Category: বিনোদন

বিনোদন

  • ঘন্টা চুক্তিতে যা করেন কলেজের ছাত্রীরা

    ঘন্টা চুক্তিতে যা করেন কলেজের ছাত্রীরা

    ডিজিটাল বাংলাদেশে স’বকিছুই যেন ডি’জিটালের হাওয়া। ডিজিটাল হওয়ায় ভা’লোর পাশাপাশি আ’ছে খা’রাপ। এরই অংশ হিসাবে বর্তমা’নে রা’জধানীতে অবাধে চলছে ফোনে অশ্লি’লতা। আর ঢাকার তরুণীরা এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টার চুক্তিতে এই ফোন ক’রতে বি’জ্ঞাপনের জ’ন্য ব্যবহার করছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, পাশাপাশি আ’ছে ফেস’বুকেরও ব্যবহার।ফলশ্রুতিতে এ বাণিজ্য মহা’নগরীতে এখন জমজমাট ব্য’বসা। তবে ফোনে গো’পন কাজ করার জ’ন্য আ’পনাকে ঘন্টা প্র’তি গু’নতে হবে টাকা।

    আর এই জ’ন্য আ’পনাকে অগ্রিম বিকাশ বা ফেলিক্সিলোড ক’রতে হবে নির্ধা’রিতফোন নম্বরে। নচেৎ সাড়া দেয়া হয় না। এ সং’ক্রা’’ন্ত অনেক ওয়েব সাইটে বি’জ্ঞাপনও প্র’চার করা হচ্ছে।ওই স’ব বি’জ্ঞাপনে ব’লে দেয়া হচ্ছে, বিকাশ বা ফেক্সিলোড মাধ্যম ছাড়া টাকা না পাঠিয়ে দয়া করে কেউ বি’র’ক্ত করবেন না। মিস ক’ল দেবেন না।

    আরও পড়ুন : হাতের নখের মধ্যে- হস্ত্ররেখা বিজ্ঞান আর জ্যোতিষ শাস্ত্রে এমন কিছু কথা বলা হয়েছে, যেগুলি সব কিছু জানার পর আপনি আপনার ভবিষ্যৎ খুব সহজেই জানতে পারবেন । আর এর সাহায্যে আপনি ভবিষ্যেতের ঘটনাগুলি আন্দাজ করতে পারবেন ।

    আর আমাদের হাতে আর পায়ে একম কিছু জিনিস থাকে যা আমাদের ভবিষ্যতের কথা বলে থাকে । আর আমাদের হাতের মধ্যে যে রেখা গুলি আছে তাদের অর্থ কিছু না কিছু হয়ে থাকে । আর মানুষের হাতের নখ তাদের নিয়ে অনেক কিছু বলে ।

    আর আপনারা নিজেদের নখ দেখেছেন আর আপনি লক্ষ করেছেন এই হাতের নখের মধ্যে একটি নখ থাকে। কিন্তু এই চিহ্নটি সকলেই নখে থাকে না । আর নখের উপর এই চিহ্ন আপনার নিয়ে অনেক রহস্য খুলে দিতে পারে । আর আজ আমরা এই নখের নিয়ে কিছু অজানা কথা আপনাদের জানাব ।

    আসলে এই অর্ধ চন্দ্রের মানে কি হয়ে থাকে ? আসলে যে মানুষের নখে এই ধরনের চিহ্ন থাকে তাদের জীবন খুব ভালো ভাবে কেটে থাকে । কিন্তু এই সব লোকেদের প্রথমে কঠিন পরিশ্রমের মাধ্যমে দিন কাটাতে হয়ে থাকে । কিন্তু পরিশ্রমের ফল সব সময় মিষ্টি হয়ে থাকে । আর যারা পরিশ্রম করে তারা ভালো জীবন কাটিয়ে থাকে ।

    আর যাদের নখের মধ্যে এই রকম চিহ্ন থাকে তাদের জীবন সঙ্গির জন্যে খুব ভাগ্যশালী হয়ে থাকে । আর এদের যারা জীবন সঙ্গী হবে তারা খুব পরিষ্কার মনের হবে । আর সে আপনাকে খুব ভালো বাসবে । কিন্তু তাঁর সব সময় খেয়াল রাখতে হবে নাহলে সে আপনার প্রতি অভিমান করতে পারে ।

    আর যাদের নখের মধ্যে এই চিহ্ন থাকে তারা খুব পরিশ্রমি হয়ে থাকে । আর তারা কঠিন থেকে কঠিন কাজ পরিশ্রম করতে কোন দিন পিছুপা হয় না । আর তারা নিজেদের কাজের জন্যে খুব সিরিয়াস হয়ে থাকে । তারা যে কাজটি একবার করব ভাবে তারা তা করেই ছাড়ে । আর তাঁর জন্যে কঠিন পরিশ্রম করে থাকে । আর যাদের নখে এই রকমের চিহ্ন থাকে তাদের নিজের দেশের জন্যে কিছু করে দেখানোর সৌভাগ্য পেয়ে থাকে । আর তাদের সব সময় সততার সাথে এগিয়ে যেতে হবে , আর কোন আশা সুযোগ কে কোন দিন হাতছাড়া করা উচিত নয়।

  • কী ঘটে নীল সিনেমার শুটিংয়ে? সেই অভিজ্ঞতা জানালেন এক পরিচালক

    কী ঘটে নীল সিনেমার শুটিংয়ে? সেই অভিজ্ঞতা জানালেন এক পরিচালক

    শরীরে বিশেষ উত্তেজনা পেতে সারা বিশ্বের বহু মানুষ নীলছবি দেখে থাকেন। কিন্তু এই সিনেমাগুলোর শুটিংয়ের নেপথ্যে কী চলে, তা কেউই দেখতে পান না। সে কাহিনি অনেক সময়ই মজা বা সুখের হয় না। চরম বেদনার পরিস্থিতির মধ্যে দিয়েও যেতে হয় কুশীলবদের।

    এসব সিনেমা দেখে মানুষ কামোন্মাদনা লাভ করেন। কিন্তু নেপথ্যকাহিনি জানলে শিউরে উঠতে হয়।

    সেই যন্ত্রণাই প্রকাশ্যে আনলেন এক পরিচালক। বোঝালেন, শুধু অর্থ উপার্জনের জন্য কি না করতে হয় তাদের। ওই পরিচালকের নাম ইভান সাইডারম্যান। নীলছবি নির্মাণকারী সংস্থা ‘অল্ট ইরোটিক’-এর সিইও তিনি।

    ২০ বছরের বেশি সময় ধরে নীলছবি পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত ইভান। তিনি নিজের অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছেন একটি ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যমে। যে অভিজ্ঞতা শুনলে শিউরে উঠতে হয়। বলতে ইচ্ছা করে ‘‌এ এক বীভৎস মজা।’

    প্রাপ্তবয়স্ক চলচ্চিত্রের এই নির্মাতা স্বীকার করেন, নীলছবি বানানোর সময় অনেক রকম অদ্ভুত অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। এমনকি, শুটিং চলাকালীন এক বিশেষ পরিস্থিতিতে অভিনেতা মলত্যাগ করে ফেলেছেন, এমন ঘটনারও সাক্ষী তিনি।

    ইভানের কাছে এক সংবাদ মাধ্যম জানতে চায়, নীলছবি সিনেমা পরিচালনার সময় তাকে কী কী মুহূর্তের মুখোমুখি হতে হয়েছে? এর পরই নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন তিনি। ইভান যখন প্রথম নীলছবি সিনেমার সঙ্গে যুক্ত হন, তখন নীলছবি দেখার জন্য কোনো অর্থ দিতে হতো না।

    ইভান জানান, একদিন সিনেমার সেটে এক নীলছবি তারকা তার প্রেমিককে নিয়ে আসেন। তখনও তিনি পরিচালনার কাজে হাত দেননি। একজন সাধারণ সদস্য হিসাবে কাজ করছিলেন। কীভাবে অভিনয় করতে হবে, তা তাদের বোঝাচ্ছিলেন পরিচালক। বোঝানোর সময় নিজের পরনের প্যান্টও খুলে ফেলেন পরিচালক।

    কিছুক্ষণ পরই হঠাৎ চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু হয়। সবাই গিয়ে দেখেন, ওই পরিচালককে মারতে উদ্যত হয়েছেন নীলছবি তারকার প্রেমিক! বিশালাকায় ওই প্রেমিককে দেখে যথেষ্ট ভয়ও পান ওই পরিচালক।

    প্রেমিকের দাবি ছিল, অভিনয় বোঝানোর নামে যৌ..নসুখ পেতে চেয়েছিলেন ওই পরিচালক। তাই আসল অভিনেতাদের না পাঠিয়ে তিনি নিজেই ওই কাজ করছিলেন!

    সাধারণত নীলছবি তারকাদের সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে শুটিং সেটে নিয়ে যাওয়ার এখতিয়ার থাকে না। তবে এ ক্ষেত্রে পরিচালক এই অনুমতি দিয়ে নিজেই বিপদে পড়ে যান। পরিচালক প্রেমিকটিকে অনেক বোঝান যে, তিনি সত্যি সত্যিই তার প্রেমিকার সঙ্গে সঙ্গম করেননি। শুধু অভিনয় করছিলেন। কিন্তু অনেক বোঝানোর পরও ওই প্রেমিককে শান্ত করা যায়নি।

    পরে অবশ্য ওই নীলছবি তারকাকে তার প্রেমিকের ব্যবহারের ফল ভুগতে হয়েছিল। এই ঘটনার পরপরই ওই নীলছবি তারকার চাকরি যায়। তাকে সিনেমার শুটিং থেকেও বাদ দেওয়া হয়।

    ইভান আরও জানান, এরপর ২০০৬ সালে তাকে আরও এক উদ্ভট ঘটনার সাক্ষী হতে হয়। সেই সময় নীলছবি সিনেমা বানায় এমন অন্য একটি প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে তিনি কাজ করছিলেন। সেই সংস্থার এক অনুষ্ঠান চলাকালীন তিনি দেখেন, এক নীলছবি তারকা নিজের অণ্ডকোষে পেরেক গেঁথে রেখেছেন!

    ইভান আরও এক অভিজ্ঞতার কথা জানান, যা দেখে তার গা ঘিনঘিন করে উঠেছিল। তিনি জানান, বেশ কিছু সিনেমার শুটিং শৌচালয়ে হয়। সেই শৌচালয়গুলোকে শুটিংয়ের আগে পরিষ্কার করা হয়। সেগুলো এতই পরিষ্কার করা হয় যে, একজন মানুষ সেখানে বসে খেতেও পারবেন।

    ওই পরিচালক বলেন, তিনি এ রকমই একটি সিনেমা তৈরি করছিলেন, যার শুটিং চলছিল একটি শৌচাগারে। একটি যৌন দৃশ্য করার সময় মহিলা নীলছবি তারকা টয়লেট সিট ধরে বসেছিলেন। এই শুটিং চলাকালীন প্রায় সমস্ত সদস্যই শৌচাগারে উপস্থিত ছিলেন।

    তবে শুটিংয়ের ওই দৃশ্যের একদম শেষে হঠাৎই ওই নীলছবি তারকা সঙ্গ.ম দৃশ্যকে বেশি উদ্দীপক দেখাতে টয়লেট সিটটি জিভ দিয়ে চেটে দেন। এই দৃশ্য দেখে উপস্থিত সবাই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। তবে এই দৃশ্য দেখে ইভানের গা ঘিনঘিন করে ওঠে।

    ইভান জানান, একটি নীলছবি একটি দৃশ্য চলাকালীন তিনি এক নীলছবি তারকাকে মলত্যাগ পর্যন্ত করতে দেখেছেন। আবার অন্য একটি নীলছবি বানানোর সময় ইভান এক নীলছবি তারকাকে ইচ্ছে করে বমি করতে দেখেন। সে সময় তার কষ্টে চোখে পানি চলে এসেছিল বলেও উল্লেখ করেন।

    এই পরিচালকের মন্তব্য, তিনি মানুষ হিসেবে একটু পুরনো ধাঁচের। তাই যখন তিনি এই দৃশ্যগুলো দেখেন, তখন তিনি অবাক হয়ে যান। কখনও কখনও বিরক্তও হন। কিন্তু একজন পরিচালক হিসেবে তার কাজ ভালো নীলছবি তৈরি করা। তাই তিনি কোনো দিকে নজর না দিয়ে চুপচাপ নিজের কাজ করে যান। এখনো পর্যন্ত তিনি ৪৮৫টি নীলছবি সিনেমা পরিচালনা করেছেন।

    ইভানের একটি ওয়েবসাইটও আছে। তার জীবন এবং কাজ বিভিন্ন নীলছবি অ্যাওয়ার্ড শোতে দেখানো হয়েছে। প্লেবয় টিভির ‘কিকি’স আমেরিকান অ্যাডভেঞ্চার’ রিয়েলিটি শোতে তিনি অংশগ্রহণ করেন৷ নীলছবি তারকা বাগদত্তা মিশা মন্টানার সঙ্গে মিলে ইভান একটি ইউটিউব চ্যানেলও চালান।

  • দুইভাবে করবে বুঝিনি, ভালো লেগেছে আমার : অপু বিশ্বাস

    দুইভাবে করবে বুঝিনি, ভালো লেগেছে আমার : অপু বিশ্বাস

    ঢালিউডের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা অ’পু বিশ্বা’স। চলচ্চিত্রের পাশাপাশি বিভিন্ন পণ্যের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবেও দেখা যায় তাকে। এরই মধ্যে প্রসাধনী পণ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ‘কাশ্মীরি বিউটি বাই জিনিয়ার স’ঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তিব’দ্ধ হয়েছেন তিনি।

    এবার রাজধানীর বসুন্ধরা সিটিতে এই প্রতিষ্ঠানের একটি শো-রুম উদ্বোধন করেন অ’পু বিশ্বা’স। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জিনিয়াত জাহান।

    অ’পু বিশ্বা’স বলেন, “আমি ‘কাশ্মীরি বিউটি বাই জিনিয়াতর পণ্য ব্যবহার করে দেখেছি। আমা’র কাছে বেশ ভালো মনে হয়েছে। এই পণ্যের একটি বড় গু’ণ হচ্ছে অধিকাংশ পণ্য বাহ্যিক ব্যবহারের পাশাপাশি খেতেও পারবেন। তাতে করে দুইভাবেই কাজ করবে। বি’ষয়টি আমা’র কাছে ভালো লেগেছে।”

    অন্যদিকে জিনিয়াত জাহান বলেন, ‘এখন হার্বাল প্রসাধনীর প্রতি ঝুঁকছেন মানুষ। আমা’দের হারবাল প্রসাধনীতে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

    ঢালিউড কুইন খ্যাত চিত্রনায়িকা অ’পু বিশ্বা’স অ’ভিনীত সর্বশেষ ‘প্রিয় কমলা সিনেমাটি গত বছরে মুক্তি পায়। ‘ছায়াবৃক্ষ সিনেমা’র অধিকাংশ শুটিং শেষ। এদিকে অনেক আগে শেষ করেছেন ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ সিনেমা’র কাজ। দেবাশীষ বিশ্বা’স পরিচালিত এ সিনেমায় অ’পু বিশ্বা’সের বিপরীতে অ’ভিনয় করেছেন বাপ্পি চৌধুরী।

    তাছাড়া কলকাতার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তীর লেখা ‘শর্টকাট সিনেমায় অ’ভিনয় করেছেন অ’পু বিশ্বা’স। সুবীর মণ্ডল পরিচালিত এ সিনেমায় অ’পুর বিপরীতে অ’ভিনয় করেছেন ওপার বাংলার জনপ্রিয় অ’ভিনেতা পরমব্রত চ্যাটার্জি। সিনেমাটি এখন মুক্তির দিন গু’নছে।

  • জানিনা কার সন্তান আমার পেটে, স্বামী নাকি দেবরের

    জানিনা কার সন্তান আমার পেটে, স্বামী নাকি দেবরের

    আমার নাম লিমা। সারাদিন একা একা থাকি আর এসব ভাবি। আমি আসলেই কার সন্তান পেটে নিয়ে চলাফেরা করছি। দয়া করে আমার পরিচয় সকলের সামনে তুলে ধরবেন না। কারন, আমি আমার সংসারকে অনেক ভালোবাসি।আমার বিয়ে হয়েছে আড়াই বছর আগে। তখন আমি মাত্র এস এস সি পাশ করি। শশুর বাড়ির লোকজন খুব ভালো। তারা সকলেই আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমার শশুর বাড়ির কারো ইচ্ছে নেই আমি আরও বেশী লেখাপড়া করি।

    আমি সেটা বুঝতে পেরেছিলাম। আমার স্বামী ছিল অশিক্ষিত। আমি বেশিদুর লেখাপড়া করলে হয়তো তাকে ছাড়তে পারি এই ভয়ে আর একটি কারন হলো তারা কখনই আমাকে চাকুরী করতে দেবে না আর কলেজটিও ছিল আমার শশুর বাড়ি থেকে অনেক দুরে।যাই হোক মূল কথায় আসা যাক। বিয়ের পর থেকেই শশুর বাড়ির সবাই আমাকে অনেক ভালোবাসে, আদর করে। আমার দুটি দেবর আছে তারা একজন আমার সমবয়সী এবং অন্যজন ১০ম শ্রেণীতে পড়ে। একজনের নাম সুমন আর অন্য জনের নাম সুজা।

    সুমন শহরে থেকে লেখাপড়া করে আর সুজা বাড়িতেই থাকে। সুমন বাড়িতে আসলে একসাথে লুডু খেলা হয়। অনেক মজা হয়। এভাবে বছর খানেক কাটে। এদিকে, সুমন এইচ এসসি পরীক্ষা শেষ করে বাড়িতে এসেছে। সবাই মিলে সব সময় হাসাহাসিতেই কাটে।

    একদিন আমাদের এক দুর আত্মীয়ের কেউ পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়। সেখানে সবাই চলে যায়। বাড়িতে শুধু আমি থাকি। এদিকে, সুমন তার এক বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিল। সে কারনে সবাই যাওয়ার কিছু পরেই সুমন বাসায় চলে আসে। আসার পর বাড়িতে কেউ নেই শুনে যেন তার ঈদ লাগে। তখন বুঝতে পারিনি বাসায় একা শুনে তার এতো আনন্দ কেন? রুমে গিয়ে লুডু খেলতে বসেছি দুজনে।

    সুমন শুধু মিথ্যে করে নিচ্ছিল, আমি তাই তার গালে একটা চিমটি কাটলে সে আমাকে জাপটে ধরে। আমি তখনও মনে করেছি এটা ইয়ার্কি; করছে। কিন্তু সে আমার উপর থেকে এক চুলও নড়ছে না। মেয়ে মানুষ আর কতক্ষন একটি ছেলের কাছে টিকতে পারবো?

    সে খুব পরিচিত হওয়ায় এক পর্যায়ে আমিও সায় দিলাম। আমার দেবর সুমনের সাথে আমার শা;রীরি;ক সম্পর্ক হয়ে গেল। এরপর দুপুরের খাবারের পর সে আবারও একবার এসব করল আমার সাথে। আমি আর তাকে বাধা দিইনি। আমাকেও অনেক ভলো লেগেছিল।

    এরপর থেকে সে যখনই সুযোগ পেত তখনই এসব করত আমার সাথে। এভাবে চলে প্রায় দুই মাস। এরপর সুমনের রেজাল্ট হয় এবং সে আবার শহরে চলে যায়। তারপর ২-৩মাস পর বুঝতে পারি যে আমি প্রেগনেন্স হয়ে পড়িছি। এখন আমার ছয় মাস চলছে। সেই মূহুর্ত গুলো আমার এখন সারাক্ষন মনে পড়ে। আসলে আমার পেটের এই বাচ্চাটি কার?

    আমি মানসিকভাবে খুবই সমস্যায় রয়েছি। এসব কথা কখনও কারো সাথে শেয়ার করার আস্থা আমি পাই না। কথাগুলো বলার আমার একটাই উদ্দেশ্য আমার মতো খেলার ছলে এসব যেন আর কেউ না করে। এই বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিন।পরামর্শ: আপু আপনার জীবনে যা ঘটেছে তা যেন আর কারো জীবনে না ঘটে এটাই আমাদের কাম্য।

    তবে এখন আপনি নিজেকে এই সন্তানের বাবা হিসেবে আপনার স্বামীকেই প্রাধান্য দিন। তবেই আপনি মানসিকভাবে শান্তি পাবেন। হয়তো এসব ঘটনা অনেকের জীবনে ঘটে। আপনি আপনার সংসারের সকলকে নিয়ে সর্বদায় শান্তিতে থাকেন এটাই আমাদের চাওয়া। আর আপনার দেবরকে এসবে পরবর্তীতে পাত্তা দেবেননা এটাই আমরা আপনার কাছ থেকে আশা করব। ধন্যবাদ