Category: বিনোদন

বিনোদন

  • ছবিটি ভালো করে জুম করে দেখুন মেয়েটি কি করছে

    ছবিটি ভালো করে জুম করে দেখুন মেয়েটি কি করছে

    এক্সক্লুসিভ ডেস্ক : আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় নানান ধরনের ছবি পোস্ট হয় এর মধ্যে অপটিক্যাল ইলিউশবের ছবিগুলি সবচেয়ে মজাদার এবং আকর্ষণীয় হয়ে থাকে। যেকোনো ছবিকে অপটিক্যাল ইলিউশন বলা যেতে পারে, যতক্ষণ না সেই ছবির রহস্য উন্মোচন হচ্ছে। এজাতীয় ধাঁধাগুলির মধ্যে কখনো ভুলটি আবার কখনো লুকিয়ে থাকা বস্তুগুলি শনাক্ত করতে হয়। যাইহোক এই প্রতিবেদনে তেমনি একটি ছবি নিয়ে আসা হয়েছে যেখানে আপনাকে ভুলটি খুঁজে বের করতে হবে।

    শেয়ার করা ছবিতে দেখা যাচ্ছে একটি ঘরের মধ্যে দুজন মহিলা রয়েছে। একজন খাবার পরিবেশনে ব্যস্ত, আরেকজন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের চেহারা দেখছেন। তবে এর মধ্যে এমন একটি ভুল রয়েছে যা অনেকের চোখকে ফাঁকি দিচ্ছে।

    বলা হয়েছে, কেবল ৫% মানুষের ছবির ভুলটি ধরতে সক্ষম হবেন। বেশিরভাগ মানুষই ছবিটির দিকে দীর্ঘক্ষণ তাকিয়ে থাকার বড় রহস্য বুঝতে ব্যর্থ হয়েছেন। কিন্তু এদিকে যারা সহজেই ছবির রহস্য ধরতে পেরেছেন, তাদের বুদ্ধির প্রশংসনীয় এবং তারা জিনিয়াস। এজাতীয় ধাঁধার সমাধানের জন্য বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয়না, একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করলেই ছবির রহস্য বেরিয়ে আসে।

    তবে আপনার ক্ষেত্রেও যদি ছবির মধ্যে থাকা ভুলটি খুঁজে বের করা কঠিন বলে মনে হয় তাহলে চিন্তা করার দরকার নেই আমরা হাইলাইট করে বুঝিয়ে দিয়েছি। ছবিটি প্রথমে মনোযোগ সহকারে দেখুন। আসলে আয়নার কাছে যে মেয়েটি রয়েছে, তার প্রতিচ্ছবিটি সম্পূর্ণ ভুল।

    এভাবে আপনিও যদি নিয়মিত ধাঁধাগুলি সমাধান করার চেষ্টা করেন, তাহলে আপনার মস্তিষ্কের সংযোগকারী কোষগুলি আরো সক্রিয় হয়ে উঠবে, ফলে যেকোন সিদ্ধান্তকেই সহজে নিতে পারবেন। এর পাশাপাশি আইকিউ লেভেল পরীক্ষা করার একটি ভালো উপায়ও। এ জাতীয় ছবিগুলি আপনার মনকে বিভ্রান্ত করলেও একপ্রকার মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয়।

  • আরও অজানা তথ্য সামনে এলো সেই নীল তারকা যুগলকে নিয়ে

    আরও অজানা তথ্য সামনে এলো সেই নীল তারকা যুগলকে নিয়ে

    আলোচিত সেই বাংলাদেশি পর্ন তারকা যুগলকে অবশেষে বান্দরবান থেকে গ্রেপ্তার করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত একটি আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত থেকে অশ্লীল কনটেন্ট তৈরি ও প্রচারের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

    সিআইডি বলছে, ওই পর্ন-তারকা যুগল বাংলাদেশে বসেই ভিডিও ধারণ, সম্পাদনা ও আপলোড করতেন এবং এর মাধ্যমে বিপুল অর্থ উপার্জন করছিলেন।

    জানা গেছে, ওই যুবকের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া সেই নারী তার তৃতীয় স্ত্রী। প্রথম স্ত্রীকে তালাক হওয়ার পর এ তরুণীকে বিয়ে করে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় যুবক।

    গত ২৩ আগস্ট সিএনজি অটোরিকশা চুরির অভিযোগে অভিযুক্ত যুবক ও তার একভাইকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এছাড়া মাদক মামলায়ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি সেই যুবক।

    সোমবার (২০ অক্টোবর) বান্দরবান থেকে এ দম্পতিকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) গ্রেপ্তার করার পর এসব তথ্য বেরিয়ে আসে।

    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে তাদের প্রথম ভিডিও প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে এক বছরে তাদের প্রকাশিত মোট ১১২টি ভিডিও ২ কোটি ৬৭ লাখেরও বেশিবার দেখা হয়েছে বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে উঠে আসে। এতে করে দুই দিন ধরে সারা দেশে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে।

    প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গ্রেপ্তার যুবকের বাবা পেশায় অটোরিকশাচালক। তবে তাদের পরিবারের সাথে দীর্ঘদিন ধরে আশপাশের কারও সম্পর্ক নেই। চার বছর আগে সে বাড়ি থেকে বের হলে আর ফেরেনি। তবে মাঝে মধ্যে বাড়িতে আসে বলে প্রতিবেশীরা জানান। দুই বছর আগে গ্রেপ্তার হওয়া নারীকে নিয়ে বাড়ি আসে এবং তাকে বিয়ে করেছে বলে দাবি করে। তবে সে তার তৃতীয় স্ত্রী। অসামজিক কার্যকলাপে জড়িত থাকার কারণে স্থানীয়রা তাদের এড়িয়ে চলত বলেও জানায়।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক (৫০) গ্রেপ্তার যুবকের প্রতিবেশী জানান, পরিবারটি চুরি ও মাদকের সঙ্গে জড়িত থাকায় তাদের সঙ্গে সমাজের কারও সম্পর্ক নেই। সোমবার ফেসবুকে দেখলাম সে তার স্ত্রীকে নিয়ে খারাপ ভিডিও করে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ায় গ্রেপ্তার হয়েছে। তবে তার বাড়িতে কেউ আসে না, মাঝেমধ্যে এলেও কারও সঙ্গে কথা বলে না।

    স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, এই পরিবারটি বিভিন্ন অসামাজিক কাজে জড়িত থাকায় তাদের সঙ্গে কারও সম্পর্ক নেই। তারা আগে থেকেই এসব কাজে জড়িত। কয়েক দিন আগে একটি সিএনজি অটোরিকশা চুরির অভিযোগে তাদের সঙ্গে সালিশি বৈঠকও হয়েছে। আমরা তাদের বিচার দাবি করছি।

    আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনির হোসেন বলেন, আলোচিত পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত যুবক মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। তার বিরুদ্ধে সিএনজি অটোরিকশা চুরির অভিযোগও রয়েছে। সিএনজি চুরির ঘটনায় গত ২৩ আগস্ট তাদের বাড়ি তদন্তে গেলে মাদকের ওয়ারেন্টভুক্ত আসামির অভিযোগে ওই যুবক ও তার এক ভাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

    এর আগে, তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বসেই আন্তর্জাতিক প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় থাকার অভিযোগ ওঠে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ‘মডেল’ বলে পরিচয় দিতেন। তারা বিশ্বের অন্যতম বড় ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিডিও প্রকাশ করে আলোচনায় আসেন।

    গবেষণামূলক অনুসন্ধানভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম দ্য ডিসেন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাস থেকে অনলাইনে সক্রিয় হন। এক বছরের মধ্যে তারা শতাধিক ভিডিও প্রকাশ করে বিপুল দর্শক ও অনুসারী অর্জন করেন।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, যুগলটি শুধু একটি ওয়েবসাইটেই নয়, কয়েকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও কনটেন্ট প্রকাশ করছেন। সেসঙ্গে টেলিগ্রাম, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামেও নিজেদের কার্যক্রম প্রচার করছেন। ২০২৪ সালের মে মাসে তাদের নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলা হয়, যেখানে কয়েক হাজার সদস্য রয়েছেন। সেখানে নতুন ভিডিওর লিংক ও তাদের আয়ের স্ক্রিনশট শেয়ার করা হয়।

    অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, তরুণদের এই ইন্ডাস্ট্রিতে যুক্ত হওয়ার প্রলোভন দেখানো হতো। কিছু অনলাইন পোস্টে দেখা গেছে, ‘নতুন ক্রিয়েটর যুক্ত করুন, অর্থ উপার্জনের সুযোগ পান’— এমন বার্তা দেওয়া হচ্ছে।

  • পার্সোনাল হেলিকপ্টার ভাড়া নিতে চান, রইল হেলিকপ্টারের দাম ও তেল খরচ

    পার্সোনাল হেলিকপ্টার ভাড়া নিতে চান, রইল হেলিকপ্টারের দাম ও তেল খরচ

    হেলিকপ্টার কি ধ’রনের পে’ট্রলিয়াম দিয়ে চলে? হেলিকপ্টার ১ লিটার পে’ট্রলিয়ামে কত কি.মি. চলে? Aviation fuel নামক পে’ট্রলিয়াম, এছাড়াও Avgas ও Jet fuel.

    ঘন্টায় কপ্টারের ধ’রনভেদে মোটামুটি ৮০০+ লিটার পর্যন্ত জ্বা’লানী খরচ হয়।একেক কপ্টার ১ কিমি যেতে একেক পরিমাণ জ্বা’লানী খরচ করে, গড়ে ৫ লি/কিমি থেকে শুরু ….প্রত্যেকটি তথ্যই আপেক্ষিক, বিভিন্ন কপ্টারের সাপেক্ষে এগুলোর আকাশ পাতাল পার্থক্য থাকতে পারে। সাধারণত 120000$ বা 9523614 (প্রায় ১ কোটি) বাংলাদেশি টাকা থেকে শুরু…..

    হেলিকপ্টার বাতাসের চেয়ে ভা’রী অথচ উড্ডয়নক্ষম এমন একটি আকাশযান যার উর্দ্ধগতি সৃষ্টি হয় এক বা একাধিক আনুভূমিক পাখার ঘুর্ণনের সাহায্যে, উড়োজাহাজে’র মত ডানার সম্মুখগতির সাহায্যে জন্য নয় । এই পাখাগুলো দুই বা ততোধিক ব্লেডের সমন্বয়ে গঠিত যারা একটি মাস্তুল বা শক্ত দ’ন্ডকে কে’ন্দ্র করে ঘোরে। ঘুর্ণনক্ষম পাখার জন্য হেলিকপ্টারকে ঘূ’র্ণিপাখা আকাশযান বলা যায়।

    ‘হেলিকপ্টার’ শব্দটি এসেছে ফরাসি hélicoptère এলিকপ্ত্যার্‌ শব্দটি থেকে যা গুস্তাভ দ্য পন্তন দ্যআ’মেকোর্ত ১৮৬১ সালে ব্যবহার করেন। এই ফরাসি শব্দটির উৎস আবার গ্রীক ἕλικ- হেলিক্‌ অর্থাৎ “স্পাই’রাল” বা “ঘুর্ণন” এবং πτερόν প্তেরোন্‌ অর্থাৎ “পাখা” শব্দ দুটি।

    হেলিকপ্টারের স’বচেয়ে বড় সুবিধা হলো হেলিকপ্টার একেবারে খাড়া ভাবে উড়তে এবং নামতে পারে, এ জন্য এর কোন রানওয়ে প্রয়োজন হয় না; হেলিকপ্টারের পাখাই একে ওড়ার জন্য প্রয়োজনীয় উর্দ্ধচা’প সরবরাহ করে।

    এই কারণে সঙ্কী’র্ণ বা বি’চ্ছিন্ন স্থানে যেখানে বিমান ওঠা নামা ক’রতে পারে না, সেখানে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হয়। পাখার দ্বারা সৃষ্ট উর্দ্ধচা’প হেলিকপ্টারকে একই স্থানে ভেসে থাকতেও সাহায্য করে, ফলে হেলিকপ্টারকে দিয়ে এমন সব কাজ করানো যায় যা বিমানকে দিয়ে করানো যায়না, যেমন ক্রেন বা ঝুলন্ত ভা’রবাহক হিসেবে ব্যবহার।

    হেলিকপ্টারের জ’ন্ম অনেক আগে, মানুষের ওড়াউড়ির প্রথম অর্ধশতাব্দীর মধ্যে, হলেও ১৯৪২ সালে ইগর সিকোরস্কির তৈরি করা নকশার হেলিকপ্টারই প্রথম বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত হয়[৩] এবং প্রথম ১৩১টি হেলিকপ্টার তৈরি করা হয়।

    আবার প্রথম’দিকের বেশীরভাগ হেলিকপ্টারের প্রধান পাখা দুটো করে থাকলেও একটি মূল পাখা এবং একটি অ্যান্টিটর্ক পেছনের পাখা সমৃদ্ধ নকশাগুলোই বিশ্বজুড়ে “হেলিকপ্টার” নামে স্বীকৃতি পেয়েছে।

  • জানিনা আমার পেটে কার সন্তান, স্বামী ও দেবর ছাড়াও অনেকে ছিলেন

    জানিনা আমার পেটে কার সন্তান, স্বামী ও দেবর ছাড়াও অনেকে ছিলেন

    আমার নাম লিমা। সারাদিন একা একা থাকি আর এসব ভাবি। আমি আসলেই কার সন্তান পেটে নিয়ে চলাফেরা করছি। দয়া করে আমার পরিচয় সকলের সামনে তুলে ধরবেন না। কারন, আমি আমার সংসারকে অনেক ভালোবাসি। আমার বিয়ে হয়েছে আড়াই বছর আগে। তখন আমি মাত্র এস এস সি পাশ করি। শশুর বাড়ির লোকজন খুব ভালো। তারা সকলেই আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমার শশুর বাড়ির কারো ইচ্ছে নেই আমি আরও বেশী লেখাপড়া করি।

    আমি সেটা বুঝতে পেরেছিলাম। আমার স্বামী ছিল অশিক্ষিত। আমি বেশিদুর লেখাপড়া করলে হয়তো তাকে ছাড়তে পারি এই ভয়ে আর একটি কারন হলো তারা কখনই আমাকে চাকুরী করতে দেবে না আর কলেজটিও ছিল আমার শশুর বাড়ি থেকে অনেক দুরে। যাই হোক মূল কথায় আসা যাক। বিয়ের পর থেকেই শশুর বাড়ির সবাই আমাকে অনেক ভালোবাসে, আদর করে। আমার দুটি দেবর আছে তারা একজন আমার সমবয়সী এবং অন্যজন ১০ম শ্রেণীতে পড়ে। একজনের নাম সুমন আর অন্য জনের নাম সুজা।

    সুমন শহরে থেকে লেখাপড়া করে আর সুজা বাড়িতেই থাকে। সুমন বাড়িতে আসলে একসাথে লুডু খেলা হয়। অনেক মজা হয়। এভাবে বছর খানেক কাটে। এদিকে, সুমন এইচ এসসি পরীক্ষা শেষ করে বাড়িতে এসেছে। সবাই মিলে সব সময় হাসাহাসিতেই কাটে।

    একদিন আমাদের এক দুর আত্মীয়ের কেউ পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। সেখানে সবাই চলে যায়। বাড়িতে শুধু আমি থাকি। এদিকে, সুমন তার এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিল। সে কারনে সবাই যাওয়ার কিছু পরেই সুমন বাসায় চলে আসে। আসার পর বাড়িতে কেউ নেই শুনে যেন তার ঈদ লাগে। তখন বুঝতে পারিনি বাসায় একা শুনে তার এতো আনন্দ কেন? রুমে গিয়ে লুডু খেলতে বসেছি দুজনে।

    সুমন শুধু মিথ্যে করে নিচ্ছিল, আমি তাই তার গালে একটা চিমটি কাটলে সে আমাকে জাপটে ধরে। আমি তখনও মনে করেছি এটা ইয়ার্কি; করছে। কিন্তু সে আমার উপর থেকে এক চুলও নড়ছে না। মেয়ে মানুষ আর কতক্ষন একটি ছেলের কাছে টিকতে পারবো?

    সে খুব পরিচিত হওয়ায় এক পর্যায়ে আমিও সায় দিলাম। আমার দেবর সুমনের সাথে আমার শারীরিক সম্পর্ক হয়ে গেল। এরপর দুপুরের খাবারের পর সে আবারও একবার এসব করল আমার সাথে। আমি আর তাকে বাধা দিইনি। আমাকেও অনেক ভলো লেগেছিল।

    এরপর থেকে সে যখনই সুযোগ পেত তখনই এসব করত আমার সাথে। এভাবে চলে প্রায় দুই মাস। এরপর সুমনের রেজাল্ট হয় এবং সে আবার শহরে চলে যায়। তারপর ২-৩মাস পর বুঝতে পারি যে আমি প্রেগনেন্স হয়ে পড়িছি। এখন আমার ছয় মাস চলছে। সেই মূহুর্ত গুলো আমার এখন সারাক্ষন মনে পড়ে। আসলে আমার পেটের এই বাচ্চাটি কার?

    আমি মানসিকভাবে খুবই সমস্যায় রয়েছি। এসব কথা কখনও কারো সাথে শেয়ার করার আস্থা আমি পাই না। কথাগুলো বলার আমার একটাই উদ্দেশ্য আমার মতো খেলার ছলে এসব যেন আর কেউ না করে। এই বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিন। পরামর্শ: আপু আপনার জীবনে যা ঘটেছে তা যেন আর কারো জীবনে না ঘটে এটাই আমাদের কাম্য।

    তবে এখন আপনি নিজেকে এই সন্তানের বাবা হিসেবে আপনার স্বামীকেই প্রাধান্য দিন। তবেই আপনি মানসিকভাবে শান্তি পাবেন। হয়তো এসব ঘটনা অনেকের জীবনে ঘটে। আপনি আপনার সংসারের সকলকে নিয়ে সর্বদায় শান্তিতে থাকেন এটাই আমাদের চাওয়া। আর আপনার দেবরকে এসবে পরবর্তীতে পাত্তা দেবেননা এটাই আমরা আপনার কাছ থেকে আশা করব।