Category: বিনোদন

বিনোদন

  • সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে : রিচি

    সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে : রিচি

    প্রিয় অভিনেত্রীর অভিনয়ের সংখ্যা কমে যাওয়ায় রিচি সোলায়মানকে পর্দায় দেখা মেলে কদাচিৎ। অথচ একটা সময় রিচির ধারাবাহিক নাটক দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকত দর্শক। নাটকের জনপ্রিয় মুখ রিচি সোলায়মানের প্রতি দর্শকদের আক্ষেপের শেষ নেই।

    বেশ কিছু বছর ধরে রিচি সোলায়মান যুক্তরাষ্ট্রে আছেন স্বামী সন্তান নিয়ে। সুযোগ পেলে দেশে আসেন অভিনয়ের কাজে। সম্প্রতি তিনি দেশে এসেছেন। একটি নাটকে অভিনয়ও করেছেন। যেটি নিয়ে আশাবাদী তিনি। অভিনয়, বর্তমানের নাটক ও অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন রিচি সোলায়মান।

    সম্প্রতি ডকুড্রামা মৎস্যকন্যায় কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিচি। নাটকের গল্পের বিষয়ে তিনি বলেন, জেলেদের গল্প। নারীরা যদি জেলে হতে চান, তাদের কী ধরনের বাধার মুখোমুখি হতে হয়, সেটাই দেখানো হয়েছে। মূলত নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়টি দেখানো হয়েছে।

    সহকর্মীদের মিস করেন রিচি। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, আমার সহকর্মীরা যারা কাজ করছে, জায়গাটা ধরে রেখেছে, তাদের স্যালুট জানাই। কারণ, আমাদের কাজের পরিবেশটা তো এখনো সেভাবে তৈরি হয়নি। তারপরও তারা ধৈর্য ধরে টিকে আছে।

    নতুনদের কাজেরও প্রশংসা ফুটে উঠেছে রিচির মুখে। অভিনেত্রীদের মধ্যে তাসনিয়া ফারিণ, মেহজাবীন (চৌধুরী), তানজিন তিশা—সবাইকে খুব সম্ভাবনাময়ী মনে হয়। আমি সেই ঘোড়াকে পছন্দ করি, যে অনেকক্ষণ দৌড়াতে পারে।

    আশা করব, ওরা প্রতিষ্ঠিত হলেও নিজেদের জায়গা ধরে রেখে আরও অনেক দিন কাজ করবে। অভিনেতাদের মধ্যে জোভান, তৌসিফসহ যারা নতুন আসছে, সবাইকে খুব সম্ভাবনাময় মনে হয়।

  • আড়াই মিনিটের ভিডিও প্রকাশ সামান্থা, খাটে ভালই খেলেন নায়িকা

    আড়াই মিনিটের ভিডিও প্রকাশ সামান্থা, খাটে ভালই খেলেন নায়িকা

    আল্লু অর্জুন অভিনীত সাড়া জাগানো সিনেমা ‘পুষ্পা : দ্য রাইজ’। সিনেমাটির ‘সামি সামি’, ‘শ্রীভালি’, ‘ও আন্তাভা, ও ও আন্তাভা’ গানগুলো দর্শক-শ্রোতাদের বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে। পাশাপাশি বিতর্কেও জড়িয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণী অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভুকে নিয়ে বেশ আলোচনার সৃষ্টি হয়।

    এরপরই কিছুদিন আগে দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় এই অভিনেত্রীর বিরল রোগে আক্রান্ত হওয়ার খবর শোনা গিয়েছিল। তার চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়ার খবরও ভেসে আসছিল। কিন্তু সে খবরের কিছুদিন পরেই ভিত্তিহীন বলে জানান সামান্থার ঘনিষ্ঠরা। যদিও এ নিয়ে রয়েছে নানা গুঞ্জন।

    সে যাইহোক গুনাশেখর পরিচালিত ‘শকুন্তলম’ তার পরবর্তী সিনেমাটি মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে। এ সিনেমার নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন এই অভিনেত্রী। সোমবার (৯ জানুয়ারি) মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটির ট্রেলার। ২ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড দৈর্ঘ্যের ট্রেলারে নজর কেড়েছেন সামান্থা। মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি।

    ট্রেলারে দেখা যায়, গহীন বনে একঝাঁক প্রজাপতির মাঝে তিনি। পরনে সাদা রঙের পোশাক। মাথায় তাজা ফুলের টিকলি। কাঁখে কলসি, দুই বাহুতেও শোভা পাচ্ছে তাজা ফুলের বাজু।

    বিশাল একটি রাজ্যের শট দিয়ে শুরু হয় ট্রেলার। আর ভয়েস ওভারে এক শিশুর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। মূলত, এই শিশুটিই শকুন্তলা। মালায়ালাম সিনেমার অভিনেতা দেব মোহন, মোহন বাবু, ভারতীয় বাংলা সিনেমার যীশু সেনগুপ্ত সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন। এ ট্রেইলারে তাদের উপস্থিতিও মিলেছে।

    প্রসঙ্গত, ‘শকুন্তলা’ অবলম্বনে মিথলজিক্যাল ড্রামা ঘরানার এ সিনেমার চিত্রনাট্য রচনা করেছেন পরিচালক নিজেই। সবকিছু ঠিক থাকলে এ বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে তেলেগু ভাষার এই সিনেমাটি।

  • গাজার পথে লাল-সবুজের ত্রাণের বহর…

    গাজার পথে লাল-সবুজের ত্রাণের বহর…

    ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার দিকে রওনা হয়েছে লাল-সবুজের পতাকার ব্যানারে আবৃত বিশাল ত্রাণের বহর। বিশ্বজুড়ে মানবিক সহানুভূতির বার্তা নিয়ে এই কাফেলা পৌঁছাবে এক অনির্বচনীয় বেদনাঘন ভূমিতে—যেখানে ক্ষুধা, পিপাসা আর যন্ত্রণাই যেন প্রতিদিনের বাস্তবতা।

    মিশরের সর্বোচ্চ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আল-আযহারের অধীনস্থ ‘বাইতুয যাকাত অ্যান্ড সাদাকাত ফাউন্ডেশন’ এর সরাসরি তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এ মানবিক উদ্যোগের ১১তম দফার ত্রাণ কাফেলা মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) ভোররাতে কায়রো থেকে গাজার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে।

    দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা গ্র্যান্ড ইমাম শাইখুল আযহার ড. আহমদ আত-তায়্যিব আল-হাসসানীর সার্বিক দিকনির্দেশনায় পরিচালিত এই কাফেলায় যুক্ত হয়েছে মানবতা, সহানুভূতি ও বৈশ্বিক সংহতির এক অসাধারণ দৃশ্য।

    ৪৫টি লরির এই বিশাল বহরে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সংবলিত রয়েছে অন্তত ১৫টি লরি। এসব লরিতে প্রায় ৩০০ টন জরুরি খাদ্য, পানীয় জল ও ওষুধ পরিবাহিত হচ্ছে যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজাবাসীর জন্য। এর আগে, ষষ্ঠ দফায় ৮টি ও সপ্তম দফায় ৩৫টি বাংলাদেশি ত্রাণবাহী লরি গাজায় পাঠানো হয়েছিল।

    এ দফায় বাইতুয যাকাতের নেতৃত্বে প্রায় ৭৫টি দেশের অনুদানে সংগৃহীত ১ হাজার টন ত্রাণসামগ্রী বহন করছে এই কাফেলা।

    বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণকারী সংগঠনের মধ্যে রয়েছে- ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশনের পাঁচটি লরি, বাংলাদেশ-ফিলিস্তিন মৈত্রী সংস্থার তত্বাবধানে ‘Mojo’, বি.এম শাবাব ফাউন্ডেশন, হালিমা নূর ফ্যামিলি, ঢাকা আরসিন গেট শাহী জামে মসজিদ এবং আল ইহসান নেটওয়ার্ক।

    মুসলিম উম্মাহর প্রথম কিবলা বাইতুল মুকাদ্দাসের স্বাধীনতার সংগ্রামে লিপ্ত নিপীড়িত ফিলিস্তিনি জনগণের পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশি মুসলিমদের এই আত্মিক সংহতি ও সহমর্মিতা নিঃসন্দেহে এক গৌরবোজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।

    এই মানবিক কর্মকাণ্ডের সারথি হয়ে আছেন আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত একঝাঁক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ ফাউন্ডেশনের ফাউন্ডেশনসহ প্রবাসী বাংলাদেশিদের চ্যারিটি সংগঠনগুলো। যারা দৃশ্যপটের আড়ালে থেকে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এই মহৎ কাজকে সফল করতে।

     

  • ১৫ মিনিট আনন্দ দিয়ে সাড়ে ৪ কোটি নিলেন ঊর্বশী, রইল লিংকসহ

    ১৫ মিনিট আনন্দ দিয়ে সাড়ে ৪ কোটি নিলেন ঊর্বশী, রইল লিংকসহ

    উর্বশী রাউতেলা। অভিনয়ে যেমনই হোক, গ্ল্যামার ও সৌন্দর্যে মাতিয়ে রাখেন তিনি। তার সেই সৌন্দর্যের পূজারির সংখ্যাও কম নন। তাদের আপডেট রাখতে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত থাকেন তিনি। সেখানে একের পর এক নজরকাড়া ছবি ও ভিডিও দিয়ে থাকেন আলোচনায়।

    এবার উর্বশী খবরের শিরোনামে এলেন ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টের সৌজন্যে। সেখানে নতুন রেকর্ড করলেন তিনি। অনুসারীর দিক থেকে বলিউড সুপারস্টার হৃতিক রোশনকে ছাড়িয়ে গেলেন উর্বশী রাউতেলা। ইনস্টাগ্রামে হৃতিকের ফলোয়ার ৩৩.৩ মিলিয়ন। আর উর্বশীর ফলোয়ার এখন ৩৩.৬ মিলিয়ন।

    এদিকে আরো এক রেকর্ড দখল করলেন উর্বশী। যা এর আগে বলিউডে আর কোনো তারকার ভাগ্যে জোটেনি। সবচেয়ে কম সময় ব্যয় করে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়ার মালিক এখন তিনি। গেল ৩১ ডিসেম্বর নতুন বছরের এক আনন্দ-আয়োজনে মাত্র ১৫ মিনিট উপস্থিতির জন্য উর্বশী পারিশ্রমিক নিয়েছেন চার কোটি রুপি। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে চার কোটির ওপরে।

    দুবাইয়ের নামকরা ফ্যাশন হোটেল পালাজো ভার্সেসে ছিল নিউ ইয়ার পার্টি। ভক্তদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করারও একটি সেশন ছিল। মাত্র ১৫ মিনিটের আয়োজনে চার কোটি রুপি পারিশ্রমিক নেওয়ার নজির বলিউডে আর কারোর নেই।

    বলিউডের কোনো তারকা এখনো এই সংক্ষিপ্ত উপস্থিতির জন্য এত বড় অঙ্কের অর্থ নেননি। উর্বশীই প্রথম এত বড় অঙ্কের পারিশ্রমিক নিলেন। দৃঢ়চেতা মনোভাবের কারণে খানিকটা সাফল্যের দেখা মিলছে উর্বশীর ক্যারিয়ারে।

    সময়টা বেশ ভালো যাচ্ছে সেটাও বোঝা যায় তার পারিশ্রমিক দেখে।