Category: বিনোদন

বিনোদন

  • দিল্লিতে যে বাড়িতে বসবাস করছেন হাসিনা, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

    দিল্লিতে যে বাড়িতে বসবাস করছেন হাসিনা, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

    আওয়ামী লীগের গুজব তৈরির কারখানা হিসাবে খ্যাত সিআরআই’র দায়িত্ব এখন ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের হাতে। নয়াদিল্লির অভিজাত এলাকা লুটিয়েন্স বাংলো জোনের কাছেই একটি দোতলা ভবনকে কার্যালয় বানিয়ে তিনি এখন এই প্রতিষ্ঠানটির যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এই লুটিয়েন্স বাংলো জোনেরই একটি বাড়িতে বসবাস করছেন তার মা পতিত স্বৈরাচার ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

    অন্তর্বর্তী সরকার, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপির বিরুদ্ধে একের পর এক সাইবার আক্রমণের পেছনে কাজ করছে আওয়ামী লীগের সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (সিআরআই)। আক্রমণ থেকে রেহাই পাচ্ছেন না শীর্ষ রাজনীতিবিদ, উপদেষ্টা ও সামরিক-বেসামরিক আমলাসহ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পক্ষে থাকা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স) দিয়ে তৈরি ভিডিও ক্লিপ, বেনামি ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেল ব্যবহার করে সিআরআই এক ধরনের সাইবার যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। এক কথায়, জুলাই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করে দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা মেশিন হিসাবে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি, যা এখন পরিচালিত হচ্ছে ভারত থেকে। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

    সূত্র জানায়, প্রধানত তিনটি লক্ষ্য সামনে রেখে এই মুহূর্তে কাজ করছে সিআরআই। প্রথমত, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করা। দ্বিতীয়ত, যেকোনো মূল্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভন্ডুল করা এবং তৃতীয়টি হচ্ছে, বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির বিরুদ্ধে জনমত তৈরিসহ গণ-অভ্যুত্থানের সব শক্তির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ফিরিয়ে আনা। এজন্য প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে দেশে-বিদেশে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করা হচ্ছে।

    প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালের শুরুতে সরকার গঠনের পর ২০১০ সালে সিআরআই’র কার্যক্রম শুরু হয়। ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে অবস্থিত শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ছিল প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা। কিন্তু বাস্তবে গোপনে নানা জায়গা থেকে পরিচালিত হতো সিআরআই’র কার্যক্রম।

    গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার নজিরবিহীন গণ-অভ্যুত্থানের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে আশ্রয় নেন দিল্লিতে। শেখ হাসিনার পথ ধরে দলটির বহু নেতা, সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ-সদস্যদের বেশির ভাগই দেশ ছাড়েন। এ কারণে সিআরআই’র কার্যক্রমও অনেকটা মুখথুবড়ে পড়ে।

    জানা গেছে, ক্ষমতা হারানোর প্রাথমিক ধকল কাটিয়ে উঠে গত তিন মাস থেকে ফের সক্রিয় হয়েছে সিআরআই। তবে এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা ও কাজে ব্যাপক পরিবর্তন আনা হয়েছে। এর আগে দীর্ঘদিন সিআরআই’র মূল দায়িত্বে ছিলেন এই মুহূর্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় বসবাসরত হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। এছাড়াও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ শেখ পরিবারের একাধিক সদস্য প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি বোর্ডে রয়েছেন।

    জানা গেছে, আওয়ামী লীগের গুজব তৈরির কারখানা হিসাবে খ্যাত সিআরআই’র দায়িত্ব এখন ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের হাতে। নয়াদিল্লির অভিজাত এলাকা লুটিয়েন্স বাংলো জোনের কাছেই একটি দোতলা ভবনকে কার্যালয় বানিয়ে তিনি এখন এই প্রতিষ্ঠানটির যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এই লুটিয়েন্স বাংলো জোনেরই একটি বাড়িতে বসবাস করছেন তার মা পতিত স্বৈরাচার ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

    যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হওয়ায় আইনগতভাবে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পক্ষে এখন অফিশিয়ালি সিআরআই’র দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়। এ কারণে শেখ হাসিনার নির্দেশে জয়কে সরিয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে সিআরআই’র নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পুতুল নিয়মিত এই কার্যালয়ে অফিস করছেন। এখান থেকেই বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে সিআরআই’র কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

    এর আগে গত ১১ জুলাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় আঞ্চলিক কার্যালয়ের (এসইএআরও) পরিচালক পদ থেকে সায়মা ওয়াজেদকে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটিতে পাঠানো হয়। দুর্নীতি, জালিয়াতি এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) দুটি মামলা করে। পুতুল আগে থেকেই ভারতে অবস্থান করছিলেন।

    অভিযোগ রয়েছে, আওয়ামী লীগের গবেষণা, তথ্য কার্যক্রম পরিচালনা, নীতিনির্ধারণ, প্রচার-প্রচারণার কাজের কথা বলা হলেও আদতে সিআরআই এখন ভিন্ন কাজ করছে। শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে আওয়ামী কালচারাল ফ্যাসিস্ট যাদের বলা হয়, তাদের সংগঠিত করে কাজে লাগানোর প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। এজন্য এ তালিকার টকশোর জনপ্রিয় মুখ, সিনিয়র সাংবাদিক, ইউটিউবার, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার বুদ্ধিজীবীদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে। সিআরআই’র দিল্লির এই কার্যালয় থেকেই এসব ছদ্মবেশী কালচারাল ফ্যাসিস্টদের নানা কৌশলে কাজে লাগাতে বিভিন্ন অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হচ্ছে। উদ্দেশ্য সরকারের বিরুদ্ধে জনগণকে ক্ষেপিয়ে তোলা, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে একে অপরের মুখোমুখি দাঁড় করানো, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উজ্জীবিত করার নামে লুকিয়ে থাকা আওয়ামী কালচারাল শক্তিকে জড়ো করা, বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিকে চরম প্রতিপক্ষ হিসাবে সঙ্ঘাত সংঘর্ষে জড়ানো এবং সর্বোপরি, সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাঙ্গনে বড় ধরনের সঙ্ঘাত-সহিংসতা সৃষ্টি করে দেশকে চরম অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাওয়া। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সঙ্গে সঙ্গে আওয়ামী লীগের সব শক্তিকে ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা। সবশেষে সুযোগ বুঝে একসঙ্গে কমপক্ষে ২০ লাখ কর্মী-সমর্থক জড়ো করে ঢাকা অ্যাটাক অথবা যমুনা ঘেরাও কর্মসূচি দেওয়া।

    এ কাজে প্রজন্ম ৭১, মঞ্চ ৭১, ব্রিগেড ৭১, নিউক্লিয়াস ৭১, মুক্তিবাহিনী ৭১, হিস্টোরি অব আগস্ট, নয়া সংগ্রাম ২৫, প্রত্যাবর্তনস-০২, বঙ্গবন্ধু-৭১ এবং জয়বাংলা ব্রিগেডসহ এরকম শতাধিক ফেসবুক আইডি, ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলকে প্রোপাগান্ডা প্ল্যাটফর্ম হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

  • স্ত্রীর এই ছবিটি দেখা মাত্রই ডিভোর্স দেন স্বামী

    স্ত্রীর এই ছবিটি দেখা মাত্রই ডিভোর্স দেন স্বামী

    স্ত্রীর এই ছবিটি দেখা মাত্রই ডিভোর্স দেন স্বামী

    অন্যান্য একজন স্বামী যখন তার হাসিমুখ ওলা স্ত্রীর ছবি তোলেন, তখন সবাই মনে করে ইন্টারনেটে এটি সবচেয়ে সুন্দর জিনিস। একজন স্ত্রী তার স্বামীর জন্য হাসছেন । স্বামী ২০ দিন সময় পর তার প্রেমময় স্ত্রী কাছে বাড়িতে ফিরে আসেন, তাহলে একবার কল্পনা করুন যে সে এতদিন পর স্ব-শরীরে তার স্বামীকে দেখবে!

    কিন্তু সত্য এটা নয় যা মনে করা হচ্ছে সত্য এবং কল্পনা একে অপরের থেকে পোলার বিপরীতে এবং আমরা পাশাপাশি পার্শ্ব তুলনা যখন করবো তখন তাদের পার্থক্য দেখতে পাবেন ।

    কিন্তু এই ক্ষেত্র সবসময় হয় না। কাছ থেকে একবার পরীক্ষা করুন! কাছ থেকে ছবি পরীক্ষা করলে সত্য উদ্ঘাটন হবে। আমরা এই ছবিটির উপর থেকে পর্দা সরানোর আগে, দয়া করে এটির উপর কোনো অযৌক্তিক বিবরণ সন্ধান করবেন না। ঠিক আছে? পরবর্তী দেখুন!

    ছবিটিতে কি দেখছেন আমরা দেখছি একটা সুন্দর মেয়ে তার বিছানায় সাধারন পোশাক পরে এবং বিশ্রাম অবস্থায় বসে আছে । তার চারপাশে ঘিরে চশমা, বালিশ, একটি বড় বিপজ্জনক কাছাকাছি ঘেঁষে আসা ফ্যান এবং তার স্মার্টফোন যা একটি চার্জারের সাথে সংযুক্ত করা আছে। এতদূর পর্যন্ত অস্পষ্ট কিছুই না? মনে হয় মেয়েটি গ্রীষ্মের তাপ দ্বারা ভয়ঙ্করভাবে প্রভাবিত হয়েছে এবং ঠান্ডা থাকার জন্য তার মুখের সামনে ফ্যান টা নিয়ে এসেছে, আমরা খুব ভয়ানক কিছু দেখছি না। বিশাল ফ্যানটি মনে হচ্ছে প্রান্তের খুব কাছাকাছি। কিন্তু এটা কি ঠিক? ভুল।

    ঠিক আছে তা আপনি এটা লক্ষ্য করেছেন? ঠিক আছে আমরা আপনার জন্য জিনিসগুলিকে আরও সহজ করে তুলছি । ছবির অর্ধেক ডান দিকটি লক্ষ্য করুন।

    আশ্চর্যজনক ছবিটি দেখায় আপনার চোখে পড়ার মত একজন মানুষ তার পিছনে লুকিয়ে আমরা কখনো দেখেছি সবচেয়ে ভয়ানক, বিরক্তিকর, অক্ষম, বিস্ময়কর জিনিস। একটি নিখুঁত ছবি যা একটি মারাত্মক চমৎকার ছিল আমাদের খুব বিস্মিত করেছে! নীচের ডান দিকের কোণায় একটি মানুষ তার পিছনে লুকিয়ে!

    কেন আপনি তাকে লক্ষ্য করতে পারেননি আমরাও পারব না, স্বামী নিজেই ফেসবুক বন্ধুদের এই কৌতুক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেছেন। কোন এক ছবির সাথে অপ্রীতিকর কিছু যুক্তি যোগ হতে পারে তাই কয়েক দিন পরে তিনি গোপন তথ্যটি নিজেই প্রকাশ করেন।

  • এই ইশারায় বুঝে নিন মেয়েদের গোপন চাওয়া

    এই ইশারায় বুঝে নিন মেয়েদের গোপন চাওয়া

    নারী মনের রহস্য উদ্ধার করতে পারেননি আচ্ছা আচ্ছা মুনিঋষি। তারা কী চায়, পুরুষের জানা কম্য নয়। ফলে নারীর মনে এ নিয়ে কী কী ধারণা,ইচ্ছে, অনিচ্ছে জেগে ওঠে সেও জানা এক প্রকার দুষ্কর। তাই মুশকিল আসানে কয়েকটি টিপস্ :

    জেনে নিন নারী কিছু ইশারা-

    ১.নারী মনেজাগলে সে বার বার তার পছন্দের পুরুষকে ছোঁয়ার চেষ্টা করে।

    ২. প্রাণের পুরুষের ঠোঁটে আইসক্রিম,কফি বা অন্য কোনও খাবার লেগে থাকলে পরিষ্কার করে দেয়।

    ৩. খুব অন্তরঙ্গ হয়ে গায়ে ঘেঁষে বসার চেষ্টা করে।

    ৪. বাইকের পিছনে বসে প্রাণের পুরুষকে জাপটে ধরে।

    ৫. খুব উত্তেজক কোনও পোশাক পরে হাজির।

    আরো পড়ুন : শিক্ষা-অশিক্ষা নিয়ে আমাদের চিন্তা ভাবনার শেষ নেই।

    কিন্তু আজও বহু পুরুষই বিশেষ ক্ষেত্রে কম জানে। কারণ বিশেষ মুহুর্তে তাদের সঠিক শিক্ষার অভাব। আজও আমাদের দেশে এর ঠিকঠাক চল নেই। ফলে হয় বড়দের মুখে শুনে, নয়তো ভুল তথ্য সম্বলিত বই পড়ে পুরুষরা গোড়ায় তৈরি করে দৈহিক চাহিদার ধারণা।

    এই ধারণা তৈরির সময় নারীদেহ সম্পর্কে বহু ভুল কথা মনে গেঁথেই বেড়ে ওঠে পুরুষরা। পরে সে ভুল ভাঙে ঠিকই। কিন্তু তাতে দৈহিক শিক্ষার অভাবটা কোনওভাবেই অস্বীকার করা যায় না। তা কোন কোন ভুল ধারণা পুরুষের মনে বাসা বেঁধে থাকে?

    ১. মহিলাদের শরীরে কোনও কেশ নেই। বহু পুরুষেরই প্রাথমিকভাবে এ ধারণা থাকে। হরমোনের কারণেই পুরুষ শরীর রোমশ। নারী শরীর সেভাবে রোমশ নয়। শরীরের যে অঙ্গগুলিতে রোম দেখা যেতে পারে, সেখান থেকে তা নির্মূল করারও আধুনিক পদ্ধতির দ্বারস্থ হন মহিলারা।

    ফলত ধারণা গড়ে ওঠে যে, মহিলাদের শরীরে পিউবিক হেয়ার নেই।বস্তুত তা একেবারেই অর্থহীন। উলটে, দৈহিক তৃপ্তির ক্ষেত্রে এই কেশের গুরুত্ব আছে। ভুল ধারণার কারণে এই পুরো বিষয়টিতেই অন্ধকারে থাকে অধিকাংশ পুরুষ।

    ২. নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী তারা মেয়েদেরও এক ছাঁচে ফেলে দেন। কিন্তু সত্যিই সকল মেয়েরা এসব পছন্দ করে না। এতে তাদের নানা অসুবিধাও হয়। সে অসুবিধার কথা পুরুষরা জানেন না বলেই, বক্ষযুগল নিয়ে ভুল ধারণা তৈরি হয়। এই ধারণার বশবর্তী হয়ে পুরুষরা এমন অনেক কাজ করে ফেলেন, যাতে মহিলারা পরবর্তীকালে বিপাকে পড়েন।

    ৩. আবার অনেক পুরুষের ধারণা, প্রত্যেক মহিলারই বোধহয় যে কোনও সময় স্তনদুগ্ধ ক্ষরিত হয়। হরমোনাল চেঞ্জ, সন্তান হওয়ার পর যা যা নারীশরীরে সংঘটিত হয়, তা সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা থাকে না পুরুষদের। স্তনদুগ্ধ নিয়েও কোনও জ্ঞান তাদের সামনে তুলে ধরা হয় না। ফলে এই অস্বাভাবিক একটা ধারণা পুরুষদের মনে বাসা বেঁধে থাকে।

    ৪. নারীর ঋতুকালীন যন্ত্রণা নিয়েও পুরুষের বহু ভুল ধারণা থাকে। প্রথমত, সংস্কারের কারণে এটা নিয়ে কোনও আলোচনাই হয় না পুরুষদের সামনে। দক্ষিণ ভারতে তো প্রথা অনুযায়ী, এই সময় নারীরা পুরুষদের মুখদর্শন পর্যন্ত করেন না। ফলে এই বিষয়টি নিয়ে পুরুষরা রীতিমতো ধোঁয়াশায় থাকেন। অথচ পরবর্তীতে সন্তানের জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে এই চক্র সম্পর্কে নারীর পাশাপাশি পুরুষেরও সম্যক ওয়াকিবহাল থাক উচিত। সেই জায়গাতে অনেকটাই পিছিয়ে থাকেন পুরুষরা।

  • মেয়েদের কোন জিনিস গোসলের সময়ও ভিজে না

    মেয়েদের কোন জিনিস গোসলের সময়ও ভিজে না

    ভারতবর্ষে প্রতি বছর বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হয়। এর জন্য ছাত্রছাত্রীরা সাফল্য পেতে কঠোর পরিশ্রম করে। সাধারণত লিখিত পরীক্ষা হওয়ার পর উত্তীর্ণদের ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হয়। এই সময় বেশিরভাগ মানুষের জীবন সম্পর্কিত এমন অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়, যার ফলে প্রার্থীরাও বিভ্রান্ত হয়ে পরে। এবার দেখে নেওয়া যাক তেমনই কিছু প্রশ্নের উত্তর।

    ১) প্রশ্ন: সেই জিনিসটি কি, যা আপনার কিন্তু অন্যরা ব্যবহার করে?
    উত্তর: আপনার নাম।

    ২) প্রশ্ন: আপনি যদি কোন প্রার্থীকে ভোট দিতে না চান, তাহলে আপনি ইভিএম-এ কোন বিকল্পটি চাপবেন?
    উত্তর: NOTA

    ৩) প্রশ্ন: কোন দেশের একটি দুটি নয়, সাতটি নাম রয়েছে?
    উত্তর: ভারতকে এক সময় সোনার পাখিও বলা হত। এভাবে ইণ্ডিয়া, ভারত, হিন্দুস্তান, আর্যাবর্ত, জম্বুদ্বীপ, ভারতখন্ড, হিন্দের মতো অনেক নাম রয়েছে। বর্তমানে ভারতের তিনটি সরকারি নাম — ইন্ডিয়া, ভারত এবং হিন্দুস্তান।

    ৪) প্রশ্ন: প্রাচীন মিশরের শাসকদের কোন উপাধি দেওয়া হত?
    উত্তর: ফ্যারাউন।

    ৫) প্রশ্ন: এমন জায়গা কোনটি যেখানে রাস্তা আছে কিন্তু যানবাহন নেই, জঙ্গল আছে কিন্তু গাছ নেই এবং শহর আছে কিন্তু বাড়ি নেই?
    উত্তর: মানচিত্র।

    ৬) প্রশ্ন: কোন গাছে আমরা আহরণ করতে পারি না?
    উত্তর: কলাগাছ।

    ৭) প্রশ্ন: এমন একটি ঘর যার কোন দরজা-জানলা নেই, বলুন কি?
    উত্তর: মাশ‘রুম’।

    ৮) প্রশ্ন: মোবাইলের কিপ্যাড এর সমস্ত সংখ্যাকে গুণ করলে কি হবে?
    উত্তর: ০ হবে। মোবাইলের কিপ্যাডে ০ রয়েছে। যে কোন সংখ্যাকে ০ দিয়ে গুণ করলে উত্তর হবে o।

    ৯) প্রশ্ন: এমন কি জিনিস যা একবার ফেটে গেলে আর কেউ সেলাই করতে পারবে না?
    উত্তর: বেলুন।

    ১০) প্রশ্ন: কী এমন জিনিস যা আমরা দেখার সাথে সাথে ভুলে যায়?
    উত্তর: স্বপ্ন।

    ১১) প্রশ্ন: মাম্বা কোন প্রজাতির জীব?
    উত্তর: সাপ (ব্ল্যাক মাম্বা আফ্রিকার সবচেয়ে বিষধর সাপগুলির মধ্যে একটি)।

    ১২) প্রশ্ন: নারীর এমন রূপ কী যা তার স্বামী ছাড়া সবাই দেখে?
    উত্তর: বিধবার রূপ।

    ১৩) প্রশ্ন: হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হলে হাতি কি করে?
    উত্তর: ভিজে যায় আর কি করে!

    ১৪) প্রশ্ন: কেন শ্রীলঙ্কার চেয়ে ভারতে চাল বেশি খাওয়া হয়?
    উত্তর: কারণ ভারতের জনসংখ্যা বেশি।

    ১৫) প্রশ্ন: কী এমন জিনিস যা মেয়েদের স্নানের সময়ও ভিজে যায় না?
    উত্তর: মেয়েটির ছায়া। (প্রার্থীকে বিভ্রান্ত করার জন্যই প্রশ্নের মধ্যে মেয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে)।