Category: বিনোদন

বিনোদন

  • মাথা নিচে পা উপরে দিয়ে নতুন স্টাইলে করলেন শ্রাবন্তী, ভিডিওর লিংকসহ

    মাথা নিচে পা উপরে দিয়ে নতুন স্টাইলে করলেন শ্রাবন্তী, ভিডিওর লিংকসহ

    টলিপাড়ার অভিনেত্রীদের নিয়ে কম চর্চা হয়না, সবসময়েই তাঁরা চর্চার তুঙ্গে থাকেন। তবে দর্শকদের সবসময়ই অভিনেত্রীদের ব্যক্তিগত জীবনের সম্বন্ধে নানারকম খবর জানার কৌতুহল থাকে। টলিউডের সবচেয়ে চর্চিত অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি।তাঁকে নিয়ে প্রায় প্রতিনিয়ত চর্চা চলতে থাকে।

    তাঁর ব্যক্তিগত জীবন থেকে পেশাগত জীবন সবটাই মানুষের চর্চার মূল বিষয়। বিশেষ করে শ্রাবন্তীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েই মাথাব্যাথা সকল দর্শকদের, কারণ তাঁর ব্যক্তিগত জীবন এখন সমাজের অধীনে। প্রেম, বিয়ে সবটাই সোশ্যাল মিডিয়ার সামনে তুলে ধরেন তিনি। পর পর তিন তিনটি বিয়ে করেছেন তিনি, কিন্তু কোনওটাই টেকেনি।

    রাজীব, কৃষ্ণ ভরদ্বাজ, রোশন তাঁর তিন প্রাক্তন স্বামী নাম। শুধু রাজীব ছাড়া কারুর সঙ্গেই তাঁর সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। যদিও রোশনের সঙ্গে তাঁর এখনও ডিভোর্স মামলা চলছে। শ্রাবন্তী প্রায় প্রতি মাসে প্রায় ৭ লাখ টাকা করে অ্যালুমিনি চেয়েছেন রোশনের থেকে। উল্টে রোশনও শ্রাবন্তীর বিরুদ্ধে মিথ্যে নথি দায়ের করার অভিযোগ এনেছেন।

    অন্যদিকে শোনা যাচ্ছিল, নায়িকার জীবনে চতুর্থ প্রেম ডানা মেলেছে। তবে সেটিও চুকে গিয়েছে। কোনও কিছুতেই নায়িকাকে কেউ দমিয়ে রাখতে পারেনি। এদিকে অত্যধিক স্ট্রেসের কারণে দিনে দিনে শারীরিক ওজনও বৃদ্ধি পাচ্ছে, যার ফলে তিনি মাঝে মধ্যেই ছোট্ট ছোট্ট পোশাকে ধরা দিয়ে অশ্লীল কটাক্ষের শিকার হন। তবে তিনি এখন শুরু করেছেন ওয়ার্কআউট।

    প্রায়ই বিভিন্ন ধরনের যোগার পাশাপাশি কার্ডিও করেন তিনি। কিন্তু শ্রাবন্তী এবার যা করলেন তা দেখে একেবারে চোখ কপালে উঠল সবার। সম্প্রতি শ্রাবন্তী তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি শেয়ার করেছেন, যাতে দেখা গিয়েছে, তিনি ক্যালিসথেনিক প্র্যাকটিস করছেন। এটি একটি বিশেষ ধরনের ওয়ার্কআউট। যার ফলে শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান সম্ভব হয়। তবে এই ওয়ার্কআউটটি তিনি ট্রেনারের তত্ত্বাবধানে করেছেনশ্রাবন্ত। ছবিতে শ্রাবন্তীকে দেখা গিয়েছে, মাটি থেকে সামান্য উপরে মাথা নিচে ও পা উপরে করে দড়িতে ঝুলছেন অভিনেত্রী।

    তাঁর পরনে কালো রঙের টি-শার্ট ও কালো-গোলাপি জেগিংস ছিল। ছবির ক্যাপশনে শ্রাবন্তীর ট্রেনার অরিজিৎ লিখেছেন, কখনও হার মানা উচিত নয়। শ্রাবন্তীর ছবির কমেন্ট বক্সে অনেকেই এই ওয়ার্কআউটটি করার উপায় জানতে চেয়েছেন। নেটিজেনদের পছন্দ হয়েছে শ্রাবন্তীর অধ্যবসায়। তবে বহুদিন পর নায়িকার ছবিতে কোনও নেতিবাচক কমেন্ট চোখে পড়েনি।

  • ‎আলোচিত সেই পর্ন তারকাকে নিয়ে যা বললেন এলাকাবাসী

    ‎আলোচিত সেই পর্ন তারকাকে নিয়ে যা বললেন এলাকাবাসী

    বান্দরবান থেকে আন্তর্জাতিক পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের সঙ্গে যুক্ত থেকে অশ্লীল কনটেন্ট তৈরি ও প্রচারের অভিযোগে এক দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

    সিআইডি সূত্রে ওই নারীর জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে পাওয়া যায় আলোচিত ওই নারী মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার বাসিন্দা।

    ‎এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে হরিরামপুরের বিভিন্ন স্থান ঘুরে একাধিক সূত্রে জানা যায়, প্রায় ১০ বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয় হরিরামপুর উপজেলার বয়রা ইউনিয়নের জনৈক এক ব্যক্তির সঙ্গে। ওই ‎স্বামী মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

    বিয়ের প্রায় দুই বছর পরে প্রথম স্বামীকে ডিভোর্স দেয়। পরে ১ লাখ টাকা নিয়ে অন্য আরেকটি ছেলের সঙ্গে চট্টগ্রাম চলে যায়। তারপর ওই নারী ফরিদপুরে নানির কাছে আসেন। সেখানে কিছুদিন থাকার পরেই সে আবার লাপাত্তা হয়ে যায়। আর কোনো দিন এ অঞ্চলে তাকে দেখতে পায়নি এলাকাবাসী।

    ‎উপজেলার বয়ড়া ইউনিয়নের ট্রলার চালক হাশেম মাঝি জানান, আজ থেকে আট বছর আগে এ নারীর ডির্ভোস হয়। ওই সময় কাবিনের বাবদ ১ লাখ টাকা নিয়ে গেলেও তার স্বামীর প্রায় ৫ লাখ টাকা নষ্ট করে। ওই নারীর কারণে প্রথম স্বামী নিঃস্ব হয়ে যায়। তারপর থেকে আমরা আর ওই মেয়ে এলাকায় দেখিনি। সোমবার সংবাদ প্রকাশের পর তাকে চিনতে পারি।

    ‎তবে স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়, ওই নারীর বাবা এখনো দুর্গম চরাঞ্চল লেছড়াগঞ্জে বসবাস করেন। তিনি পেশায় একজন জেলে।

    দুর্গম এলাকায় বসবাস করায় ওই নারীর বাবার সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব হয়নি।

    এর আগে তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বসেই আন্তর্জাতিক প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় থাকার অভিযোগ ওঠে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের ‘মডেল’ বলে পরিচয় দিতেন। তারা বিশ্বের অন্যতম বড় ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিডিও প্রকাশ করে আলোচনায় আসেন।

    গবেষণামূলক অনুসন্ধানভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম দ্য ডিসেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, এই যুগল ২০২৪ সালের মে মাস থেকে অনলাইনে সক্রিয় হন। এক বছরের মধ্যে তারা শতাধিক ভিডিও প্রকাশ করে বিপুল দর্শক ও অনুসারী অর্জন করেন।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, যুগলটি শুধু একটি ওয়েবসাইটেই নয়, কয়েকটি অনলাইন প্ল্যাটফর্মেও কনটেন্ট প্রকাশ করছেন। সেসঙ্গে টেলিগ্রাম, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামেও নিজেদের কার্যক্রম প্রচার করছেন। ২০২৪ সালের মে মাসে তাদের নামে একটি টেলিগ্রাম চ্যানেল খোলা হয়, যেখানে কয়েক হাজার সদস্য রয়েছেন। সেখানে নতুন ভিডিওর লিংক ও তাদের আয়ের স্ক্রিনশট শেয়ার করা হয়।

    অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, তরুণদের এই ইন্ডাস্ট্রিতে যুক্ত হওয়ার প্রলোভন দেখানো হতো। কিছু অনলাইন পোস্টে দেখা গেছে, ‘নতুন ক্রিয়েটর যুক্ত করুন, অর্থ উপার্জনের সুযোগ পান’— এমন বার্তা দেওয়া হচ্ছে।

  • ভাড়ায় পাওয়া যায় সুন্দরী প্রেমিকা, রাতে ২ বারের বেশি দেয় না

    ভাড়ায় পাওয়া যায় সুন্দরী প্রেমিকা, রাতে ২ বারের বেশি দেয় না

    অনেকে অবসর সময়ে পার্কে ঘুরতে যায়। তবে এখনকার সময়ে পার্কে ঘুরতে যাওয়াদের অনেকে সঙ্গি নিয়ে বের হন। এক্ষেত্রে বিপাকে পড়েন ব্যাচেলররা। তখন মনে হয় ইস, যদি একটা ‘গার্ল ফ্রেন্ড’ থাকত।

    তবে এ সমস্যার সমাধান নিয়ে এলো চীন। ইচ্ছা করলেই এক দিনের জন্য প্রেমিকা ভাড়া করা যাবে। চীনের একটি অনলাইন পোর্টালে গেলেই এমন সুযোগ পাবেন তরুণরা।

    অনলাইন পোর্টালে গিয়ে তরুণদের নিজেরদের সম্পর্কে সব তথ্য জানাতে হবে। তার পরেই তরুণের কাছে ফোন আসবে এক মহিলার। তাকে জানানো হবে ১০০০ ইউয়ান (যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫ হাজার টাকা) দিলেই এক দিনের জন্য তারা প্রেমিকা ভাড়া করতে পারবেন। শুধু তা-ই নয়, সেই প্রেমিকার সঙ্গে ঘুরতে যেতে চাইলে দিতে হবে বাড়তি ৩৫০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার টাকা)। যদি ছবি দেখে বাছাই করে প্রেমিকা ভাড়া করতে চান কেউ, তার জন্য দিতে হবে বাড়তি টাকা।

    সাউথ চায়না মোর্নিং পোস্টের খবর অনুযায়ী, তরুণীরা অতিরিক্ত উপার্জনের আসায় এ ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। এক চিনা সাংবাদিক একটি ওয়েবসাইটে নিজের পরিচয় গোপন রেখে অ্যাকাউন্ট খোলেন। মাম্মু নামে এক তরুণীকে পাঠানো হয় সংস্থার তরফ থেকে সাংবাদিকের এক দিনের প্রেমিকা হওয়ার জন্য।

    মাম্মু তাকে বলেন, ‘‘আমি ভাল চাকরি করি। ৫০০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭৬ হাজার টাকা) আয়ও করি। আমার প্রেমিক নেই। ছুটির দিনে নতুন লোকেদের সঙ্গে পরিচয় করতে বেশ ভালই লাগে। ঘুরতে যেতে পারি, অতিরিক্ত উপার্জনও হয়ে যায়। নতুন বছরের শুরুতে আমি প্রায় ৪০,০০০ ইউয়ান বা ৬ লাখ ১২ হাজার হাজার টাকা আয় করেছি।’’

    প্রেমিকা হয়ে তাকে ঠিক কী কী করতে হয়? উত্তরে মাম্মু বলেন, কেউ নিজের বাবা-মায়ের সঙ্গে হবু বৌ হিসাবে আলাপ করান, কেউ আবার বন্ধুবান্ধবের সামনে আসল প্রেমিকা হিসাবে পরিচয় দেন। একবার একজন মিথ্যে বিয়েও করেছিলেন আমার সঙ্গে। বিয়ের পোশাকে ছবিও তুলতে হয়েছিল। অতিরিক্ত টাকা দিলে আমি অন্য কাজও করতে পারি।’’

  • সমুদ্রে মাছ শিকারে গিয়ে পেলেন ৩০ কেজি স্বর্ণ, কোটিপতি হলেন জেলে

    সমুদ্রে মাছ শিকারে গিয়ে পেলেন ৩০ কেজি স্বর্ণ, কোটিপতি হলেন জেলে

    সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে কোটিপতি হলেন থাইল্যান্ডের এক জেলে। জেলে নারং ফেটচারাজ মাছ ধরতে গিয়ে পেয়েছেন ১১ কোটি মূল্যের ‘সামুদ্রিক স্বর্ণ’।

    ইন্ডিয়া টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সব সময়ের মতই সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন নারং। সমুদ্র থেকে ফেরার সময় সুরাট থানি প্রভিন্সের নিয়োম সৈকতে একটি পাথরের মতো বস্তু পান তিনি। পাথর সদৃশ ওই বস্তু সম্পর্কে কোনো ধারণা না থাকলেও সন্দেহ হয় তার। কাছে গিয়ে তিনি ওই বস্তুতে মোমের মতো উপাদান দেখতে পান। তিনি বুঝতে পারেন ওটা তিমির বমি হতে পারে।

    এরপর আর কোনো চিন্তা না করে ওই বস্তুটি প্রিন্স অফ সোংক্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের কাছে নিয়ে যান নারং। তার আশা ছিল, যদি কিছু টাকা-পয়সা পাওয়া যায়। তবে বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষার পর জানা যায়, নারংয়ের খুঁজে পাওয়া পাথরের দাম ১১ কোটি টাকা। নারং মূলত খুঁজে পেয়েছেন তিমির বমি। এই বস্তুটির মূল্য প্রায় এক মিলিয়ন পাউন্ড।

    বিশেষজ্ঞরা বলেন, ওই বস্তুর নাম অ্যামবারগ্রিস। এটি মূলত স্পার্ম জাতীয় তিমির বমি যা জমে শক্ত হয়ে যায় এবং সমুদ্রে ভেসে বেড়ায়। নারংয়ের পাওয়া অ্যামবারগ্রিসের ওজন ৩০ কেজি। সর্বশেষ যে অ্যামবারগ্রিস পাওয়া গিয়েছিল তার দর অনুযায়ী নারংয়ের অ্যামবারগ্রিসের মূল্য ১১ কোটি টাকা।

    উল্লেখ্য, তিমির বমির শক্ত হয়ে যাওয়া এই রূপকে বলা হয় ‘ সামুদ্রিক স্বর্ণ’। প্রকৃত স্বর্ণের থেকে সামুদ্রিক এই স্বর্ণের দাম অনেক বেশি।