Category: বিনোদন

বিনোদন

  • প্রযোজকের চাহিদা অনেক বেশি, খুশি করতে পারলেন না দীঘি

    প্রযোজকের চাহিদা অনেক বেশি, খুশি করতে পারলেন না দীঘি

    কয়েকদিন আগেই খবর চাউর হয়েছিলো ‘মানব দাবন’ শিরোনামের নতুন একটি সিনেমায় অভিনয় করতে যাচ্ছেন প্রাথর্না ফারদিন দীঘি। তার নায়ক হওয়ার জন্য কলকাতা থেকে বনি সেনগুপ্তকে আনা হচ্ছে। কিন্তু পরে জানা গেলো বনি বাংলাদেশে আসছেন ঠিকই তবে দীঘির নায়ক হিসেবে নয়। বনির সঙ্গে অভিনয় করবেন শালুক।

    কিন্তু ছবিটিতে দীঘি নায়িকা হবেন সে বিষয়ে তার সঙ্গে মৌখিক কথাও হয়েছিলো। শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার সেলিম খান পরে গণমাধ্যমকে জানান, দীঘি নয় বনির নায়িকা হিসেবে চূড়ান্ত করা শালুক নামে এক নবাগতাকে।

    সিনেমাটিতে বনির নায়িকা হিসেবে দীঘি থাকার বিষয়টি মোটামুটি চূড়ান্ত হলেও শেষ পর্যন্ত কেন তিনি থাকলেন না এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় প্রযোজক সেলিম খানের কাছে। তিনি বলেন, চাহিদা পূরণ না হওয়ার কারণে তাকে বাদ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি তিনি আরো জানান, দীঘিকে তিনটি শর্ত দেওয়া হলে সে একটিতেও রাজি হননি।

    কী সেই তিন শর্ত? জানতে চাইলে সেলিম খান বলেন, দীঘিকে নায়িকা বানিয়ে শাপলা মিডিয়াই প্রথম টুঙ্গিপাড়ার মিয়াঁ ভাই সিনেমাতে নেয়া হয়েছিল। পরে আর কাজ হয়নি। সেজন্য তাকে প্রথম শর্ত দেয়া হয় ব্যাক টু ব্যাক শাপলা মিডিয়ার পাঁচটি সিনেমা করতে হবে।

    দ্বিতীয় শর্ত দেয়া হয় ফেসবুক বেশি বেশি ছবি বা টিকটকে ভিডিও করতে পারবে না। সর্বশেষ শর্ত ছিল, ১৭ অক্টোবর থেকে শুটিং করতে হবে। কারণ কলকাতার বনি, রজতভ দত্ত এবং ভরত কল শিডিউল দিয়েছেন। তাই শুটিং কোনোভাবেই পেছানো সম্ভব নয়। এসবে শর্তে না মেলায় দীঘিকে সিনেমাটিতে ফাইনালি নেওয়া হচ্ছে না।

    ‘মানব দাবন’ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন বজলুর রাশেদ চৌধুরী। ১৭ অক্টোবর চাঁদপুরে শুরু হয় ছবিটির শুটিং। এ উপলক্ষে কলকাতা থেকে ঢাকায় আসেন বনি। পরের দিন শুটিংয়ে অংশ নেন তিনি।

  • ৭ ধরণের পুরুষকে কোন কিছুতেই না বলতে পারেন না মেয়েরা

    ৭ ধরণের পুরুষকে কোন কিছুতেই না বলতে পারেন না মেয়েরা

    আজকের দিনের মেয়েরা কেমন পুরুষের সান্নিধ্য পছন্দ করেন, কেমন পুরুষের সঙ্গে সময় কাটাতে ভালোবাসেন- নানাজনের নানা মত। তবে এমন সাত ধরনের পুরুষের সান্নিধ্যে পেলে বেশির ভাগ মেয়েই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। তাহলে দেখে নেয়া যাক, কেমন সেই পুরুষ?

    ১. বুদ্ধিদীপ্ত পুরুষের সান্নিধ্য যেকোনো মেয়েই পছন্দ করেন। এমন পুরুষ যার সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলা যায় অথবা ।যিনি সঙ্গীর কথা মন দিয়ে শোনেন। তার সূক্ষ সেন্স অফ হিউমার মেয়েদের মুখেহাসি নিয়ে আসে। রাজনীতি যতই অসহ্য লাগুক না কেন, এমন পুরুষ যদি আপনার সঙ্গে রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করেন তা খইয়ামের শায়েরির মতো লাগে!

    ঘণ্টার পর ঘন্টা এই নিয়ে আলোচনা করলেও একঘেয়ে লাগে না। যেকোনো সম্পর্ক দীর্ঘদিন সুন্দর রাখতে হলে উপর মহল খালি হলে চলবে না। মানেটা হলো, পছন্দের নারীর সঙ্গে যদি ইন্টালেকচ্যুয়াল কানেকশনটাই না তৈরি হয়, তাহলে কিসমত কানেকশনও স্থায়ী হবে না!

    ২. আত্মবিশ্বাসী পুরুষের সান্নিধ্য উপভোগ করেন মহিলারা। যে পুরুষ নিজের ব্যক্তিত্ব এবং কাজ সম্পর্কে আত্মবিশ্বাসী নন তাদের সঙ্গে বেশিদিন কোনো সম্পর্কে থাকতে পছন্দ করেন না কোনো নারী। আচ্ছা বলুন তো, কোন মেয়ে এমন পুরুষ পছন্দ করবেন যিনি তার পুরুষ বন্ধু বা কলিগদের সব সময়ে সন্দেহের চোখে দেখেন। আসলে এই সন্দেহ তখনই মাথায় বাসা বাঁধে যখন একজন পুরুষ তার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে আত্মবিশ্বাসী হন না।

    ৩. যে পুরুষের মধ্যে শিল্পীসত্তা আছে, তিনি অনায়াসেই মহিলাদের পছন্দের হয়ে ওঠেন। আপনার পছন্দের পুরুষটি যদি আপনার জন্যে নিজে হাতে একটি ছবি একে আপনাকে উপহার দেন, অথবা যেদিন আপনার মুড একেবারে তলানিতে সেদিন সুন্দর একটি গান গেয়ে আপনার মন মেজাজ ভালো করার চেষ্টা করেন, সেই পুরুষ প্রেফারেন্স পাবেন না? আলবাত্‍‌ পাবেন… কারণ তিনি তার সঙ্গীর প্রতিটি মুহূর্তকে নিমেষেই ‘স্পেশাল করে তুলতে পারেন।

    ৪. ভিনদেশি তারা-দের প্রতি মেয়েদের টান একটু বেশিই হয়। এ কথা শুনে কেউ কেউ হয়তো প্রতিবাদ করতে পারেন, তবে একবার ভেবে দেখুন তো… একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক কথা বললাম কি? চেনা পরিচিতির গণ্ডির বাইরে এমন কোনো পুরুষ যদি সামনে আসেন, যার কথা বলার ধরন, যার চলাফেরা একটু আলাদা, তার প্রতি আকৃষ্ট হওয়াটা কি খুব অস্বাভাবিক! অজানার প্রতি তো সেই সৃষ্টির সময় থেকেই আকর্ষণ প্রবল।

    ৫. দ্য এজ অফ শিভালরি ইজ নট ইয়েট ডেড… এমনটা বলে যদি কোনো পুরুষ আপনার জন্যে গাড়ির দরজা খুলে দেন অথবা রেস্তরাঁয় বসার সময়ে আপনার জন্যে চেয়ার রেডি করে দেন কিম্বা রাতে ডিনারের পর বাড়ি পর্যন্ত ড্রপ করে যান, তাহলে স্বভাবিকভাবেই মেয়েদের কাছে তিনি একটু বেশিই প্রাধান্য পাবেন…. না, এখানে নারীবাদী হয়ে ওঠার কোনো প্রয়োজনই নেই। এমন ব্যবহার কিন্তু দায়িত্ববান পুরুষেরই লক্ষণ।

    ৬. রোম্যান্সের শেষ কথা ইনি। যেমন তেমন রোম্যান্স নয়, একেবারে সনাতনী রোম্যান্সে বিশ্বাসী ইনি। লেডি লাভকে ফুল, চকোলেট কিম্বা ক্যান্ডেল লাইট ডিনার উপহার দিতেই ইনি সব থেকে বেশি ভালোবাসেন। এখানেই শেষ নয়… কাজের ফাঁকেও ইনি সময় বের করে ফোন করেন শুধু এইটুকু বলতে যে এত ব্যস্ততার মধ্যেও তার লেডি লাভকে মিস করছেন। এর সামনে এলে তিনি নিমেষে পড়ে ফেলতে পারেন চোখের ভাষা। না, তা বলে গোয়েন্দা ভেবে বসবেন না। আসলে এ ধরনের পুরুষ তাদের ভালোবাসার মানুষটিকে জীবনে সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেন।

    ৭. বিন্দাস মেজাজের পুরুষদের প্রতি মেয়েদের আকর্ষণ প্রায়ই দেখা যায়। তার একটাই কারণ, এমন পুরুষের সঙ্গে থাকলে জীবনের দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা থেকে অনেক দূরে থাকা যাবে। সঙ্গীকে ভালো মেজাজে রাখার জন্য তারা অফিস ছুটি নিয়ে চলে আসেন আচমকাই। কোনো প্ল্যান ছাড়াই নিয়ে বেরিয়ে পড়েন লং ড্রাইভে…।

  • চরম রসালো ১০ ভারতীয় ওয়েব সিরিজ, যা একবার হলেও দেখা উচিত

    চরম রসালো ১০ ভারতীয় ওয়েব সিরিজ, যা একবার হলেও দেখা উচিত

    ওটিটি প্ল্যাটফর্মের জনপ্রিয়তা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভারতীয় ওয়েব সিরিজও হয়ে উঠেছে বিনোদনের মূল কেন্দ্রবিন্দু। গত কয়েক বছরে ভারতের নির্মাতারা এমন কিছু সিরিজ উপহার দিয়েছেন, যেগুলো দর্শকদের শুধু মুগ্ধই করেনি, বরং গল্প বলার ধরনে নতুন মাত্রাও যোগ করেছে। এখানে তুলে ধরা হলো এমনই ১০টি ওয়েব সিরিজ, যেগুলো অন্তত একবার হলেও দেখা উচিত।

    তালিকার শুরুতেই রয়েছে দ্য ফ্যামিলি ম্যান সিজন ২। শ্রীকান্ত তিওয়ারি চরিত্রে মনোজ বাজপেয়ীর অনবদ্য অভিনয় এই সিজনটিকে করে তুলেছে আরও শক্তিশালী। অ্যাকশন, থ্রিল ও আবেগ—সবকিছু মিলেই এটি দর্শকদের মন জয় করেছে।

    এরপর রয়েছে মহারানি। বিহারের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নির্মিত এই সিরিজে হুমা কুরেশির সাহসী অভিনয় সিরিজটিকে আলাদা মাত্রায় নিয়ে গেছে। এক নারীর ক্ষমতায় ওঠার লড়াই এখানে তুলে ধরা হয়েছে দক্ষতার সঙ্গে।

    তাণ্ডব সিরিজটিও বেশ আলোচনায় আসে। সাইফ আলি খান এখানে এক নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যার রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও ষড়যন্ত্র দর্শকদের ভাবতে বাধ্য করে।

    বাস্তব ঘটনার ছোঁয়া নিয়ে নির্মিত মুম্বাই ডায়েরিজ ২৬/১১ সিরিজটি ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার দিনগুলোর প্রতিচ্ছবি। কঙ্কনা সেনশর্মা ও মোহিত রায়নার হৃদয়ছোঁয়া অভিনয় সিরিজটিকে আবেগঘন করে তুলেছে।

    নীরজ পান্ডে পরিচালিত স্পেশাল ওপস ১.৫ সিরিজটি গোয়েন্দা হিম্মত সিংয়ের অতীত জীবনের গল্প নিয়ে এগিয়েছে। এটি গোয়েন্দা গল্পপ্রেমীদের জন্য এক দারুণ উপহার।

    আরিয়া সিজন ২-এ সুস্মিতা সেনের অনবদ্য অভিনয়ে উঠে এসেছে এক নারীর অপরাধ জগতে প্রবেশ ও আত্মরক্ষার কাহিনি। নাটকীয়তা আর বাস্তবতার সমন্বয়ে এটি দর্শকদের মন ছুঁয়ে গেছে।

    আরণ্যক সিরিজটি এক রহস্যজনক হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ঘিরে তৈরি। রবিনা ট্যান্ডন ও পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের অভিনয় সিরিজটিতে গভীরতা এনেছে।

    ক্রিকেটপ্রেমীদের জন্য ইনসাইড এজ ৩ একেবারে উপযুক্ত সিরিজ। ক্রিকেটের মাঠের বাইরের রাজনীতি, চাপ আর ষড়যন্ত্রকে কেন্দ্র করেই এর গল্প।

    রহস্যপ্রেমীদের জন্য রয়েছে ক্যান্ডি। হিমালয়ের পটভূমিতে নির্মিত এই মার্ডার মিস্ট্রি সিরিজে রিচা চাড্ডা ও রনিত রায়ের অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে।

    তালিকার শেষ দিকে রয়েছে ইললিগাল ২। এটি একটি কোর্টরুম ড্রামা, যেখানে আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি উঠে এসেছে সম্পর্ক, ন্যায়বিচার ও নৈতিকতার নানা দ্বন্দ্ব। নেহা শর্মা, পীযূষ মিশ্র ও পারুল গুলাটির পারফরম্যান্স দর্শকদের প্রশংসা কুড়িয়েছে।

    এই ১০টি ভারতীয় ওয়েব সিরিজ শুধুই বিনোদনের খোরাক নয়, বরং সময়োপযোগী ও ভাবনাপ্রবণ কনটেন্ট হিসেবে যে কেউ এগুলো থেকে কিছু না কিছু শিখে নিতে পারেন।

  • মি’লনে সর্বোচ্চ আনন্দ পেতে ট্রাই করুন এই ৯টি পজিশন

    মি’লনে সর্বোচ্চ আনন্দ পেতে ট্রাই করুন এই ৯টি পজিশন

    আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের মাঝে অরেকটি আর্টিকেল নিয়ে হাজির হলাম। আজ আপনাদের জানাবো ৯টি পজিশন সম্পর্কে যা মিলনে সর্বোচ্চ আনন্দ প্রদান করবে। ক্যালোরি(Calorie) ঝরিয়ে সুস্থ থাকতে কে না চায়? অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরিয়ে ফেলতে পারলে পুরুষরা যেমন সুঠাম পুরুষালী দেহের অধিকারী হতে পারেন, তেমনই মহিলারাও পেতে পারেন কমনীয়, আকর্ষণীয় শরীর।

    কিন্তু দৈনিক কাজের চাপে বর্তমানে পুরুষ বা মহিলারা আলাদা করে ব্যায়াম(Exercise) করার সময় পান না প্রায়শই। কিন্তু খবর রাখেন কি, শুধু ব্যায়াম নয়, সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে উদ্দাম যৌ’নজীবনও যথেষ্ট ক্যালোরি ঝরাতে পারেন। কিন্তু জানেন কি, ক্যালোরি(Calorie) ঝরাতে কোন পজিশন কতটা উপকারী? পড়ুন এই বিশেষ প্রতিবেদনটি-

    ১. মিশনারি পজিশন: দম্পতিদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় এই পজিশনে মহিলাদের উপর পুরুষরা শায়িত হন। অন্তত পাঁচরকমভাবে এই পজিশন(Position) ট্রাই করা যায়। এই ভঙ্গিমায় মিলিত হলে পুরুষদের ১২০ ক্যালোরি ও মহিলাদের ৪০ ক্যালোরি ‘বার্ন’ হয়।

    ২. ডগি স্টাইল: এই স্টাইলে মিলিত হলে পুরুষদের ১২০ ক্যালোরি(Calorie) ও মহিলাদের ৮০ ক্যালোরি ঝরে।

    ৩. লেগস ইন দ্য এয়ার: এই ভঙ্গিমায় অন্তত ৮৫ ক্যালোরি ঝরাতে পারেন মহিলারা, পুরুষদের ঝরে ১৩০ ক্যালোরি।

    ৪. কাউগার্ল: কাউগার্ল পজিশনে(Position) মহিলাদের বেশি ক্যালরি ঝরে, প্রায় ২২০ ক্যালোরি। সেক্ষেত্রে পুরুষদের ঝরে মাত্র ৪০ ক্যালোরি।

    ৫. রিভার্স কাউগার্ল: এই পদ্ধতিতে মহিলাদের ঝরে ১০০ ক্যালোরি(Calorie), পুরুষদের ৪০ ক্যালোরি।

    ৬. স্পুনিং: এই পজিশনে(Position) পুরুষদের ঝরে ১১০ ক্যালোরি। মহিলাদের একটু কম, ৭০ ক্যালোরি। ৭. ওরাল: এক্ষেত্রে পুরুষ ও মহিলা- দু’জনেরই ৬০-৭০ ক্যালোরি করে কমে।

    ৮. লোটাস: এই পজিশনে মহিলাদের পরিশ্রম তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। তাই তাঁদের ক্যালোরিও একটু বেশিই ঝরে। তুলনায় পুরুষদের ঝরে ৪০ ক্যালোরি(Calorie)।

    ৯. স্ট্যান্ডিং: দাঁড়িয়ে মিলিত হলে পুরুষদের প্রচুর ক্যালোরি ঝরে, প্রায় ৫০০। তুলনায় মহিলাদের ঝরে মাত্র ১০০-১৫০ ক্যালোরি।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আরো স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস এবং পরামর্শ পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।