Category: বিনোদন

বিনোদন

  • স্বামীর ওটা বেশি বড়, সহ্য করতে না পেরে যা করলেন নববধূ

    স্বামীর ওটা বেশি বড়, সহ্য করতে না পেরে যা করলেন নববধূ

    উত্তাল প্রেমের সময় টের পাননি। কিন্তু ঘোর কাটতেই বুঝলেন কিছু একটা ভ,য়’ঙ্কর ঘ’টেছে। পুরুষা,’’ঙ্গে প্রচ’ণ্ড যন্ত্র’নার ফলে শ’রীরে ছড়িয়ে পড়ল অ,স্বস্তি।

    অগ্যতা চিকি’ৎসকের; শরণাপন্ন হলেন ৪৩ বছরের তরুণ। সে,ক্সের সময় পুরুষা,’’ঙ্গে লাভ বা,ইট দিয়েছিলেন বান্ধবী। কিন্তু হা,ল্কা কামড় নয়, পড়েছিল একটু বেশি

    চা’প। তাতেই কা,লশিটে পড়ে গিয়েছিল পুরুষা,’’ঙ্গে।ওই কা’মড়ের ফলে ছিড়ে গিয়েছে বেশকিছু টি,স্যু! এমনই এক ভ’য়ঙ্ক’র ঘ’টনার বর্ণনা করেছে ভিজুয়াল জার্নি

    অব এমা’র্জেন্সি মেডিসিন। জার্নালের তরফ থেকে একটি রিপোর্ট প্র’কাশ করা হয়, তাতেই ছবি সমেত প্র’কাশিত হয় এই সংক্র’মণ ের তথ্য।সেখানে জা’নানো হয় যে

    শ,রীরে এমন হাল হলেও জ্বর আসেনি। কারণ শুধুমাত্র পুরুষা’’’ঙ্গেই পচন ধ’রতে শুরু করেছিল, সারা শ’রীরে নয়। এর পরিণাম ‘’হতে পারত ভয়’’ঙ্কর। এমন

    কী’’ মৃ’’ত্যু পর্যন্ত ‘’হতে পারত। শা,রীরিক মি’লনের প্রায় পাঁচদিন পর ব্যাথা অ’নুভব করেন তরুণ। সংক্র’মণ যে হয়েছে তা তিনি বুঝতে পারেননি। কারণ

    সংক্র’মণ ের ফলে জ্বর হয়নি। তবে ব্যাথা হয়েছিল অসহ্য। ত,রুণের অবস্থা দেখে তাকে তড়িঘড়ি হাস’পাতালে ভর্তি করা হয়।

  • বাসর রাতে সে এমন ভাবে করবে আমি বিশ্বাস করতে পারছি না

    বাসর রাতে সে এমন ভাবে করবে আমি বিশ্বাস করতে পারছি না

    বাসর রাত। সবার জীবনে এই রাতটি নাকি অনেক স্বপ্নের, অনেক আশার। ওসব ভাবনার নিকুচি করে ‘বাসরীয়’ বাসনা নিয়ে সাজানো বাসর ঘরে ঢুকলাম। আহা! নতুন বউ কত না প্রশান্তি নিয়ে আমা’র জন্য অ’পেক্ষা করছে। দরজা খোলাই ছিল। ভেতরে প্রবেশের পরই লাগিয়ে দিলাম। মনে অন্যরকম অনুভূ’তি। নিজের ঘরটা নিজেই চিনতে পারছি না। যা সুন্দর করে সাজানো! ওরা পারে বটে- গাঁদাফুল দিয়ে সাজালেও গো’লাপের সংখ্যা কম নয়, রজনীগন্ধাও আছে। তবে গো’লাপের ঘ্রাণটাই প্রকট।

    ভ্রমর’ আসতে পারে বৈকি! মনে মনে হাসলাম- নিজেইতো ভ্রমর’। মন থেকে কিছুতেই এই ছটফটানি ভাবটা দূর করতে পারছি না। একবার ভাবলাম বাতিটা নিভিয়েই বিছানায় যাই! পরে চিন্তা করে দেখলাম- নাহ, দরকার নেই। মন বললো- ভদ্রতাই বংশের পরিচয়। পরিণয় বা প্রেমঘটিত বিয়ে হলে বোধকরি এতটা উত্তেজনা থাকতো না। বিছানাটার দিকে তাকিয়ে আরো বেশি অবাক হলাম। পুরোটা ফুল দিয়ে ঢেকেছে ওরা। এমনকি বিছানায় প্রবেশের জন্যই ফুল দিয়ে আরেকটা দরজা বানিয়েছে।

    ভেতরে কে আছে বোঝার উপায় নেই। বিছানার পাশে গিয়ে নতুন বউকে মধুর সুরে ডাকলাম- জেসমিন, জেসমিন। কোন সাড়া নেই। ভাবছি ঝট করে নির্লজ্জের মতো বিছানায় উঠে পড়া ঠিক হবে না। দুলাভাই যা শিখিয়ে দিয়েছেন সেই টিপস অনুযায়ী জেনেছি- বাসর ঘরে নববধূ স্বামীকে সালাম করে। তাই আর বিছানায় ওঠা সমীচীন মনে করলাম না। ও নেমে এসে সালাম করবেই। আর আমিও থাক, থাক বলে ওর শরীর স্পর্শ করবো। বাকি কাজের প্রস্তুতি ওভাবেই নেব। নাহ, তবুও বের হয় না।

    আর কত প্রতীক্ষা- সারাদিনের ক্লান্তি নিয়ে বোধকরি বউ আমা’র বাসর ঘরেই ঘু’মিয়ে পড়েছে। আশাভ’ঙ্গ হয়ে বিছানায় উঠলাম। ওমা একি! আমা’র বউ গেল কই? বিছানায় কেউ নেই। এক্কেবারে ফাঁ’কা। হায় হায়রে পালাবিতো বিয়ের আগে পালা। কবুল বলে আমায় কুরবানি করে পালালি কেন? এ মুখ আমি কোথায় দেখাব? এখন কি করব কিছুই ভেবে পাচ্ছি না। বিছানায় একটু হেলান দিয়ে মায়ের উপর মেজাজটা ভীষণ বিগড়ে গেল। সব দোষ মায়ের। মা আমাকে বাড়িতে ডেকে আনলো ছোট

    চাচার বিয়ের কথা বলে। বাড়ি এসে সকল আ’ত্মীয়-স্বজনকে দেখে খুশি হলাম। রাতে লম্বা সফর করে এসেছি তাই একটা টানা ঘু’ম দিয়েছিলাম। বাড়িতে কি হচ্ছে না হচ্ছে তার খোঁজ রাখিনি। দুপুরে ঘু’ম থেকে উঠে সে কি খেলাম। পরে যখন সবাই এসে বললো- চল গায়ে হলুদ দিতে হবে। দুপুরে গায়ে হলুদ, রাতেই বিয়ের পর্ব শেষ। বললাম- যাও তোমর’া আমি যাব’ না। যার বিয়ে সেই চাচা কই? আসার পরে তো দেখলাম না। চাচীর ছবিটাও দেখালো না। সবাই হাসতে শুরু করলো- কারণটা বুঝলাম

    না। পরে বুঝলাম বিয়ে আর কারো নয়, আমা’রই! প্রেমপ্রস্তাবে বহুবার ব্যর্থ হয়ে পণ করেছিলাম- কোনদিন বিয়ে করবো না। মা আমা’র সেই পণ রক্ষা করতে দিল না। সর্বনাশটা করেই ছাড়লো। বউয়ের ছবিটা পর্যন্ত দেখিনি। কেবল নামটা জেনেছি- জেসমিন। বিয়ের পর্বেও দেখা হয়নি। সেই অদেখা জেসমিন বাসর রাতে আমাকে ছেড়ে পালালো। কি অ’পরাধ ছিলো আমা’র? এমন সময় দরজা খোলার আওয়াজ পেলাম। নিজে যে দরজা লাগিয়েছিলাম- সেই দরজা খুলছে কিভাবে বুঝলাম না। ওহ, ভুলেই

    গিয়েছিলাম- বিভীষণের মত ঘু’মাই বলে মা আমা’র দরজার লক নষ্ট করে দিয়েছে। শব্দ শুনে ধরপর করে বিছানা থেকে উঠলাম। নামতে গিয়ে পায়ের সাথে কাপড়ের মত কি যেন লাগলো- তা লাথি মেরে ফেলে দিলাম। দরজায় যাওয়ার আগে দেখি মা দরজা খুলে দাঁড়িয়েছে। মায়ের মুখে হাসি। আমা’র পিত্তি জ্বলে গেলো। নিজেও উপহাসের হাসি হেসে বললাম- দিয়েছতো বিয়ে, এবার সামলাও। কত বার বললাম- কয়েকটা বছর দেরি করে বিয়ে করি। মা রেগে বললো, ত্রিশতো পার করেছিস।

    চল্লিশও পার করবি নাকি। মা জেসমিন- একে কিভাবে শায়েস্তা করতে হবে তার সবইতো তোমায় বুঝিয়েছি। যেমনি বুনো ওল তেমনি বাঘা তেঁতুল ‘হতে হবে। এসো এদিকে এসো। পেছন থেকে সামনে এলো জেসমিন। মায়ের গালিতেও মনটা ভরে গেলো। যাক, বউ আমা’র পালায়নি। সে আছে, সে আছে। জেসমিনকে দেখে আরো মুগ্ধ হলাম। মায়ের পছন্দে বহুগু’নে জিতেছি। ভালো আঁচলেই মা আমাকে বেঁধে দিয়েছে। দু’চোখ ভরে দেখার মত বউ জেসমিন। অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়েছিলাম।

    মা’ই ঘোমটাটা সরিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু একি, বউ আমা’র রাগছে কেন? মনে হয় যেনো ফোঁস ফোঁস করছে। মাকে উদ্দেশ্য করে সে বললো- মা ঠিকই বলেছেন, আপনার ছেলের কোন কাণ্ডজ্ঞান নেই। দেখু’ন অবস্থা।মা ওর কথা শুনে খেয়াল করলো এবং ভীষণ চটে গেল। মা আর বউয়ের রাগের কারণটা আমি কিছুতেই বুঝতে পারছি না। মা বললো- তুই বেখেয়ালি কাণ্ডজ্ঞানহীন এটা জানি কিন্তু বেহায়া এটা আজ বুঝলাম। বউয়ের সামনে বিনা কাপড়ে দাঁড়া। তাই বলে মায়ের সামনে এলি

    পাজামা ছাড়া! বেশরম। এতক্ষণে খেয়াল করলাম। পড়নে পাজামা নেই। উপরে শেরওয়ানি ভেতরে অন্তর্বাস! আসলে বিছানা থেকে নামা’র সময় উটকো কাপড় ভেবে যেটা লাথি মেরে ফেলেছি সেটা পাজামাই ছিল! এটা পড়ার অভ্যাস নেই। বিয়ের কারণেই পড়া। যাহোক কিছুক্ষণ কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গিয়েছিলাম। চেতনা আসতেই যেদিকে তা ফেলেছিলাম সেদিকে দিলাম ছুট। তাড়াহুড়ো করে পড়তে গিয়ে পাজামা’র ফিতের খেই হারিয়েছি। এক অংশ বাইরে অ’পর অংশটি একেবারে ভেতরে চলে

    গেছে।তাই হাত দিয়ে পাজামা আঁকড়ে ধরে আলনার দিকে হাঁটা দিলাম। সেখানে রাখা নতুন একটা লু’ঙ্গি হাতে নিলাম। পড়তে গিয়ে দেখি- সেলাইবিহীন! সব কাজ মায়ের- নতুন বউ এনে দিয়েছে, ঘরটা নতুন করে সাজিয়ে দিয়েছে, পুরনো কিছুই রাখেনি। একটা পুরনো ছেঁড়া লু’ঙ্গিও যদি পেতাম বাসর ঘরে ইজ্জতটা রক্ষা ‘হতো! যাহোক শেরওয়ানির নিচে ওটাই পড়ে নিলাম। মন্দ লাগছে না! ওদিকে মা আর বউ’র সে কি আনন্দ! মনে হয় কোনো কৌতুক অ’ভিনেতার অ’ভিনয় দেখছে আর

    হেসে লুটোপুটি খাচ্ছে। হাসির শব্দে পুরো বাড়ির লোকজন আসতে শুরু করেছে। মা বি’ষয়টা খেয়াল করে জেসমিনকে বললো- সামলাও মা আমা’র এ পাগল ছেলেটাকে। দরজা লাগিয়ে দাও বলে মা চলে গেল। জেসমিন ছিটকিনি দিয়ে ঠিক-ঠাক মতই দরজা লাগালো। বন্ধ দরজা, সে আর আমি অনুভূ’তি চরমে। সে আমা’র দিকে এগিয়ে এলো- আমি স্থির দাঁড়িয়ে আছি। কোন নড়াচড়া নেই। ও কাছে আসতেই বললাম- না, থাক থাক।ও বললো- থাকবে কেন? দিন মোবাইল দিন। যেন

    ধমকালো। ঠিকই বুঝেছি এ মেয়ে সুবিধার না! যে কিনা বাসর রাতে স্বামীকে একা ফেলে শাশুড়ির স’ঙ্গে শলাপরামর’্শ করতে যায়- সে আর যাই হোক ভালো নয়। এত ভাবার সময় দিল না। নিয়ে নিল। এরপর আমা’র হাত ধরে বিছানার দিকে টেনে নিল, আমি ওতেই মহাখুশি। মনটা কেমন যেন দোল দিয়ে উঠলো।

    বিছানায় ও আর আমি পাশাপাশি। তারপরও আমা’র দিকে তার মনোযোগ নেই। মোবাইলে কি যেন খুঁজছে। পেলোও বটে- এক নারীর মেসেজ।লেখা- ‘ভাই চলে আসেন। কোনো সমস্যা নেই’। সেটা আমায় দেখালো। আমি বুঝিয়ে বললাম- আমা’র কলিগ।

    অফিসে একদিন দেরি করেছিলাম তাই ওকে ফোন দিয়ে বলেছিলাম- বস যখন অন্যদিকে মন দেবে তখন জানাবে। ও সময়-সুযোগ মত এটা জানিয়েছিল।

  • ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

    দু’বছরের সম্পর্ক তরুণ-তরুণীর। ভবিষ্যতে একসঙ্গে থাকার পরিকল্পনাও করে ফেলেছেন তাঁরা। তাই প্রেমিকের পরিবারের সঙ্গে পরিচয়পর্ব সারতে গিয়েছিলেন তরুণী। নৈশভোজের পর পরিবারের ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন তরুণের মা। তখনই মাথায় বাজ পড়ে তরুণীর। প্রেমিকের মা যাঁকে তাঁর সন্তানের পিতা হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন, সে আসলে তরুণীরই পিতা। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য জানতে পেরে চমকে ওঠেন তরুণী। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে সমাজমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছেন তিনি।

    সম্প্রতি রেডিটে পোস্ট করে তরুণী লেখেন, ‘‘দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর আমি জানতে পারি যে আমার প্রেমিক আসলে আমার সৎভাই।’’ তিনি জানান, প্রেমিকের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন তরুণী। প্রেমিকের মায়ের সঙ্গে ভালই ভাব হয়ে যায় তাঁর। নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

    তরুণীর দাবি, ওই ছবিতে যাঁকে দেখানো হয়েছে তিনি আসলে ওই তরুণীর পিতা। অর্থাৎ, তাঁর প্রেমিকই তাঁর সৎভাই। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য উদ্‌ঘাটিত হওয়ার ফলে হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে নেটব্যবহারকারীদের কাছে পরামর্শ চান তিনি। নেটাগরিকদের একাংশ মন্তব্য করেছেন, ‘‘তুমি তোমার প্রেমিকের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করে দেখতে পারো।’’ আবার কয়েক জন নেটাগরিক বলেছেন, ‘‘তুমি বোলো না কিছু। না হলে সব আরও জটিল হয়ে যাবে।’’

  • যে সব না*রীদের প্রতি পুরুষদের আ*গ্রহ কখনোই কমে না

    যে সব না*রীদের প্রতি পুরুষদের আ*গ্রহ কখনোই কমে না

    জীবনে চলার পথে মনের মতো একজন সঙ্গী থাকা খুব জরুরি। যার সঙ্গে জীবনের ছোট-বড় সব হাসি, বেদনা, অভিমান ভাগাভাগি করে নেয়া যায়।

    পুরুষ এমন নারী

    বেশিরভাগ মানুষই স্বতঃস্ফূর্ত থাকতে পছন্দ করে। তারা চায় তাদের জীবনসঙ্গী যে মানুষটা, সেও ঠিক তেমনটা হোক। বিশেষ করে তার অপছন্দের কাজগুলো যেন প্রিয়সঙ্গী এড়িয়ে চলে। আবার প্রত্যেকের কিছু গুণ থাকা উচিত, যা স্বকীয়।

    আপনার ব্যক্তিত্বকে ধরে রেখে আপনি যখন হাসি-ঠাট্টা করবেন তখন বিষয়টি আপনার সঙ্গীকেও আকৃষ্ট করবে। নারীদের মধ্যে যে গুণগুলো থাকলে পুরুষ কখনো আগ্রহ হারায় না, চলুন জেনে নেয়া যাক সেগুলো-

    বন্ধুদের পছন্দ

    পুরুষরা এই বিষয়টি অনেক বেশি পছন্দ করে। তাদের বন্ধুদের অপছন্দ এমন কাউকে সে সঙ্গী বানাতে চায় না। তারা এমন সঙ্গীদের পছন্দ করে যে তার বন্ধুদের সঙ্গেও মিলেমিশে থাকতে পারে।