Category: বিনোদন

বিনোদন

  • মেয়েদের কোন অঙ্গটি ২ মাস পরপর পরিবর্তন হয়? জেনে নিন

    মেয়েদের কোন অঙ্গটি ২ মাস পরপর পরিবর্তন হয়? জেনে নিন

    আইএএস পরীক্ষা ভারতের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে একটি। প্রত্যেক বছর এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় এবং লক্ষ লক্ষ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রী এই পরীক্ষায় অংশ নেয়। তবে কয়েকজনই সফল হয়। জানা গেছে এই পরীক্ষার তিনটি মূল পর্ব রয়েছে। প্রথম দুটি লিখিত এবং তৃতীয়টি হল ইন্টারভিউ।

    আইএএস পরীক্ষার ইন্টারভিউ সব সময় খবরের শিরোনামে থাকে। বিশেষ করে এই জাতীয় চাকরির ইন্টারভিউতে এমন ভাবে প্রশ্ন ঘুরিয়ে করা হয় যাতে প্রার্থীরাও অনেক সময় বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। বিগত কয়েক বছরে এমনই কিছু প্রশ্ন করা হয়েছিল। এবার উত্তর সহ দেখে নেওয়া যাক…

    ১) প্রশ্ন: রেলওয়েতে W/L বোর্ডের অর্থ কী?
    উত্তর: রেলওয়ের যেখানে W/L বোর্ড লাগানো থাকে সেখানে ড্রাইভারকে হর্ন বাজাতে হয়। ২) প্রশ্ন: মেয়েরা টাকা না নিয়ে যে জিনিসটা দেয় না সেটা কি?
    উত্তর: বিয়ের দিন বরের জুতো। বিশেষ করে কনের বান্ধবী বা বোনেরা এটি করে থাকে।

    ৩) প্রশ্ন: কোন প্রাণী জলে বসবাস করলেও জল পান করে না?
    উত্তর: ব্যাঙ জলে বসবাস করলেও জল পান করে না।

    ৪) প্রশ্ন: কোন প্রাণী জন্মের দুই মাস পর্যন্ত ঘুমায়?
    উত্তর: ভাল্লুক জন্মের পর দুমাস ঘুমিয়ে কাটায়।

    ৫) প্রশ্ন: জিভ দিয়ে নয়, পা দিয়ে সবকিছুর স্বাদ নেয় এমন কোন প্রাণী?
    উত্তর: প্রজাপতি।

    ৬) প্রশ্ন: ভারতের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর কোনটি?
    উত্তর: মুম্বাই, যাকে ভারতের মূলধনের রাজধানীও বলে।

    ৭) প্রশ্ন: যা সাগরে বাস করে এবং আপনার ঘরে বাস করে, এমন কি সেই জিনিস?
    উত্তর: লবণ।

    ৮) প্রশ্ন: ট্রেনের টিকিটে WL এর অর্থ কি?
    উত্তর: ওয়েটিং লিস্ট বা অপেক্ষার তালিকা।

    ৯) প্রশ্ন: মেয়েরা যে জিনিসটা দেখায় আর ছেলেরা লুকিয়ে রাখে সেটা কি?
    উত্তর: মানিব্যাগ। আসলে মেয়েরা মানিব্যাগ হাতে রাখে আর ছেলেরা পকেটে ভরে।

    ১০) প্রশ্ন: এমন একটি জিনিসের নাম বলো, যার ছায়া নেই?
    উত্তর: রাস্তা।

    ১১) প্রশ্ন: ভারতবর্ষের কোন রাজ্যে একটি রেলস্টেশন নেই?
    উত্তর: সিকিম হলো মাত্র রাজ্য যেটি রেল নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত নয়।

    ১২) প্রশ্ন: মানুষের চোখকে ক্যামেরা হিসেবে দেখলে তার মেগাপিক্সেল কত হবে?
    উত্তর: মানুষের চোখ ৫৭৬ মেগাপিক্সেল।

    ১৩) প্রশ্ন: বিশ্বের কোন প্রাণীটি লাফাতে অক্ষম?
    উত্তর: হাতি কখন লাফাতে পারে না, তার শরীরের ওজনের কারণে।

    ১৪) প্রশ্ন: সমুদ্রের গভীরতা মাপার যন্ত্রের নাম কি?
    উত্তর: ফ্যাদোমিটার।

    ১৫) প্রশ্ন: মহিলাদের কোন অঙ্গটি প্রতি দুই মাস অন্তর পরিবর্তন হয়?
    উত্তর: এর উত্তর হলো ভ্রু। আসলে প্রার্থীকে বিভ্রান্ত করার জন্যই এমন প্রশ্ন করা হয়েছিল।

  • খোলামেলা দৃশ্যে নেট দুনিয়া ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ,কারও সামনে দেখবেন না

    খোলামেলা দৃশ্যে নেট দুনিয়া ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ,কারও সামনে দেখবেন না

    বর্তমান সময়ে সিনেমা সিরিয়ালের পাশাপাশি গ্ল্যামার ইন্ডাস্ট্রিতে এক নতুন সংযোজন হয়েছে ওয়েব সিরিজের। আসলে প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে এখন প্রত্যেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েব সিরিজ দেখতে পছন্দ করেন। ডিজিটাল মার্কেটে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় বেশ কিছু অ্যাডাল্ট ওয়েব সিরিজ।উল্লু, প্রাইম শট, কোকু ইত্যাদি জায়গায় প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো ওয়েব সিরিজ রিলিজ করে। যৌনতায় ভরা ওয়েব সিরিজগুলোর জনপ্রিয়তা কিন্তু কম নয়। প্রত্যেকটি ওয়েব সিরিজ প্রায় লাখ লাখ মানুষ দেখে থাকেন। এছাড়াও এমএক্স প্লেয়ারে রিলিজ হওয়া বেশ কিছু ওয়েব সিরিজ বর্তমানে দর্শকদের মন জয় করে নিচ্ছে।

    এমএক্স প্লেয়ারে প্রকাশিত ওয়েব সিরিজের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় একটি ওয়েব সিরিজ হল হ্যালো মিনি। এই ওয়েব সিরিজে একদিকে যেমন রয়েছে সাসপেন্সে ভরপুর সিন ঠিক তেমনই রয়েছে বিভিন্ন সাহসী দৃশ্য। ভুল করেও এই ওয়েব সিরিজ পরিবারের সাথে দেখবেন না। এমএক্স প্লেয়ারে এই ওয়েব সিরিজ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেখতে পারবেন। হ্যালো মিনির একাধিক দৃশ্য রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে নেটিজেনদের। এককথায় বলা যেতে পারে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিল এই ওয়েব সিরিজ।

    অন্যদিকে কিছুদিন আগেই রিলিজ করা আশ্রম ওয়েব সিরিজের তৃতীয় পার্ট ব্যাপক পছন্দ হয়েছে নেটিজেনদের। এই ওয়েব সিরিজের প্রত্যেকটি দৃশ্য প্রশংসা পাচ্ছে। তবে আপনাদের জানিয়ে রাখি, হ্যালো মিনি ওয়েব সিরিজ কেউ দেখে থাকলে সে স্পষ্ট বিচার করতে পারবে কোনটা বেশি ভালো। হ্যালো মিনির বোল্ড দৃশ্য দেখে মনে হবে আশ্রম এর সামনে কিছুই নয়। এই হ্যালো মিনি ১৮ বছরের ঊর্ধ্বের জন্য শুধুমাত্র। আপনি যদি এখনো এই ওয়েব সিরিজ না দেখে থাকেন, তাহলে অবশ্যই এমএক্স প্লেয়ারের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেখে নিন।

  • ওগুলো দেখে প্রস্রাবই করতে পারিনি : স্বস্তিকা মুখার্জি

    ওগুলো দেখে প্রস্রাবই করতে পারিনি : স্বস্তিকা মুখার্জি

    বিনোদন ডেস্ক : ভারতীয় বাংলা সিনেমার আলোচিত অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। স্বভাবে ঠোঁটকাটা, তাই কোনো কথাই মুখে আটকায় না তার। সাহসী রূপে পর্দায় হাজির হয়েও বহুবার আলোচনায় উঠে এসেছেন। সমকালীন নানা বিষয় নিয়েও কথা বলে থাকেন; এজন্য সোশ্যাল মিডিয়াকে মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করেন এই অভিনেত্রী।

    সম্প্রতি ভিস্তা ডোম ট্রেনে ভ্রমণ করেছেন স্বস্তিকা মুখার্জি। এ ট্রেন ভ্রমণে অন্যরকম অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন। আর সেই অভিজ্ঞতা মন খুলে এক টুইটে শেয়ার করেছেন। ঠোঁটকাটা স্বভাবের হওয়ায় ব্যক্তিগত ব্যাপারও এ লেখায় প্রকাশ করেছেন।

    টুইটে স্বস্তিকা বলেন— ‘ভিস্তা ডোম ট্রেনের বাথরুম অত্যন্ত পরিষ্কার। এটা অবিশ্বাস্য! সিট গুলোতে সেন্সর রয়েছে, যা ঘুরে। সব সময় শুকনো জায়গা পাবেন। বাথরুমের মেঝে শুকনো। বেসিন পরিষ্কার। সাবানের ডিসপেনসরস গুলো দারুণ কাজ করছে, সঙ্গে রয়েছে সুন্দর গন্ধ। এসব দেখে প্রস্রাবই করতে পারিনি।’

    স্বস্তিকার এ অভিজ্ঞতার সঙ্গে নেটিজেনদের অনেকে সহমত পোষণ করেছেন। আবার খুব ব্যক্তিগত ব্যাপার এভাবে বলায় তাকে কটাক্ষ করে কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন।

  • মেয়েদের সবচেয়ে নোংরা জায়গা, ভুলেও ছোঁবেন না

    মেয়েদের সবচেয়ে নোংরা জায়গা, ভুলেও ছোঁবেন না

    নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য শরীরের কিছু জায়গায় অহেতুক হাত দেয়া উচিত নয়। তবে সব সময় সেটা খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না। ভুলবশত হাত চলে যায় সেসব স্থানে। তবে এই অভ্যাস থাকলে পরবর্তী জীবনে ভুগতে হতে পারে, ডেকে আনতে পারে বিপদ। সে কারণে কখনো শরীরের এই জায়গাগুলোতে হাত দেবেন না ভুলেও।

    প্রথমত চোখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকা দরকার। কারণ, আমাদের হাতে যে জীবাণু থাকে, সেগুলো চোখে গেলে বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার শ’ঙ্কা রয়েছে। সুতরাং মুখ ধোয়া বা কন্ট্যাক্ট লেন্স পরার সময় ছাড়া চোখে হাত না দেয়া ভালো।

    চোখের পরেই কান আমাদের শরীরের স্প’র্শকাতর জায়গা। কানে বেশি হাত না দেয়া ভালো। অযথা অন্য কোনো জিনিস দিয়ে কান পরিষ্কারও করবেন না। এতে কানের পর্দা ছিঁড়ে যাওয়ার শ’ঙ্কা থাকে।

    আমাদের হাতে যেহেতু নানা রকম জীবাণু থাকে। চিন্তার সময় বা দিনের বিভিন্ন সময় মুখে হাত দিলে সেই জীবাণু সোজা পেটে চলে যাওয়ার আশ’ঙ্কা থাকে। যা ডেকে আনতে পারে মা’রাত্মক বিপদ। সে কারণে মুখে হাত ঢুকিয়ে দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রচণ্ড ক্ষুধা থাকলেও খালি পেটে ভু’লেও খাবে’ন না যে ৪ টি খাবার!

    প্রচ’ণ্ড ক্ষুধা পেলে ঘরে যা থাকে তাই খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করি। কেননা ক্ষুধা পেলে খাবার না খাওয়া পর্যন্ত কিছুই ভালো থাকে না। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার খেয়ে ক্ষুধা মেটানো হয়।

    কিন্তু এ সময় সব ধ’রনের খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ কিছু খাবার আছে যেগুলো খিদের সময়ে খেলে যেমন পে’টের ক্ষিদে মিটবে না তেমনি শ’রীরের অনেক বড় ক্ষ’তি হতে পারে। তাহলে জে’নে নিন, ক্ষুধার সময় যে ৪ ধ’রণের খাবার খাওয়া উচিত নয়-

    ১) ফল : খালি পে’টে ফল খেতে নেই- এই কথাটা আম’রা আমাদের ছে’লেবেলা থেকেই জানি। একটি আপেল বা একটি কলা খেয়ে কখনই পে’টের ক্ষুধা মিটে না। বরং আপনার খিদে খিদে ভাব আরও বেড়ে যাবে। যদি ফল খেয়েই থাকেন তাহলে এর স’ঙ্গে আপনার খাওয়া উচিত কোনও প্রোটিন ধ’রণের খাবার। ফলের স’ঙ্গে খেতে পারেন সামান্য পরিমাণ বাদাম, পিনাট বাটার বা পনির

    ২) ঝাল খাবার : কোন কাজে’র জন্য দুপুরের খাবার সারতে দেরি হয়েছে। এ সময় প্রচ’ণ্ড ক্ষিদে পেয়েছে, তাই হাতের কাছে পাওয়া ঝাল ঝাল কোনও মুখরোচক খাবার খেয়ে বসলেন। এতে আপনার হ’জ’মের স’মস্যা তৈরি হবে।

    খালি পে’টে ঝাল খাবার খেলে এই মশলা আপনার পাকস্থলীর আবরণের ওপর সরাসরি প্র’ভাব ফেলবে। তাই ঝাল ঝাল খাবার খাওয়ার আগে দুধ বা দই খেতে পারেন। এতে সরাসরঝালের প্র’ভাব পাকস্থলীর ওপর পড়বে না।

    ৩) কমলালেবু বা কফি : এই সব খাবার খালি পে’টে খেলে অ্যাসিডিটি তৈরি করে। এতে পে’ট খা’রাপ হবার সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের স’মস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খালি পে’টে কফি পান করাটা অ’ত্যন্ত ক্ষ’তিকর।

    সবজি পে’টের জন্য এতোটা ক্ষ’তিকর না। তাই সবজির সালাদ খেতে পারেন। সেদ্ধ ডাল বা মুরগীর মাংসও (কম মশলাদার হলে চলবে) এ সময়ে খাওয়া যেতে পারে।৪) বিস্কুট বা চিপস : এমনটা হতে পারে যে আপনি আর দুই ঘন্টা পর দুপুরের খাবার খাবেন। তাই এখন ভা’রী কিছু খেতে চাচ্ছেন না।