Category: বিনোদন

বিনোদন

  • স্বামী যদি সহবাসে অক্ষম হয়, তাহলে স্ত্রীর কী করা উচিৎ

    স্বামী যদি সহবাসে অক্ষম হয়, তাহলে স্ত্রীর কী করা উচিৎ

    প্রশ্ন– আমা’র স্বামীর সাথে আ’চরণের ক্ষেত্রে স’মস্যায় ভু’গছি। আমি জানি সে আমাকে আহ্বান করলে, মা’নসিকভাবে প্রস্তুত না থাকলেও, তার কক্ষে যাওয়া আমা’র জন্য আবশ্যক।

    আরও জানি যে মি’থ্যা বলা ন্য’ক্কা’রজ’নক অ’প’রাধ। তবে আমা’র স্বামীকে খুশি করা আমা’র কাছে সবচেয়ে বড় বি’ষয়। এম’তাবস্থায়, আমি প’রিতৃ’’প্ত হয়েছি বলে ভা’ন ধ’রা কী’ জা’য়েয হবে? আসলে আমি এই স’মস্যায় ভু’গছি। আমি মি’থ্যাও বলতে চাই

    না, আবার সে আমাকে প’রিতৃ’’প্ত করতে পারেনি এ-কথা বলে তাকে বি’ব্রতও করতে চাই না। এভাবে প’রিতৃ’’প্তির ভা’ন ধ’রা থেকে বি’রতও ‘’হতে পারছি না, আবার সে বি’ব্রত বো’ধ করবে ভ’য়ে তাকে খো’লাখু’লি বলতেও পারছি না। আশা করি আপনি আমাকে এ ব্যাপারে দি’কনির্দে’শনা দেবেন।

    উত্তর- আল্লাহর কাছে দুয়া করি, তিনি আপনার ধৈ’র্য, আপনার রবের নির্দেশ মোতাবেক স্বামীর ইচ্ছা পূরণ ইত্যাদির জন্য তিনি আপনাকে উত্তম জা’যা দা’ন করুন। আপনি যা বললেন তার এ’লাজ হল, স্বামীকে বি’ষয়টি প’রিষ্কারভাবে বলে দেয়া। এভাবে বললে তাকে বি’ব্রত করা হবে না, তাকে দু’র্বল বলে অ’ভি’যু’ক্তও করা হবে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এধরনের স’মস্যার মূল কারণ, স’মস্যা যে আছে সে বি’ষয়ে স্বামীর অ’নুভূ’তিশূ’ন্যতা।

    স্বামীর অ’পা’রগতা বা যৌ’’’নদু’র্বলতা এ ক্ষেত্রে মূল কা’রণ নয়। কেননা সে হয়ত স’’’ঙ্গ”মে লি’’প্ত হয়ে পড়ে এ’তৎসং’ন্ত্রান্ত কিছু বি’ষয় আ’মলে না এনেই। অথচ সেগু’’লো প্রয়োগ করলে স্ত্রী’র তৃ’’’প্তিঘটা স্বাভাবিক ব্যাপার। আপনাকে পরাম’র্শ দিচ্ছি স্বামী

    – স্ত্রী’র স’ম্প’র্ক ও মি’লনবি’ষয়ক কিছু সহায়ক বইয়ের আশ্রয় নিতে; যেমন মাহমুদ মেহদি ই’স্তান্বুলির তুহফাতুল আরুস ( ন’বব’ধূর উপঢৌ’কন) বইটি।

    ফলকথা হল, এ-বি’ষয়ে স্বামীর সাথে সরাসরি কথা বলতে ও তাকে এ বি’ষয়ক বই পুস্তক পড়তে পরাম’র্শ দেয়ায় কোনো মানা নেই। যার এলাজ হয়ত একেবারেই সহ’জ সে বি’ষয়ে ক’ষ্টযা’তনা স’হ্য করে যাওয়ার চাইতে সরাসরি বলে ফেলাই ভালো। অবশ্য

    নারীকেও এ-ক্ষেত্রে দায়িত্ব ভাগ করে নিতে হবে। এ-ক্ষেত্রে না’রীর যা যা করা উচিত করতে হবে। স্বামীর জন্য সা’জগো’জ করতে হবে। স্বামীকে আদর দিতে হবে। মিলনে তাকে উৎসাহী করে তুলতে হবে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন মু’সলমানদের অবস্থা ভালো করে দেন। আল্লাহই উত্তম জ্ঞানী।

  • শিক্ষকের গোপনা’ঙ্গ কেটে ফেললো নারী, অতঃপর যা ঘটলো…

    শিক্ষকের গোপনা’ঙ্গ কেটে ফেললো নারী, অতঃপর যা ঘটলো…

    রাজধানীতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকর্মী শিক্ষকের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়ার এক শিক্ষিকার (২৭) পুলিশ হেফাজতে মৃত্যু হয়েছে।

    বিষয়টি নিশ্চিত করে শুক্রবার (১১ জুলাই) রাতে পুলিশ জানিয়েছে, ওই শিক্ষিকা ভাটারা থানা হেফাজতে থাকা অবস্থায় কীটনাশক পান করেন এবং শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

    অপরদিকে, গোপনাঙ্গ হারানো শিক্ষক ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে নিশ্চিত করে পুলিশ জানিয়েছে, ওই শিক্ষক মিরপুর ১২ নম্বরে একটি বাসায় থাকেন। তার স্ত্রী জার্মান প্রবাসী। তবে কিছুদিন আগে দেশে ফিরেছেন। তার বাবা হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হয়ে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তিনি সেখানেই থাকেন।

    এর আগে, বৃহস্পতিবার রাতে সঙ্গী ওই শিক্ষকের বাসায় যান ওই তার সহকর্মী। সেখানে তারা রাতে একত্রে থাকেন। ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সঙ্গীর গোপনাঙ্গ কেটে ফেলেন ওই শিক্ষিকা। পরদিন সকালে তিনি সঙ্গীকে রক্তাক্ত অবস্থায় বসুন্ধরা এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যান।

    তবে আহত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের স্বজনদের তথ্যের ভিত্তিতে ভাটারা থানার পুলিশ এভারকেয়ার হাসপাতালে গিয়ে ওই নারীকে আটক করে। এ সময় তিনি জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ‘৯৯৯’– এ ফোন করে তাকে রক্ষা করার দাবি করলে ভাটারা থানার আরেক দল পুলিশ সেখানে গিয়ে ওই নারীকে আটক করে ভাটারা থানায় নিয়ে যায়।

    বিজ্ঞাপন
    এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দাবি করেন, ভাটারা থানা হেফাজতে থাকা অবস্থায় ওই নারী তার লোকদের দিয়ে ওষুধ আনার নাম করে কীটনাশক এনে পান করে অচেতন হয়ে যান। এরপর তাকে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে পরে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। শুক্রবার সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয় বলে জানান তিনি।

    অন্যদিকে, জানতে চাইলে পল্লবী থানার এসআই মোহাম্মদ আলী বলেন, আহত শিক্ষককে হাসপাতালে ভর্তি করানোর আগেই ওই নারীর বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় মামলা হয়। মামলাটি তদন্তের দায়িত্ব পান তিনি। তবে ওই নারী ও তার স্বজনেরা দাবি করেন, বিশ্ববিদ্যালয় সহকর্মী দুজন স্বামী-স্ত্রী। তিন-চার মাস আগে তাদের দুজনের মধ্যে বিয়ে হয়। কিন্তু ওই শিক্ষক আরেক নারীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এ নিয়ে তার ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন ওই নারী। তবে ওই নারী সত্যিই শিক্ষকের স্ত্রী ছিলেন কি না, তা কাগজপত্র দেখে নিশ্চিত হওয়া যাবে বলে জানান তিনি।

  • ছেলেদের যে কথায় স”হ”বা”স করতে রাজি হয়ে যায় বিবাহিত মহিলারা

    ছেলেদের যে কথায় স”হ”বা”স করতে রাজি হয়ে যায় বিবাহিত মহিলারা

    নারী শব্দটির মধ্যেই যেন পৃথিবীর সমস্ত রহস্য লুকিয়ে আছে। নারীরা চপলমতি হন, স্থির বুদ্ধিসম্পন্ন হন আবার ভাবুক প্রকৃতিরও হন। নারীরা ভিন্ন দেহ বৈচিত্র্য এবং ভিন্ন রূপ বৈচিত্র্যের অধিকারী হন, ভিন্ন তাঁদের চাওয়া পাওয়া। কিন্তু একটি দিকে তারা সবাই অনেকটা একই রকম হয়ে থাকেন।

    আর সেটা হলো প্রেমিক পুরুষের ক্ষেত্রে। যেমন এমন অনেক কথা আছে যেগুলো নারীরা পুরুষদের মুখ থেকে শুনতে ভীষণ পছন্দ করেন। তাই নারীকে খুশি করার জন্য একঝাঁক তরুণ গবেষণা করে সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক নারীকে খুশি করার সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য।

    ১.তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে : এটা খুবই সাধারণ একটি কথা যা প্রতিটি নারী তাদের আকাঙ্খিত পুরুষদের কন্ঠ থেকে শুনতে পছন্দ করেন। সেই নারী হোক সুন্দর বা অসুন্দর তবু এই কয়েকটি শব্দ তাদেরকানে লাগে সুমধুর। কোনো পুরুষ যদি মুগ্ধতার বশে বলে নয়ে তোমাকে আজ বেশ সুন্দর লাগছে তাহলে নারীরা খুশি হয়ে যান। এই বাক্যটি তখন তাদের কাছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বাক্য মনে হয়।

    ২.তুমি আমার জীবনের প্রথম নারী : প্রতিটি নারীই চানতার পুরুষটি যেন তাকে অনেক বেশি ভালোবাসেন এবং তাকে ছাড়া যেন দ্বিতীয় কোনো নারীর দিকে তারা না তাকান। আর তিনি হয়ে থাকেন সেই পুরুষের জীবনের প্রথম নারী তাহলে তার জীবনে অপূর্ণতার আর কিছুই থাকে না। পুরুষ সঙ্গীটির মুখে একজন নারী শুনতে চান যে ‘তুমি আমার জীবনের প্রথমনারী’ এই বাক্যটি। সেটি যদি মিথ্যাও হয়ে থাকে তারপরও তার কাছে সেটি চরম সত্যি কথা।

    ৩.তুমি অনেক আবেদনময়ী : অন্যান্য কথার সাথে এই কথাটাও অনেক প্রিয় একজন নারীর কাছে।পুরুষসঙ্গীটি বেশি আবেদনময়ী বলে পছন্দ করেন এটি তার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সত্য বলে তার মনে হয়।

    ৪.তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটি জীবন কাটাবে : প্রতিটি মানুষের আলাদা কিছু সত্ত্বা রয়েছে। এ কারণে আলাদা সত্ত্বার মানুষগুলো ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন সত্ত্বার মানুষগুলোর জীবন সঙ্গীকে প্রপোজ করার পদ্ধতিও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। একজন নারী বৈচিত্র্যপূর্ণভাবে প্রপোজে বেশি খুশি হয়। তার মধ্যে এটি একটি যেমন তুমি কি আমার সাথে তোমার সারাটিজীবন কাটাবে? এ ধরনের বাক্যেও একজন নারী অনেক বেশি খুশি হয়ে থাকেন।

    ৫.তুমি কি মনে করো : কোনো একটা বিষয়ে যদি পুরুষ সঙ্গীটিজিজ্ঞাসা করে বা জানতে চায় যে এই বিষয়টি সম্পর্কে তুমি কি মনে কর বা কোনো একটা বিষয় সম্পর্কে যদি তার মতামত জিজ্ঞাসা করে তাহলে নারীটি ভীষণ খুশি হয়ে থাকে। তারা ভাবেন যে তাদের মতামতেরওমূল্য দিচ্ছেন তারপুরুষ সঙ্গীটি।

    ৬. তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ :এমন কথা শুনতে কার না ভালো লাগে। একজনের জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ এর চেয়ে বেশি পাওয়ার আর কি হকে পারে। এই ধরনের কথাতেও একজন নারী যার পর নাই খুশি হয়ে থাকেন।

  • মে’য়েদের কোম’রে ২টি টোল থাকে কেন, জানলে অবাক হবেন

    মে’য়েদের কোম’রে ২টি টোল থাকে কেন, জানলে অবাক হবেন

    আপনি যখন হাসেন তখন কি আপনার গালে ছোট দুটি টোল পড়ে? যদি পড়ে তাহলে আপনি নিশ্চই অনেকবার শুনেছেন যে, আপনি অনেক মিষ্টি। আপনার হাসি অনেক মিষ্টি।

    কিন্তু অনেকের এই গালের মিষ্টি টোল শ’রীরের আরো একটি জায়গায় পড়ে সেটা হচ্ছে আপনার কোমর। হ্যাঁ বন্ধুগন কোম’রে যদি আপনার টোল থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনি খুব ভাগ্যবান একজন মানুষ। এবং এটা কেন তা নিয়েই নিচে আলোচনা করা হল –

    হ্যাঁ আপনার কোম’রে যদি টোল পড়ে তাহলে আপনি বুঝে নেবেন আপনি খুব ভাগ্যবান। কোম’রের এই স্বর্গীয় টোলের রয়েছে অনেক সুবিধা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কোম’রে টোল পড়ে এমন মানুষের জীবন হয় খুব আ’নন্দদায়ক। পরিপূর্ণ অ’ভিজ্ঞতা কেবল এমন মানুষদেরই থাকে।

    সে স’ঙ্গে অনেকেই হোটেলে থাকতে গিয়ে এমন কিছু ভু’ল করে বসেন, যার মাশুল গুনতে হয় বিশাল পরিমাণের। স্মার্টার ট্রাভেল এমন কিছু সচরাচর ভু’ল নিয়ে একটি প্রতিবেদন করেছে। হোটেলে অবস্থানের ক্ষেত্রে এই ভু’লগুলো যেন কখনোই না হয়, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখা উচিত আমাদের সবার।

    ১. রিমোট কন্ট্রোল ব্যবহার করবেন না : হোটেলটি সুলভ বা বিলাসবহুল যেমনই হোক না কেন, এতে জী’বাণুর উপস্থিতির সম্ভাবনা বেশি। সাম্প্রতিক এক গবে’ষণায় এ ত’থ্য জানা গেছে।

    আর এসব জী’বাণুর একটি বড় অংশ থেকে যায় টেলিভিশনের রিমোট কন্ট্রোলে। ঘরদোর যতই ঝেড়ে পরিপাটি করা হোক, রিমোট কিন্তু সেভাবে পরিষ্কার করা হয় না। কাজেই এতে জী’বাণু বহাল তবিয়তে রয়ে যায়। সুতরাং সাবধান!

    ২. মূ’ল্যবান জিনিস রুমে রাখবেন না : মূ’ল্যবান জিনিসপত্র অনেকেই হোটেলরুমের গো’পনীয় কোনো একটি জায়গায় রেখে দেন। এটি চ’রম ভু’ল। হোটেলরুম থেকে চু’রি করতে যারা ওস্তাদ,

    তারা কিন্তু ওই সব ‘গো’পন’ জায়গার হদিস আপনার চেয়ে ভালো জানে! সুতরাং একটু পয়সা খরচ করে কর্তৃপক্ষের লকারে নিজের মূ’ল্যবান জিনিস রেখে দিন। নিরাপদ থাকবেন।

    ৩. ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন : দরজা লাগিয়ে দিলেই কিন্তু হলো না। যতক্ষণ না ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ সাইন বাইরে ঝু’লিয়ে দিচ্ছেন, ততক্ষণ যে কেউ এসে উটকোভাবে আপনার ব্যক্তিগত সময় যাপনে বাদ সাধতে পারে।

    আবার ঘর পরিষ্কারের চিন্তা থাকলে সেটি সরিয়ে ফেলুন। কারণ, ওই সাইন ঝোলানো থাকলে হোটেলের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও আপনার ঘরের আশপাশে ঘেঁষবে না।

    ৪. রুম নম্বর বলবেন না : যেখানে সেখানে বা চেক-ইনের সময় আপনার হোটেলের রুম নম্বরটি নিজে উচ্চারণ করবেন না। দু’ষ্কৃতকারীরা এসব ত’থ্যের জন্যই মুখিয়ে থাকে। এ বি’ষয়টি যতটা পারেন গো’পন রাখু’ন, নতুন পরিচিত কাউকেই রুম নম্বর জানাতে যাবেন না।

    ৫. চট করে দরজা খুলবেন না : দরজায় কড়া নাড়া হলো আর কিছু না বুঝেই বললেন, ‘কাম ইন।’ এই বিশাল ভু’লটি কখনোই করতে যাবেন না। হোটেল কিন্তু দিন শেষে কখনোই তেমন নিরাপদ জায়গা নয়।

    সুতরাং পরিচয় জেনে তার পরে দরজা খুলুন। মনে রাখবেন, অচেনা জায়গায় অচেনা কেউ তো আপনার স’ঙ্গে দেখা করার কথা নয়। কাজেই সাবধান। আর সব সময় দরজা লাগিয়ে রাখতে ভু’লবেন না।

    ৬. হোটেলের মিনিবারের পানীয় নয় : কোমল কিংবা কঠিন, যেমন পানীয়ই খান না কেন, সেটি হোটেলের মিনিবার থেকে খেতে যাবেন না। কারণ, সাধারণত হোটেলের মিনিবারগুলোতে পাঁচ টাকার খাবারের দাম অন্তত ৫০ টাকা রাখা হয়! শেষে দেখবেন, আপনার রুম ভাড়ার চেয়ে মিনিবারের বিলই গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ-তিন গুণ!

    ৭. ছারপোকায় সাবধান : যত বিলাসবহুল কক্ষই হোক আর সুসসজ্জিত বিছানা হোক, ছারপোকা ঠিকই জানে কীভাবে নিজের জায়গা করে নিতে হয়।

    কাজেই এ ব্যাপারে ভালোমতো তল্লা’শি চালান, ছারপোকার সামান্য আনাগোনা দেখলেই সবকিছু ঠিকঠাক করে দেওয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে অবহিত করুন। কারণ, এই ছারপোকা কেবল আপনাকে কামড়াবে তা-ই শুধু নয়, আপনার স’ঙ্গে সওয়ার হয়ে আপনার বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যাবে অবলীলায়।

    ৮. কলের পানি খাবেন না : এক ব্রিটিশ দম্পতি লস অ্যাঞ্জে’লেসে বেড়াতে এসে ট্যাপ বা কল থেকে পানি পান করেন। সেই পানিতে কেমন যেন বিচিত্র স্বাদ, এমন স্বাদের পানি নাকি তারা কখনোই খাননি। পরে অনুসন্ধানে জানা গেল,

    হোটেলের জলাধারে একটি মৃ’তদে’হ! কার ভাগ্যে কী থাকে, তা তো আর বলা যায় না। সুতরাং ভু’লেও কিছু টাকা বাঁচানোর জন্য হোটেলরুমের কলের পানি খাবেন না। ভরসা রাখু’ন দোকান থেকে কেনা মিনারেল ওয়াটারের বোতলে।