Category: বিনোদন

বিনোদন

  • আবারও দাদু হলেন অমিতাভ বচ্চন, বাড়িতে এলো নতুন সদস্য

    আবারও দাদু হলেন অমিতাভ বচ্চন, বাড়িতে এলো নতুন সদস্য

    এই মুহূর্তে বলিউডের একজন অন্যতম অভিনেতা করেন অমিতাভ বচ্চন। সবথেকে ভালো বলিউড অভিনেত্রীদের তালিকায় তার নাম অবশ্যই একবার না একবার উঠবেই। অমিতাভ বচ্চন এই মুহূর্তে বলিউডের সবথেকে বড় অভিনেতাদের মধ্যে একজন।

    বলিউড একাধিক ভালো ভালো হিট ছবি উপহার দিয়েছেন তিনি। তার পাশাপাশি তার ছেলে তার স্ত্রী এবং তার পুত্রবধু সবাই সিনে দুনিয়ায় অত্যন্ত জনপ্রিয় তারকা। তবে, আপনাদের জানিয়ে রাখি এই মুহূর্তে তার বাড়িতে আরো একজনের আগমন ঘটেছে। এই আর্টিকেলে আপনাকে অমিতাভ বচ্চনের বাড়ি সেই খুদে মেম্বারের ব্যাপারেই জানাবো।

    অমিতাভ বচ্চন বলিউডের দুনিয়ায় বিগবি নামে পরিচিত এবং এই মুহূর্তে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছেন তার বিভিন্ন ছবি এবং তার জীবনের বিভিন্ন আপডেটের জন্য। তবে এই মুহুর্তে তার বাড়ি থেকে অত্যন্ত বড় একটি খবর সামনে এসেছে যেখানে আমরা জানতে পারছি, অমিতাভ বচ্চনের বাড়িতে একজন নতুন সদস্যের আগমন করেছে এবং সে অমিতাভ বচ্চনের নাতনি আরাধ্যা বচ্চন এর ভাই। তাকে নিয়ে পুরো বচ্চন পরিবার অত্যন্ত খুশি এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে তাকে নিয়ে একাধিক পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে।

    তবে আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই সন্তানের মা কিন্তু কোনোভাবেই ঐশ্বর্য রাই নন। বলতে গেলে এই সন্তানের মা এই মুহূর্তে বচ্চন পরিবারের সদস্য নন। আসলে অমিতাভের ভাই অজিতভের কন্যা নয়নার কোল আলো করে এসেছে এই সন্তান।

    নয়নাকে অমিতাভ নিজের মেয়ের থেকেও বড় মনে করেন। তাই আবারো দাদু হতে পেরে অমিতাভ বচ্চন অত্যন্ত খুশি। নয়নার এই সন্তানকে নিয়ে তিনি বেশ আপ্লুত এবং এই মুহূর্তে তিনি সারাক্ষণটাই এই ছোট্ট সন্তানের সাথেই কাটাতে চাইছেন।

    যদিও আপনাদের জানিয়ে রাখি, এই প্রথমবার যে ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের প্রেগনেন্সি নিয়ে এরকম একটি খবর ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেরকম কিন্তু নয়। এর আগেও তার এরকম প্রেগন্যান্সির খবর ছড়িয়ে পড়েছিল।

    বচ্চন বাড়ির বৌমা হওয়ার পরে তাকে খুব সিনেমায় দেখা গেলেও তিনি কিন্তু এখনও লাইমলাইটে আছেন। তার সৌন্দর্য্য সকলের মনে একটা আলাদা জায়গা তৈরি করে নিয়েছে। তার এই সৌন্দর্য্য সকলের কাছেই একটা আকর্ষণের বিষয়। প্রসঙ্গত, ঐশ্বর্য রাই বচ্চন ইতিমধ্যেই ‘পন্নিয়ান-সেলভান-১’ সিনেমায় কাজ করছেন। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর এই সিনেমাটি বড়ো পর্দায় মুক্তি পেতে চলেছে।

  • স্বামী তিন বিয়ে করেছেন, তাতেও সামাল দিতে পারতেছিনা

    স্বামী তিন বিয়ে করেছেন, তাতেও সামাল দিতে পারতেছিনা

    যেসব পুরুষের এক স্ত্রী থাকে সাধারণত তারা অন্য কারো সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান বলে মন্তব্য করেছেন পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংবাদ উপস্থাপিকা ফারাহ ইকরার। এ ক্ষেত্রে ওই পুরুষদের স্ত্রীরাও অনুমতি দেন বলে দাবি করেন তিনি।

    ফারাহ ইকরার সম্প্রতি রাবি পীরজাদার পডকাস্টে অংশ নিয়ে তার স্বামী ও পুরুষের একাধিক বিয়ে নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন।

    স্বামীর আরও দুটি বিয়ে তার বিরুদ্ধে গেছে বলে মনে করেন না তিনি। এমন ধারণাকে ভুল ও নেতিবাচক চিন্তা বলে মনে করেন এ সংবাদ উপস্থাপিকা।

    ফারাহ ইকরার জানান, তার স্বামী বর্তমানে দুই স্ত্রী ও ছেলে নিয়ে বিদেশে ভ্রমণ করছেন, এতে তার কোনো সমস্যা নেই।

    ফারাহ ইকরার বলেন, টিভি উপস্থাপক ইকরার-উল-হাসানকে যখন তিনি দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন, তখন তার স্বামীর প্রথম স্ত্রীর হয়তো খারাপ লেগেছিল।তবে স্বামীর তৃতীয় বিয়ে নিয়ে তার কোনো মাথাব্যথা নেই।

    তিনি জানান, এর আগেও তিনি বলেছিলেন, স্বামীর একাধিক বিয়েতে তার কোনো সমস্যা নেই।আল্লাহ যখন একজন মানুষকে একাধিক বিয়ে করার অনুমতি দিয়েছেন, তখন কে এটিকে বাধা দিতে পারে?

    তিনি এই ধারণা প্রত্যাখ্যান করেন যে তার স্বামীর অন্য দুই স্ত্রী তার বিরুদ্ধে।

    ফারাহ ইকরার আরও বলেন, তার স্বামী যদি চতুর্থ বিয়ে করতে চান, তাহলে তার কোনো সমস্যা হবে না।

    এ বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, এমন ধারণা ভুল যে যার টাকা আছে, সে পুরুষই একাধিক বিয়ে করে।একাধিক বিয়ের সঙ্গে অর্থের কোনো সম্পর্ক নেই।

    উপস্থাপিকার মতে, একজন পুরুষ একাধিক বিয়ে করতে চায় এবং সে চায় নারীরা তার আশেপাশে থাকুক।

    ফারাহ ইকরার বলেন, যেসব পুরুষের কেবল একজন স্ত্রী থাকে তাদের বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক থাকে। এবং তাদের স্ত্রীরাই এ সম্পর্ক রাখার অনুমতি দেন।

    তিনি বলেন, এটা বাস্তব যে অনেকের কাছেই তার এসব কথা খারাপ লাগতে পারে, কিন্তু সত্য হলো যাদের এক স্ত্রী রয়েছে, তাদের অধিকাংশই সম্পর্কে জড়িয়ে যায়।

    ফারাহ ইকরারের মতে, স্ত্রীরা তাদের স্বামীকে বলে গার্লফ্রেন্ড রাখতে, পরকীয়া করতে কিন্তু ঘরে অন্য স্ত্রী আনতে নিষেধ করে।

    উল্লেখ্য,ফারাহ ইকরারের স্বামী, টিভি উপস্থাপক ইকরার-উল-হাসান তিনটি বিয়ে করেছেন। তার এসব বিয়ে প্রায়ই খবরের শিরোনাম হয়।

    ডন উর্দু থেকে অনুবাদ

  • আরও অজানা তথ্য সামনে এলো সেই নীল তারকা যুগলকে নিয়ে

    আরও অজানা তথ্য সামনে এলো সেই নীল তারকা যুগলকে নিয়ে

    আলোচিত সেই বাংলাদেশি পর্ন তারকা যুগলকে অবশেষে বান্দরবান থেকে গ্রেপ্তার করেছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। বাংলাদেশ থেকে পরিচালিত একটি আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত থেকে অশ্লীল কনটেন্ট তৈরি ও প্রচারের অভিযোগে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

    সিআইডি বলছে, ওই পর্ন-তারকা যুগল বাংলাদেশে বসেই ভিডিও ধারণ, সম্পাদনা ও আপলোড করতেন এবং এর মাধ্যমে বিপুল অর্থ উপার্জন করছিলেন।

    জানা গেছে, ওই যুবকের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া সেই নারী তার তৃতীয় স্ত্রী। প্রথম স্ত্রীকে তালাক হওয়ার পর এ তরুণীকে বিয়ে করে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় যুবক।

    গত ২৩ আগস্ট সিএনজি অটোরিকশা চুরির অভিযোগে অভিযুক্ত যুবক ও তার একভাইকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এছাড়া মাদক মামলায়ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি সেই যুবক।

    সোমবার (২০ অক্টোবর) বান্দরবান থেকে এ দম্পতিকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) গ্রেপ্তার করার পর এসব তথ্য বেরিয়ে আসে।

    পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত ২০২৪ সালের মে মাসে আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে তাদের প্রথম ভিডিও প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে এক বছরে তাদের প্রকাশিত মোট ১১২টি ভিডিও ২ কোটি ৬৭ লাখেরও বেশিবার দেখা হয়েছে বলে পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে উঠে আসে। এতে করে দুই দিন ধরে সারা দেশে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় ওঠে।

    প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গ্রেপ্তার যুবকের বাবা পেশায় অটোরিকশাচালক। তবে তাদের পরিবারের সাথে দীর্ঘদিন ধরে আশপাশের কারও সম্পর্ক নেই। চার বছর আগে সে বাড়ি থেকে বের হলে আর ফেরেনি। তবে মাঝে মধ্যে বাড়িতে আসে বলে প্রতিবেশীরা জানান। দুই বছর আগে গ্রেপ্তার হওয়া নারীকে নিয়ে বাড়ি আসে এবং তাকে বিয়ে করেছে বলে দাবি করে। তবে সে তার তৃতীয় স্ত্রী। অসামজিক কার্যকলাপে জড়িত থাকার কারণে স্থানীয়রা তাদের এড়িয়ে চলত বলেও জানায়।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক (৫০) গ্রেপ্তার যুবকের প্রতিবেশী জানান, পরিবারটি চুরি ও মাদকের সঙ্গে জড়িত থাকায় তাদের সঙ্গে সমাজের কারও সম্পর্ক নেই। সোমবার ফেসবুকে দেখলাম সে তার স্ত্রীকে নিয়ে খারাপ ভিডিও করে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ায় গ্রেপ্তার হয়েছে। তবে তার বাড়িতে কেউ আসে না, মাঝেমধ্যে এলেও কারও সঙ্গে কথা বলে না।

    স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ ইউসুফ বলেন, এই পরিবারটি বিভিন্ন অসামাজিক কাজে জড়িত থাকায় তাদের সঙ্গে কারও সম্পর্ক নেই। তারা আগে থেকেই এসব কাজে জড়িত। কয়েক দিন আগে একটি সিএনজি অটোরিকশা চুরির অভিযোগে তাদের সঙ্গে সালিশি বৈঠকও হয়েছে। আমরা তাদের বিচার দাবি করছি।

    আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মনির হোসেন বলেন, আলোচিত পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত যুবক মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। তার বিরুদ্ধে সিএনজি অটোরিকশা চুরির অভিযোগও রয়েছে। সিএনজি চুরির ঘটনায় গত ২৩ আগস্ট তাদের বাড়ি তদন্তে গেলে মাদকের ওয়ারেন্টভুক্ত আসামির অভিযোগে ওই যুবক ও তার এক ভাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

    এর আগে, তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বসেই আন্তর্জাতিক প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় থাকার অভিযোগ ওঠে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ‘মডেল’ বলে পরিচয় দিতেন। তারা বিশ্বের অন্যতম বড় ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিডিও প্রকাশ করে আলোচনায় আসেন।

    গবেষণামূলক অনুসন্ধানভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম দ্য ডিসেন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাস থেকে অনলাইনে সক্রিয় হন। এক বছরের মধ্যে তারা শতাধিক ভিডিও প্রকাশ করে বিপুল দর্শক ও অনুসারী অর্জন করেন।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, যুগলটি শুধু একটি ওয়েবসাইটেই নয়, কয়েকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও কনটেন্ট প্রকাশ করছেন। সেসঙ্গে টেলিগ্রাম, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামেও নিজেদের কার্যক্রম প্রচার করছেন। ২০২৪ সালের মে মাসে তাদের নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলা হয়, যেখানে কয়েক হাজার সদস্য রয়েছেন। সেখানে নতুন ভিডিওর লিংক ও তাদের আয়ের স্ক্রিনশট শেয়ার করা হয়।

    অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, তরুণদের এই ইন্ডাস্ট্রিতে যুক্ত হওয়ার প্রলোভন দেখানো হতো। কিছু অনলাইন পোস্টে দেখা গেছে, ‘নতুন ক্রিয়েটর যুক্ত করুন, অর্থ উপার্জনের সুযোগ পান’— এমন বার্তা দেওয়া হচ্ছে।

  • মেয়েরা এখানে আসলেই কেন সব খুলে ফেলে

    মেয়েরা এখানে আসলেই কেন সব খুলে ফেলে

    এমন কাণ্ডই কিন্তু ঘটে চলেছে এই পৃথিবীর এক প্রান্তে যা দেখে আপনি আমি তাজ্জব হলেও সেখানকার মানুষ তেমন অবাক হন না। পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে মানুষ প্রার্থনা করতে যায়। কোনও মনোবাসনা পূরণ করতে কিছু চিরাচরিত রীতিনীতি পালন করেন অনেকেই।

    কেউ হাতে সুতো বাঁধে। কোথাও আবার গাছে ঢিল। কিন্তু গাছে অন্তর্বাস ঝুলিয়ে মানত করার কথা কখনও শুনেছেন? এমন কাণ্ডই কিন্তু ঘটে চলেছে এই পৃথিবীর এক প্রান্তে যা দেখে আপনি আমি তাজ্জব হলেও সেখানকার মানুষ তেমন অবাক হন না।

    প্রতিটি স্থানের প্রার্থনার নিজস্ব পদ্ধতি রয়েছে। রয়েছে নানা অজানা রীতি রেওয়াজ। আজ এখানে আমরা আপনাকে এমন একটি জায়গা সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি যেখানে মেয়েরা তাদের ব্রা খুলে ফেলে আর মানত করার জন্য তা ঝুলিয়ে রাখে দড়িতে।

    পৃথিবীতে একাধিক সুন্দর ও অদ্ভুত জায়গা রয়েছে। কিছু অদ্ভুত জায়গা প্রকৃতি তৈরি করেছে আবার কিছু জায়গা মানুষ করেছে অনন্য। মানুষের তৈরি এই স্থানগুলির সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু বিশ্বাস রয়েছে, যা শুনলে আপনিও অবাক হবেন।

    আজ আমরা আপনাকে এমনই একটি জায়গার কথা বলতে যাচ্ছি। আমাদের অধিকাংশই নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে পরিচিত হয়তো। প্রাকৃতিক বৈশিষ্টে খুবই সুন্দর এই দেশ। কিন্তু এই সুন্দর দেশে এমন একটা জায়গা আছে, যেটা জানলে আপনিও মুগ্ধ হয়ে যাবেন।

    নিউজিল্যান্ডে, সেন্ট্রাল ওটাগোতে কার্ডোনা নামে একটি জায়গা আছে যেখানে মেয়েরা ব্রত করার সময় তাদের ব্রা খুলে ঝুলিয়ে রাখেন দড়িতে। এই জায়গাটি নিউজিল্যান্ডের একটি পর্যটন স্থান হিসেবে পরিচিত।

    অদ্ভুত এই জায়গায় আপনি দেখতে পাবেন হাজার হাজার অন্তর্বাস দড়ির সাহায্যে খোলা জায়গায় ঝুলছে। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ আসেন এই স্থানটি দেখতে। এই জায়গার সঙ্গে যুক্ত একটি বিশ্বাস আছে যে, যে কোনও নারী এখানে তাঁর ব্রা খুলে ঝুলিয়ে রাখলে তার কাঙ্খিত জীবনসঙ্গী পাওয়া যায়।

    কারা এখানে প্রথম ব্রা ঝুলিয়েছিল সে সম্পর্কে স্পষ্ট তথ্য নেই, তবে বলা হয় যে ১৯৯৯ সালে এখানে ৪টি ব্রা ঝুলানো হয়েছিল। প্রায়শই মহিলারা এখানে এসে এটি করতে শুরু করেন এরপরে এবং শীঘ্রই এই স্থানটি গোটা বিশ্বে বিখ্যাত হয়ে ওঠে। আজও বহু মানুষ এখানে প্রার্থনা করতে আসেন। মনোবাঞ্ছা পূরণ করতে অন্তর্বাস টাঙিয়ে দেন দড়িতে।

    এখানে মান্নত চাওয়ার ধরনটি বেশ আশ্চর্যজনক। কিন্তু তার পরে এমন কিছু ঘটে যা আরও অবাক করে দেয়। চোরেরা সম্প্রতি এখানে ঝুলিয়ে রাখা ব্রা চুরি করতে শুরু করে। অনেকবার রাতের অন্ধকারে এখান থেকে ব্রা চুরিও হয়েছে