Category: বিনোদন

বিনোদন

  • নারীদের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে, অনেকেই জানেন না

    নারীদের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে, অনেকেই জানেন না

    নারীদের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে, অনেকেই জানেন না

    বিবাহিত জীবনে দম্পতিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে সম্পর্ক। শারীরিক চাহিদা প্রতিটি মানুষেরই থাকে। এক্ষেত্রে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে যে, নারীদের শারীরিক চাহিদা কত বছর পর্যন্ত স্থায়ী থাকে?

    আসলে নারী- পুরুষ ব্যাপারটি সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। শারীরিক ক্ষেত্রে কখনো এরকমও শোনা যায় যে নারীদের আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনো এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে।

    ইতিহাসে আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক শারীরিক চাহিদা। তবে একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে সবসময় হওয়া চাই স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাই হোক সুস্থ সম্পর্ক একেবারেই নয়।

    ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সঙ্গে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সঙ্গে লিপ্ত হতে পারেন না। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার বাসনা বা আগ্রহ এক হয় না। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ শারীরিক রিলেশন খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে।

    অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। এ ব্যাপার বিশেষ করে নারী-পুরুষের ব্যাপারে উত্সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

    নারীদের ইচ্ছার সময়সীমা : নারীদের চাহিদা পুরুষদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার নারীদের ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি। ১৮ বছরের পর থেকে নারীদের চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালোই কমে যায়।

  • তনির তৃতীয় স্বামী কে এই সিদ্দিক

    তনির তৃতীয় স্বামী কে এই সিদ্দিক

    নারী উদ্যোক্তা ও ইনফ্লুয়েন্সার রোবাইয়াত ফাতিমা তনি। চলতি বছরের শুরুতে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান তার স্বামী শাহাদাৎ হোসাইন। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ব্যাংককের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি।

    বিজ্ঞাপন
    এদিকে স্বামীর মৃত্যুর পর দুই সন্তানকে নিয়ে একাই তনি তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দেখাশোনা করছেন। এরমাঝেই হুট করেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে ফের বিয়ে করেছেন এই নারী উদ্যোক্তা ও ইনফ্লুয়েন্সার।

    সম্প্রতি তনি তার ফেসবুকে এক ব্যক্তির জন্মদিন উদযাপনের বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন। মূলত এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার বিয়ের গুঞ্জনটি ছড়িয়ে পড়ে।

     

    তনি তার পোস্টে লিখেছেন, জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তোমার মতো বিশেষ একজনের জন্মদিন উদ্‌যাপনের জন্য বছরে একটা দিনই যথেষ্ট নয়।

    বিজ্ঞাপন
    বিয়ের বিষয়টি জানতে তনিকে বেশ কয়েকবার কল করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

    মো. সিদ্দিক নামের সেই ব্যক্তির ফেসবুক প্রোফাইলে ঘুরে দেখা যায় তনিকে স্ত্রী সম্বোধন করে দুইটি ছবি পোস্ট করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন লিখেছেন, আরও একটি বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু মনটা এখনও তরুণ। আমার জন্মদিনকে বিশেষ করে তোলার জন্য আমার প্রিয় স্ত্রীকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তোমাকে অনেক ভালোবাসি।

    জানা গেছে, উদ্যোক্তা তনির স্বামীর নাম মো. সিদ্দিক। তিনি মানসিব টেলিকমের মালিক এবং এমডি।

    সিদ্দিকের ভেরিফায়েড ফেসবুক থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি যুক্তরাজ্যের ডি মন্টফোর্ট বিশ্ববিদ্যালয় (DMU) থেকে পড়ালেখা করেছেন। যুক্তরাজ্যেই বসবাস করছেন মো. সিদ্দিক। তার দেশের বাড়ি খুলনায়।

    প্রসঙ্গত, তনির দ্বিতীয় স্বামী শাহাদাৎ হোসাইন ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী। প্রথম স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন তিনি। এরপর ভালোবেসে বিয়ে করেন শাহাদাৎকে। তনি ও তার স্বামীর মধ্যকার বয়সের ব্যবধান নিয়ে সবসময় সমালোচনার শিকার হয়েছেন তিনি।

    ফেসবুক লাইভে এলে নানারকম ট্রলের মুখে পড়েন এই নারী উদ্যেক্তা। এসবে তার কোনো তোয়াক্কা নেই। তিনি দিনশেষে নিজের ঘরে শান্তিতে থাকতে চান বলেই অভিমত দিয়েছেন নানা সংবাদমাধ্যমে। বর্তমানে ফ্যাশন হাউস ‘সানভিস বাই তনি’-এর স্বত্বাধিকারী তনি। সারাদেশে তার ১২টি শোরুম রয়েছে।

     

     

    Copied from: https://rtvonline.com/

  • এই বাংলা সিনেমায় প;র্নো সিনেমার মত সরাসরি সে**ক্সের দৃশ্য দেখানো হয়েছে (ভিডিও সহ)

    এই বাংলা সিনেমায় প;র্নো সিনেমার মত সরাসরি সে**ক্সের দৃশ্য দেখানো হয়েছে (ভিডিও সহ)

    এই বাংলা সিনেমায় প;র্নো সিনেমার মত সরাসরি সে**ক্সের দৃশ্য দেখানো হয়েছে ভিডিও সহ

     

    বাংলা সিনেমার ইতিহাসে, বাঙালি নায়িকা হয়ে প্রথমবার সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। শ্রীলঙ্কার পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দরের দ্বিভাষিক ছবি ‘মাশরুম’-এ (ইংরেজি) পুরোপুরি বিবস্ত্র হয়ে দীর্ঘ চার মিনিটে একটি শয্যা-দৃশ্যে অভিনয় করেছেন। ছবিটির বাংলা নাম ‘ছত্রাক’। বিছানায় নগ্ন এই দৃশ্যের শ্যুটিংয়ের সময় নায়িকা পাওলি আপত্তি করেননি, বরং তিনি যুক্তি দেখিয়েছেন।

    ভারতীয় সিনেমায় বাঙালি নারীর ছক ভেঙে অনায়াসে নিজের শরীরকে ক্যামেরার সামনে মেলে ধরেছেন পাওলি দাম। ‘ছত্রাক’-এ অভিনয় করার সময়ে সেই চরিত্রটি তিনি আর অন্যান্য চরিত্রের মতোই দেখেছিলেন। সে ভাবেই চরিত্রের কাছে নিজেকে সমর্পণ করেছিলেন। ছবিতে পাওলির নিরাবরণ হয়ে অভিনয় করা নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে।

    ছবিতে সহ-অভিনেতা অনুব্রতর সঙ্গে প্রায় চার মিনিট ওরাল সেক্সে অংশ নিতে দেখা গিয়েছে পাওলিকে। কিন্তু দর্শকদের প্রতিক্রিয়া নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পাওলি জানিয়েছেন, ছোট থেকে পাশ্চাত্যের ছবি দেখতে দেখতে পর্দায় নগ্নতা দেখা বা দে‌খানো নিয়ে কোনও প্রকার নাক সিঁটকানো ছিল না তাঁর কাছে। ‘ছত্রাক’-এর একটি অন্তরঙ্গ দৃশ্য মুক্তি পাওয়ার পরে তাঁর নগ্ন হওয়া নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া শুনে কিছুটা অবাক হয়েছিলেন পাওলি।

    ছত্রাক সিনেমার বাস্তব সে;ক্সের ভিডিও দেখুন নিচের লিঙ্ক থেকে

    72এই বাংলা সিনেমায় প;র্নো সিনেমার মত সরাসরি সে**ক্সের দৃশ্য দেখানো হয়েছে ভিডিও সহ
    May 13, 2025

    বাংলা সিনেমার ইতিহাসে, বাঙালি নায়িকা হয়ে প্রথমবার সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। শ্রীলঙ্কার পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দরের দ্বিভাষিক ছবি ‘মাশরুম’-এ (ইংরেজি) পুরোপুরি বিবস্ত্র হয়ে দীর্ঘ চার মিনিটে একটি শয্যা-দৃশ্যে অভিনয় করেছেন। ছবিটির বাংলা নাম ‘ছত্রাক’। বিছানায় নগ্ন এই দৃশ্যের শ্যুটিংয়ের সময় নায়িকা পাওলি আপত্তি করেননি, বরং তিনি যুক্তি দেখিয়েছেন।

    ভারতীয় সিনেমায় বাঙালি নারীর ছক ভেঙে অনায়াসে নিজের শরীরকে ক্যামেরার সামনে মেলে ধরেছেন পাওলি দাম। ‘ছত্রাক’-এ অভিনয় করার সময়ে সেই চরিত্রটি তিনি আর অন্যান্য চরিত্রের মতোই দেখেছিলেন। সে ভাবেই চরিত্রের কাছে নিজেকে সমর্পণ করেছিলেন। ছবিতে পাওলির নিরাবরণ হয়ে অভিনয় করা নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে।

    ছবিতে সহ-অভিনেতা অনুব্রতর সঙ্গে প্রায় চার মিনিট ওরাল সেক্সে অংশ নিতে দেখা গিয়েছে পাওলিকে। কিন্তু দর্শকদের প্রতিক্রিয়া নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পাওলি জানিয়েছেন, ছোট থেকে পাশ্চাত্যের ছবি দেখতে দেখতে পর্দায় নগ্নতা দেখা বা দে‌খানো নিয়ে কোনও প্রকার নাক সিঁটকানো ছিল না তাঁর কাছে। ‘ছত্রাক’-এর একটি অন্তরঙ্গ দৃশ্য মুক্তি পাওয়ার পরে তাঁর নগ্ন হওয়া নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া শুনে কিছুটা অবাক হয়েছিলেন পাওলি।

    ছত্রাক সিনেমার বাস্তব সে;ক্সের ভিডিও দেখুন নিচের লিঙ্ক থেকে

    720P 1080P
    এ বিষয় অভিনেত্রী বলেন, তিনি কখনও ভাবতেই পারেননি দর্শক ছবিটি নিয়ে নয়, শুধুমাত্র তাঁর নগ্ন হওয়া নিয়ে কথা বলবেন! পাওলির কথায়, ইন্ডাস্ট্রিতে নবাগত হওয়ায়, পুরো বিষয়টা বুঝে উঠতে পারেননি তিনি। তবে অভিনেত্রী মনে করেন, সবই তাঁর উপরি পাওনা। তাঁর কাছে হারানোর কিছু নেই। নিজে কোনওদিনও অভিনেত্রী হবেন, তা ভাবতেই পারেননি তিনি।

    কী ভাবে ছত্রাকের দৃশ্যের জন্য প্রস্তুতি?

    এক সাক্ষাৎকারে টলিউডের এই নায়িকা জানিয়েছিলেন, “হ্যাঁ আমি নগ্ন হয়েছিলাম। আমার কো-স্টারও নগ্ন হয়েছিল। ওই দৃশ্যে তরুণী সমস্ত সুখ অনুভূত করছেন তা দর্শানো হয়েছিল। ভালোবাসা, যৌনতা এবং পরিতৃপ্তি এই নিয়েই রচিত হয়েছিল দৃশ্যটি। এই দৃশ্যে অভিনয় করা অত্যন্ত কষ্টকর ছিল।”

    কোনও দৃশ্য নিয়ে সামান্যতম রাখঢাক করেননি পাওলি। ছত্রাকের দৃশ্যজুড়ে শুধুমাত্র যৌনতার গন্ধ ছিল তাও মানতে চাননি অভিনেত্রী।

    0P 1080P
    এ বিষয় অভিনেত্রী বলেন, তিনি কখনও ভাবতেই পারেননি দর্শক ছবিটি নিয়ে নয়, শুধুমাত্র তাঁর নগ্ন হওয়া নিয়ে কথা বলবেন! পাওলির কথায়, ইন্ডাস্ট্রিতে নবাগত হওয়ায়, পুরো বিষয়টা বুঝে উঠতে পারেননি তিনি। তবে অভিনেত্রী মনে করেন, সবই তাঁর উপরি পাওনা। তাঁর কাছে হারানোর কিছু নেই। নিজে কোনওদিনও অভিনেত্রী হবেন, তা ভাবতেই পারেননি তিনি।

    কী ভাবে ছত্রাকের দৃশ্যের জন্য প্রস্তুতি?

    এক সাক্ষাৎকারে টলিউডের এই নায়িকা জানিয়েছিলেন, “হ্যাঁ আমি নগ্ন হয়েছিলাম। আমার কো-স্টারও নগ্ন হয়েছিল। ওই দৃশ্যে তরুণী সমস্ত সুখ অনুভূত করছেন তা দর্শানো হয়েছিল। ভালোবাসা, যৌনতা এবং পরিতৃপ্তি এই নিয়েই রচিত হয়েছিল দৃশ্যটি। এই দৃশ্যে অভিনয় করা অত্যন্ত কষ্টকর ছিল।”

    কোনও দৃশ্য নিয়ে সামান্যতম রাখঢাক করেননি পাওলি। ছত্রাকের দৃশ্যজুড়ে শুধুমাত্র যৌনতার গন্ধ ছিল তাও মানতে চাননি অভিনেত্রী।

  • রাতে কেবিনে খাট কাঁপান ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েটি, সকালে ফেরেন বোরকা পরে

    রাতে কেবিনে খাট কাঁপান ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েটি, সকালে ফেরেন বোরকা পরে

    পা, হাত আর চোখের যাদু দেখাতে থাকেন। কালো বোরকায় ঢাকা ফর্সা শরীর অমাবস্যার চাঁদের মতো উঁকি দিতে থাকে। কখনও কখনও শাড়ি পরে শুরু করেন। রঙিন আলোয় তার শরীর, গোলাপী ঠোঁট দর্শকদের মধ্যে ভীষণ আবেদন ছড়িয়ে দেয়। মনে হয় যেনো আরব্য রজনীর কোনো নর্ত;কী। ধীরে ধীরে ভাঁজ খোলে আনন্দ ছড়িয়ে দেন। বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে এক এক করে খুলেন নিজের

     

    পোশাক। ছুড়ে দেন পছন্দের পুরুষের নাকে-মুখে। এভাবে ধীরে ধীরে উষ্ণতা ছড়াতে থাকেন। বিটের তালে তালে রাত;ভর থেমে থেমে পুরো শরী;র প্র;দর্শন করেন। এই তরুণীর সঙ্গ পেতে, একটু কাছে পেতে নক করেন অনেকেই। কিন্তু প্রতি রাতে নির্দিষ্ট সংখ্যার বেশি একান্তে সময় দেন না তিনি। অবশ্য এজন্য অর্থ গুনতে হয় বেশ। তাই বিত্তশালী ছাড়া সবার ভাগ্যে জুটে না ভার্সিটি পড়ুয়া কুড়ি

    বছরের এই তরুণীর সান্নি;ধ্য। মিম নামের এই তরুণীর নানা রূপ। এই পরিবেশে যেমন খোলা;মেলা। বাইরে একদম অচেনা।রাত শেষে ভোর। দেখে বুঝার উপায় নেই এই মেয়েটি সারারাত নিজের রূপ-সৌন্দর্যে উষ্ণতা ছড়িয়েছে।

    তার পুরো শরীর ছিলো প্রায় উন্মু;ক্ত। নাচ, গান থেকে লঞ্চের কেবিনে তিনিই সময় কাটিয়েছেন কয়েকজনের সঙ্গে। ভোরে বোরকা পরে প্রস্তুতি নেন বাসায় ফেরার। বাসা যাত্রাবাড়ী। মা, বাবা, ভাই, বোন সবাই আছে। বাড়তি টাকা রুজির জন্যই বেছে নিয়েছেন এই পথ।একটা সময় ছিলো ঢাকার বিভিন্ন হোটেলে কমার্শিয়াল পার্টিতে ডান্স করতেন। নিরাপত্তাজনিত কারণে অনেক আগেই সেগুলো বন্ধ।

    তারমধ্যে ক;রোনার প্রকোপ। সব মিলিয়ে খারাপ যাচ্ছিলো সময়। মিম অবশ্য থেমে থাকেননি।বাবু নামে এক বড় ভাইয়ের মাধ্যমে খোঁজ পান নতুন মাধ্যমের। সদরঘাট থেকে প্রতি বৃহস্পতিবারে যাত্রা করে প্রমো;দতরী।

    গন্তব্যহীন এই লঞ্চ রাতভর জলে ভাসে। লঞ্চের ভেতরে থাকে বিলাসী আয়োজন। নাচ, গান, ম’দ, জু’য়া..।ওয়েস্টার্ন পোশাক পরে জুয়াড়িদের পাশে বসে থাকলেও বকশিশ মেলে। খেলার ফাঁকে ফাঁকে জু’য়াড়িরা হাত বুলিয়ে দেন নরম শ’রীরে। তরুণী হাসিমুখে সেবা দিয়ে প্রাণবন্ত রাখার চেষ্টা করেন। ম’দ, বি’য়ারের গ্লাসটা এগিয়ে দেন। এরকম অন্তত ১৫-১৬ জন তরুণীর মধ্যে মিম একজন।মিম নাচ জানেন ভালো। ফিল্মে অভিনয়ের জন্য নাচ শিখেছেন। অভিনয়ও করেছেন দু-একটি ফিল্মে। কিন্তু তা আর মুক্তি পায়নি। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে মিম। নিজের বিলাসী চাহিদা পরিবারের মেটানো সম্ভব না বলেই লেখাপড়ার

    পাশাপাশি বেছে নেন এই কর্ম। মিমের প্রতি প্রচন্ড আ;কর্ষণ পরিচিত পুরুষদের। চরম আবেদন ছড়িয়ে দেন তিনি।নির্দিষ্ট অর্থ দিলেই মিমকে মেলে লঞ্চের কেবিনে। পরিবারের সবাই জানে মিম (ছদ্মনাম) ডিজে। আয়োজকদের কমিশনবাদ দিয়ে একরাতে তার আয় ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা। সপ্তাহে এমন একটি রাত পান তিনি। তবে মিম জানান, সম্প্রতি লঞ্চ পার্টিতে যাচ্ছেন না। আইন-শৃঙ্খ;লা বাহিনীর কড়াক;ড়ির কারণেই তা বন্ধ আপাতত।