যা ঘটেছে তা যেন আর কারো জীবনে না ঘটে এটাই আমাদের কাম্য।

    তবে এখন আপনি নিজেকে এই সন্তানের বাবা হিসেবে আপনার স্বামীকেই প্রাধান্য দিন। তবেই আপনি মানসিকভাবে শান্তি পাবেন। হয়তো এসব ঘটনা অনেকের জীবনে ঘটে। আপনি আপনার সংসারের সকলকে নিয়ে সর্বদায় শান্তিতে থাকেন এটাই আমাদের চাওয়া। আর আপনার দেবরকে এসবে পরবর্তীতে পাত্তা দেবেননা এটাই আমরা আপনার কাছ থেকে আশা করব। ধন্যবাদ