Category: বিনোদন

বিনোদন

  • সৌদির যুব’করা যে কারনে বি’ধবাদের বিয়ে করতে চান বেশির ভাগ

    সৌদির যুব’করা যে কারনে বি’ধবাদের বিয়ে করতে চান বেশির ভাগ

    এর খবরে বলা হয়, জেদ্দাভিত্তিক দাতব্য সংস্থা ‘সোসাইটি ফর ম্যারেজ অ্যান্ড ফ্যামিলি কাউন্সেলিং’ জরিপটি চালায়। প্রাপ্ত ফল থেকে জানা যায়, বেশি বয়স্কদের বিয়েতে আগ্রহী সৌদি যুবকরা।

    জরিপ থেকে জানা যায়, সৌদি যুবকদের ৭৭ দশমিক ৩ শতাংশ বিচ্ছেদ হওয়া নারীদের বিয়ে করতে চায়। আরো চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, জরিপে অংশ নেওয়া যুবকদের ৭৪ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি বয়সী অবিবাহিত নারীদের বিয়ে করতে আগ্রহী।

    জরিপের ফল প্রসঙ্গে দাতব্য সংস্থাটির জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মদ মাতবৌলি বলেন, বর্তমানে বিচ্ছেদ হওয়া কিংবা বিধবা নারীদের সম্বন্ধে সমাজে কিছু ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে।

    এ ধরনের ধারণা, ইসলাম ও মহানবী (সা.)-এর শিক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। মাতবৌলির মতে, শিক্ষা ও সচেতনতা বাড়ায় অনেক যুবকই বিধবা কিংবা বিচ্ছেদ হওয়া নারীদের বিয়েতে আগ্রহী হয়েছেন। এর পরও কারো কারো মধ্যে এখনো নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে।

     

  • গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত স’হবাস করা উচিত? জেনে রাখুন তথ্যটি

    গর্ভাবস্থায় কত মাস পর্যন্ত স’হবাস করা উচিত? জেনে রাখুন তথ্যটি

    গর্ভধারণ(Pregnancy) করার আগে পর্যন্ত সকল দম্পতিই সহবাস করে। কিন্তু অনেকের মনেই এই প্রশ্নটা ঘুরপাক খায় যে, গর্ভধারণ(Pregnancy) হলে কি সহবাস করা উচিত না উচিত না? অনেকেই মনে করেন গর্ভধারণ(Pregnancy) হয়ে গেলে আর সহবাস করা উচিত নয় আবার অনেক কাপল মনে করে গর্ভধারণেও সহবাস(Intercourse) করা যায়, ভয়ের কিছু নেই! এই নিয়ে অনেকের মনেই অনেক কনফিউশন থাকে। আজ আমরা এই প্রতিবেদনে জানবো যে গর্ভাবস্থায় আদৌ সহবাস করা যায় কিনা? আর এই বিষয়ে ডাক্তাররা কি বলেন।

    আসুন দেখে নিই। বেশিরভাগ মেয়েদের মনেই এই প্রশ্নটা থাকে যে গর্ভাবস্থায় সহবাস(Intercourse) করা চলে কি না বা গর্ভাবস্থায় সহবাস করলে আগত শিশুর কোন ক্ষতি হয় কি না? এই বিষয়ে ডাক্তাররা বলছেন গর্ভাবস্থায় সহবাস করা নিরাপদ তবে সেটি প্রসব বেদনা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত আরেই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে শিশুটির উপর যেন কোন ভাবে চাপ(Pressure) না পড়ে। অর্থাৎ পেটের উপর চাপ দিয়ে কোনভাবেই যৌন মিলন(Sexual intercourse) করা যাবে না।এছাড়া অন্য যে কোন ভাবেই সহবাস করা যেতে পারে বেশ কিছুদিন পর্যন্ত। কিছু নিয়ম কানুন অনুসরণ করলে কোনো প্রকার বিপত্তির সম্ভাবনা থাকে না। সহবাসের সময় স্বাভাবিক নড়াচড়া গর্ভে থাকা শিশুর কোন ক্ষতি(Loss) করে না।

    কারণ শিশুটি তলপেট এবং জরায়ুর শক্ত পেশী দিয়ে সুরক্ষিত(Protected) থাকে। এছাড়া জরায়ুর মুখ মিউকাস প্লাগ দ্বারা সীল করা থাকে যা শিশুকে ইনফেকশনের হাত থেকে রক্ষা করে। তাই শিশুটির কোনপ্রকার ক্ষতির সম্ভাবনাই থাকে না।তবে ডাক্তাররা জানাচ্ছেন যে গর্ভাবস্থায় সহবাস(Intercourse)কিছু ক্ষেত্রে নিরাপদ নাও হতে পারে। তাদের মতে যদি গর্ভধারণে কোন ধরনের জটিলতা থাকে এবং সেটি পরীক্ষায় ধরা পড়ে বা আগের কোনবারের গর্ভধারণে কোন জটিলতার শিকার হয়ে থাকেন তাহলে সহবাস(Intercourse) করা একদমই উচিত নয়। ডাক্তার ও বিজ্ঞানীদের মতো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সহবাস করা উচিত নয়। সেগুলো কি কি? আসুন দেখে নিই।

    ১। যমজ সন্তানঃ যদি যমজ সন্তানের জন্ম হয় তাহলে সহবাস(Intercourse) করা উচিত নয়।

    ২। গর্ভপাতঃ যদি আগে গর্ভপাত(Abortion) করান বা এবারেও গর্ভপাত করানোর পরিকল্পনা থাকে তাহলে গর্ভাবস্থায় সহবাস করা উচিত নয়।

    ৩। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্সঃ যদি সারভিকাল ইনকম্পিটেন্সি বা ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স থাকে সেক্ষেত্রে সহবাস(Intercourse) করা উচিত নয়। ইনকম্পিটেন্ট সারভিক্স বলতে বোঝায় যখন জরায়ু মুখ স্বাভাবিক সময়ের অনেক আগেই খুলে যায়।

    ৪। সংক্রামক ব্যাধিঃ আপনার কিংবা আপনার স্বামীর কোন প্রকার সংক্রামক ব্যাধি থাকলে গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলন(Physical intercourse) থেকে বিরত থাকুন।

    ৫। প্রি-টার্ম বার্থ বা প্রি-টার্ম লেবারঃ যদি আগে প্রি-ম্যাচিউর শিশুর জন্ম দিয়ে থাকেন বা এবারের গর্ভধারণের প্রি-টার্ম লেবারের সম্ভাবনা থাকে তবে সহবাস(Intercourse) থেকে বিরত থাকা উচিত। এছাড়া গর্ভাবস্থায় শারিরীক মিলনের সময় যদি দেখেন যোনিপথ থেকে কোন তরল নির্গত হচ্ছে অস্বাভাবিক ভাবে বা আপনি খুবই ব্যথা(Pain) পাচ্ছেন বা কোন ব্যথা অনুভব করছেন তাহলে যত তাড়াতাড়ি পারুন ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ডাক্তারের কথা মতো চলুন।

  • ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

    ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষকে খুশি করে রেকর্ড গড়লেন যুবতী

    বনি ব্লু। জন্ম ১৯৯৯। স্টাফলফোর্ডের মেয়ে। তিনি এখন যথেষ্ট পরিচিত মুখ প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও বানানোর কারণে। ওনলি ফ্যান নামক ওই প্ল্যাটফর্মে ভিডিও বানানোর আগে, বনি ওয়েবক্যাম মডেল হিসেবে নিজের কেরিয়ার শুরু করেছিলেন। এবার তাঁরই এক ভিডিও ঘিরে হইচই।

    কেন হইচই ভিডিও ঘিরে? কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা পোস্টে বনি দাবি করেছেন, তিনি ১২ঘণ্টায় বিছানায় সঙ্গ দিয়েছেন ১০৫৭জন পুরুষকে। সোমবার তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও পোস্ট করে এই তথ্য জানান। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে তিনি ভিডিওতে বলা সংখ্যা সম্পর্কে নিশ্চিত করেছেন, অর্থাৎ তিনি যে সংখ্যক পুরুষের কথা বলেছেন সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে, তা সত্য।

    বনির এই ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই একপ্রকার হইচই পড়ে গিয়েছে। নেটিজেনরা নানা ধরনের মন্তব্য করছেন। বনি একটি বিশ্ব রেকর্ড গড়ে তুলেছেন এই কাজের মাধ্যমে। এর আগে, ২০০৪ সালে লিসা স্পার্কসের একদিনের শয্যাসঙ্গী ছিল ৯১৯। ২০২৫-এ এসে সেই রেকর্ড ভাঙলেন বনি।

    জানা যাচ্ছে, মূলত ১৮-১৯ বছরের তরুণরাই বনির ‘টার্গেট অডিয়েন্স’। তিনি মনে করেন এই ধরনের প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও, সত্যি নয়, আবার শিক্ষামূলকও নয়। জানা গিয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক ভিডিও বানানোর আগে, তিনি চাকরিতে নিয়োগের কাজ করতেন। তিনি ইতিমধ্যে বিয়েও সেরে ফেলেছেন।

    উল্লেখ্য, নানা সময়ে, একাধিক ভিডিও শেয়ার করে বনি জানিয়েছেন, কীভাবে এই কাজ করেন, কত টাকা রোজগার করেন, কীভাবে তাঁর দিন গুজরান হয়, মেকআপ কেনেন কোথা থেকে, কত টাকা দিয়ে, সেসব শেয়ার করেন। তাতে যদিও বেশকিছু নেটিজেন বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। বলছেন, কী হবে এই রেকর্ডের বিষয়ে জেনে?

  • আর্মিতে মেয়েদের কু-মা-রী-ত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয়, ভাইরাল ভিডিও

    আর্মিতে মেয়েদের কু-মা-রী-ত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয়, ভাইরাল ভিডিও

    বর্তমান যুগে মেয়েরা ছেলেদের থেকে কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই। বর্তমান যুগে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এই আর্মি পুলিশসহ সব বাহিনীতেই যোগদানের পূর্বে সকলকেই বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং সম্পন্ন করতে হয় তা ছেলে হোক কিংবা মেয়ে হোক। রুলস আসলে সবার জন্যই সমান।

    আর্মিতে নিয়োগ দেওয়ার পূর্বে এমনকি ট্রেনিং শুরুর আভেই ছেলে মেয়ে উভয়েরই মেডিকেল টেস্ট করানো হয়। যদি কারো শরীরে কোন রোগ বা সমস্যা থাকে। তাহলে তাকে আর আর্মিতে নেয়া হয়না। এগুলো কম বেশী সকলেরই জানা থাকলেও অনেকেই হয়তো জানেন না যে , আর্মিতে নিয়োগের সময় মেয়েদের ভার্জিনিটি বা সতীত্ব টেস্ট ও করতে হয় ।

    এখন প্রশ্ন হলো , আর্মিতে মেয়েদের ভার্জিনিটি বা কুমারীত্ব টেস্ট কিভাবে করানো হয় ।

    আর মেয়েরা যদি ভার্জিন না হয় তাহলে তাকে আর্মিতে নেয়া হয় কিনা। আর এই মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট কেনইবা করা হয়। এই টেস্ট করাটা কতটুকু যুক্তি সঙ্গত? এই সবগুলো প্রশ্নের উত্তর জানাবো আজ

    আর্মিতে যোগ দেওয়ার জন্য মেয়েদেরকে অনেক কঠিন কঠিন সব প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। নারী বলে সে ক্ষেত্রে কোন ছাড় নেই। শারীরিক বা মানসিক সব ধরনের কঠিন চাপের মধ্য দিয়ে যেতে হয় নারী পুরুষ সবাইকেই। আর্মিতে নিয়োগ পাওয়ার পূর্বে মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করতে হয়। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই বিষয়ে আমরা ভিডিওর শেষের দিকে আলোচনা করব। তবে চলুন তার আগে আমরা দেখে নেই আর্মিতে মেয়েদের মেডিকেল টেস্টে যে সমস্ত ধাপগুলো সম্পন্ন করতে হয়।

    মেয়েদের মেডিকেল টেস্টের প্রথম ধাপ হলো তাদের বয়সের উর্ধ্বসীমা হতে হবে 21 বছর। তার পরে তাদের হাইট চেক করা হয়। আর্মিতে নিয়োগ পেতে হলে মেয়েদের উচ্চতা হতে হবে কমপক্ষে 5 ফুট 1 ইঞ্চি। নেক্সট স্টেপ এ ওয়েট চেক করা হয়। 5 ফুট 1 ইঞ্চি হাইট অনুসারে মেয়েদের ওজন হতে হয় 40 থেকে 41 কেজি। তবে মনে রাখতে হবে ওভারওয়েট মেয়েদের কিন্তু আর্মিতে নিয়োগ দেয়া হয় না ।

    এরপর মেয়েদের ব্লাড প্রেসার এবং হার্টবিট চেক করা হয়। সেখানে পরীক্ষা করে দেখা হয় প্রার্থীর হার্টবিট স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি আছে কিনা । মেয়েদের শরীরের যেকোনো ছোট ছোট সমস্যা তাদের সৈনিক হওয়ার পথে বাধা হতে পারে। এরপর মেয়েদের চেস্ট মেপে দেখা হয়। যদি চেস্ট নরমালি ২৮ ইঞ্চি হয়ে থাকে তাহলে এটা ফুলিয়ে 30 ইঞ্চি করে দেখাতে হয় ।

    এরপর মেয়েদের পা খুব ভালোভাবে চেক করা হয়। বিশেষ করে হাঁটু সোজা করে দাঁড়ানোর পর দুই হাটু যদি ক্লোজ হয়ে যায় তাহলে সাধারনত মেয়েদের রিজেক্ট করে দেওয়া হয়ে থাকে । এরপর দেখা হয় মেয়েদের পায়ের পাতা সমান ও পায়ের পাতা মাটির সাথে মিশে যায় কিনা । এরপর মেয়েদের ব্লাড টেস্ট করা হয়। যদি রক্তে কোন সমস্যা থাকে বা শরীরে কোন রোগ থাকে তাহলে তাকে আমিতো নেওয়া হয় না । আর এই টেস্টের মাধ্যমে এটাও জানা যায় যে প্রার্থী কোন মাদক সেবন করে কিনা ।

    এরপরের স্টেপ এ মেয়েদের ইউরিন টেস্ট করা হয়। আর এটা করার কারণ হলো মেয়েদের মূত্রনালীতে কোনো ইনফেকশন আছে কিনা তা জানার জন্য। এরপর মেয়েদের ফুল বডি এক্সরে করা হয়। যদি শরীরের কোনো হাড়ভাঙ্গা থাকে তাহলে সে বাদ পরে যাবে। এরপর আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয় । যেখানে দেখা হয় শরীরের টিস্যু বা অর্গান গুলো ঠিকঠাক আছে কিনা। এরপর মেয়েদের শ্রবণ শক্তি পরীক্ষা করা হয়। মেয়েদের শরীরে কিন্তু কোন ট্যাটু মার্ক থাকা যাবে না ।

    এরপর মেয়েদের নাক পরীক্ষা করে দেখা হয় নাকের সব কিছু ঠিক আছে কিনা এবং নাকে কোন সার্জারি করা আছে কিনা । নাকে সার্জারি করা থাকলে তাকে আর আর্মিতে নেওয়া হয় না। শ্রবণশক্তির সাথে সাথে মেয়েদের দৃষ্টিশক্তিও পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। এর জন্য চোখের সামনে একটি পেন্সিল রেখে চোখের মুভমেন্ট চেক করা হয় আর ২০ ফুট দূরে রাখা সংখ্যাকে সনাক্ত করতে বলা হয়। কেউ যদি চশমা ব্যবহার করে থাকে আর তার চশমার পাওয়ার যদি মাইনাস ২.৫ এর নীচে হয় তাহলেও তাকে আর্মিতে নেওয়া হয় । তবে কেউ কালার ব্লাইন্ড হলে তাকে নেয়া হয় না।

    এরপর জীব্বা হাত হাতের আঙ্গুল সবকিছুই পরীক্ষা করা হয়। এমনকি কারো হাতের তালুর যদি অতিরিক্ত ঘামতে থাকে তাহলেও তাকে অনেক সময় আনফিট বলে গণ্য করা হয়। এরপর দাঁত পরীক্ষা করা হয়। যদি কারো দাঁত ভাঙ্গা বা রিপ্লেস করা থাকে তাহলে সে আনফিট হয়ে যাবে।

    এরপর দেখা হয় কারো হার্নিয়া বা পাইলসের মত কোন রোগ আছে কিনা। এরপর যে স্টেপ গুলি পরীক্ষা করা হয় সেগুলি আরো গুরুত্বপূর্ণ ।দেখা হয় কারো শারীরিক বা মানসিক সমস্যা রয়েছে কিনা । উপরের টেস্টগুলো কিন্তু ছেলে মেয়ে উভয়ের ক্ষেত্রেই করা হয় । মেয়েদের ক্ষেত্রে আরো দেখা হয় 16 বছরের আগে কারো পিরিয়ড হয়েছে কিনা। এছাড়াও দেখা হয় পিরিয়ড সাইকেল ঠিক আছে কিনা। এমনকি মেয়েদের পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে কোন যন্ত্রণা বা ওভার ফ্লো হয় কিনা । এছাড়াও টেস্টে মেয়েদের মূত্রাশয় ও ডিম্বাশয় এর আকার স্বাভাবিক হতে হয়। উপরের সবগুলো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে গেলে এরপর মেয়েদের ভার্জিনিটি টেস্ট করা হয়। এটাও তাদের রুলসের মধ্যে একটি।

    যদি কোন মেয়ে কোন ছেলের সাথে একাধিকবার যৌ-ন সম্পর্কে লিপ্ত হয় । তাহলে সে মেডিকেল টেস্টে ধরা পড়ে যাবে। এবং সাথে সাথে তাকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয় । তবে মেয়েটি যদি এক থেকে দু’বার যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে। তাহলে তার বাদ পড়ার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। একটু সহজ করে বললে বিষয়টি দাঁড়ায় যে সকল মেয়েরা যৌন-আসক্ত সে সকল মেয়েদের সাধারণত আর্মিতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। তবে এখানে মূলত ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় মেয়েরা মেরিড কিনা সেটা জানার জন্য।

    বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে নারীদের নিয়োগ পেতে হলে অবশ্যই তাকে কুমারীত্ব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে ১৯৫০ সাল থেকে মেয়েদের এই ভার্জিনিটি পরীক্ষা করা হয় আর সেটা করা হয় কুখ্যাত two-finger টেস্টের মাধ্যমে। সেখানে কোন মেয়ে ভার্জিন না হলে তাকে সেনাবাহিনীতে নিয়োগ দেওয়া হয় না। ইন্দোনেশিয়ান সেনাবাহিনীতে যত নারী সদস্য আছে। তারা সকলেই এই কুমারীত্ব বা ভার্জিনিটি টেস্ট করেই নিয়োগ পেয়েছেন।

    তবে বাংলাদেশে এই ধরনের কোন পরীক্ষা করা হয় কিনা তা নিয়ে কেউ কখনই অভিযোগ করেনি। ধারণা করা হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সতীত্ব পরীক্ষা করার মত কোন লজ্জাজনক পরীক্ষা মেয়েদেরকে দিতে হয় না।