Category: বিনোদন

বিনোদন

  • যে খাবার খেলে ৩ গুণ বেড়ে যায় পু’রুষের যৌ’ন সক্ষমতা

    যে খাবার খেলে ৩ গুণ বেড়ে যায় পু’রুষের যৌ’ন সক্ষমতা

    যে খাবার খেলে ৩ গুণ বেড়ে যায় পুরুষের যৌন সক্ষমতা । অনেকের দেখাযায় অতিরিক্ত মাত্রায় শারীরিক(Physical) মেলামেশা করার ফলে শুক্র সল্পতা দেখা দেয় অর্থাৎ শুক্রাণুর মাত্রা কমে যায় এবং (বীর্য) পাতলা হয়ে যায়। আপনার শরীররে যদি শুক্রাণুর(Sperm) মাত্রা কমে যায় তবে আপনি অনেক সময় সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম হতে পারেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি মিলিলিটার শুক্রাণুতে ২০ মিলিয়নের কম স্পার্ম থাকলে যেকোনো পুরুষ অনুর্বর হতে পারেন। বাজে খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান, অ্যালকোহল(Alcohol), অনিয়ন্ত্রিত জীবন, ব্যায়ামে অনীহা প্রভৃতি কারণে দিন দিন অনুর্বরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক মসলা রসুন(Garlic)। কেননা সুস্থ (বীর্য) তৈরিতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার।

    যৌন অক্ষমতার(Sexual dysfunction) ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌন ইচ্ছা(Sexual desire) ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷

    কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন(Sexual) ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন(Garlic) খুব ই কার্যকরী৷

    সেবন বিধি
    প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোষ কাঁচা রসুন(Garlic) খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যারা পড়ন্ত যৌবনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম পানি বা দুধ(Milk) খাওয়া উচিত। এতে ভালো ফল পাবেন।

    যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস(Amalki juice) ২ বা ১ চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়। গবেষণায় প্রমাণিত এতে করে ৩ গুণ পরিমাণ শক্তি বেড়ে যায়।

    সাবধানতা
    যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন(Garlic) খাওয়া তাদের জন্য বিপদ জনক। কারণ, রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে। তা ছাড়া অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি(Allergie) ঘটাতে পারে।

    এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন(Garlic) না খাওয়াই উত্তম। রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন। শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন (Garlic) না খাওয়াই ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে।

    সুস্থ থাকুন, নিজেকে এবং পরিবারকে ভালোবাসুন। আমাদের লেখা আপনার কেমন লাগছে ও আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে তবে নিচে কমেন্ট করে জানান। আপনার বন্ধুদের কাছে পোস্টটি পৌঁছে দিতে দয়া করে শেয়ার করুন। পুরো পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

  • শরীরের সবচেয়ে নোংরা অংশ কোনটি, জানলে অবাক হবেন

    শরীরের সবচেয়ে নোংরা অংশ কোনটি, জানলে অবাক হবেন

    আপনি নিশ্চয়ই নিজের শরীরের পরিচ্ছন্নতার প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দেন। তবে এমন কিছু অংশ রয়েছে শরীরে, যেগুলোর প্রতি আপনি হয়তো তেমন নজর দেন না, অথচ সেগুলোরও বিশেষ যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। এসব অংশে প্রাকৃতিকভাবে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম হয়, এবং শরীরের অন্যান্য অংশের মতো এগুলোও নিয়মিত পরিষ্কার করা জরুরি। তাহলে কি আপনি ভাবছেন, এমনটা কীভাবে সম্ভব? প্রতিদিন গোসলের পর, সাবান ও শ্যাম্পু ব্যবহার করেও কি কোনো অংশে নোংরা থাকতে পারে? আসলে, একটি বিশেষ শরীরের অংশ এমন রয়েছে যা প্রায়ই অবহেলিত থাকে, আর সেটি হলো নাভি। হ্যাঁ, আপনার শরীরের সবচেয়ে নোংরা অংশ এটি হতে পারে।

    বিজ্ঞান অনুসারে, নাভি আসলে শরীরের একটি ক্ষতস্থল, যা জন্মের সময় শিশু মায়ের গর্ভ থেকে বের হওয়ার সময় তৈরি হয়। সাধারণত, নাভির গভীর অংশে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ বেশি হয়। প্রায় সব মানুষের নাভি ভেতরের দিকে থাকে, তবে কিছু মানুষের নাভি বাইরের দিকে থাকে। এই গভীর জায়গাটি জীবাণুদের জন্য আদর্শ পরিবেশ। বেশ কিছু গবেষণাও নাভির নোংরার বিষয়টি পরিষ্কার করেছে। ২০১২ সালে পিএলওএস ওয়ানে প্রকাশিত একটি গবেষণায় জানা যায়, নাভিতে প্রায় ২৩৬৮ ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। এর মধ্যে ১৪৫৮টি ব্যাকটেরিয়া এমন, যা বিজ্ঞানীদের কাছেও নতুন। ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নাভি ব্যাকটেরিয়ার জন্য আদর্শ পরিবেশ। বিশেষ করে যারা অতিরিক্ত মেদবহুল, টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অথবা যারা নাভিতে পিয়ার্সিং করেছেন, তাদের নাভিতে ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব অনেক বেশি।

    বিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীরের যেসব অংশে চামড়ার ভাঁজ পড়ে, যেখানে ঘাম জমে, সেখানে ব্যাকটেরিয়া জমে থাকে। নাভি এমন একটি স্থান। তবে যদি কখনো আপনি নাভিতে চুলকানি, লাল হওয়া, ব্যথা, বা দুর্গন্ধ অনুভব করেন, তাহলে অবহেলা না করে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি হতে পারে ইনফেকশনের লক্ষণ, যা সময়মতো চিকিৎসা নেওয়ার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব। পরিশেষে, শরীরের সব অংশের মতো নাভিরও পরিষ্কার রাখা জরুরি, এবং তা কোনোভাবেই উপেক্ষা করা উচিত নয়।

  • কোন জিনিস মেয়েরা খোলে আর ছেলেরা লাগায়? জানলে অবাক হবেন

    কোন জিনিস মেয়েরা খোলে আর ছেলেরা লাগায়? জানলে অবাক হবেন

    অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী ইন্টারভিউ দেওয়ার আগে নার্ভাস হয়ে পড়ে। আর এদিকে যারা ইন্টারভিউ নেন তারা ওই প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধির যাচাইয়ের জন্য এমন কিছু প্রশ্ন ঘুরিয়ে করে যা শুনে তারা আরো ঘাবড়ে যায়। তবে ঠান্ডা মাথায় একটু ভাবলে আপনিও উত্তর দিতে পারবেন। এই প্রতিবেদনে কিছু সাধারণ জ্ঞানেরও প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আসা হয়েছে যা আপনাকে সহায়তা করতে পারে।

    ১) প্রশ্নঃ ভারতের কোন শহরের নাম উল্টে লিখলেও যা সোজা লিখলেও তাই?
    উত্তরঃ ওড়িশার শহর ‘কটক’, যাকে উল্টো লিখলেও যা সোজা লিখলেও তাই।

    ২) প্রশ্নঃ বিশ্বের কোন দেশটিতে ভারতীয় মুদ্রা চলে?
    উত্তরঃ নেপাল ও ভুটানে।

    ৩) প্রশ্নঃ ভারতের রাজধানী কলকাতা কত সালে হয়েছিল?
    উত্তরঃ ১৭৭২ সালে কলকাতা ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী ঘোষিত হয়।

    ৪) প্রশ্নঃ কোন ধাতুকে আপনি ছুরি দিয়ে সহজেই কাটতে পারবেন?
    উত্তরঃ সোডিয়াম এমন একটি ধাতু যা সহজেই ছুরি দিয়ে কাটা যায়।

    ৫) প্রশ্নঃ ভারতের কোন শহরটি একেবারে মধ্যখানে অবস্থিত?
    উত্তরঃ নাগপুর শহরটি ভারতের মধ্যিখানে অবস্থিত।

    ৬) প্রশ্নঃ ভারতে হিন্দির পর সবচেয়ে কোন ভাষায় বেশি কথা বলা হয়?
    উত্তরঃ হিন্দির পর বাংলা ভাষায় সবচেয়ে বেশি কথা বলা হয় ভারতে।

    ৭) প্রশ্নঃ ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মোট কয়টি মৌলিক সংখ্যা আছে?
    উত্তরঃ ২৫টি। মৌলিক সংখ্যাগুলো হলো: ২, ৩, ৫, ৭, ১১, ১৩, ১৭, ১৯, ২৩, ২৯, ৩১, ৩৭, ৪১, ৪৩, ৪৭, ৫৩, ৫৯, ৬১, ৬৭, ৭১, ৭৩, ৭৯, ৮৩, ৮৯ ও ৯৭)।

    ৮) প্রশ্নঃ এমন কোন জিনিস যা উত্তপ্ত হলে শক্ত হয়ে যায়?
    উত্তরঃ ডিমকে সেদ্ধ করলে বা নরম মাটি উত্তপ্ত হলে শক্ত হয়ে যায়।

  • মেয়েদের শরীরে ভুলেও এই ৪ জায়গায় হাত দেবেন না

    মেয়েদের শরীরে ভুলেও এই ৪ জায়গায় হাত দেবেন না

    নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য শরীরের কিছু জায়গায় অহেতুক হাত দেয়া উচিত নয়। তবে সব সময় সেটা খেয়াল রাখা সম্ভব হয় না। ভুলবশত হাত চলে যায় সেসব স্থানে। তবে এই অভ্যাস থাকলে পরবর্তী জীবনে ভুগতে হতে পারে, ডেকে আনতে পারে বিপদ। সে কারণে কখনো শরীরের এই জায়গাগুলোতে হাত দেবেন না ভুলেও।’ প্রথমত চোখে হাত দেয়া থেকে বিরত থাকা দরকার। কারণ, আমাদের হাতে যে জীবাণু থাকে, সেগুলো চোখে গেলে বড় ধরনের ক্ষতি হওয়ার শ’ঙ্কা রয়েছে। সুতরাং মুখ ধোয়া বা কন্ট্যাক্ট লেন্স পরার সময় ছাড়া চোখে হাত না দেয়া ভালো।’

    চোখের পরেই কান আমাদের শরীরের স্প’র্শকাতর জায়গা। কানে বেশি হাত না দেয়া ভালো। অযথা অন্য কোনো জিনিস দিয়ে কান পরিষ্কারও করবেন না। এতে কানের পর্দা ছিঁড়ে যাওয়ার শ’ঙ্কা থাকে।’ আমাদের হাতে যেহেতু নানা রকম জীবাণু থাকে। চিন্তার সময় বা দিনের বিভিন্ন সময় মুখে হাত দিলে সেই জীবাণু সোজা পেটে চলে যাওয়ার আশ’ঙ্কা থাকে। যা ডেকে আনতে পারে মা’রাত্মক বিপদ।,

    সে কারণে মুখে হাত ঢুকিয়ে দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। প্রচণ্ড ক্ষুধা থাকলেও খালি পেটে ভু’লেও খাবে’ন না যে ৪ টি খাবার! প্রচ’ণ্ড ক্ষুধা পেলে ঘরে যা থাকে তাই খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ করি। কেননা ক্ষুধা পেলে খাবার না খাওয়া পর্যন্ত কিছুই ভালো থাকে না। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব খাবার খেয়ে ক্ষুধা মেটানো হয়।’

    কিন্তু এ সময় সব ধ’রনের খাবার খাওয়া উচিত নয়, কারণ কিছু খাবার আছে যেগুলো খিদের সময়ে খেলে যেমন পে’টের ক্ষিদে মিটবে না তেমনি শ’রীরের অনেক বড় ক্ষ’তি হতে পারে।তাহলে জে’নে নিন, ক্ষুধার সময় যে ৪ ধ’রণের খাবার খাওয়া উচিত নয়-‘১) ফল : খালি পে’টে ফল খেতে নেই- এই কথাটা আম’রা আমাদের ছে’লেবেলা থেকেই জানি। একটি আপেল বা একটি কলা খেয়ে কখনই পে’টের ক্ষুধা মিটে না। বরং আপনার খিদে খিদে ভাব আরও বেড়ে যাবে। যদি ফল খেয়েই থাকেন তাহলে এর স’ঙ্গে আপনার খাওয়া উচিত কোনও প্রোটিন ধ’রণের খাবার। ফলের স’ঙ্গে খেতে পারেন সামান্য পরিমাণ বাদাম, পিনাট বাটার বা পনির’

    ২) ঝাল খাবার : কোন কাজে’র জন্য দুপুরের খাবার সারতে দেরি হয়েছে। এ সময় প্রচ’ণ্ড ক্ষিদে পেয়েছে, তাই হাতের কাছে পাওয়া ঝাল ঝাল কোনও মুখরোচক খাবার খেয়ে বসলেন। এতে আপনার হ’জ’মের স’মস্যা তৈরি হবে।’ খালি পে’টে ঝাল খাবার খেলে এই মশলা আপনার পাকস্থলীর আবরণের ওপর সরাসরি প্র’ভাব ফেলবে। তাই ঝাল ঝাল খাবার খাওয়ার আগে দুধ বা দই খেতে পারেন। এতে সরাসরঝালের প্র’ভাব পাকস্থলীর ওপর পড়বে না।’

    ৩) কমলালেবু বা কফি : এই সব খাবার খালি পে’টে খেলে অ্যাসিডিটি তৈরি করে। এতে পে’ট খা’রাপ হবার সম্ভাবনা তৈরি হয়। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের স’মস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খালি পে’টে কফি পান করাটা অ’ত্যন্ত ক্ষ’তিকর।’

    সবজি পে’টের জন্য এতোটা ক্ষ’তিকর না। তাই সবজির সালাদ খেতে পারেন। সেদ্ধ ডাল বা মুরগীর মাংসও (কম মশলাদার হলে চলবে) এ সময়ে খাওয়া যেতে পারে। ৪) বিস্কুট বা চিপস : এমনটা হতে পারে যে আপনি আর দুই ঘন্টা পর দুপুরের খাবার খাবেন। তাই এখন ভা’রী কিছু খেতে চাচ্ছেন না।’