Category: বিনোদন

বিনোদন

  • ৩ ধরনের মেয়েরা নিজের স্বা’মীতে কোনদিন স’ন্তুষ্ট হয়না

    ৩ ধরনের মেয়েরা নিজের স্বা’মীতে কোনদিন স’ন্তুষ্ট হয়না

    বিয়ে মানে এক নতুন জীবনে পদার্পণ, দুজনে হাতে হাত রেখে সকল বাঁধা কাটিতে সারা জীবন একসাথে থাকার প্রস্তুতি, আর ছেড়ে না যাবার অঙ্গিকার। বিয়ে মানে শুধুমাত্র দুটি মনের মিলন নয়, মিলন দুটি পরিবারেরও, একসাথে হাত ধরে জীবনের সিমান্ত পর্যন্ত পৌঁছানর। আর এই বিয়ে সংসার তখনই সুখের হয় যখন দুটি মন ও শরীর মিলে মিশে একাকার হয়ে যায়।

    কিন্তু এইগুলির মিল না হলে সংসারে দেখা যায় অশান্তি। পরকীয়া, মিথ্যাচার, জটিলতা গ্রাস করতে থাকে। তাই আজ জেনে নিন কোন তিন অক্ষর নামের মহিলারা কখনও নিজের স্বামী ও সংসার নিয়ে সুখী হন না।

    S বা ‘স/শ নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা নিস্টাবান হয়ে থাকেন। কিন্তু স্বামীর প্রতি বেশি পরিমান পসিসিভনেস কাজ করায় তা বিপত্তি ডেকে আনে। তবে এরা যত্নশীল হয়ে থাকেন। এদের অতিরিক্ত

    সন্দেহ সংসারে ঝামেলার সৃষ্টি করে। A বা ‘অ/আ নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা ভালোবাসার কাঙ্গাল হয়ে থাকেন। সংসার ঠিকমত চালালেও এই একটা কারণে সংসারের শান্তি বিনষ্ট হয়। তারা নিজের স্বামীতে সন্তস্ট হন না। তাদের ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা প্রবল হওয়ায় স্বামীর কাছে

    কিছু না পেলে রেগে যান। তারা চান স্বামী যেকোনো কাজ করার পূর্বে স্ত্রীর পরামর্শ নেন এবং জিজ্ঞাসাবাদ করেন, তা না করলে তারা

    অসন্তস্ট হন। যার ফলে সংসারে অশান্তি নেমে আসে।

    K বা ‘ক নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা দৃঢ় সংবেদনশীল সম্পন্ন মানুষ হয়েথাকেন। নিজের সংসারের দায়িত্ব ভালোভাবেই পালন করে থাকেন এনারা। সাংসারিক সকল সমস্যার এনারা নিজেরাই সব কিছু রক্ষা করেন।

    কিন্তু কিছু কথা গোপন করার কটুতা এনাদের মধ্যে থাকে। তারা চান তাদের স্বামী যেন তাদের কথা মতন চলে। তা না করলে তারা অসন্তুষ্ট হন। ফলে সংসারে নানান রকম কলহ ও অসান্তির সৃষ্টি হয়।

  • স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য কত হলে মি.ল.নে স্থায়ীত্ব বেশি হয়

    স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য কত হলে মি.ল.নে স্থায়ীত্ব বেশি হয়

    শীত আসতেই শুরু হয় বিয়ের মৌসুম। এই পবিত্র বন্ধন দুটি মানুষ তথা দুটি পরিবারকে একসুতোয় গেঁথে রাখতে সহযোগিতা করে। আমাদের সমাজে বিশ্বাস করা হয় যে স্বামীর বয়স স্ত্রীর বয়সের চেয়ে বেশি হওয়া উচিত। কিন্তু এই একই সমাজে এমন অনেক সফল দম্পতি আছে, যেখানে স্ত্রী স্বামীর চেয়ে বয়সে বড়।

    এমন পরিস্থিতিতে সবার মনেই প্রশ্ন থেকে যায় স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান ঠিক কতটা হওয়া উচিত।

    পরিবর্তনশীল সমাজে, বিবাহ সংক্রান্ত বিষয়ে তথা নারী-পুরুষের সামাজিক সম্পর্ক নিয়ে মানুষের চিন্তাধারা ও অনেক ঐতিহ্যের পরিবর্তন হয়েছে। ভেঙেছে অনেক প্রথা-প্রচলন ও মিথ। আমাদের সমাজে দেখে শুনে বা অ্যারেঞ্জড ম্যারেজের প্রথা থাকলেও বর্তমানে তরুণ প্রজন্ম প্রেমের বা ভালোবাসার দীর্ঘদিনের সম্পর্কের পরে পরিণতি স্বরূপ বিয়ে করার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে।

    এমন পরিস্থিতিতে চলুন জেনে নেওয়া যাক বিয়ে সংক্রান্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। আজকের প্রতিবেদনে জানবেন বিজ্ঞান অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত।

    স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য কত হওয়া উচিত

    এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত আলোচনায় আসার আগে স্পষ্ট মাথায় রাখা জরুরি যে বিজ্ঞানে বিবাহের কোনো ধারণা নেই। বরং এখানে আলোচনা করে জেনে নেওয়া যেতে পারে একজন পুরুষ ও একজন নারীর শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ন্যূনতম বয়স কত হওয়া উচিত।

    বিজ্ঞান বলে নারী-পুরুষের শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটলেই তারা শারীরিক সম্পর্কে সক্ষম হন। এই পরিবর্তন ৭ থেকে ১৩ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে ঘটতে শুরু করে। যেখানে পুরুষদের মধ্যে এই পরিবর্তন ঘটে ৯ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে। এই হরমোনের পরিবর্তন পুরুষদের তুলনায় নারীদের মধ্যে তাড়াতাড়ি ঘটে। এ কারণে তারা পুরুষদের তুলনায় তাড়াতাড়ি শারীরিক সম্পর্ক করতে সক্ষম।

  • স্ত্রী মোটা হলে ১০ গুণ বেশি সুখ পাবেন

    স্ত্রী মোটা হলে ১০ গুণ বেশি সুখ পাবেন

    সহধর্মিনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষেরই আলাদা পছন্দ থাকে। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ পুরুষ পছন্দ করে মেদহীন শরীরের যুবতী। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে ভিন্ন কথা।

    মোটা মেয়ে

    গবেষকরা জানিয়েছেন, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েকে বিয়ে করা উচিত। মোটা মেয়েদের তুলনায় স্বভাবের দিক দিয়ে চিকণা শরীরের মেয়েরা অনেকটাই আত্মকেন্দ্রিক হয় এবং তারা স্বামীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়তে অনেক সময় নেয়।

    অন্যদিকে চিকণা স্ত্রীর তুলনায় তাদের স্বামীদের ১০ গুণ বেশি সুখে রাখেন মোটা স্ত্রীরা। মোটা মেয়েরা সঙ্গীর চাহিদাও অনেক ভালো বোঝেন।

    এ ছাড়া মোটা মেয়েরা সব কথাতেই তর্ক করে না। মোটা মেয়েদের সাথে যারা প্রেম করে তারা বেশি খুশি থাকে কারণ মোটা মেয়েরা ঝগড়াটে কম হয়। সন্তানের যত্ন ও পরিবারের প্রতি মোটা মেয়েদের আগ্রহও বেশি থাকে।

  • স্ত্রী মোটা হলে যে উপায় ১০ গুণ বেশি সুখ পাবেন

    সহধর্মিনী নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক পুরুষেরই আলাদা পছন্দ থাকে। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ পুরুষ পছন্দ করে মেদহীন শরীরের যুবতী। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে ভিন্ন কথা।

    মোটা মেয়ে

    গবেষকরা জানিয়েছেন, জীবনে সুখী হতে হলে অবশ্যই মোটা মেয়েকে বিয়ে করা উচিত। মোটা মেয়েদের তুলনায় স্বভাবের দিক দিয়ে চিকণা শরীরের মেয়েরা অনেকটাই আত্মকেন্দ্রিক হয় এবং তারা স্বামীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়তে অনেক সময় নেয়।

    অন্যদিকে চিকণা স্ত্রীর তুলনায় তাদের স্বামীদের ১০ গুণ বেশি সুখে রাখেন মোটা স্ত্রীরা। মোটা মেয়েরা সঙ্গীর চাহিদাও অনেক ভালো বোঝেন।

    এ ছাড়া মোটা মেয়েরা সব কথাতেই তর্ক করে না। মোটা মেয়েদের সাথে যারা প্রেম করে তারা বেশি খুশি থাকে কারণ মোটা মেয়েরা ঝগড়াটে কম হয়। সন্তানের যত্ন ও পরিবারের প্রতি মোটা মেয়েদের আগ্রহও বেশি থাকে।