Category: বিনোদন

বিনোদন

  • বহু ছেলে খেয়েছি তবে ৩০ বছরের যুবকদের স্বাদটাই ভিন্ন : শ্রীলেখা

    বহু ছেলে খেয়েছি তবে ৩০ বছরের যুবকদের স্বাদটাই ভিন্ন : শ্রীলেখা

    কলকাতার খ্যাতিমান অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। বিকল্প ধারার ছবিতে তার অনবদ্য অভিনয়ের ভক্তঅনেক। রূপের আবেদনের পাশাপাশি চরিত্রকে নিজের মধ্যে ধারণ করে সেটা ফুটিয়ে তুলতে শ্রীলেখা

    বরাবরই পটু। সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে তার নতুন সিনেমা ‘রেনবো জেলি’। এই ছবির প্রসঙ্গেই এক সাক্ষাৎকারে তিনি কথা বলেছেন ব্যক্তিগত বিভিন্ন বিষয়ে।

    কিছু দিন ধরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে যে, শ্রীলেখা নতুন করে সম্পর্কে জড়িয়েছেন। তবে সেটা কার সঙ্গে, তা স্পষ্ট নয়। এবার শ্রীলেখা নিজেই স্বীকার করলেন তার নতুন সম্পর্কের কথা। তিনি বলেন, সত্য-মিথ্যা জানি না। তবে আমার থেকে বয়সে ছোট এক বিশেষ বন্ধু আছে। ওর সঙ্গে কাজও করছি।

    শ্রীলেখা আরো বলেন, ওর সঙ্গে যখন ঘনিষ্ঠ হই, তখন আমার স্পেস প্রব্লেম হয়। বিয়ে তো করব না, এটা কনফার্ম। প্রথম থেকেই জানি, এ সম্পর্কের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তবে একটা মায়া আছে, ভালবাসা আছে। কিন্তু ২০ বা ৩০ বছর বয়সে যেটা ছিল সেই প্রেম এখন আর নেই। তবে ছেলে বন্ধু কম বয়সী হলে স্বাদটা একটু ভিন্ন হয়।

    নতুন এই প্রেমিক সম্পর্কে শ্রীলেখা আরো বলেন, ওর বয়সটা কম, ইমোশন অনেক বেশি। ওর ব্যাপারটা অনেক বেশি প্রকট, বয়সের কারণে। ওই বয়সে আমার এক্স হাজব্যান্ডের জন্য যে আকুতিটা ছিল সেটা সে আমার মতো করে রেসিপ্রোকেট করতে পারত না। ঠিক একইভাবে আমি এখন ওর সেই আকুতিটা হয়তো রেসিপ্রোকেট করতে পারি না। এটা একটা অদ্ভুত ভিসিয়াস সার্কেল। আসলে প্রেম বিষয়টাই এখন ইলিউশন আমার কাছে।

  • নারীদের স.হ.বা.সের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে

    নারীদের স.হ.বা.সের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে

    বিবাহিত জীবনে দম্পতিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে সম্পর্ক। শারীরিক চাহিদা প্রতিটি মানুষেরই থাকে। এক্ষেত্রে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে যে, নারীদের শারীরিক চাহিদা কত বছর পর্যন্ত স্থায়ী থাকে?

    নারীদের চাহিদা

    আসলে নারী- পুরুষ ব্যাপারটি সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। শারীরিক ক্ষেত্রে কখনো এরকমও শোনা যায় যে নারীদের আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনো এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে।

    ইতিহাসে আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক শারীরিক চাহিদা। তবে একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে সবসময় হওয়া চাই স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাই হোক সুস্থ সম্পর্ক একেবারেই নয়।

    ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সঙ্গে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সঙ্গে লিপ্ত হতে পারেন না। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার বাসনা বা আগ্রহ এক হয় না। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ শারীরিক রিলেশন খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে।

    অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। এ ব্যাপার বিশেষ করে নারী-পুরুষের ব্যাপারে উত্সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

    ক্যামেরার সামনে পোশাক খুলে ঝড় তুললেন ববিতা বৌদি

    নারীদের ইচ্ছার সময়সীমা : নারীদের চাহিদা পুরুষদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার নারীদের ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি। ১৮ বছরের পর থেকে নারীদের চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালোই কমে যায়।

  • স’হবাসে পু’রুষের স্থায়িত্ব কত মিনিট হওয়া দরকার?

    স’হবাসে পু’রুষের স্থায়িত্ব কত মিনিট হওয়া দরকার?

    আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো সহবাসে পুরুষের স্থায়ীত্ব কত মিনিট হওয়া দরকার? সে সম্পর্কে। অনেকে এমন ধরনের প্রশ্ন করেন যে, যৌন(Sexual) মিলন বা সহবাসকালের স্থায়িত্ব কত সময়? প্রকৃতপক্ষে সহবাসের(sex ) স্থায়িত্বের ধরাবাধা কোন নিয়ম নাই।এই বিষয়ে বিভিন্ন গবেষণা থেকে বিভিন্ন ধারণা পাওয়া গেছে।

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য দিয়েছেন যে, বেস্ট সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্স ৭-১৩ মিনিটের এর ভিতর হয়।সমীক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলেছেণ ৩ মিনিটের সেক্স(Sex) পর্যাপ্ত সময় হয়৷ এই গবেষণা করা হয়েছিল পেনিট্রেটিব সেক্সের ক্ষেত্রে আদর্শ সময় কি এটা নির্ণয় করার জন্য৷ আবার কানাডার ও আমেরিকা লোকেদের উপর গবেষণায় রায় পাওয়া গেছে ৭-১৩ মিনিটের মত স্থায়ী হয়। সমীক্ষাতে আরও বের হয়ে এসেছে ইন্টারকোর্স চলার সময় ৩-৭ মিনিট আদর্শ৷

    সহবাসের ক্ষেত্রে ”৩”এর থেকে কম সময়কে ‘সবচেয়ে কম সময়’ এবং ১৩ মিনিটের অধিক সময়কে ‘বেশি দীর্ঘ’ বলা হয়েছে৷ তবে ‘শান্ত স্বভাবের’ দম্পতির ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর সহবাস দীর্ঘ সময় ধরেই চলা উচিত।

    তবে একথা সত্য যে, মহিলাদের ক্ষেত্রে ৩ থেকে ১৩ মিনিটই যথেষ্ট। কিন্তু পুরুসদের ক্ষেত্রে ধরাবাধা নিয়ম নাই।

    আপনাদের সুস্থ্য, সুন্দর জীবন যাপনই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। পোষ্টটি সামন্যতম উপকারে আসলে আপনারে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনার স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন সমস্যার জন্য এখানে কমেন্ট করে জানান। তাছাড়া অপনারা কোন ধরণের পোষ্ট চান তাও জানাতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।

  • মাসের এই ১ দিন মেয়েদের ;যৌ*ন চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে,

    মাসের এই ১ দিন মেয়েদের ;যৌ*ন চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে,

    খিদে পাওয়া, ঘুম পাওয়ার মতো যৌনতাও মানুষের একটি স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। নিঃসন্দেহে জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও বটে। শারীরিক মিলন দু’টি মানুষের সম্পর্কের রসায়নকে আরও দৃঢ় করে। সার্বিক ভাবে সুস্থ জীবনের জন্যও অতি প্রয়োজনীয় সুখকর যৌনজীবন। যৌনতা এক বিশেষ অনুভূতি। মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসের সব দিন যৌন চাহিদা সমান হয় না। কোন সময়ে এই চাহিদা তুঙ্গে থাকে জানেন?

    বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যে সময়ে মহিলাদের অভিউলেশন (ডিম্বস্ফোটন) হয়, তখন তাঁদের মধ্যে সঙ্গমের ইচ্ছা প্রবল হয়। মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল সাধারণ ভাবে ২১-৩৫ দিনের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। ওভিউলেশনের আগের সময়টি ১৩-২০ দিন পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত ওভিউলেশনের ১৪-১৬ দিনের মধ্যেই ঋতুস্রাব হয়।

    ওভিউলেশনের দিন তিনেক আগে থাকেই শরীরের তাপমাত্রা একটু বেড়ে যায়। তবে এই তাপমাত্রার পরিবর্তন এতটাই সূক্ষ্ম হয়ে যে, সাধারণ থার্মোমিটারে তা ধরা পড়ে না। ০.৪-০.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত বাড়ে তাপমাত্রা। এ সময়ে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তাই গর্ভধারণের পরিকল্পনা না থাকলে মাসের এই সময়ে গর্ভনিরোধক ছাড়া সঙ্গম না করাই ভাল।

    কেউ যদি গর্ভধারণ করতে চান, সে ক্ষেত্রে সার্ভাইকাল মিউকাস (শ্বেতস্রাব) খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন, কখন আপনার গর্ভধারণের সেরা সময়। যখন শ্বেতস্রাব সবচেয়ে পরিষ্কার, পিচ্ছিল, ডিমের সাদা অংশের মতো হবে, বুঝতে হবে তখন আপনার শরীর সবচেয়ে উর্বর। ওভিউলেশনের পাঁচ থেকে দশ দিনের মধ্যে মিউকাস আবার ঘোলাটে ও চটচটে হতে শুরু করে।

    মহিলাদের ক্ষেত্রে যৌন চাহিদা কেবল এই বিষয়টির উপর নির্ভর করে, তা নয়। মানসিক চাপ, ক্লান্তি, হরমোনের তারতম্য— এই সব বিষয়গুলিও কিন্তু এ ক্ষেত্রে সমান গুরুত্বপূর্ণ।