Category: বিনোদন

বিনোদন

  • স্বামীরটা বিশাল বড় রাতে ১১ বার দেবার পরও আবার চাইতো

    স্বামীরটা বিশাল বড় রাতে ১১ বার দেবার পরও আবার চাইতো

    বিয়ে মানে এক নতুন জীবনে পদার্পণ, দুজনে হাতে হাত রেখে সকল বাধা কাটিতে সারা জীবন একসাথে থাকার প্রস্তুতি, আর ছেড়ে না যাবার অঙ্গিকার। বিয়ে মানে শুধুমাত্র দুটি মনের মিলন নয়, মিলন দুটি পরিবারেরও, একসাথে হাত ধরে জীবনের সিমান্ত পর্যন্ত পৌঁছানর। আর এই বিয়ে সংসার তখনই সুখের হয় যখন দুটি মন ও শরীর মিলে মিশে একাকার হয়ে যায়।

    কিন্তু এইগুলির মিল না হলে সংসারে দেখা যায় অশান্তি। পরকীয়া, মিথ্যাচার, জটিলতা গ্রাস করতে থাকে। তাই আজ জেনে নিন কোন তিন অক্ষর নামের মহিলারা কখনও নিজের স্বামী ও সংসার নিয়ে সুখী হন না।

    S বা ‘স/শ নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা নিষ্ঠাবান হয়ে থাকেন। কিন্তু স্বামীর প্রতি বেশি পরিমান পসিসিভনেস কাজ করায় তা বিপত্তি ডেকে আনে। তবে এরা যত্নশীল হয়ে থাকেন। এদের অতিরিক্ত সন্দেহ সংসারে ঝামেলার সৃষ্টি করে।

    A বা ‘অ/আ নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা ভালোবাসার কাঙ্গাল হয়ে থাকেন। সংসার ঠিকমত চালালেও এই একটা কারণে সংসারের শান্তি বিনষ্ট হয়। তারা নিজের স্বামীতে সন্তস্ট হন না। তাদের ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা প্রবল হওয়ায় স্বামীর কাছে কিছু না পেলে রেগে যান। তারা চান স্বামী যেকোনো কাজ করার পূর্বে স্ত্রীর পরামর্শ নেন এবং জিজ্ঞাসাবাদ করেন, তা না করলে তারা অসন্তস্ট হন। যার ফলে সংসারে অশান্তি নেমে আসে।

    K বা ‘ক নামের মহিলা ঃ- এই নামের মহিলারা দৃঢ় সংবেদনশীল সম্পন্ন মানুষ হয়েথাকেন। নিজের সংসারের দায়িত্ব ভালোভাবেই পালন করে থাকেন এনারা। সাংসারিক সকল সমস্যার এনারা নিজেরাই সব কিছু রক্ষা করেন।

    কিন্তু কিছু কথা গোপন করার কটুতা এনাদের মধ্যে থাকে। তারা চান তাদের স্বামী যেন তাদের কথা মতন চলে। তা না করলে তারা অসন্তুষ্ট হন। ফলে সংসারে নানান রকম কলহ ও অশান্তির সৃষ্টি হয়।

  • ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    ২ বছর স*হ*বাস করার পর জানতে পারলেন প্রেমিক তারই ভাই

    নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

    দু’বছরের সম্পর্ক তরুণ-তরুণীর। ভবিষ্যতে একসঙ্গে থাকার পরিকল্পনাও করে ফেলেছেন তাঁরা। তাই প্রেমিকের পরিবারের সঙ্গে পরিচয়পর্ব সারতে গিয়েছিলেন তরুণী। নৈশভোজের পর পরিবারের ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন তরুণের মা। তখনই মাথায় বাজ পড়ে তরুণীর। প্রেমিকের মা যাঁকে তাঁর সন্তানের পিতা হিসাবে পরিচয় দিচ্ছেন, সে আসলে তরুণীরই পিতা। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য জানতে পেরে চমকে ওঠেন তরুণী। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে সমাজমাধ্যমের শরণাপন্ন হয়েছেন তিনি।

    সম্প্রতি রেডিটে পোস্ট করে তরুণী লেখেন, ‘‘দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর আমি জানতে পারি যে আমার প্রেমিক আসলে আমার সৎভাই।’’ তিনি জানান, প্রেমিকের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন তরুণী। প্রেমিকের মায়ের সঙ্গে ভালই ভাব হয়ে যায় তাঁর। নৈশভোজ সারার পর প্রেমিকের মা তাঁদের একটি পুরনো ফোটো অ্যালবাম নিয়ে বসেন। একটি ছবি দেখিয়ে প্রেমিকার মা জানান যে, তিনিই তরুণের পিতা। ছবিটি দেখে চমকে ওঠেন তরুণী।

    তরুণীর দাবি, ওই ছবিতে যাঁকে দেখানো হয়েছে তিনি আসলে ওই তরুণীর পিতা। অর্থাৎ, তাঁর প্রেমিকই তাঁর সৎভাই। দু’বছর সম্পর্কে থাকার পর এই সত্য উদ্‌ঘাটিত হওয়ার ফলে হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। কী করবেন তা বুঝতে না পেরে নেটব্যবহারকারীদের কাছে পরামর্শ চান তিনি। নেটাগরিকদের একাংশ মন্তব্য করেছেন, ‘‘তুমি তোমার প্রেমিকের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করে দেখতে পারো।’’ আবার কয়েক জন নেটাগরিক বলেছেন, ‘‘তুমি বোলো না কিছু। না হলে সব আরও জটিল হয়ে যাবে।’’

  • টাকার বিনিময়ে বিক্রি হচ্ছে বউ, কেনা যাচ্ছে পছন্দমত!

    টাকার বিনিময়ে বিক্রি হচ্ছে বউ, কেনা যাচ্ছে পছন্দমত!

    বুলগেরিয়ার স্তার জাগোরা অঞ্চলে এক ব্যতিক্রমী প্রথা হিসেবে আক্ষরিক অর্থেই একটি ‘বউ বাজার’ বসে। সেখানে কালাইদঝি সম্প্রদায়ের দরিদ্র পরিবারগুলো তাদের কুমারী মেয়েদের অর্থের বিনিময়ে পাত্রের পরিবারের কাছে বিক্রি করে।

    এই প্রাচীন প্রথাটি বুলগেরিয়ায় বহু যুগ ধরে চলে আসছে এবং স্থানীয়ভাবে এর সরকারি অনুমোদনও রয়েছে। এই বাজারে, পাত্রের পরিবারের সদস্যরা মেয়েদের মধ্যে থেকে তাদের পছন্দমতো পাত্রী নির্বাচন করেন এবং এরপর মেয়েটির পরিবারের সঙ্গে দর কষাকষি করে একটি মূল্য স্থির করা হয়। যখন মেয়েটির পরিবার সেই মূল্যে সন্তুষ্ট হয়, তখন ছেলেটির পরিবার সেই মূল্য পরিশোধ করে মেয়েটিকে কিনে নেয় এবং পুত্রবধূ হিসেবে বাড়িতে নিয়ে গিয়ে তাকে স্ত্রীর মর্যাদা দেয়। এই প্রথাটি মূলত সেইসব গরিব পরিবারের জন্য স্থাপিত, যারা আর্থিক কারণে মেয়ের বিয়ে দিতে পারে না। তবে এই বাজারে শুধুমাত্র দরিদ্র কালাইদঝি সম্প্রদায়ের কুমারী মেয়েদেরই বিক্রির অনুমতি রয়েছে। আমাদের কলকাতার সোনার গয়নার বিখ্যাত বউ বাজারের বিপরীতে, এটি সত্যিই ‘বউ কেনা-বেচার’ এক অদ্ভুত বাজার।

  • মেয়েদের বী*র্যপাত হয় কিনা জানালেন শ্রীলেখা

    মেয়েদের বী*র্যপাত হয় কিনা জানালেন শ্রীলেখা

    মেয়েদের বী*র্যপাত হয় কিনা জানালেন শ্রীলেখা
    অধিকাংশ পর্নোভিডিওতে দেখা যায় মেয়েদের কোনো সিমেন আউট হয় না_ অনেকে এ ব্যাপারে প্রশ্নবিদ্ধ হয়। মেয়েদের সিমেন দেখার জন্য অনেকে একের পর এক সেক্স ভিডিও দেখতে থাকে কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা হতাশ হয়। এখানে সমস্যাটি কী? এজন্য আপনাকে অর্গ্যাজম ও ইজ্যাকুলেশন বা বীর্যপাতের তারতম্য বুঝতে হবে। নারীদের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় অর্গ্যাজম হয়। অর্গ্যাজম তার মস্তিষ্কের একটি নিউরোকেমিক্যাল পরিস্থিতি, যৌন উত্তেজনা যখন চরম শিখরে পৌঁছে, তখন নারীর শরীর ও ভ্যাজাইনায় একপ্রকার প্রেসার সৃষ্টি হয়, চূড়ান্তে যখন এই প্রেসার রিলিজ হয়, তখন তারা যৌনসুখ লাভ করে। এ সময় তার যোনি থেকে পুরুষের মতো কোনো তরল পদার্থ নিঃসৃত হবে এমন কোনো কথা নেই। এটি হতেও পারে আবার নাও হতে পারে!

    সাধারণত, এটা মনে করা হয় যে, পুরুষের ইজ্যাকুলেশন হলো যৌন জাগরণ এবং অর্গ্যাজমের সময় সিমেন রিলিজ হওয়া। এ সময় তার শ্রোণিচক্রের পেশি সংকুচিত হয় এবং মূত্রনালী দিয়ে স্প্যার্ম বের হয়। ইজ্যাকুলেশন হওয়ার পর একজন পুরুষের মধ্যে সেনসেশন এবং সেন্স অব রিলিজ তৈরি হয়ে থাকে। অন্যদিকে অর্গ্যাজম হলো, সুতীব্র শারীরীক ও মানসিক ক্লাইমেক্স। এ সময় শ্রোণিচক্র ও যৌনাঙ্গের চারপাশে ছন্দোবদ্ধভাবে পেশি সংকুচিত হয়। “আমরা অর্গ্যাজমকে ডিফাইন করি প্লেজার, হৃদস্পন্দের মাত্রা ও সেক্সচুয়াল টেনশন রিলিফের ওপর”। অতএব দেখা যাচ্ছে, নারী ও পুরুষ দুজনের ক্ষেত্রেই অর্গ্যাজম একই ব্যাপার। “একজন পুরুষের বীর্যপাত হওয়ার পূর্বেও তার এক বা একাধিকবার অর্গ্যাজম হতে পারে। “অর্গ্যাজম হওয়ার জন্য যে সিমেন অথবা ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ হতে হবে, এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই”। কোনো কোনো সময় অর্গ্যাজম ও ইজ্যাকুলেশন একসাথেও হতে পারে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা সময়েও ঘটতে পারে।নারীর ক্ষেত্রে এ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ভিন্ন। একজন পুরুষ যদিও ইজ্যাকুলেশনের সময় স্প্যার্ম রিলিজ করে। একজন নারী অর্গ্যাজম অথবা সেক্সচুয়াল অ্যাকটিভিটির সময় কোনো ডিম নিঃস্বরণ করে না। নারীর ডিম তার গর্ভাশয়ে জমা থাকে, এটি চক্রাকারে প্রতি মাসিকে একটি করে নিঃস্বরণ হয়। একজন নারী সেক্স করলেও তার ডিম নিঃস্বরণ হয়, সেক্স না করলেও তার ডিম নিঃস্বরণ হয়। এ প্রক্রিয়াকে বলে অভিউলেশন বা ডিম্বোস্ফোটন। পুরুষের শুক্রাণু নারীর ডিম্বাশয়ে প্রবেশ করে, এজন্য পুরুষের ইজ্যাকুলেশন প্রয়োজন। কিন্তু পুরুষের তো কোনো ডিম্বাশয় নেই, যে নারী ইজ্যাকুলেশনের মাধ্যমে পুরুষকে প্র্যাগনেন্ট করবে!