Category: বিনোদন

বিনোদন

  • একবার খুশি করে ৮৫ লাখ টাকা নিলেন তামান্না, রইল লিংকসহ

    একবার খুশি করে ৮৫ লাখ টাকা নিলেন তামান্না, রইল লিংকসহ

    ভারতের তামিল নাড়ু থেকে আসা জনপ্রিয় অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া এবার একটি গানে কোমর দুলিয়ে নিয়েছেন সাড়ে ৮৫ লাখ টাকার মতো টাকা। দক্ষিণী সিনেমার নায়িকাদের মধ্যে তামান্না খুব ভালো একজন নৃত্যশিল্পী। অনেক সিনেমার আইটেম গানে কোমর দুলিয়ে প্রশংসাও কুড়িয়েছেন তিনি। পরিচালক কিরণ

    কোরাপতি নির্মাণ করছেন স্পোর্টস-ড্রামা ঘরানার সিনেমা ‘ঘানি’। এ সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করছেন ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেতা বরুণ তেজ। এতে একজন বক্সারের চরিত্রে দেখা যাবে তাকে। এই সিনেমার একটি আইটেম গানে পারফর্ম করবেন তামান্না ভাটিয়া। আর এজন‌্য মোটা অঙ্কের পারিশ্রমিক নিচ্ছেন এই অভিনেত্রী।

    ভারতীয় সংবাদমাধ‌্যম টলিউড ডটনেট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আইটেম গানে পারফর্ম করার জন‌্য পাঁচ দিন গানটির শুটিং করেন তিনি। আর এজন‌্য পারিশ্রমিক নেন ৭৫ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮৫ লাখ ৫১ হাজার ৩৩৭ টাকা)।

    তামান্না ভাটিয়া অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘অ‌্যাকশন’। ২০১৯ সালে মুক্তি পায় এটি। বর্তমানে তার হাতে বেশ কিছু সিনেমার কাজ রয়েছে। এর মধ‌্যে ‘বোল চুড়িয়া’ সিনেমার কাজ শেষ করেছেন তামান্না। এতে নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীর বিপরীতে অভিনয় করছেন তিনি। এটি পরিচালনা করছেন নওয়াজের ভাই সামাস নবাব সিদ্দিকী।

  • টাকার বিনিময়ে জন্ম, দেশটি হয়ে যাচ্ছে সন্তান তৈরির কারখানা

    টাকার বিনিময়ে জন্ম, দেশটি হয়ে যাচ্ছে সন্তান তৈরির কারখানা

    বিবাহিত জীবনের প্রকৃত সুখ তখনই আসে যখন পরিবারে সন্তানের আগমন ঘটে। কিন্তু বিশ্বের অসংখ্য দম্পতি সেই সুখ পায় না। অনেক চেষ্টা করেও তারা সন্তান জন্ম দিতে পারে না, অক্ষম। এক্ষেত্রে তাদের জন্য গন্তব্য হতে পারে ইউক্রেন। পূর্ব ইউরোপের এই দেশটিতে গর্ভ ভাড়া বা সারোগেসি পদ্ধতির মাধ্যমে সন্তান উৎপাদনে অক্ষম দম্পতিরা বাবা-মা হতে পারেন। দেশটি বর্তমানে ‘সন্তান তৈরির কারখানা’ হিসেবেও পরিচিত।

    আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনে কিছু শর্ত মানার মধ্য দিয়ে বাবা-মা হতে পারবেন সন্তান উৎপাদনে অক্ষম দম্পতিরা। অবশ্য এক্ষেত্রে খরচ করতে হয় বিপুল পরিমাণ অর্থ। গর্ভ ভাড়া দেওয়ার মাধ্যমে সন্তান জন্মদানকে সম্পূর্ণ বাণিজ্যিক ও শিল্প পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছে দেশটি। পরিসংখ্যান বলছে, বিদেশি দম্পতিদের জন্য প্রতিবছর আড়াই থেকে তিন হাজার সন্তানের জন্ম হয় ইউক্রেনে।

    বার্তা সংস্থা এএফপির মতে, এই দম্পতিদের এক- তৃতীয়াংশই চীনের বাসিন্দা। মূলত ভারত ও থাইল্যান্ড বিদেশিদের জন্য সন্তান ধারণের বাণিজ্যিক সুবিধা বন্ধ করে দিয়েছে। এই সুযোগে ভাগ্য খুলেছে ইউরোপের দেশটির।

    সেখানে সারেগেসির মাধ্যমে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ন্যূনতম খরচ ২৫ হাজার ইউরো (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২৫ লাখ ১৬ হাজার টাকা)। এই খরচ বেড়ে ৭০ হাজার ইউরো (৭০ লাখ ৪৪ হাজার ৮৬১ টাকা) পর্যন্তও হয়। অবশ্য ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভের একটি সারোগেসি ক্লিনিক বলছে, অর্ধেকের ক্ষেত্রে ৩৯ হাজার ৯০০ ইউরোর মধ্যে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়ে যায়।

    ক্লিনিকটির ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, দম্পতিরা চাইলে পুত্রসন্তান নিতে পারবেন, আবার কন্যসন্তানও নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে খরচ বেশি পড়বে। ছেলে বা মেয়ে বেছে নিতে দু’বার চেষ্টা করতে পারবেন তারা। আবার পছন্দমতো না হওয়া পর্যন্তও চেষ্টা চালিয়ে যেতে পারবে। প্রথমটির মূল্য ৪৯ হাজার ৯০০ ইউরো এবং দ্বিতীয় পদ্ধতির ৬৪ হাজার ৯০০ ইউরো।

    এর বাহিরে দম্পতিদের কিছু শর্তও পালন করতে হয়। বিশেষ করে কোনো স’’ৎ’ম’’ৎ’কা’’ৎ’মী দম্পতি এই প্রক্রিয়ায় সন্তান নিতে পারবে না। কেবল বিবাহিত নারী-পুরুষরাই পারবেন। তবে তারা যে সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম সেটিরও মেডিকেল কাগজপত্র দেখাতে হবে।

  • বিমান উড়লেই কেবিন ক্রুরা খুলে ফেলেন জামা ও কাপড়

    বিমান উড়লেই কেবিন ক্রুরা খুলে ফেলেন জামা ও কাপড়

    অবকাশ যাপন, জরুরি কাজ কিংবা নীড়ে ফেরা; সবকিছুতেই আজকাল বিমান পরিষেবা অপরিহার্য। দীর্ঘ পথ পাড়ি কিংবা দ্রুতগামী সার্ভিস, কারণ যেটাই হোক বিমানের কিন্তু বিকল্প নেই। বিশেষ করে যাদের হাতে সময় কম, তাদের জন্য।
    শুধু কি তাই, অনেকে এমনিই বিমানযাত্রা পছন্দ করেন। কিন্তু তার সঙ্গে যদি পাওয়া যায় অতিরিক্ত কোনো পরিষেবা! সত্যি সত্যিই এমন কিছু বিমান পরিষেবা রয়েছে, যা চমকে যাওয়ার মতোই!

    দেখে নিন এমন কিছু বিমান পরিষেবার কথা-

    জামা ছাড়া বিমানে

    এক জার্মান বিমান পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা এমনই আজব পরিষেবার ব্যবস্থা করেছিল। বিমান সেবিকা থেকে শুরু করে সব যাত্রীদের থাকতে হবে নগ্ন। এটাই নিয়ম। বিমান উঠেই সবাইকে খুলে ফেলতে হবে পোশাক। আবার বিমান থেকে নামার আগে সব পোশাক পরে নিতে হবে। তবে বিমানটি একটি এয়ারপোর্ট থেকে বিশেষ একটি দ্বীপ পর্যন্ত শুধু চলাচল করত। ওই দ্বীপে যারা বেড়াতে যেতেন, তাদের নিয়ে যেত বিমানটি।

    বি;কিনি সুন্দরী

    ভিয়েত জেট নামে এক বিমান পরিষেবা সংস্থা এমন অদ্ভুত বিমান নিয়ে আসে। সব বিমান সেবিকাই সেখানে বি;কিনি পরিহিতা। এমনকী তারা নাকি বিমান চলাকালীন ভেতরে হাওয়াইয়ান নাচ করতেন। তবে এই পরিষেবা দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়।

    বিমানে মাসাজ

    লম্বা বিমান যাত্রা অনেক সময়েই ক্লান্তিকর হয়ে যেতে পারে। আর তাই মালটা এয়ারওয়েজ এক সময়ে নিয়ে আসে বিমানে স্পা পরিষেবা। সেখানে যাত্রীর অর্থের বিনিময়ে মাসাজ নিতে পারতেন।

    হুটারস এয়ারলাইন্স

    আমেরিকার বিখ্যাত রেস্তোরাঁ পরিষেবা কোম্পানি হুটারস এক সময়ে বিমান পরিষেবাতেও ঢুকে পড়ে। তবে তাদের প্রধান আকর্ষণের জায়গা খাবার ছিল না। বরং এখানে বিমান সেবিকারা ছোটখাটো পোশাক পরে যাত্রীদের মনোরঞ্জনের চেষ্টা করতেন বলে শোনা যায়। পরে এটি বন্ধ হয়ে যায়।

    হ্যালো কিটি

    কার্টুনের থিমের উপর তৈরি এই প্লেনের যাবতীয় জিনিস। জাপানের ধনকুবেরের মালিকানাধীন এই বিমান পরিষেবার সব কিছুতেই থাকত বিড়ালের ছবি। বিমানের গায়ে ‘হ্যালো কিটি’ কার্টুনের ছবি, সিটে ছবি, বিমান সেবিকাদের জামায় ছবি, খাবারের বাক্সে ছবি। সব মিলিয়ে বিড়ালের ছবিময় একটি বিমান।

  • দুই যুগ পর ফুটলো ফুল, বের হয় পচা মাংসের গন্ধ

    দুই যুগ পর ফুটলো ফুল, বের হয় পচা মাংসের গন্ধ

    সুবাস নয়, এ ফুলের পরিচিতি তার দুর্গন্ধের জন্য ৷ এর পোশাকি নাম কর্পস ফ্লাওয়ার বা শবফুল। এই ফুলের গন্ধ পচা মানবদেহের মতো। তবে তার পরও হাজার হাজার মানুষ এক বার তার কাছে যেতে চায়। আকার ও আকৃতির জন্য এই ফুলের আর এক নাম পেনিস প্ল্যান্ট। প্রস্ফুটিত এই ফুলের দিকে তাকালে এক ঝলকে মনে হয় পুরুষাঙ্গের কথা। এই ফুল খুবই বিরল।

    নেদারল্যান্ডসে প্রায় ২৪ বছরের মধ্যে এই প্রথম ফুটেছে বিরল প্রজাতির পেনিস প্ল্যান্ট। ইউনিভার্সিটি অব লেইডেনের বোটানিক্যাল গার্ডেনে সাড়ে ছয় ফুট লম্বা একটি পেনিস প্ল্যান্ট গাছে ফুলটি ফুটেছে। এর আগে সর্বশেষ ১৯৯৭ সালে লেনডেন হটার্স বোটানিক্যাল গার্ডেনে পেনিস প্ল্যান্টে ফুল ফোটার ঘটনা ঘটেছিল।

    পেনিস প্ল্যান্ট বিরল প্রজাতির একটি গাছ এবং এতে একবার ফুল ফুটতে ২০ বছর বা তারও বেশি সময় লাগতে পারে। চুরুটের মতো গাছের আকার এবং অস্বাভাবিক গঠনের ফুলের কারণে এটি পেনিস প্ল্যান্ট হিসেবে পরিচিত। তবে এর বৈজ্ঞানিক নাম আমোরফোফ্যালাস ডেকাস-সিলভি। লেইডেনের বোটানিক্যাল গার্ডেনের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ইউরোপের ইতিহাসে এ নিয়ে মাত্র তৃতীয়বারের মতো পেনিস প্ল্যান্ট গাছে ফুল ফোটার ঘটনা ঘটল।

    ইন্দোনেশিয়া ও জাভা অঞ্চল এই গাছের আদি উৎপত্তিস্থল। নির্দিষ্ট পরিবেশ দরকার হয় বলে গাছটির পরিচর্যা করা অত্যন্ত কঠিন। আর কোনোভাবে গাছের পরিচর্যা করা গেলেও ফুল ফোটার ঘটনা খুবই বিরল। এই গাছ দর্শনীয় হলেও এর ফুলের গন্ধ পচা মাংসের মতো।