Category: বিনোদন

বিনোদন

  • মাসের কোন দিনে মেয়েরা যৌ’ন উত্তেজনায় ‘পাগল’ হয়ে যায়? না জানলেই মিস!

    মাসের কোন দিনে মেয়েরা যৌ’ন উত্তেজনায় ‘পাগল’ হয়ে যায়? না জানলেই মিস!

    Love Making Tips: শারীরিক চাহিদা নিয়ে আলোচনা করতে লজ্জা পান অনেকেই। কিন্তু লজ্জার কোনও কারণ নেই। শরীরকে সুস্থ্য রাখতে গেলে যৌন জীবনকে সুন্দর রাখতেই হবে। মানসিক চাপ, ক্লান্তি দূর করতে চাইলে সঙ্গম করুন। অনেকেই জানেন না, মাসের কোন দিনটিতে মহিলাদের যৌন চাহিদা তুঙ্গে থাকে। আপনিও সেই তালিকায়? জানুন তাহলে…

    মাসের কোন দিনে মেয়েরা যৌন উত্তেজনায় ‘পাগল’ হয়ে যায়? না জানলেই মিস!
    Love Making Tips: শারীরিক চাহিদা নিয়ে আলোচনা করতে লজ্জা পান অনেকেই। কিন্তু লজ্জার কোনও কারণ নেই। শরীরকে সুস্থ্য রাখতে গেলে যৌন জীবনকে সুন্দর রাখতেই হবে। মানসিক চাপ, ক্লান্তি দূর করতে চাইলে সঙ্গম করুন। অনেকেই জানেন না, মাসের কোন দিনটিতে মহিলাদের যৌন চাহিদা তুঙ্গে থাকে। আপনিও সেই তালিকায়? জানুন তাহলে…
    Anwesa Biswas
    Anwesa Biswas | Updated on: Mar 27, 2024 | 1:24 PM

    শারীরিক চাহিদা নিয়ে আলোচনা করতে লজ্জা পান অনেকেই। কিন্তু লজ্জার কোনও কারণ নেই। শরীরকে সুস্থ রাখতে গেলে যৌন জীবনকে সুন্দর রাখতেই হবে। মানসিক চাপ, ক্লান্তি দূর করতে চাইলে সঙ্গম করুন।
    শারীরিক চাহিদা নিয়ে আলোচনা করতে লজ্জা পান অনেকেই। কিন্তু লজ্জার কোনও কারণ নেই। শরীরকে সুস্থ রাখতে গেলে যৌন জীবনকে সুন্দর রাখতেই হবে। মানসিক চাপ, ক্লান্তি দূর করতে চাইলে সঙ্গম করুন।

    1 / 8
    ঠিক যেমন খিদে পায়, ঘুম পায়, তেমনই যৌনতাও একটি স্বাভাবিক কার্যকলাপ। এই নিয়ে চুপিসারে আলোচনা করার কিছু নেই। নিঃসন্দেহে এটি জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
    ঠিক যেমন খিদে পায়, ঘুম পায়, তেমনই যৌনতাও একটি স্বাভাবিক কার্যকলাপ। এই নিয়ে চুপিসারে আলোচনা করার কিছু নেই। নিঃসন্দেহে এটি জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

    2 / 8
    সুস্থ জীবন যাপনের জন্য সুখকর যৌন জীবন যে প্রয়োজন, তা আর নতুন করে বলার থাকে না। যদিও যৌনতা নিয়ে সরাসরি কথা বলতে অনেক মহিলাই লজ্জা পান। নিজের সঙ্গীকেও বলে উঠতে পারেন না।
    সুস্থ জীবন যাপনের জন্য সুখকর যৌন জীবন যে প্রয়োজন, তা আর নতুন করে বলার থাকে না। যদিও যৌনতা নিয়ে সরাসরি কথা বলতে অনেক মহিলাই লজ্জা পান। নিজের সঙ্গীকেও বলে উঠতে পারেন না।

    3 / 8
    কিন্তু সঙ্গীর উচিত তার স্ত্রীয়ের যৌন চাহিদার দিকে নজর রাখা। অনেকেই জানেন না, মাসের কোন দিনটিতে মহিলাদের যৌন চাহিদা তুঙ্গে থাকে। আপনিও সেই তালিকায়? জানুন তাহলে…
    কিন্তু সঙ্গীর উচিত তার স্ত্রীয়ের যৌন চাহিদার দিকে নজর রাখা। অনেকেই জানেন না, মাসের কোন দিনটিতে মহিলাদের যৌন চাহিদা তুঙ্গে থাকে। আপনিও সেই তালিকায়? জানুন তাহলে…

    4 / 8
    গাইনোকলজিস্টদের মতে, মহিলাদের মধ্যে সঙ্গমের ইচ্ছা প্রবল হয় ওভিউলেশনের সময়। ভাবছেন তো সেটা কী? আসলে মাসের নির্দিষ্ট একটি সময়ে মহিলাদের ডিম্বাশয় থেকে একটি পরিণত এগ বা ডিম্বাণু বা ওভাম নির্গত হয়। একেই ওভুলেশন বলে।
    গাইনোকলজিস্টদের মতে, মহিলাদের মধ্যে সঙ্গমের ইচ্ছা প্রবল হয় ওভিউলেশনের সময়। ভাবছেন তো সেটা কী? আসলে মাসের নির্দিষ্ট একটি সময়ে মহিলাদের ডিম্বাশয় থেকে একটি পরিণত এগ বা ডিম্বাণু বা ওভাম নির্গত হয়। একেই ওভুলেশন বলে।

    5 / 8
    এবার আপনার কাছে এটা গন্ডগোলের মনে হতে পারে। তাই সহজভাবে বুঝে নিন। মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল সাধারণভাবে ২১-৩৫ দিনের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। ওভিউলেশনের আগের সময়টি ১৩ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত হতে পারে।
    এবার আপনার কাছে এটা গন্ডগোলের মনে হতে পারে। তাই সহজভাবে বুঝে নিন। মেনস্ট্রুয়াল সাইকেল সাধারণভাবে ২১-৩৫ দিনের মধ্যে ঘোরাফেরা করে। ওভিউলেশনের আগের সময়টি ১৩ থেকে ২০ দিন পর্যন্ত হতে পারে।

    6 / 8
    সাধারণত ওভিউলেশনের ১৪ থেকে ১৬ দিনের মধ্যে পিরিয়ড হয়। তবে ওভিউলেশনের তিন দিন আগে থেকেই শরীরের তাপমাত্রা একটু বেড়ে যায়।
    সাধারণত ওভিউলেশনের ১৪ থেকে ১৬ দিনের মধ্যে পিরিয়ড হয়। তবে ওভিউলেশনের তিন দিন আগে থেকেই শরীরের তাপমাত্রা একটু বেড়ে যায়।

    7 / 8
    সেই সঙ্গে যৌন চাহিদাও থাকে তুঙ্গে। তাই যদি কেউ সন্তান নেওয়ার প্ল্যানিং করেন, তবে এই সময় করতেই পারেন। তবে গর্ভধারণ করলে চাইলে এই সময়ে নিয়মিত সহবাস করা জরুরি। কিন্তু মাসের এই দিনগুলিতে সঙ্গীকে বিছানায় বেশি সময় দিন।
    সেই সঙ্গে যৌন চাহিদাও থাকে তুঙ্গে। তাই যদি কেউ সন্তান নেওয়ার প্ল্যানিং করেন, তবে এই সময় করতেই পারেন। তবে গর্ভধারণ করলে চাইলে এই সময়ে নিয়মিত সহবাস করা জরুরি। কিন্তু মাসের এই দিনগুলিতে সঙ্গীকে বিছানায় বেশি সময় দিন।

  • বি’ছানায় মি’লনের পর যা করলে পুনরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন

    বি’ছানায় মি’লনের পর যা করলে পুনরায় মি’লন করার শ’ক্তি পাবেন

    সহবাসের পরে দুজনেরই উচিত কমপক্ষে এক পোয়া গরম দুধ, একরতি কেশন ও দুই তোলা মিশ্রি সংযোগে সেবন করা। সহবাসে কিছু শক্তির হ্রাস হতে পারে। এতে করে কিঞ্চিৎ পূরণ হয়। অন্যথায় সহবাস করা উচিত নহে। এই কারণেই মনীষীরা মাসানে- একবার রতিক্রিয়া ব্যবস্থা করে দেন। যাতে উপরোক্ত সামগ্রীর যোগাড় করতে গরীব বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকের পক্ষেও কষ্টকর না হয়। পুষ্টিকর খাদ্য না খেলে পুরুষ অচিরেই শক্তিহীন হয়ে পড়ে ও তার কর্মশক্তি লোপ পায়।অত্যধিক মৈথুনের জন্য হজমশক্তি লোপ পায়। ফলে অম্ল, অজীর্ণ প্রভৃতি নানা প্রকার রোগ দেখা দেয়।

    নারীর যোনি পরিচিতি ও পূর্ণ যৌন তৃষ্ণা
    যোনি (ইংরেজি: Vagina – ভ্যাজাইনা; মূলতঃ লাতিন: উয়াগিনা) হলো স্ত্রী যৌনাঙ্গ, যা জরায়ু থেকে স্ত্রীদেহের বাইরের অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত একটি ফাইব্রোমাসকুলার নলাকার অংশ। মানুষ ছাড়াও অমরাবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী ও মারসুপিয়াল প্রাণীতে, যেমনঃ ক্যাঙ্গারু অথবা স্ত্রী পাখি, মনোট্রিম ও কিছু সরীসৃপের ক্লোকাতে যোনি পরিদৃষ্ট হয়। স্ত্রী কীটপ্রত্যঙ্গ এবং অন্যান্য অমেরুদণ্ডী প্রাণীরও যোনি আছে, যা মূলতঃ ওভিডাক্টের শেষ প্রান্ত। লাতিন বহুবচনে যোনিকে বলা হয় vaginae – উয়াগিনাই (ইংরেজি উচ্চারণে ভ্যাজাইনি)।

    যোনির গঠন
    মানুষের যোনি সারভিক্স থেকে ভালভা পর্যন্ত বিস্তৃত একটি নমনীয় ও মাংসল নালী।শরীরভেদে পার্থক্য হলেও সাধারণত একটি অনুত্তেজিত যোনির দৈর্ঘ্য সামনের দিকে ৬ থেকে ৬.৫ সে.মি. (২.৫ থেকে ৩ ইঞ্চি) এবং পেছনের দিকে ৯ সে.মি. (৩.৫ ইঞ্চি)।যৌন উত্তেজনার সময় যোনি দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ উভয় দিকেই বৃদ্ধি পায়।এমত নমনীয়তার ফলেই এটি যৌনমিলন ও সন্তান জন্মদানের সময় সম্প্রসারিত হয়। যোনি, সুপারফিকাল ভালভা ও জরায়ুর গভীরের সারভিক্সকে সংযুক্ত করে।

    যদি একজন মহিলা সোজা হয়ে দাঁড়ান তবে যোনির শেষপ্রান্ত সামনে-পেছনে জরায়ুর সাথে ৪৫ ডিগ্রীর বেশী কোণ উৎপন্ন করে। যোনির শেষপ্রান্তটি ভালভার একটি কডাল প্রান্ত। এটি মুত্রনালীর পেছনে অবস্থিত। যোনির উপরের এক চতুর্থাংশ রেকটোউটেরিন পাউচ দ্বারা মলাধার থেকে পৃথক। যোনির সদর অংশের নাম মন্স ভেনেরিস। ভালভার ভেতরের দিক সহ যোনির রং হালকা

    গোলাপী এবং এটি মেরুদণ্ডী প্রাণীতে সবচেয়ে বেশি মিউকাস ঝিল্লী বিশিষ্ট অভ্যন্তরীণ অঙ্গ। যোনির বাকি তিন চতুর্থাংশ অঞ্চল উঁচু-নিচু অংশের দ্বারা সৃষ্ট ভাঁজে পরিপূর্ণ, এই ভাঁজকে রূগী বলে। যোনির পিচ্ছিলতা বার্থোলিনের গ্রন্থি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এটি যোনির প্রবেশ মুখে এবং সারভিক্সের কাছে অবস্থিত একটি গ্রন্থি। যৌনমিলনের সময় প্রয়োজনীয় পিচ্ছিলকারক তরল ক্ষরিত করার মাধ্যমে এটি লিঙ্গপ্রবেশজ্বনিত ঘর্ষণ হ্রাসে ভূমিকা রাখে। কোনোরকম গ্রন্থির সম্পৃক্ততা না থাকলেও যোনির দেয়াল আর্দ্রতা ছড়ায়। প্রতি মাসে ডিম্বক্ষরণের সময় সারভিক্সের মিউকাস গ্রন্থিগুলো বিভিন্ন রকম মিউকাস ক্ষরণ করে। এর ফলে যোনীয় নালিতে ক্ষারধর্মী অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয় এবং এটি যৌনমিলনের মাধ্যমে প্রবিষ্ট পুরুষোর শুক্রাণুর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

    যোনির ভ্যাজাইনা ওয়াল
    নারী ও পুরুষের সংযুক্ত রতিক্রিয়ায় উভয়ের যে চরম উল্লাস হয় তার অধিকাংশ নির্ভর করে মন ও শরীরের ওপর।
    মনস্তত্ত্বের দিক দিয়ে বলা যায় নারী ও পুরুষের মন পরস্পরের দিকে যথেষ্ট আকৃষ্ট থাকলে অর্থাৎ উভয়ের ভালবাসা পরস্পরের প্রতি প্রবল হলে এই যৌন সঙ্গমের সূখ খুব উচ্চস্তরের হয়।

    কিন্তু দেহাংশের ওপরেও এই সুখ কোধ অনেকটা নিভর করে। কেননা পুরুষের পুরুষাঙ্গ নারীর যোনির ভেতর প্রবেশ করে ঘর্ষণ করলে পুরুষের বীর্যপাত ঘটে এবং সেই সময়ই পুরুষের সুখ সর্বোচ্চ মাত্রায় ঘটে। নারীরও যোনি ঘর্ষণে ও তথা থেকে রস স্খলনেই অধিক মাত্রায় সুখ অনুভূত হয়।
    সুতরাং পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য ও নারীর যোনির বিস্তারের ওপরেই নারীর সুখ বোধ নির্ভর করে।

    অন্তস্থিত যোনি : এই অংশ বাইরে থেকে দেখা যায় না। এমনকি সজোরে প্রসারিত করলেও বাইরে থেকে এই রন্ধ্রটি স্পস্ট দৃষ্ট হয়। এর নমনীয় মাংশপেশী গায়ে গায়ে লেগে থাকে বলে, বাইরে থেকে অবরুদ্ধ পথ মনে হয়। এর উপরে অংশ জরায়ুমুখের সাথে যুক্ত থাকে। অবস্থানের বিচারে যোনি মুত্রনালীর পিছনে এবং মলদ্বারের সামনে অবস্থিত। যোনির উপরের এক চতুর্থাংশ রেকটোউটেরিন পাউচ দ্বারা মলাধার থেকে পৃথক থাকে। যোনিদ্বারের ভিতরের অংশের রং হাল্কা গোলাপী। এর ভিতরের পুরোটাই মিউকাস ঝিল্লী দ্বারা গঠিত। যোনির অভ্যন্তরের তিন চতুর্থাংশ অঞ্চল উঁচু-নিচু ভাঁজে পরিপূর্ণ, এই ভাঁজকে রুগি (rugae) বলে।

    যোনির পিচ্ছিলতা বার্থোলিনের গ্রন্থি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই গ্রন্থি যোনির প্রবেশ মুখে এবং জরায়ু-মুখের কাছে অবস্থিত। যৌনমিলনের সময় প্রয়োজনীয় পিচ্ছিলকারক তরল ক্ষরিত করার মাধ্যমে এটি লিঙ্গপ্রবেশ জ্বনিত ঘর্ষণ হ্রাসে ভূমিকা রাখে এবং একই যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতেও সহায়তা করে। প্রতি মাসে ডিম্বক্ষরণের সময় জরায়ুমুখের মিউকাস গ্রন্থিগুলো বিভিন্ন রকম মিউকাস ক্ষরণ করে। এর ফলে যোনীয় নালিতে ক্ষারধর্মী অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয় এবং এটি যৌনমিলনের মাধ্যমে প্রবিষ্ট পুরুষোর শুক্রাণুর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

    যোনিমুখ জন্মগত ভাবে যোজক কলার একটি পাতলা পর্দা দিয়ে ঢাকা থাকে। এই পর্দাকে বলা হয় যোনিচ্ছদ বা সতীচ্ছদ। একসময় ধারণা ছিল পুরুষের সাথে সঙ্গম ছাড়া বা কোনো অপদ্রব্য প্রবেশ ছাড়া এই পর্দা ছিঁড়ে যায় না। এই পর্দা অক্ষুণ্ণ থাকাটা সতী নারীর লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু বাস্তবে নানা কারণে এই পর্দা ছিন্ন হতে পারে। ঘোড়ায় চড়া, সাইকেল চালনা, ব্যায়াম চর্চা ইত্যাদির কারণে এই পর্দা ছিড়ে যেতে পারে।

    বহিঃস্থ যোনি : যোনি দ্বার থেকে শুরু হয়ে যোনি নালীর বাইরে বিস্তৃত অংশকে বহিঃস্থ যোনির ভিতরে ধরা হয়। এই অংশটিকে বলা হয় ভালভা (valva) বলে। ভালভা অনেকগুলো ছোটো অংশ নিয়ে তৈরি। এই অংশগুলো হলো
    যোনিমণ্ডপ : মন্স পিউবিস বা যোনীমণ্ডপ নারীদেহের নিম্নাঙ্গের একটি নির্দ্দিষ্ট এলাকা মানব অঙ্গসংস্থানবিদ্যায় এবং সাধারণ স্তন্যপায়ী প্রাণীতে পিউবিক অস্থির, পিউবিক সিমফাইসিস সংযোগের উপর মেদ কলা জমে থাকা উঁচু ঢিপির (mound) মতো অংশটিকে “মন্স পিউবিস” বা “যোনীমণ্ডপ” বলে। এটি ল্যাটিন শব্দ pubic mound থেকে এসেছে, এছাড়া এটি মন্স ভেনেরিস (ল্যাটিন mound of venus) নামেও পরিচিত। মন্স পিউবিস ভালভার ওপরের অংশ গঠন করে।

  • বহু ছেলে খেয়েছি তবে ৩০ বছরের যুবকদের স্বাদটাই ভিন্ন : শ্রীলেখা

    বহু ছেলে খেয়েছি তবে ৩০ বছরের যুবকদের স্বাদটাই ভিন্ন : শ্রীলেখা

    কলকাতার খ্যাতিমান অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। বিকল্প ধারার ছবিতে তার অনবদ্য অভিনয়ের ভক্তঅনেক। রূপের আবেদনের পাশাপাশি চরিত্রকে নিজের মধ্যে ধারণ করে সেটা ফুটিয়ে তুলতে শ্রীলেখা

    বরাবরই পটু। সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে তার নতুন সিনেমা ‘রেনবো জেলি’। এই ছবির প্রসঙ্গেই এক সাক্ষাৎকারে তিনি কথা বলেছেন ব্যক্তিগত বিভিন্ন বিষয়ে।

    কিছু দিন ধরেই গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে যে, শ্রীলেখা নতুন করে সম্পর্কে জড়িয়েছেন। তবে সেটা কার সঙ্গে, তা স্পষ্ট নয়। এবার শ্রীলেখা নিজেই স্বীকার করলেন তার নতুন সম্পর্কের কথা। তিনি বলেন, সত্য-মিথ্যা জানি না। তবে আমার থেকে বয়সে ছোট এক বিশেষ বন্ধু আছে। ওর সঙ্গে কাজও করছি।

    শ্রীলেখা আরো বলেন, ওর সঙ্গে যখন ঘনিষ্ঠ হই, তখন আমার স্পেস প্রব্লেম হয়। বিয়ে তো করব না, এটা কনফার্ম। প্রথম থেকেই জানি, এ সম্পর্কের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তবে একটা মায়া আছে, ভালবাসা আছে। কিন্তু ২০ বা ৩০ বছর বয়সে যেটা ছিল সেই প্রেম এখন আর নেই। তবে ছেলে বন্ধু কম বয়সী হলে স্বাদটা একটু ভিন্ন হয়।

    নতুন এই প্রেমিক সম্পর্কে শ্রীলেখা আরো বলেন, ওর বয়সটা কম, ইমোশন অনেক বেশি। ওর ব্যাপারটা অনেক বেশি প্রকট, বয়সের কারণে। ওই বয়সে আমার এক্স হাজব্যান্ডের জন্য যে আকুতিটা ছিল সেটা সে আমার মতো করে রেসিপ্রোকেট করতে পারত না। ঠিক একইভাবে আমি এখন ওর সেই আকুতিটা হয়তো রেসিপ্রোকেট করতে পারি না। এটা একটা অদ্ভুত ভিসিয়াস সার্কেল। আসলে প্রেম বিষয়টাই এখন ইলিউশন আমার কাছে।

  • নারীদের স.হ.বা.সের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে

    নারীদের স.হ.বা.সের চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে

    বিবাহিত জীবনে দম্পতিদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে সম্পর্ক। শারীরিক চাহিদা প্রতিটি মানুষেরই থাকে। এক্ষেত্রে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে যে, নারীদের শারীরিক চাহিদা কত বছর পর্যন্ত স্থায়ী থাকে?

    নারীদের চাহিদা

    আসলে নারী- পুরুষ ব্যাপারটি সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। শারীরিক ক্ষেত্রে কখনো এরকমও শোনা যায় যে নারীদের আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনো এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে।

    ইতিহাসে আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনো পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক শারীরিক চাহিদা। তবে একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে সবসময় হওয়া চাই স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাই হোক সুস্থ সম্পর্ক একেবারেই নয়।

    ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সঙ্গে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সঙ্গে লিপ্ত হতে পারেন না। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার বাসনা বা আগ্রহ এক হয় না। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ শারীরিক রিলেশন খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে।

    অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। এ ব্যাপার বিশেষ করে নারী-পুরুষের ব্যাপারে উত্সাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

    ক্যামেরার সামনে পোশাক খুলে ঝড় তুললেন ববিতা বৌদি

    নারীদের ইচ্ছার সময়সীমা : নারীদের চাহিদা পুরুষদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার নারীদের ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি। ১৮ বছরের পর থেকে নারীদের চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালোই কমে যায়।